দেবিদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের পদযাত্রা পুলিশ ছত্রভঙ্গ করতে গেলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে চান্দিনা উপজেলা বিএনপি সভাপতি ও দুই পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। আহত দুই পুলিশ সদস্য হলেন- চান্দিনা থানায় কর্মরত কনস্টেবল শিপন হোসেন ও হাসান পারভেজ।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মহাসড়কের চান্দিনা উপজেলার তীরচর ও দেবিদ্বার উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা খাদঘর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
বিএনপির দলীয় সূত্রে জানা যায়, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি নেতা-কর্মীরা দেবিদ্বারের খাদঘর এলাকায় পদযাত্রায় অংশ নিতে জড়ো হতে থাকে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের নেতৃত্বে পদযাত্রাটি মহাসড়কে উঠলে প্রথমে পুলিশ এসে বাঁধা দেয়। এতে বিএনপির নেতা-কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে পড়লে পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি শুরু হয়। পরে পুলিশ গুলিবর্ষণ ও লাঠিপেটা করলে পদযাত্রায় আসা নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। এ সময় অন্তত বিএনপির ২৫ নেতা-কর্মী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসেন কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা দলের সভাপতি ও দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সুফিয়া বেগম, মহিলা দল নেতা তাছলিমা বেগম, আলেয়া বেগম। এদের মধ্যে তাছলিমা বেগমের মাথা এবং হাতে বন্দুকের বাঁটের আঘাতে মারাত্মক জখম হয়েছে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (কুমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আক্তারুজ্জামান সরকার বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পদযাত্রা কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলাম। পুলিশ আমাদের বাঁধা দিয়ে লাঠিপেটা ও গুলিবর্ষণ করে। এতে বিএনপির ২৫ নেতা-কর্মী আহত হয়েছে।’
বিএনপির আহত নেতা-কর্মীরা হলেন- চান্দিনা উপজেলা বিএনপি সভাপতি আতিকুল আলম শাওন, সাধারণ সম্পাদক কাজী আরশাদ, চান্দিনা উপজেলা যুবদল যুগ্ম আহ্বায়ক ইসমাইল হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক উজ্জ্বল, যুবদল নেতা আলমগীর হোসেন, দেবিদ্বার উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের যুবদল নেতা খোকন খাঁন, বনকোট গ্রামের সোহেল। কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসীম উদ্দিন, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক আজহার মেম্বার, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা মহিলা দলের সভাপতি সুফিয়া বেগম, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা যুবদল নেতা ভিপি শাহীন, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম বাবু, দেবিদ্বার উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রবিউল আউয়াল সাইফুল, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক আবদুর রহমান, বিএনপি নেত্রী তাছলিমা বেগম, আলেয়া বেগম, রমজান হোসেনসহ আরও অন্তত ৪-৫ জন। আহতদের চান্দিনা, দেবিদ্বার ও দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
চান্দিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাহাবুদ্দীন খাঁন জানান, ‘বিএনপি নেতারা পদযাত্রার নামে মহাসড়কে অবরোধ করে অরাজকতার চেষ্টা করছিল। খবর পেয়ে চান্দিনা থানা দেবিদ্বারে ভানী ক্যাম্প পুলিশ তাঁদের মহাসড়ক থেকে নামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালালে চান্দিনা থানার দুই পুলিশ সদস্যকে আহত হয়। পরে পুলিশ আত্মরক্ষার্থে ৮ রাউন্ড শটগান ও ১৩ রাউন্ড রাবার বুলেট ছুড়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের পদযাত্রা পুলিশ ছত্রভঙ্গ করতে গেলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে চান্দিনা উপজেলা বিএনপি সভাপতি ও দুই পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। আহত দুই পুলিশ সদস্য হলেন- চান্দিনা থানায় কর্মরত কনস্টেবল শিপন হোসেন ও হাসান পারভেজ।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মহাসড়কের চান্দিনা উপজেলার তীরচর ও দেবিদ্বার উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা খাদঘর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
বিএনপির দলীয় সূত্রে জানা যায়, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি নেতা-কর্মীরা দেবিদ্বারের খাদঘর এলাকায় পদযাত্রায় অংশ নিতে জড়ো হতে থাকে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের নেতৃত্বে পদযাত্রাটি মহাসড়কে উঠলে প্রথমে পুলিশ এসে বাঁধা দেয়। এতে বিএনপির নেতা-কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে পড়লে পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি শুরু হয়। পরে পুলিশ গুলিবর্ষণ ও লাঠিপেটা করলে পদযাত্রায় আসা নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। এ সময় অন্তত বিএনপির ২৫ নেতা-কর্মী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসেন কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা দলের সভাপতি ও দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সুফিয়া বেগম, মহিলা দল নেতা তাছলিমা বেগম, আলেয়া বেগম। এদের মধ্যে তাছলিমা বেগমের মাথা এবং হাতে বন্দুকের বাঁটের আঘাতে মারাত্মক জখম হয়েছে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (কুমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আক্তারুজ্জামান সরকার বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পদযাত্রা কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলাম। পুলিশ আমাদের বাঁধা দিয়ে লাঠিপেটা ও গুলিবর্ষণ করে। এতে বিএনপির ২৫ নেতা-কর্মী আহত হয়েছে।’
বিএনপির আহত নেতা-কর্মীরা হলেন- চান্দিনা উপজেলা বিএনপি সভাপতি আতিকুল আলম শাওন, সাধারণ সম্পাদক কাজী আরশাদ, চান্দিনা উপজেলা যুবদল যুগ্ম আহ্বায়ক ইসমাইল হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক উজ্জ্বল, যুবদল নেতা আলমগীর হোসেন, দেবিদ্বার উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের যুবদল নেতা খোকন খাঁন, বনকোট গ্রামের সোহেল। কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসীম উদ্দিন, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক আজহার মেম্বার, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা মহিলা দলের সভাপতি সুফিয়া বেগম, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা যুবদল নেতা ভিপি শাহীন, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম বাবু, দেবিদ্বার উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রবিউল আউয়াল সাইফুল, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক আবদুর রহমান, বিএনপি নেত্রী তাছলিমা বেগম, আলেয়া বেগম, রমজান হোসেনসহ আরও অন্তত ৪-৫ জন। আহতদের চান্দিনা, দেবিদ্বার ও দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
চান্দিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাহাবুদ্দীন খাঁন জানান, ‘বিএনপি নেতারা পদযাত্রার নামে মহাসড়কে অবরোধ করে অরাজকতার চেষ্টা করছিল। খবর পেয়ে চান্দিনা থানা দেবিদ্বারে ভানী ক্যাম্প পুলিশ তাঁদের মহাসড়ক থেকে নামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালালে চান্দিনা থানার দুই পুলিশ সদস্যকে আহত হয়। পরে পুলিশ আত্মরক্ষার্থে ৮ রাউন্ড শটগান ও ১৩ রাউন্ড রাবার বুলেট ছুড়েছে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩০ মিনিট আগে