আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনকে রীতিমতো ধানের গুদামে পরিণত করেছেন তিন ব্যবসায়ী। শিক্ষকেরা বলছেন, তাঁদের নিষেধ না মেনেই ব্যবসায়ীরা এ কাজ করছেন। দ্রুত ধান অপসারণের দাবি প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিদ্যালয় ভবনটির নিচতলায় আল আমিন, জাকির হোসেন ও আলমগীর হাওলাদার নামের স্থানীয় তিন ব্যবসায়ী ধানের বস্তা স্তূপ করে রেখেছেন। এক মাস ধরে তাঁরা এভাবে সেখানে ধান মজুত করে রেখেছেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ভবনের নিচতলায় ধানের গোডাউন করায় তাঁদের চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। ধুলাবালিতে বিদ্যালয় একাকার হয়ে যাচ্ছে। দ্রুত এসব ধান অপসারণ করা হোক।
আজ বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় ভেতরে-বাইরে বস্তার পর বস্তা ধান স্তূপ করে রাখা হয়েছে। বিদ্যালয় ধুলাবালিতে একাকার হয়ে গেছে।
বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম, জুবায়ের হোসেন, আব্দুল্লাহ ও সুমাইয়া বলে, বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় ধানের গোডাউন করায় চলাচলের সমস্যা হচ্ছে। ধুলাবালিতে বিদ্যালয় একাকার হয়ে যাচ্ছে। এতে আমাদের শরীরে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। এমন ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, ‘ওখানে ব্যবসায়ীদের ধান রাখতে নিষেধ করেছিলাম। কিন্তু তাঁরা শোনেননি। এতে চলাচল ও পরিবেশের বেশ সমস্যা হচ্ছে।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মহিউদ্দিন স্বপন বলেন, বিদ্যালয়ের নিচতলায় তিন ব্যবসায়ী ধানের গোডাউন করেছেন। এতে বিদ্যালয়ের পরিবেশ চরম আকারে বিঘ্নিত হচ্ছে।’ উপজেলা প্রশাসনকে এর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
ধান মজুত করা ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, তাঁদের ধানের বস্তা রাখার জায়গা নেই। তাই সেখানে রেখেছেন।
আল আমিন আরও বলেন, ‘বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় ধানের গোডাউন করা ভুল হয়েছে। দ্রুত ধান সরিয়ে নেওয়া হবে।’
আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, খোঁজখবর নিয়ে দ্রুত এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনকে রীতিমতো ধানের গুদামে পরিণত করেছেন তিন ব্যবসায়ী। শিক্ষকেরা বলছেন, তাঁদের নিষেধ না মেনেই ব্যবসায়ীরা এ কাজ করছেন। দ্রুত ধান অপসারণের দাবি প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিদ্যালয় ভবনটির নিচতলায় আল আমিন, জাকির হোসেন ও আলমগীর হাওলাদার নামের স্থানীয় তিন ব্যবসায়ী ধানের বস্তা স্তূপ করে রেখেছেন। এক মাস ধরে তাঁরা এভাবে সেখানে ধান মজুত করে রেখেছেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ভবনের নিচতলায় ধানের গোডাউন করায় তাঁদের চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। ধুলাবালিতে বিদ্যালয় একাকার হয়ে যাচ্ছে। দ্রুত এসব ধান অপসারণ করা হোক।
আজ বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় ভেতরে-বাইরে বস্তার পর বস্তা ধান স্তূপ করে রাখা হয়েছে। বিদ্যালয় ধুলাবালিতে একাকার হয়ে গেছে।
বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম, জুবায়ের হোসেন, আব্দুল্লাহ ও সুমাইয়া বলে, বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় ধানের গোডাউন করায় চলাচলের সমস্যা হচ্ছে। ধুলাবালিতে বিদ্যালয় একাকার হয়ে যাচ্ছে। এতে আমাদের শরীরে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। এমন ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, ‘ওখানে ব্যবসায়ীদের ধান রাখতে নিষেধ করেছিলাম। কিন্তু তাঁরা শোনেননি। এতে চলাচল ও পরিবেশের বেশ সমস্যা হচ্ছে।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মহিউদ্দিন স্বপন বলেন, বিদ্যালয়ের নিচতলায় তিন ব্যবসায়ী ধানের গোডাউন করেছেন। এতে বিদ্যালয়ের পরিবেশ চরম আকারে বিঘ্নিত হচ্ছে।’ উপজেলা প্রশাসনকে এর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
ধান মজুত করা ব্যবসায়ী আল আমিন বলেন, তাঁদের ধানের বস্তা রাখার জায়গা নেই। তাই সেখানে রেখেছেন।
আল আমিন আরও বলেন, ‘বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় ধানের গোডাউন করা ভুল হয়েছে। দ্রুত ধান সরিয়ে নেওয়া হবে।’
আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, খোঁজখবর নিয়ে দ্রুত এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩৪ মিনিট আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪০ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১ ঘণ্টা আগে