নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্বামীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জাহিদুল হক এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত মোহাম্মদ এসকান্দর চট্টগ্রামের রাউজান পৌরসভার শাহনগর গ্রামের বাসিন্দা। আসামির অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এস ইউ এম নুরুল ইসলাম জানান, মামলায় আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এ কারণে আসামিকে সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলার এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৩ সালে এসকান্দরের সঙ্গে হাটহাজারী উপজেলার ছিপাতলীর মিনু আক্তারের বিয়ে হয়। পরে দুবাই যান এসকান্দর। চার বছর পর দুবাই থেকে ফিরে আসেন তিনি। এর পর থেকে তাঁদের সংসারে অশান্তি শুরু হয়।
এসকান্দর বারবার যৌতুকের টাকার জন্য মিনুকে চাপ দিতে থাকেন। একপর্যায়ে মিনুকে শারীরিক নির্যাতনও শুরু করেন। ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি যৌতুকের জন্য স্ত্রী মিনু আক্তারের সঙ্গে ঝগড়ার একপর্যায়ে তাঁকে শ্বাসরোধে খুন করেন এসকান্দর।
এ ঘটনায় মিনুর ভাই নাঈম উদ্দিন বাদী হয়ে রাউজান থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক দোলন বিশ্বাস ২০১৯ সালের ২১ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
২০২০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর আসামি এসকান্দরের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষে ১৫ সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এস ইউ এম নুরুল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর এসকান্দর পালিয়ে বিদেশে চলে যান। রায় ঘোষণার পর তাঁর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্বামীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জাহিদুল হক এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত মোহাম্মদ এসকান্দর চট্টগ্রামের রাউজান পৌরসভার শাহনগর গ্রামের বাসিন্দা। আসামির অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এস ইউ এম নুরুল ইসলাম জানান, মামলায় আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এ কারণে আসামিকে সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলার এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৩ সালে এসকান্দরের সঙ্গে হাটহাজারী উপজেলার ছিপাতলীর মিনু আক্তারের বিয়ে হয়। পরে দুবাই যান এসকান্দর। চার বছর পর দুবাই থেকে ফিরে আসেন তিনি। এর পর থেকে তাঁদের সংসারে অশান্তি শুরু হয়।
এসকান্দর বারবার যৌতুকের টাকার জন্য মিনুকে চাপ দিতে থাকেন। একপর্যায়ে মিনুকে শারীরিক নির্যাতনও শুরু করেন। ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি যৌতুকের জন্য স্ত্রী মিনু আক্তারের সঙ্গে ঝগড়ার একপর্যায়ে তাঁকে শ্বাসরোধে খুন করেন এসকান্দর।
এ ঘটনায় মিনুর ভাই নাঈম উদ্দিন বাদী হয়ে রাউজান থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক দোলন বিশ্বাস ২০১৯ সালের ২১ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
২০২০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর আসামি এসকান্দরের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষে ১৫ সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এস ইউ এম নুরুল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর এসকান্দর পালিয়ে বিদেশে চলে যান। রায় ঘোষণার পর তাঁর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
রিমান্ড আবেদনে মোখলেসুর রহমান বলেন, জানে আলম অপুর নেতৃত্বেই শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজি হয়। ঘটনার সময় পাঁচজন গ্রেপ্তার হলেও অপু সেখান থেকে পালিয়ে যান। তাঁর নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ দল দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে গুলশানের বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে আসছিলেন। অপু ও তাঁর সহযোগীরা এতটাই
১৮ মিনিট আগেমাদারীপুরে কুমার নদে বালু উত্তোলনকারীদের ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে ড্রেজার মেশিনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের শ্রীনদী ইউনিয়নের রায়েরকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ এবং ত্রিশালে পৃথক দুটি ধর্ষণ মামলার দুজন আসামিকে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাব।
৩৫ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলার রশিদ নগরে ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলে একই পরিবারের ৪ জনসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে দুটি শিশু, দুই নারী রয়েছেন।
৩৮ মিনিট আগে