সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মধ্যে ১১ আসনে ভোটের পাল্লা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দিকে হেলে আছে। এর মধ্যে দুটিতে কথিত জোটের সমঝোতার মাধ্যমে পাওয়া লাঙ্গল শিবির বেহাল। অন্যগুলোতে স্বতন্ত্রের দাপটে দুলছে নৌকা। বাকি পাঁচ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা অনেকটা নির্ভার। তাঁদের সামনে স্বতন্ত্র বা অন্য কোনো শক্তিশালী প্রার্থী নেই।
সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটাররা বলছেন, ভোটাধিকার প্রয়োগ থেকে শুরু করে গণনার পর ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত সব প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা থাকলে চট্টগ্রামের ১১ আসনে চমক দেখা যেতে পারে। এই অবস্থায় জেলায় ভোটের ফলাফলে আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘু হয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া) আসনের চরতী এলাকার ভোটার মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, অধিকাংশ আসনেই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পাল্লা ভারী। সুষ্ঠুভাবে ভোট সম্পন্ন হলে নৌকার অধিকাংশ প্রার্থী হেরে যেতে পারেন।
রাজনীতিসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনে সাবেক ছাত্রনেতা মোহাম্মদ শাহজাহান এবং চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী ও চান্দগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম ও বিজয় কুমার চৌধুরী সুবিধাজনক অবস্থায় আছেন।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং ও পাহাড়তলী) আসনে সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলম, চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর ও পতেঙ্গা) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা জিয়াউল হক সুমন, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ ও দোহাজারী) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল জব্বার চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল মতলব এবং চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী শক্ত স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উঠে এসেছেন।
পোস্টার, ব্যানার, মাইকিং ও গণসংযোগে লোকসমাগমের মতো প্রচারে নৌকার চেয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বতন্ত্রদেরই এগিয়ে রাখছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটাররা। চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের পৌরসভা এলাকার ভোটার সৈয়দ আবু সাদেক বলেন, এখানে নৌকার সঙ্গে কঠিন লড়াই হবে স্বতন্ত্র প্রার্থীর। একজনের আছে নৌকা, অন্যজনের শক্ত সাংগঠনিক ভিত।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম-১১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমন বলেন, ‘স্বতন্ত্র হলেও এলাকার মানুষের সর্বোচ্চ সমর্থন পাচ্ছি। আমার বিজয় সময়ের ব্যাপার মাত্র।’
চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মধ্যে ১১ আসনে ভোটের পাল্লা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দিকে হেলে আছে। এর মধ্যে দুটিতে কথিত জোটের সমঝোতার মাধ্যমে পাওয়া লাঙ্গল শিবির বেহাল। অন্যগুলোতে স্বতন্ত্রের দাপটে দুলছে নৌকা। বাকি পাঁচ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা অনেকটা নির্ভার। তাঁদের সামনে স্বতন্ত্র বা অন্য কোনো শক্তিশালী প্রার্থী নেই।
সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটাররা বলছেন, ভোটাধিকার প্রয়োগ থেকে শুরু করে গণনার পর ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত সব প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা থাকলে চট্টগ্রামের ১১ আসনে চমক দেখা যেতে পারে। এই অবস্থায় জেলায় ভোটের ফলাফলে আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘু হয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া) আসনের চরতী এলাকার ভোটার মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, অধিকাংশ আসনেই স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পাল্লা ভারী। সুষ্ঠুভাবে ভোট সম্পন্ন হলে নৌকার অধিকাংশ প্রার্থী হেরে যেতে পারেন।
রাজনীতিসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনে সাবেক ছাত্রনেতা মোহাম্মদ শাহজাহান এবং চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী ও চান্দগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম ও বিজয় কুমার চৌধুরী সুবিধাজনক অবস্থায় আছেন।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং ও পাহাড়তলী) আসনে সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলম, চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর ও পতেঙ্গা) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা জিয়াউল হক সুমন, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ ও দোহাজারী) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল জব্বার চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল মতলব এবং চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী শক্ত স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উঠে এসেছেন।
পোস্টার, ব্যানার, মাইকিং ও গণসংযোগে লোকসমাগমের মতো প্রচারে নৌকার চেয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বতন্ত্রদেরই এগিয়ে রাখছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটাররা। চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের পৌরসভা এলাকার ভোটার সৈয়দ আবু সাদেক বলেন, এখানে নৌকার সঙ্গে কঠিন লড়াই হবে স্বতন্ত্র প্রার্থীর। একজনের আছে নৌকা, অন্যজনের শক্ত সাংগঠনিক ভিত।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম-১১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমন বলেন, ‘স্বতন্ত্র হলেও এলাকার মানুষের সর্বোচ্চ সমর্থন পাচ্ছি। আমার বিজয় সময়ের ব্যাপার মাত্র।’
ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
৭ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
১৭ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
২১ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
২৪ মিনিট আগে