পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার পাথরঘাটার বিষখালী নদীতে নোঙর করে রাখা একটি মাছ ধরার ট্রলারে অপর একটি ট্রলারের ধাক্কায় এক জেলে নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের জিনতলা ঘাটে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত জেলের নাম মো. রুবেল মিয়া (২৬)। তিনি একই গ্রামের আব্দুল কাদের হাওলাদারের ছেলে।
নিহতের বাবা আব্দুল কাদের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষখালী নদীতে মাছ শিকার শেষে জিনতলা ঘাটে ছেলেকে নিয়ে ট্রলারডা নোঙর করি। এ সময় আমার ছেলে রুবেল ট্রলারে ধোঁয়ামোছার কাজ শুরু করে। এমন সময় চান মিয়ার ট্রলারডা মাছ ধরা শেষে ঘাটে নোঙর করতে যাইয়া আমাদের ট্রলারের সাথে ধাক্কা লাগে। তখন দুই ট্রলারের মাঝে চাপা পড়ে আমার ছেলে রুবেল।’
আব্দুল কাদের আরও বলেন, ‘ট্রলারে চাপা দেওয়ার সাথে সাথেই মাত্র একবার চিৎকার শুনছি, এরপরে অনেক ডাকাডাকি করলেও আমার ছেলে আর সাড়া দেয় নাই। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় রাত দেড়টার দিকে পাথরঘাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেছি। ডাক্তার জানাইছে আমার ছেলে আর নাই!’
পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা সাইফুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই রুবেল নামের ওই মাঝির মৃত্যু হয়। বুকে জোড়ে চাপ লেগে সে মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি ট্রলার ঘাটে নোঙর করা ছিল। রাতের অন্ধকারে অপর একটি ট্রলার ঘাটে নোঙর করে রাখার সময় ওই ট্রলারে ধাক্কা লাগে। মুহূর্তের মধ্যে দুই ট্রলারের মাঝখানে চাপা পড়ে রুবেলের মৃত্যু ঘটে।’
চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘তারা উভয়েই একই এলাকার বাসিন্দা। কোনো পক্ষের অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।’
পাথরঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহ আলম হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ থানায় নিয়ে আসা হয়েছিল। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। তবে মৃত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে আপত্তি না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
বরগুনার পাথরঘাটার বিষখালী নদীতে নোঙর করে রাখা একটি মাছ ধরার ট্রলারে অপর একটি ট্রলারের ধাক্কায় এক জেলে নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের জিনতলা ঘাটে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত জেলের নাম মো. রুবেল মিয়া (২৬)। তিনি একই গ্রামের আব্দুল কাদের হাওলাদারের ছেলে।
নিহতের বাবা আব্দুল কাদের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষখালী নদীতে মাছ শিকার শেষে জিনতলা ঘাটে ছেলেকে নিয়ে ট্রলারডা নোঙর করি। এ সময় আমার ছেলে রুবেল ট্রলারে ধোঁয়ামোছার কাজ শুরু করে। এমন সময় চান মিয়ার ট্রলারডা মাছ ধরা শেষে ঘাটে নোঙর করতে যাইয়া আমাদের ট্রলারের সাথে ধাক্কা লাগে। তখন দুই ট্রলারের মাঝে চাপা পড়ে আমার ছেলে রুবেল।’
আব্দুল কাদের আরও বলেন, ‘ট্রলারে চাপা দেওয়ার সাথে সাথেই মাত্র একবার চিৎকার শুনছি, এরপরে অনেক ডাকাডাকি করলেও আমার ছেলে আর সাড়া দেয় নাই। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় রাত দেড়টার দিকে পাথরঘাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেছি। ডাক্তার জানাইছে আমার ছেলে আর নাই!’
পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা সাইফুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই রুবেল নামের ওই মাঝির মৃত্যু হয়। বুকে জোড়ে চাপ লেগে সে মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি ট্রলার ঘাটে নোঙর করা ছিল। রাতের অন্ধকারে অপর একটি ট্রলার ঘাটে নোঙর করে রাখার সময় ওই ট্রলারে ধাক্কা লাগে। মুহূর্তের মধ্যে দুই ট্রলারের মাঝখানে চাপা পড়ে রুবেলের মৃত্যু ঘটে।’
চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘তারা উভয়েই একই এলাকার বাসিন্দা। কোনো পক্ষের অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।’
পাথরঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহ আলম হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ থানায় নিয়ে আসা হয়েছিল। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। তবে মৃত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে আপত্তি না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার ঘটনায় অন্তত ৭৪টি মামলার তদন্ত করছে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট—পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এসব ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের অধিকাংশের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত না হওয়ায় হত্যা মামলার তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ কর্মকর্তারা কিছুটা বিপাকে পড়ছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ রুটে সফলতার পর এবার আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছে নবীন ও উদীয়মান বেসরকারি এয়ারলাইনস এয়ার এ্যাস্ট্রা। এই লক্ষ্যে এয়ারবাসের চারটি উড়োজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু করেছে এয়ারলাইনসটি। বহরে উড়োজাহাজ যুক্ত হওয়া সাপেক্ষে চলতি বছরের শেষ নাগাদ প্রচলিত আঞ্চলিক...
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় মরা তিস্তা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ নিয়ে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। খুঁটি নির্মাণের পর চার বছর পেরিয়ে গেলেও অর্থাভাবে সেতুর বাকি নির্মাণকাজে হাত দেওয়া হয়নি। এতে চরাঞ্চলের ছয় গ্রামের মানুষের উপজেলা সদর ও হারাগাছ পৌর এলাকায় যাতায়াতে দুর্ভোগ দূর হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রায় দেড় মাস ধরে রাজধানীর ব্যস্ততম এলাকা নীলক্ষেতে প্রধান সড়কের এক পাশের প্রায় পুরোটা বন্ধ করে সুয়ারেজ লাইনের কাজ চলছে। বাকি অংশ দখল করে রেখেছেন হকাররা। বিপরীত সড়কে ডিভাইডার দিয়ে আলাদা লেন করলেও জনদুর্ভোগ কমেনি। এতে দীর্ঘ যানজটে আটকা পড়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
৪ ঘণ্টা আগে