বাবুগঞ্জ প্রতিনিধি
বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের ভূতেরদিয়া আলিম মাদ্রাসার সামনে সড়কে আজ সোমবার সকালে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে ভূতেরদিয়া আলিম মাদ্রাসা ও ভূতেরদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ এলাকার কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে শিশু-কিশোরদের হাতে হাতে ছিল প্ল্যাকার্ড। তাতে লেখা, ছিল ‘ফাঁসি চাই, ফাঁসি চাই, ধর্ষকের ফাঁসি চাই।’ মানববন্ধনে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হয় এই স্লোগান। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন শিক্ষক, এলাকাবাসী ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। মানববন্ধনে উপস্থিত সকলে অভিযুক্ত হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান। মানববন্ধনে সমবেত বিক্ষুব্ধ জনতা একপর্যায়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন।
কেদারপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. নূরে আলম বেপারী সভাপতিত্বে ও কেদারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মাহাবুবুল হক মাছুম মৃধার সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বাবুগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. জহিরুল হাসান অরুণ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নূর হোসেন নূর, সাবেক চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মৃধা, কেদারপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান মিল্টন, সমাজসেবক আব্দুর রশিদ হাওলাদার, ইউপি সদস্য মো. মিজানুর রহমান শিকদার, আমির হোসেন মৃধা, পশ্চিম ভূতেরদিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমানসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা অভিযুক্ত হত্যাকারীদের ফাঁসি চেয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন এবং অভিযুক্ত পরিবারকে এলাকা থেকে বিতাড়িত করার ঘোষণা দেন।
এ ঘটনায় হত্যা মামলায় দুজনকে আটক করেছে বাবুগঞ্জ থানা-পুলিশ। গত শনিবার রাতে বাবুগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমানের নেতৃত্বে একদল চৌকস টিম উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের লাশঘাটা চায়ের দোকান থেকে সুমন এবং শয়নকে বাড়ি থেকে আটক করেন।
জানা যায়, নিহত মরিয়ম বেগম পূর্ব ভূতেরদিয়া গ্রামের মৃত মো. হারুন হাওলাদার এর স্ত্রী। তিনি ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে সন্তানের জননী। গত দুই বছর আগে তাঁর স্বামীর মৃত্যু হয়। তাঁর ২ ছেলে চাকরি করেন এবং ২ মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। ছোট ছেলে মো. আসিফ (১০) ৫ম শ্রেণির ছাত্র।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের পূর্ব ভূতেরদিয়া গ্রামের সন্ধ্যা নদী থেকে মরিয়ম বেগমের মরদেহ উদ্ধার করেন বাবুগঞ্জ থানা-পুলিশ। ওই দিন রাতেই বাবুগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের ছেলে মো. ইমরান হোসেন। মামলা নম্বর ৪। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ছোট ছেলে মো. আসিফ কে নিয়েই মরিয়ম বাড়িতে বসবাস করতেন। গত বুধবার সন্ধ্যায় মো. আসিফ পার্শ্ববর্তী সরিকল ইউনিয়নে তাঁর ছোট বোনের শ্বশুর বাড়ি থেকে বোনকে আনতে যান। বাড়িতে একা থাকায় দুর্বৃত্তরা রাতের কোনো এক সময় মরিয়মকে হত্যা করে মরদেহ বাড়ি থেকে প্রায় ১৫০ গজ দুরে সন্ধ্যা নদীর (লাশঘাটা) নামক স্থানে ফেলে রেখে চলে যান।
বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের ভূতেরদিয়া আলিম মাদ্রাসার সামনে সড়কে আজ সোমবার সকালে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে ভূতেরদিয়া আলিম মাদ্রাসা ও ভূতেরদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ এলাকার কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে শিশু-কিশোরদের হাতে হাতে ছিল প্ল্যাকার্ড। তাতে লেখা, ছিল ‘ফাঁসি চাই, ফাঁসি চাই, ধর্ষকের ফাঁসি চাই।’ মানববন্ধনে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হয় এই স্লোগান। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন শিক্ষক, এলাকাবাসী ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। মানববন্ধনে উপস্থিত সকলে অভিযুক্ত হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান। মানববন্ধনে সমবেত বিক্ষুব্ধ জনতা একপর্যায়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন।
কেদারপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. নূরে আলম বেপারী সভাপতিত্বে ও কেদারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মাহাবুবুল হক মাছুম মৃধার সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বাবুগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. জহিরুল হাসান অরুণ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নূর হোসেন নূর, সাবেক চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মৃধা, কেদারপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান মিল্টন, সমাজসেবক আব্দুর রশিদ হাওলাদার, ইউপি সদস্য মো. মিজানুর রহমান শিকদার, আমির হোসেন মৃধা, পশ্চিম ভূতেরদিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. মাসুদুর রহমানসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা অভিযুক্ত হত্যাকারীদের ফাঁসি চেয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন এবং অভিযুক্ত পরিবারকে এলাকা থেকে বিতাড়িত করার ঘোষণা দেন।
এ ঘটনায় হত্যা মামলায় দুজনকে আটক করেছে বাবুগঞ্জ থানা-পুলিশ। গত শনিবার রাতে বাবুগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমানের নেতৃত্বে একদল চৌকস টিম উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের লাশঘাটা চায়ের দোকান থেকে সুমন এবং শয়নকে বাড়ি থেকে আটক করেন।
জানা যায়, নিহত মরিয়ম বেগম পূর্ব ভূতেরদিয়া গ্রামের মৃত মো. হারুন হাওলাদার এর স্ত্রী। তিনি ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে সন্তানের জননী। গত দুই বছর আগে তাঁর স্বামীর মৃত্যু হয়। তাঁর ২ ছেলে চাকরি করেন এবং ২ মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। ছোট ছেলে মো. আসিফ (১০) ৫ম শ্রেণির ছাত্র।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের পূর্ব ভূতেরদিয়া গ্রামের সন্ধ্যা নদী থেকে মরিয়ম বেগমের মরদেহ উদ্ধার করেন বাবুগঞ্জ থানা-পুলিশ। ওই দিন রাতেই বাবুগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের ছেলে মো. ইমরান হোসেন। মামলা নম্বর ৪। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ছোট ছেলে মো. আসিফ কে নিয়েই মরিয়ম বাড়িতে বসবাস করতেন। গত বুধবার সন্ধ্যায় মো. আসিফ পার্শ্ববর্তী সরিকল ইউনিয়নে তাঁর ছোট বোনের শ্বশুর বাড়ি থেকে বোনকে আনতে যান। বাড়িতে একা থাকায় দুর্বৃত্তরা রাতের কোনো এক সময় মরিয়মকে হত্যা করে মরদেহ বাড়ি থেকে প্রায় ১৫০ গজ দুরে সন্ধ্যা নদীর (লাশঘাটা) নামক স্থানে ফেলে রেখে চলে যান।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে