আল আমিন জুয়েল, বাকেরগঞ্জ (বরিশাল)
রাস্তার ওপর আবার সাঁকো তৈরি হয় নাকি! বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৩ নম্বর দাড়িয়াল ইউনিয়নের কালেঙ্গা গ্রাম বলছে হয়। এই গ্রামের ৮ হাজার লোক এই ঘটনার সাক্ষী।
রাস্তায় বেরোলেই হাঁটু সমান কাঁদা। কেউ অসুস্থ হলেও হাসপাতালে নেওয়ার সুযোগ নেই। হাট-বাজারে যেতেও এলাকাবাসীকে পাড়ি দিতে হয় হাঁটু সমান কাদা। সম্প্রতি বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে বরিশালে টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে কাদার সঙ্গে জমেছে পানি। সব মিলে গ্রামের একমাত্র মাটির রাস্তাটির বেহাল দশা। এমন পরিস্থিতিতে চলাচলের জন্য কাঁদা মাটির রাস্তার ওপরেই বাঁশ দিয়ে সাঁকো তৈরি করেছে গ্রামবাসী।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ বাকেরগঞ্জের ৩ নম্বর দাড়িয়াল ইউনিয়নের কালেঙ্গা গ্রামের মান্নান ঢালীর বাড়ি থেকে কালেঙ্গা উত্তমপুর বাজার পর্যন্ত মাটির রাস্তাটি পাকা করার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এতে স্কুল, কলেজ খোলা থাকাকালে শিক্ষার্থী ও সারা বছর গ্রামের মানুষের চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। কাদা রাস্তায় হাঁটাচলায় অসুবিধা হওয়ায় এলাকাবাসীর উদ্যোগে প্রায় ১০০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে। এ সাঁকো দিয়ে স্থানীয়রা চলাচল করছে। সম্প্রতি এমনই একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
মানিক মিয়া নামের একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন রাস্তাটি সম্পূর্ণ মাটির। একটু বৃষ্টি হলেই কাদা হয়ে যায়। তাই এলাকাবাসীর উদ্যোগে বাঁশ দিয়ে চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ৩ নম্বর দাড়িয়াল ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার সহিদুল বলেন, আমি নতুন মেম্বার নির্বাচিত হয়েছি। চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলে শুকনার সিজনে একটি ব্যবস্থা করা হবে। যেহেতু এই সড়ক নির্মাণের দায়িত্ব এলজিইজি’র। তাই তাদের কাছে আবেদন করা হবে।
তবে এ বিষয়ে জানতে দাড়িয়াল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলামকে ফোন করলে তিনি রিসিভ করেননি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বাকেরগঞ্জ এলজিইডির প্রকৌশলী আবুল খাঁয়ের জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। আগে আমাকে দেখতে হবে এটা আমাদের আওতায় কিনা। যদি আমাদের আওতায় হয় তবে গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।
রাস্তার ওপর আবার সাঁকো তৈরি হয় নাকি! বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৩ নম্বর দাড়িয়াল ইউনিয়নের কালেঙ্গা গ্রাম বলছে হয়। এই গ্রামের ৮ হাজার লোক এই ঘটনার সাক্ষী।
রাস্তায় বেরোলেই হাঁটু সমান কাঁদা। কেউ অসুস্থ হলেও হাসপাতালে নেওয়ার সুযোগ নেই। হাট-বাজারে যেতেও এলাকাবাসীকে পাড়ি দিতে হয় হাঁটু সমান কাদা। সম্প্রতি বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে বরিশালে টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে কাদার সঙ্গে জমেছে পানি। সব মিলে গ্রামের একমাত্র মাটির রাস্তাটির বেহাল দশা। এমন পরিস্থিতিতে চলাচলের জন্য কাঁদা মাটির রাস্তার ওপরেই বাঁশ দিয়ে সাঁকো তৈরি করেছে গ্রামবাসী।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ বাকেরগঞ্জের ৩ নম্বর দাড়িয়াল ইউনিয়নের কালেঙ্গা গ্রামের মান্নান ঢালীর বাড়ি থেকে কালেঙ্গা উত্তমপুর বাজার পর্যন্ত মাটির রাস্তাটি পাকা করার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এতে স্কুল, কলেজ খোলা থাকাকালে শিক্ষার্থী ও সারা বছর গ্রামের মানুষের চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। কাদা রাস্তায় হাঁটাচলায় অসুবিধা হওয়ায় এলাকাবাসীর উদ্যোগে প্রায় ১০০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে। এ সাঁকো দিয়ে স্থানীয়রা চলাচল করছে। সম্প্রতি এমনই একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
মানিক মিয়া নামের একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন রাস্তাটি সম্পূর্ণ মাটির। একটু বৃষ্টি হলেই কাদা হয়ে যায়। তাই এলাকাবাসীর উদ্যোগে বাঁশ দিয়ে চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ৩ নম্বর দাড়িয়াল ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার সহিদুল বলেন, আমি নতুন মেম্বার নির্বাচিত হয়েছি। চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলে শুকনার সিজনে একটি ব্যবস্থা করা হবে। যেহেতু এই সড়ক নির্মাণের দায়িত্ব এলজিইজি’র। তাই তাদের কাছে আবেদন করা হবে।
তবে এ বিষয়ে জানতে দাড়িয়াল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলামকে ফোন করলে তিনি রিসিভ করেননি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বাকেরগঞ্জ এলজিইডির প্রকৌশলী আবুল খাঁয়ের জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। আগে আমাকে দেখতে হবে এটা আমাদের আওতায় কিনা। যদি আমাদের আওতায় হয় তবে গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে