ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে কবি রূপসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষ ও বেঞ্চ সংকটে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। তাই অফিস কক্ষেই চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান। দীর্ঘদিন ধরে এমন সমস্যা থাকলেও বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা কর্মকর্তারা কোনো পদক্ষেপ নেননি বলে অভিযোগ করেছে শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলা ৮ নম্বর পাইকপাড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্কুলটির একতলা ভবনে মাত্র দুটি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে একটি অফিস কক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অপরটিতে পাঠদানের কার্যক্রম চলে। তাই দুই শিফটে ক্লাস পরিচালনার পরেও ১০৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন শিক্ষকেরা।
এ বিষয়ে শিক্ষকেরা বলেন, ‘বর্তমানে অফিসকক্ষেই নেওয়া হচ্ছে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান। বাকি একটি কক্ষে চতুর্থ শ্রেণির পাঠদান চলছে। তবে, বেঞ্চ না থাকায় টাইলসের ওপরে বসে ছাত্রছাত্রীদের পাঠদান করতে হচ্ছে। প্রায় ১০ বছর আগের পরিত্যক্ত ভবনের একটি কক্ষ মেরামত করে তৃতীয় শ্রেণির ক্লাস নিতে হচ্ছে। কিন্তু পাকা ভবন ছেড়ে পরিত্যক্ত কক্ষে ক্লাস করতে চায় না খুদে শিক্ষার্থীরা।’
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার বলেন, ‘গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে আমাদের স্কুল নতুন ভবনের জন্য আবেদন করলেও আজ পর্যন্ত কোনো আলোর মুখ দেখছি না। দুই কক্ষ বিশিষ্ট একতলা ভবন আমাদের জন্য পর্যাপ্ত নয়। সেটি বুঝতে পেরে ওই সময়ই আমরা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করেছি।’
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ে শুধুমাত্র ভবন সংকট নয়, বেঞ্চ সংকটও রয়েছে। বিদ্যালয়ের ১০৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য ৮-১০টি বেঞ্চ রয়েছে।
ফরিদগঞ্জ উপজেলা ভারপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি আগে জানতাম না। আপনাদের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরেছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করে ভবন নির্মাণের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রস্তাব পাঠানো হবে।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে কবি রূপসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষ ও বেঞ্চ সংকটে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। তাই অফিস কক্ষেই চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান। দীর্ঘদিন ধরে এমন সমস্যা থাকলেও বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা কর্মকর্তারা কোনো পদক্ষেপ নেননি বলে অভিযোগ করেছে শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলা ৮ নম্বর পাইকপাড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্কুলটির একতলা ভবনে মাত্র দুটি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে একটি অফিস কক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অপরটিতে পাঠদানের কার্যক্রম চলে। তাই দুই শিফটে ক্লাস পরিচালনার পরেও ১০৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন শিক্ষকেরা।
এ বিষয়ে শিক্ষকেরা বলেন, ‘বর্তমানে অফিসকক্ষেই নেওয়া হচ্ছে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান। বাকি একটি কক্ষে চতুর্থ শ্রেণির পাঠদান চলছে। তবে, বেঞ্চ না থাকায় টাইলসের ওপরে বসে ছাত্রছাত্রীদের পাঠদান করতে হচ্ছে। প্রায় ১০ বছর আগের পরিত্যক্ত ভবনের একটি কক্ষ মেরামত করে তৃতীয় শ্রেণির ক্লাস নিতে হচ্ছে। কিন্তু পাকা ভবন ছেড়ে পরিত্যক্ত কক্ষে ক্লাস করতে চায় না খুদে শিক্ষার্থীরা।’
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার বলেন, ‘গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে আমাদের স্কুল নতুন ভবনের জন্য আবেদন করলেও আজ পর্যন্ত কোনো আলোর মুখ দেখছি না। দুই কক্ষ বিশিষ্ট একতলা ভবন আমাদের জন্য পর্যাপ্ত নয়। সেটি বুঝতে পেরে ওই সময়ই আমরা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করেছি।’
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ে শুধুমাত্র ভবন সংকট নয়, বেঞ্চ সংকটও রয়েছে। বিদ্যালয়ের ১০৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য ৮-১০টি বেঞ্চ রয়েছে।
ফরিদগঞ্জ উপজেলা ভারপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি আগে জানতাম না। আপনাদের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরেছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করে ভবন নির্মাণের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রস্তাব পাঠানো হবে।’
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে ৩ ঘণ্টায় ভারতে পণ্য রপ্তানি করতে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকায় নেওয়া হয় সড়ক প্রশস্ত করার কাজ। বারইয়ারহাট (চট্টগ্রামের মিরসরাই)-হেঁয়াকো (ফটিকছড়ি)-রামগড় (খাগড়াছড়ি) সড়ক প্রশস্তকরণের সেই কাজ মাঝপথে রেখে উধাও ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
৩১ মিনিট আগেমনু নদের স্রোত বয়ে আনে বহু টুকরা গাছ। সেগুলোই জীবনধারণের ভরসা মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের বহু পরিবারের। বর্ষায় বৃষ্টির সঙ্গে নদী যখন ফুলে-ফেঁপে ওঠে, তখন স্রোতে ভেসে আসে এগুলো।
২ ঘণ্টা আগেচাঁদপুরের আশি-ঊর্ধ্ব আশরাফুল আলমের (ছদ্মনাম) দেড় বছর আগে পায়ুপথে ক্যানসার শনাক্ত হয়। চিকিৎসার জন্য তিনি রাজধানীর জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে (এনআইসিআরএইচ) আসেন। তখন থেকে এ পর্যন্ত ক্যানসার নিয়ন্ত্রণে তাঁকে আটটি কেমোথেরাপি দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগঞ্জে নদীর তীর রক্ষার জন্য ৫ কোটি টাকায় নির্মিত বাঁধ এক মাসও টেকেনি। উপজেলার চতরা ইউনিয়নের আখিরা শাখা নদীতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাস্তবায়িত নদীতীর প্রতিরক্ষা কাজ শেষ হওয়ার এক মাস পার না হতেই ধসে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে