লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে মাদ্রাসাছাত্রকে নির্যাতন ও যৌন নিপীড়নের অভিযোগে সুপার ও শিক্ষককে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ওই ছাত্রের বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রায়পুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়েরের পর আসামি মাদ্রাসার সুপার আবদুল ওজায়ের ও শিক্ষক আবদুর রশিদকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এর আগেও শিক্ষক আবদুর রশিদের হাতে মাদ্রাসাছাত্ররা একাধিকবার যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে বলে জানিয়েছেন রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিপন বড়ুয়া।
এ বিষয়ে ওসি বলেন, শারীরিক পরীক্ষার জন্য মাদ্রাসাছাত্রকে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনা জানার পর একাধিকবার শিশুটির চিকিৎসার ব্যবস্থাও করে দেন মাদ্রাসার সুপার আবদুল ওজায়ের। তিনিই বিষয়টি ধামাচাপা দিতেন। এসব কাজে আবদুর রশিদকে সহযোগিতা করতেন তিনি। আজ আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
মাদ্রাসাছাত্রের স্বজন ও পুলিশ জানায়, ওই ছাত্র মাদ্রাসা-ই তাহফিজুল কোরআনের আবাসিক ছাত্র। শিক্ষক আবদুর রশিদ নানা উছিলায় তাকে ঘরে ডাকতেন। পরে হত্যার ভয় দেখিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ যৌন নিপীড়ন করছিলেন। ভয়ে এত দিন কাউকে কিছু বলেনি। গতকাল বুধবার বিকেলে মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে সে বাড়িতে আসে এবং বিষয়টি পরিবারকে জানায়। পরে সন্ধ্যার দিকে রায়পুর থানায় বিষয়টি জানানোর পর ওই মাদ্রাসার সুপার আবদুল ওজায়ের ও শিক্ষক আবদুর রশিদকে আটক করা হয়।
ভুক্তভোগী ছাত্রের অভিভাবকেরা বলেন, এ ঘটনার মাদ্রাসার সুপার ও শিক্ষককে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।
মাদ্রাসার সুপার আবদুল ওজায়ের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘ছাত্রের মুখ থেকে বিষয়টি জানার পরই শিক্ষক আবদুর রশিদকে আমি মাদ্রাসা থেকে বের করে দিই। তবে এ ঘটনার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। তবু ওই ছাত্রের অভিভাবক আমার বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।’
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে মাদ্রাসাছাত্রকে নির্যাতন ও যৌন নিপীড়নের অভিযোগে সুপার ও শিক্ষককে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ওই ছাত্রের বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রায়পুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়েরের পর আসামি মাদ্রাসার সুপার আবদুল ওজায়ের ও শিক্ষক আবদুর রশিদকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এর আগেও শিক্ষক আবদুর রশিদের হাতে মাদ্রাসাছাত্ররা একাধিকবার যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে বলে জানিয়েছেন রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিপন বড়ুয়া।
এ বিষয়ে ওসি বলেন, শারীরিক পরীক্ষার জন্য মাদ্রাসাছাত্রকে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনা জানার পর একাধিকবার শিশুটির চিকিৎসার ব্যবস্থাও করে দেন মাদ্রাসার সুপার আবদুল ওজায়ের। তিনিই বিষয়টি ধামাচাপা দিতেন। এসব কাজে আবদুর রশিদকে সহযোগিতা করতেন তিনি। আজ আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
মাদ্রাসাছাত্রের স্বজন ও পুলিশ জানায়, ওই ছাত্র মাদ্রাসা-ই তাহফিজুল কোরআনের আবাসিক ছাত্র। শিক্ষক আবদুর রশিদ নানা উছিলায় তাকে ঘরে ডাকতেন। পরে হত্যার ভয় দেখিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ যৌন নিপীড়ন করছিলেন। ভয়ে এত দিন কাউকে কিছু বলেনি। গতকাল বুধবার বিকেলে মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে সে বাড়িতে আসে এবং বিষয়টি পরিবারকে জানায়। পরে সন্ধ্যার দিকে রায়পুর থানায় বিষয়টি জানানোর পর ওই মাদ্রাসার সুপার আবদুল ওজায়ের ও শিক্ষক আবদুর রশিদকে আটক করা হয়।
ভুক্তভোগী ছাত্রের অভিভাবকেরা বলেন, এ ঘটনার মাদ্রাসার সুপার ও শিক্ষককে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।
মাদ্রাসার সুপার আবদুল ওজায়ের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘ছাত্রের মুখ থেকে বিষয়টি জানার পরই শিক্ষক আবদুর রশিদকে আমি মাদ্রাসা থেকে বের করে দিই। তবে এ ঘটনার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। তবু ওই ছাত্রের অভিভাবক আমার বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে