কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
দেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎকেন্দ্র কাপ্তাই হাইড্রোলিক পাওয়ার স্টেশনে তীব্র পানির সংকটে কমেছে বিদ্যুৎ উৎপাদন। অনাবৃষ্টি এবং প্রচণ্ড দাবদাহে কাপ্তাই হ্রদের পানি শুকিয়ে যাওয়ার ফলে এ সংকট দেখা দিয়েছে। পানি কমে যাওয়ায় ফলে শুধুমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে না, কাপ্তাই হ্রদের ওপর নির্ভরশীল বহু মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া হ্রদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি উপজেলার নৌপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ফলে মানুষজনের দুর্ভোগও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের দায়িত্বরত প্রকৌশলীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রুলকার্ভ অনুযায়ী এখন হ্রদে পানি থাকার কথা ৮২ দশমিক ৮০ ফিট এমএসএল (মীন সী লেভেল)। কিন্তু বর্তমানে পানি আছে ৭৬ দশমিক ৯৪ ফিট এমএসএল। যেখানে কাপ্তাই লেকে পানির ধারণ ক্ষমতা ১০৯ ফিট এমএসএল।
পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রচুর বৃষ্টিপাত না হলে এ সংকট থেকে বের হওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক।
কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ম্যানেজার এটিএম আবদুজ্জাহের সঙ্গে আজ বুধবার সকালে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, হ্রদের পানি কমে যাওয়ায় কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। পানির অভাবে কেন্দ্রের সব কটি ইউনিট সচল রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদন সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের ম্যানেজার আরও বলেন, বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫টি ইউনিটের মধ্যে বর্তমানে ৩ ও ৫ নম্বর ইউনিট চালু রয়েছে। আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত ৩ নম্বর ইউনিট থেকে ২৯ মেগাওয়াট এবং ৫ নম্বর ইউনিট থেকে ৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে। যেখানে আগে ৫টি ইউনিটে প্রত্যেকদিন ২৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো। বর্তমানে পুনর্বাসনের জন্য ১ নম্বর ইউনিট বন্ধ রাখা হয়। একই সঙ্গে পানির তীব্র সংকটে ২ ও ৪ নম্বর ইউনিট বন্ধ রাখা হয়েছে।
দেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎকেন্দ্র কাপ্তাই হাইড্রোলিক পাওয়ার স্টেশনে তীব্র পানির সংকটে কমেছে বিদ্যুৎ উৎপাদন। অনাবৃষ্টি এবং প্রচণ্ড দাবদাহে কাপ্তাই হ্রদের পানি শুকিয়ে যাওয়ার ফলে এ সংকট দেখা দিয়েছে। পানি কমে যাওয়ায় ফলে শুধুমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে না, কাপ্তাই হ্রদের ওপর নির্ভরশীল বহু মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া হ্রদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি উপজেলার নৌপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ফলে মানুষজনের দুর্ভোগও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের দায়িত্বরত প্রকৌশলীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রুলকার্ভ অনুযায়ী এখন হ্রদে পানি থাকার কথা ৮২ দশমিক ৮০ ফিট এমএসএল (মীন সী লেভেল)। কিন্তু বর্তমানে পানি আছে ৭৬ দশমিক ৯৪ ফিট এমএসএল। যেখানে কাপ্তাই লেকে পানির ধারণ ক্ষমতা ১০৯ ফিট এমএসএল।
পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রচুর বৃষ্টিপাত না হলে এ সংকট থেকে বের হওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক।
কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ম্যানেজার এটিএম আবদুজ্জাহের সঙ্গে আজ বুধবার সকালে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, হ্রদের পানি কমে যাওয়ায় কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। পানির অভাবে কেন্দ্রের সব কটি ইউনিট সচল রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদন সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের ম্যানেজার আরও বলেন, বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫টি ইউনিটের মধ্যে বর্তমানে ৩ ও ৫ নম্বর ইউনিট চালু রয়েছে। আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত ৩ নম্বর ইউনিট থেকে ২৯ মেগাওয়াট এবং ৫ নম্বর ইউনিট থেকে ৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে। যেখানে আগে ৫টি ইউনিটে প্রত্যেকদিন ২৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো। বর্তমানে পুনর্বাসনের জন্য ১ নম্বর ইউনিট বন্ধ রাখা হয়। একই সঙ্গে পানির তীব্র সংকটে ২ ও ৪ নম্বর ইউনিট বন্ধ রাখা হয়েছে।
পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানো ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৫ বছর আগে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি দফায় দফায় সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় ১৩ হাজার কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ হাজার কোটি টাকায়।
৪ ঘণ্টা আগেনজরদারির অভাবে সুন্দরবনে আবারও বেড়েছে বনদস্যুদের তৎপরতা। বনের ২০টি পয়েন্টে বেপরোয়া ১০টি বাহিনী। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে এই বাহিনীর সদস্যরা লাখ লাখ টাকা আদায় করছে। মুক্তিপণ ছাড়া মিলছে না কারও মুক্তি। চলে নির্যাতনও। আতঙ্কিত বনজীবীদের অনেকেই ভয়ে পেশা বদলাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে জনবল ও অস্ত্র সংকটের
৪ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
৫ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
৬ ঘণ্টা আগে