নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
জাল সনদ ব্যবহার করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে (চসিক) চাকরি নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত আমির আবদুল্লাহ খান চসিকের প্রকৌশল বিভাগের বিদ্যুৎ শাখার উপসহকারী প্রকৌশলী পদে কর্মরত।
এদিকে পাস না করেই চাকরি নেওয়ার বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। সাত দিনের মধ্যে চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। গত ২ ডিসেম্বর স্থানীয় সরকার বিভাগের সিটি করপোরেশন-২ শাখার উপসচিব খোন্দকার ফরহাদ আহমেদ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে সিটি করপোরেশন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। কমিটি সাত দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেবে।
মন্ত্রণালয়ে আমির আবদুল্লাহ খানের বিরুদ্ধে ৪৪ পৃষ্ঠার একটি অভিযোগ জমা পড়েছে। অভিযোগের সঙ্গে ডকুমেন্টও সরবরাহ করা হয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা হয়, আমির আবদুল্লাহ খানের নিয়োগের সময় বয়স ছিল ৩৭ বছর। অথচ সরকারি চাকরিতে সে সময় প্রবেশের বয়সসীমা ছিল ৩০ বছর। এ ছাড়া প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেননি তিনি। তার পরও সাত বছর আগে উপসহকারী প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পান আমির।
তথ্যমতে, তৎকালীন এক প্রধান প্রকৌশলীর প্রভাবে ২০০৫ সালে নিয়োগ পান আমির আবদুল্লাহ। এ ক্ষেত্রে নিয়মনীতির তোয়াক্কা করা হয়নি। অন্যদিকে তিনি সিটি করপোরেশনে চাকরি করলেও চকবাজারের আলী প্লাজায় টিভি-ফ্রিজ মেকানিকের কাজ করেন।
আজকের পত্রিকার হাতে আসা তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, আমির আবদুল্লাহ চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমা পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৯৯৬ সালে। কোর্স শেষে সনদ গ্রহণ করেন ১৯৯৭ সালে। ওই সনদের মেয়াদ ছিল এক বছর। কিন্তু কোর্স শেষের ওই সনদ দিয়েই ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিচয়ে বাতি পরিদর্শক হিসেবে সিটি করপোরেশনে যোগদান করেন তিনি। অথচ তিনি ওই সময় ডিপ্লোমা পাস করতে পারেননি।
সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, নথিতে আমির আব্দুল্লাহ বাতি পরিদর্শকের স্ববেতনে উপসহকারী প্রকৌশলী হিসেবে ২০০৯ সালে ১৫ ডিসেম্বর যোগদান করেন। অথচ তিনি ডিপ্লোমা পাসই করেননি। মেয়রের অনুমোদনও ছিল না তখন। এসব বিষয়ে জানতে আমির আবদুল্লাহ খানের মোবাইল ফোনে বারবার কল দিলেও সাড়া দেননি তিনি।
জাল সনদ ব্যবহার করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে (চসিক) চাকরি নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত আমির আবদুল্লাহ খান চসিকের প্রকৌশল বিভাগের বিদ্যুৎ শাখার উপসহকারী প্রকৌশলী পদে কর্মরত।
এদিকে পাস না করেই চাকরি নেওয়ার বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। সাত দিনের মধ্যে চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। গত ২ ডিসেম্বর স্থানীয় সরকার বিভাগের সিটি করপোরেশন-২ শাখার উপসচিব খোন্দকার ফরহাদ আহমেদ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে সিটি করপোরেশন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। কমিটি সাত দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেবে।
মন্ত্রণালয়ে আমির আবদুল্লাহ খানের বিরুদ্ধে ৪৪ পৃষ্ঠার একটি অভিযোগ জমা পড়েছে। অভিযোগের সঙ্গে ডকুমেন্টও সরবরাহ করা হয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা হয়, আমির আবদুল্লাহ খানের নিয়োগের সময় বয়স ছিল ৩৭ বছর। অথচ সরকারি চাকরিতে সে সময় প্রবেশের বয়সসীমা ছিল ৩০ বছর। এ ছাড়া প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেননি তিনি। তার পরও সাত বছর আগে উপসহকারী প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পান আমির।
তথ্যমতে, তৎকালীন এক প্রধান প্রকৌশলীর প্রভাবে ২০০৫ সালে নিয়োগ পান আমির আবদুল্লাহ। এ ক্ষেত্রে নিয়মনীতির তোয়াক্কা করা হয়নি। অন্যদিকে তিনি সিটি করপোরেশনে চাকরি করলেও চকবাজারের আলী প্লাজায় টিভি-ফ্রিজ মেকানিকের কাজ করেন।
আজকের পত্রিকার হাতে আসা তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, আমির আবদুল্লাহ চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমা পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৯৯৬ সালে। কোর্স শেষে সনদ গ্রহণ করেন ১৯৯৭ সালে। ওই সনদের মেয়াদ ছিল এক বছর। কিন্তু কোর্স শেষের ওই সনদ দিয়েই ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিচয়ে বাতি পরিদর্শক হিসেবে সিটি করপোরেশনে যোগদান করেন তিনি। অথচ তিনি ওই সময় ডিপ্লোমা পাস করতে পারেননি।
সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, নথিতে আমির আব্দুল্লাহ বাতি পরিদর্শকের স্ববেতনে উপসহকারী প্রকৌশলী হিসেবে ২০০৯ সালে ১৫ ডিসেম্বর যোগদান করেন। অথচ তিনি ডিপ্লোমা পাসই করেননি। মেয়রের অনুমোদনও ছিল না তখন। এসব বিষয়ে জানতে আমির আবদুল্লাহ খানের মোবাইল ফোনে বারবার কল দিলেও সাড়া দেননি তিনি।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৩ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৮ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৩ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে