মনোতোষ হাওলাদার, বরগুনা
দেশের সর্বদক্ষিণের উপকূলীয় জেলা বরগুনার দুটি গুরুত্বপূর্ণ শ্বাসমূলীয় বন টেংরাগিরি ও হরিণঘাটা। কিন্তু ঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বন দুটি ক্রমেই অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। সাগরের তীব্র ঢেউয়ে ভূমিক্ষয়ের কবলে ধীরে ধীরে সংরক্ষিত এ দুটি বনাঞ্চলের আয়তন কমে যাচ্ছে। এ ছাড়া সাগরের পানি বৃদ্ধির ফলে প্লাবনভূমি বেড়ে যাওয়ায় শ্বাসমূলে বালু জমে হাজার হাজার গাছ মারা যাচ্ছে।
বন বিভাগের হিসাবে টেংরাগিরি বনের ২১ কিলোমিটারজুড়ে চলছে তীব্র ভূমিক্ষয়। এতে গত এক যুগে বনের আয়তন প্রায় ৫ কিলোমিটার কমেছে। এর মধ্যে গত দুই বছরে কমেছে ৪০০ মিটার এবং অন্তত ১৫ হাজার শ্বাসমূলীয় গাছ বিলীন হয়েছে। তবে বেসরকারি হিসাবে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি। আর হরিণঘাটা বনে ৬২ একর জমিতে প্রায় ৬৩ হাজার ঝাউগাছ রোপণ করা হলেও এখন সেই গাছ নেই বললে চলে।
বন বিভাগের খাতায় এটি ‘টেংরাগিরি বনাঞ্চল’ হলেও স্থানীয় নাম ‘ফাতরার বন’। সুন্দরবনের পর দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্বাসমূলীয় বন এটি। বরগুনার তালতলী থেকে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকত পর্যন্ত এই বনের আয়তন ১০ হাজার ৬৪৭ একর। লবণাক্ত ও মিষ্টি মাটির অপূর্ব মিশ্রণের কারণে এ বনে প্রচুর গেওয়া, জাম, ধুন্দল, কেওড়া, সুন্দরী, বাইন, করমচা, বলই কেওয়া, তাল, কাঁকড়া, বনকাঁঠাল, রেইনট্রি, হেতাল, তাম্বুলকাটা ও গরানগাছ রয়েছে। বসত গড়েছে কাঠবিড়ালি, বানর, প্রায় ৪০ প্রজাতির সাপ, শজারু, শূকর, উদ (ভোঁদড়), কচ্ছপ, শিয়াল, ডোরাকাটা বাঘ, বনমোরগ, মৌমাছি, কাঁকড়াসহ হাজারো প্রজাতির প্রাণী। বন ঘেঁষে প্রায় ৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য ও প্রায় ৩ কিলোমিটার প্রস্থের সোনাকাটা সৈকত নৈসর্গিক সৌন্দর্যের আরেক লীলাভূমি। গড়ে উঠেছে সোনাকাটা ইকোপার্ক পর্যটনকেন্দ্র। এ ছাড়া এই বনের এক পাশে পায়রা নদীর মোহনায় রয়েছে শুভসন্ধ্যা সি বিচ।
পটুয়াখালী বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পাকিস্তান সরকার ১৯৬০ সালে টেংরাগিরি বনটিকে সংরক্ষিত বন হিসেবে ঘোষণা করে।
সরেজমিনে দেখা যায়, টেংরাগিরি বনের দক্ষিণ দিকের শেষ সীমানায় সোনাকাটা সৈকতের বালিয়াড়িতে বহু মৃত রেইনট্রি, কেওড়া ও ছৈলাগাছ পড়ে রয়েছে। অসংখ্য গাছের গোড়ার মাটি সরে গিয়ে শিকড়বাকড় বের হয়েছে। বালুতে এসব গাছের শ্বাসমূল ঢাকা পড়েছে। গাছগুলোর পাতা ও কাণ্ড হলদেটে হয়ে গেছে। সখিনা, নিশানবাড়িয়া ও নলবুনিয়া সংরক্ষিত বনে গিয়ে একই দৃশ্য চোখে পড়ে। বনের পূর্ব অংশ নিদ্রা খালের মোহনা থেকে আন্ধারমানিক খালের মোহনা পর্যন্ত ২১ কিলোমিটার প্রতিনিয়ত ভাঙছে।
সখিনা এলাকার বাসিন্দা আলী হোসেন বলেন, চার-পাঁচ বছর আগেও জোয়ারের পানি সৈকতের কাছাকাছি থাকত। এখন তা বনের ৩-৪ কিলোমিটার ভেতরে ঢুকে পড়ছে। এতে গোড়ার মাটি ক্ষয় হয়ে গাছের অস্তিত্ব বিপন্ন হচ্ছে। গত ছয় বছরে অগণিত গাছ মরেছে। বনভূমি রক্ষায় শিগগির কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে পুরো বন হুমকিতে পড়বে।
এদিকে বন বিভাগ বলছে, এই বনে গাছের মৃত্যুর কারণ শ্বাসমূলে বালু জমে যাওয়া ও ভূমিক্ষয়। প্রবল ঢেউয়ে উপকূলে পাড় ভাঙছে, গাছের গোড়ার মাটি ও বালু সরে গিয়ে শিকড় শুকিয়ে যাচ্ছে। এতে এসব শ্বাসমূলীয় গাছ ঠিকভাবে অক্সিজেন নিতে না পেরে পাতা ও কাণ্ড হলদে হয়ে প্রথমে সজীবতা হারায়, পরে মরে যায়।
বন বিভাগের সখিনা বিটের বিট কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, টেংরাগিরি বনের গাছ মরে যাওয়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। ভাঙন ও জলোচ্ছ্বাস রোধে বনের চারপাশে ব্লক স্থাপনসহ কয়েকটি কালভার্ট নির্মাণে ৪৮ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
এদিকে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার হরিণঘাটা ও লালদিয়া চরের সংরক্ষিত বনের আয়তন প্রায় ২ হাজার একর। বিষখালী নদীর ভাঙন থেকে রক্ষার জন্য ২০১২ সালে বনের পূর্বাংশে প্রায় ৬২ একর জমিতে ৬২ হাজার ৫০০ ঝাউগাছের চারা লাগানো হয়। অব্যাহত ভাঙনে গত কয়েক বছরে পুরো এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের তীব্রতা ক্রমেই বাড়ছে।
বন বিভাগের পাথরঘাটা রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, ‘এখনই ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে পুরো বন ও জীববৈচিত্র্য মারাত্মক হুমকিতে পড়বে। বিষয়টি আমরা বন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। গাছের মড়ক ঠেকাতে আমাদের মন্ত্রণালয়ে ১০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প পাঠিয়েছি। প্রকল্পটি পাস হলে ভাঙন ও মাটিক্ষয় রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাগ্রোফরেস্টি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. মাসুদুর রহমান বলেন, শ্বাসমূলীয় বন গঠনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্তর রয়েছে। শুরুতে উপকূলে ভূমি গঠনের পর উড়িঘাস বা ধানসি জন্মায়। ভূমি কিছুটা শক্ত হলে উড়িঘাস মরে গিয়ে কেওড়া ও গেওয়া জন্মায়। মাটি আরও শক্ত হলে আগের গাছগুলো মরে গিয়ে সুন্দরী, গরানসহ অন্যান্য গাছ জন্মায়। তাই টেংরাগিরি ও হরিণঘাটা বনের গাছ কেন মরছে, এর বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান প্রয়োজন।
ড. মাসুদুর রহমানের মতে, ভূমিক্ষয় রোধে দুটি প্রযুক্তি কাজে লাগানো যেতে পারে। এগুলো হলো—বালুতে বেড়ে উঠতে ও লবণ সহ্য করতে পারে, এমন ঘাস ও লতাগুল্ম লাগানো এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্লক ফেলা।
দেশের সর্বদক্ষিণের উপকূলীয় জেলা বরগুনার দুটি গুরুত্বপূর্ণ শ্বাসমূলীয় বন টেংরাগিরি ও হরিণঘাটা। কিন্তু ঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বন দুটি ক্রমেই অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। সাগরের তীব্র ঢেউয়ে ভূমিক্ষয়ের কবলে ধীরে ধীরে সংরক্ষিত এ দুটি বনাঞ্চলের আয়তন কমে যাচ্ছে। এ ছাড়া সাগরের পানি বৃদ্ধির ফলে প্লাবনভূমি বেড়ে যাওয়ায় শ্বাসমূলে বালু জমে হাজার হাজার গাছ মারা যাচ্ছে।
বন বিভাগের হিসাবে টেংরাগিরি বনের ২১ কিলোমিটারজুড়ে চলছে তীব্র ভূমিক্ষয়। এতে গত এক যুগে বনের আয়তন প্রায় ৫ কিলোমিটার কমেছে। এর মধ্যে গত দুই বছরে কমেছে ৪০০ মিটার এবং অন্তত ১৫ হাজার শ্বাসমূলীয় গাছ বিলীন হয়েছে। তবে বেসরকারি হিসাবে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি। আর হরিণঘাটা বনে ৬২ একর জমিতে প্রায় ৬৩ হাজার ঝাউগাছ রোপণ করা হলেও এখন সেই গাছ নেই বললে চলে।
বন বিভাগের খাতায় এটি ‘টেংরাগিরি বনাঞ্চল’ হলেও স্থানীয় নাম ‘ফাতরার বন’। সুন্দরবনের পর দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্বাসমূলীয় বন এটি। বরগুনার তালতলী থেকে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকত পর্যন্ত এই বনের আয়তন ১০ হাজার ৬৪৭ একর। লবণাক্ত ও মিষ্টি মাটির অপূর্ব মিশ্রণের কারণে এ বনে প্রচুর গেওয়া, জাম, ধুন্দল, কেওড়া, সুন্দরী, বাইন, করমচা, বলই কেওয়া, তাল, কাঁকড়া, বনকাঁঠাল, রেইনট্রি, হেতাল, তাম্বুলকাটা ও গরানগাছ রয়েছে। বসত গড়েছে কাঠবিড়ালি, বানর, প্রায় ৪০ প্রজাতির সাপ, শজারু, শূকর, উদ (ভোঁদড়), কচ্ছপ, শিয়াল, ডোরাকাটা বাঘ, বনমোরগ, মৌমাছি, কাঁকড়াসহ হাজারো প্রজাতির প্রাণী। বন ঘেঁষে প্রায় ৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য ও প্রায় ৩ কিলোমিটার প্রস্থের সোনাকাটা সৈকত নৈসর্গিক সৌন্দর্যের আরেক লীলাভূমি। গড়ে উঠেছে সোনাকাটা ইকোপার্ক পর্যটনকেন্দ্র। এ ছাড়া এই বনের এক পাশে পায়রা নদীর মোহনায় রয়েছে শুভসন্ধ্যা সি বিচ।
পটুয়াখালী বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পাকিস্তান সরকার ১৯৬০ সালে টেংরাগিরি বনটিকে সংরক্ষিত বন হিসেবে ঘোষণা করে।
সরেজমিনে দেখা যায়, টেংরাগিরি বনের দক্ষিণ দিকের শেষ সীমানায় সোনাকাটা সৈকতের বালিয়াড়িতে বহু মৃত রেইনট্রি, কেওড়া ও ছৈলাগাছ পড়ে রয়েছে। অসংখ্য গাছের গোড়ার মাটি সরে গিয়ে শিকড়বাকড় বের হয়েছে। বালুতে এসব গাছের শ্বাসমূল ঢাকা পড়েছে। গাছগুলোর পাতা ও কাণ্ড হলদেটে হয়ে গেছে। সখিনা, নিশানবাড়িয়া ও নলবুনিয়া সংরক্ষিত বনে গিয়ে একই দৃশ্য চোখে পড়ে। বনের পূর্ব অংশ নিদ্রা খালের মোহনা থেকে আন্ধারমানিক খালের মোহনা পর্যন্ত ২১ কিলোমিটার প্রতিনিয়ত ভাঙছে।
সখিনা এলাকার বাসিন্দা আলী হোসেন বলেন, চার-পাঁচ বছর আগেও জোয়ারের পানি সৈকতের কাছাকাছি থাকত। এখন তা বনের ৩-৪ কিলোমিটার ভেতরে ঢুকে পড়ছে। এতে গোড়ার মাটি ক্ষয় হয়ে গাছের অস্তিত্ব বিপন্ন হচ্ছে। গত ছয় বছরে অগণিত গাছ মরেছে। বনভূমি রক্ষায় শিগগির কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে পুরো বন হুমকিতে পড়বে।
এদিকে বন বিভাগ বলছে, এই বনে গাছের মৃত্যুর কারণ শ্বাসমূলে বালু জমে যাওয়া ও ভূমিক্ষয়। প্রবল ঢেউয়ে উপকূলে পাড় ভাঙছে, গাছের গোড়ার মাটি ও বালু সরে গিয়ে শিকড় শুকিয়ে যাচ্ছে। এতে এসব শ্বাসমূলীয় গাছ ঠিকভাবে অক্সিজেন নিতে না পেরে পাতা ও কাণ্ড হলদে হয়ে প্রথমে সজীবতা হারায়, পরে মরে যায়।
বন বিভাগের সখিনা বিটের বিট কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, টেংরাগিরি বনের গাছ মরে যাওয়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। ভাঙন ও জলোচ্ছ্বাস রোধে বনের চারপাশে ব্লক স্থাপনসহ কয়েকটি কালভার্ট নির্মাণে ৪৮ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
এদিকে বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার হরিণঘাটা ও লালদিয়া চরের সংরক্ষিত বনের আয়তন প্রায় ২ হাজার একর। বিষখালী নদীর ভাঙন থেকে রক্ষার জন্য ২০১২ সালে বনের পূর্বাংশে প্রায় ৬২ একর জমিতে ৬২ হাজার ৫০০ ঝাউগাছের চারা লাগানো হয়। অব্যাহত ভাঙনে গত কয়েক বছরে পুরো এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের তীব্রতা ক্রমেই বাড়ছে।
বন বিভাগের পাথরঘাটা রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, ‘এখনই ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে পুরো বন ও জীববৈচিত্র্য মারাত্মক হুমকিতে পড়বে। বিষয়টি আমরা বন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। গাছের মড়ক ঠেকাতে আমাদের মন্ত্রণালয়ে ১০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প পাঠিয়েছি। প্রকল্পটি পাস হলে ভাঙন ও মাটিক্ষয় রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাগ্রোফরেস্টি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. মাসুদুর রহমান বলেন, শ্বাসমূলীয় বন গঠনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্তর রয়েছে। শুরুতে উপকূলে ভূমি গঠনের পর উড়িঘাস বা ধানসি জন্মায়। ভূমি কিছুটা শক্ত হলে উড়িঘাস মরে গিয়ে কেওড়া ও গেওয়া জন্মায়। মাটি আরও শক্ত হলে আগের গাছগুলো মরে গিয়ে সুন্দরী, গরানসহ অন্যান্য গাছ জন্মায়। তাই টেংরাগিরি ও হরিণঘাটা বনের গাছ কেন মরছে, এর বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান প্রয়োজন।
ড. মাসুদুর রহমানের মতে, ভূমিক্ষয় রোধে দুটি প্রযুক্তি কাজে লাগানো যেতে পারে। এগুলো হলো—বালুতে বেড়ে উঠতে ও লবণ সহ্য করতে পারে, এমন ঘাস ও লতাগুল্ম লাগানো এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্লক ফেলা।
ঢাকার সাভার উপজেলার আশুলিয়ার কাইচাবাড়িতে ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ডিইপিজেড) পেছনের প্রাচীর ঘেঁষে বেশ কিছু বহুতল ভবন। এগুলোর মধ্যে তিনতলা একটি ভবনের মালিক অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা এস এম বদরুল আলমের স্ত্রী মাসুমা খানম। ৬ শতাংশ জমির ওপর এই বাড়ি নির্মিত হয়েছে ২০১৪ সালে।
৫ ঘণ্টা আগেযশোরের চৌগাছায় প্রথমবারের মতো লাল আঙুর চাষ করে সফল হয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়াপ্রবাসী কামরুজ্জামান এপিল। উপজেলার সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের ওই প্রবাসী কৃষকের দুই বিঘা জমির আঙুরের বাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে লাল আঙুর।
৫ ঘণ্টা আগেস্মার্ট কার্ড জটিলতায় দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে পাঁচ মাস ধরে টিসিবির (ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ) পণ্য পায়নি উপজেলার ১৭ হাজার ৮২৫ সুবিধাভোগী পরিবার। দীর্ঘদিন ধরে পণ্য না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা।
৫ ঘণ্টা আগেমেহেরপুর সদর উপজেলার হরিরামপুর গ্রামের কৃষক কলিম উদ্দীন। চলতি বছর তিনি কৃষি বিভাগ থেকে পাওয়া বারি-৩০ জাতের গম লাগিয়েছেন এক বিঘা জমিতে। কিন্তু যবের দুটিসহ পাঁচ প্রকারের জাতে ছেয়ে গেছে তাঁর পুরো খেত। এখন উৎপাদিত এ গম থেকে কীভাবে বীজ উৎপাদন করবেন, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চাষি কলিম উদ্দীন।
৭ ঘণ্টা আগে