নির্বাচিত হওয়ার পরপরই গত বছরের নভেম্বরে নিজ দেশে অবস্থান করা ভারতীয় সেনাদের ফিরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন মালদ্বীপের নতুন প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। সর্বশেষ গতকাল রোববার (১৪ জানুয়ারি) সেনাদের ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ভারতকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে মুইজ্জুর প্রশাসন।
এ বিষয়ে আজ সোমবার ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু সম্প্রতি এক রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে গিয়েছিলেন। চীন থেকে ফিরে আসার পরই ভারতীয় সেনাদের ফিরিয়ে নিতে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তবে নয়াদিল্লির পক্ষ থেকে এই বিষয়ে এখনো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ভারতীয় সেনারা মালদ্বীপে কেন?
নয়াদিল্লি ও মালে উভয় প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, সাদা বেলাভূমি আর বিলাসবহুল রিসোর্টের দেশ মালদ্বীপে বর্তমানে ৭৭ জন ভারতীয় সেনা অবস্থান করছেন। এ ছাড়া ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর ১২ জন চিকিৎসাকর্মীও সেখানে রয়েছেন।
সেনাদের অবস্থানের বিষয়ে ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়, মালদ্বীপের প্রত্যন্ত দ্বীপাঞ্চলে বসবাস করা মানুষের মানবিক ও চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্যই তাঁরা সেখানে আছেন। পাশাপাশি মালদ্বীপকে দুটি হেলিকপ্টার ও একটি ডর্নিয়ার বিমান সরবরাহ করেছে ভারত। এগুলো দিয়ে সমুদ্রে নজরদারি, অনুসন্ধান, উদ্ধার অভিযান এবং চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়। মূলত মালদ্বীপে অবস্থান করা ভারতীয় সেনারাই এসব অভিযান পরিচালনা করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় প্রথম হেলিকপ্টারটি মালদ্বীপে কাজ শুরু করেছিল ২০১০ সালে। সেই সময়টিতে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ছিলেন মোহাম্মদ নাশিদ। তিনি ভারতপন্থী হিসেবে পরিচিত।
কেন ভারতীয় সেনাদের বিদায় করতে চায় মালদ্বীপ?
ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ক অনেক পুরোনো। মাত্র পাঁচ লাখ জনসংখ্যার মালদ্বীপকে শাকসবজি, চাল, ওষুধ এবং মানবিক বিভিন্ন সহায়তাসহ প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর জন্য নয়াদিল্লির ওপর নির্ভর করতে হয়।
১৯৯৮ সালে মালদ্বীপের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আবদুল গাইয়ুমকে একটি অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করার জন্য সেনা পাঠিয়েছিল ভারত। যদিও কয়েক দিনের মধ্যেই ওই সেনাদের পরে ভারতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
তবে দিনে দিনে ভারতের ওপর নির্ভরশীলতা এবং অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নয়াদিল্লির হস্তক্ষেপ মালদ্বীপে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। মুইজ্জু নির্বাচিত হওয়ার আগে মালদ্বীপের বেশির ভাগ প্রেসিডেন্টই ভারতপন্থী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। এ অবস্থায় পূর্বসূরিদের ভারতপন্থী নীতির বিপরীতে ‘ভারত বিদায়’ আওয়াজ তুলে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছিলেন মুইজ্জু। তিনি ভোটারদের কাছে নয়াদিল্লির প্রভাবকে দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হিসেবে আখ্যা দেন এবং মালদ্বীপের মাটি থেকে ভারতীয় সেনাদের ফেরত পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দেন। তাঁর এই প্রচারণা শেষ পর্যন্ত সফলতা পায় এবং মালদ্বীপের সাধারণ মানুষ ভারত বিদায়ের পক্ষেই রায় দেয়। গত বছরের নভেম্বরে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মুইজ্জু।
গত ডিসেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে কপ ২৮ সম্মেলনের সাইডলাইনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন মুইজ্জু। এই সাক্ষাতের পর সৈন্যদের উপস্থিতিসহ নিজেদের সম্পর্ক পর্যালোচনা করতে আলোচনা শুরু করে দুই দেশ।
চীনের ভূমিকা কী?
ভারতের দক্ষিণ প্রান্তের দক্ষিণ-পশ্চিমে কৌশলগত অবস্থানের কারণে মালদ্বীপে প্রভাব বিস্তারের জন্য নয়াদিল্লি এবং বেইজিংয়ের মধ্যে একটি শীতল লড়াই চলছে বেশ কয়েক বছর ধরেই। ভারত মহাসাগরের যেসব দ্বীপ নিয়ে মালদ্বীপ রাষ্ট্রটি গঠিত, সেই দ্বীপগুলোর পাশ দিয়েই গেছে একটি ব্যস্ততম সামুদ্রিক বাণিজ্যের পথ। চীনের আমদানি করা তেলের ৮০ ভাগই এই পথ দিয়ে জাহাজে করে নিয়ে যাওয়া হয়। ফলে নিজেদের নিরাপত্তার জন্য চীনের কাছে মালদ্বীপের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। অন্যদিকে মালদ্বীপে যেকোনো ধরনের চীনা সামরিক উপস্থিতি নিজের আঞ্চলিক ব্যাক ইয়ার্ডে হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে ভারত।
সম্প্রতি লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হুতি বাহিনীর একের পর এক হামলা সামুদ্রিক বাণিজ্য পথের দুর্বলতা এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরেছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে গত সপ্তাহে চীন সফরে গিয়ে দেশটির সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ককে একটি কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারত্বে উন্নীত করেছেন মুইজ্জু।
বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চীনের কাছ থেকে ১ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়েছে মালদ্বীপ; যা দেশটির পাবলিক ঋণের প্রায় ২০ শতাংশ।
এমন নানা বিষয় বিবেচনায় নিলে মালদ্বীপের বর্তমান সরকারের কাছে এখন চীনই গুরুত্বপূর্ণ, ভারত নয়। ফলে দেশটির সেনাদের অবস্থানকেও প্রয়োজন বলে মনে করছে না মুইজ্জু সরকার।
নির্বাচিত হওয়ার পরপরই গত বছরের নভেম্বরে নিজ দেশে অবস্থান করা ভারতীয় সেনাদের ফিরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন মালদ্বীপের নতুন প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। সর্বশেষ গতকাল রোববার (১৪ জানুয়ারি) সেনাদের ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ভারতকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে মুইজ্জুর প্রশাসন।
এ বিষয়ে আজ সোমবার ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু সম্প্রতি এক রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে গিয়েছিলেন। চীন থেকে ফিরে আসার পরই ভারতীয় সেনাদের ফিরিয়ে নিতে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তবে নয়াদিল্লির পক্ষ থেকে এই বিষয়ে এখনো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ভারতীয় সেনারা মালদ্বীপে কেন?
নয়াদিল্লি ও মালে উভয় প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, সাদা বেলাভূমি আর বিলাসবহুল রিসোর্টের দেশ মালদ্বীপে বর্তমানে ৭৭ জন ভারতীয় সেনা অবস্থান করছেন। এ ছাড়া ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর ১২ জন চিকিৎসাকর্মীও সেখানে রয়েছেন।
সেনাদের অবস্থানের বিষয়ে ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়, মালদ্বীপের প্রত্যন্ত দ্বীপাঞ্চলে বসবাস করা মানুষের মানবিক ও চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্যই তাঁরা সেখানে আছেন। পাশাপাশি মালদ্বীপকে দুটি হেলিকপ্টার ও একটি ডর্নিয়ার বিমান সরবরাহ করেছে ভারত। এগুলো দিয়ে সমুদ্রে নজরদারি, অনুসন্ধান, উদ্ধার অভিযান এবং চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়। মূলত মালদ্বীপে অবস্থান করা ভারতীয় সেনারাই এসব অভিযান পরিচালনা করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় প্রথম হেলিকপ্টারটি মালদ্বীপে কাজ শুরু করেছিল ২০১০ সালে। সেই সময়টিতে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ছিলেন মোহাম্মদ নাশিদ। তিনি ভারতপন্থী হিসেবে পরিচিত।
কেন ভারতীয় সেনাদের বিদায় করতে চায় মালদ্বীপ?
ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ক অনেক পুরোনো। মাত্র পাঁচ লাখ জনসংখ্যার মালদ্বীপকে শাকসবজি, চাল, ওষুধ এবং মানবিক বিভিন্ন সহায়তাসহ প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর জন্য নয়াদিল্লির ওপর নির্ভর করতে হয়।
১৯৯৮ সালে মালদ্বীপের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আবদুল গাইয়ুমকে একটি অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করার জন্য সেনা পাঠিয়েছিল ভারত। যদিও কয়েক দিনের মধ্যেই ওই সেনাদের পরে ভারতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
তবে দিনে দিনে ভারতের ওপর নির্ভরশীলতা এবং অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নয়াদিল্লির হস্তক্ষেপ মালদ্বীপে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। মুইজ্জু নির্বাচিত হওয়ার আগে মালদ্বীপের বেশির ভাগ প্রেসিডেন্টই ভারতপন্থী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। এ অবস্থায় পূর্বসূরিদের ভারতপন্থী নীতির বিপরীতে ‘ভারত বিদায়’ আওয়াজ তুলে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছিলেন মুইজ্জু। তিনি ভোটারদের কাছে নয়াদিল্লির প্রভাবকে দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হিসেবে আখ্যা দেন এবং মালদ্বীপের মাটি থেকে ভারতীয় সেনাদের ফেরত পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দেন। তাঁর এই প্রচারণা শেষ পর্যন্ত সফলতা পায় এবং মালদ্বীপের সাধারণ মানুষ ভারত বিদায়ের পক্ষেই রায় দেয়। গত বছরের নভেম্বরে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মুইজ্জু।
গত ডিসেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে কপ ২৮ সম্মেলনের সাইডলাইনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন মুইজ্জু। এই সাক্ষাতের পর সৈন্যদের উপস্থিতিসহ নিজেদের সম্পর্ক পর্যালোচনা করতে আলোচনা শুরু করে দুই দেশ।
চীনের ভূমিকা কী?
ভারতের দক্ষিণ প্রান্তের দক্ষিণ-পশ্চিমে কৌশলগত অবস্থানের কারণে মালদ্বীপে প্রভাব বিস্তারের জন্য নয়াদিল্লি এবং বেইজিংয়ের মধ্যে একটি শীতল লড়াই চলছে বেশ কয়েক বছর ধরেই। ভারত মহাসাগরের যেসব দ্বীপ নিয়ে মালদ্বীপ রাষ্ট্রটি গঠিত, সেই দ্বীপগুলোর পাশ দিয়েই গেছে একটি ব্যস্ততম সামুদ্রিক বাণিজ্যের পথ। চীনের আমদানি করা তেলের ৮০ ভাগই এই পথ দিয়ে জাহাজে করে নিয়ে যাওয়া হয়। ফলে নিজেদের নিরাপত্তার জন্য চীনের কাছে মালদ্বীপের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। অন্যদিকে মালদ্বীপে যেকোনো ধরনের চীনা সামরিক উপস্থিতি নিজের আঞ্চলিক ব্যাক ইয়ার্ডে হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে ভারত।
সম্প্রতি লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হুতি বাহিনীর একের পর এক হামলা সামুদ্রিক বাণিজ্য পথের দুর্বলতা এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরেছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে গত সপ্তাহে চীন সফরে গিয়ে দেশটির সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ককে একটি কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারত্বে উন্নীত করেছেন মুইজ্জু।
বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চীনের কাছ থেকে ১ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়েছে মালদ্বীপ; যা দেশটির পাবলিক ঋণের প্রায় ২০ শতাংশ।
এমন নানা বিষয় বিবেচনায় নিলে মালদ্বীপের বর্তমান সরকারের কাছে এখন চীনই গুরুত্বপূর্ণ, ভারত নয়। ফলে দেশটির সেনাদের অবস্থানকেও প্রয়োজন বলে মনে করছে না মুইজ্জু সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রের সেলেম স্টেট ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক কানিষ্কম সাতাশিভম নিউজউইককে বলেন, জনসংখ্যা এবং জিডিপির ক্ষেত্রে ভারসাম্যহীনতা থাকলেও দুই দেশের সামরিক শক্তি ‘ততটা ভিন্ন নয়।’ তিনি জানান, ১৯৭১ সালের যুদ্ধে পরাজয়ের পর পাকিস্তান নিশ্চিত করেছে যে তাদের সক্ষমতা ‘অন্তত ভারতের
২৯ মিনিট আগেগত এক সপ্তাহে মোদির কাশ্মীর নীতির বড় দুর্বলতা প্রকাশ পেয়েছে। এই নীতি এখন অচলাবস্থার মুখে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী সুমান্ত্র বোস বলেছেন, পেহেলগাম হামলা মোদির ‘নয়া কাশ্মীর’ বয়ানের (ন্যারেটিভ) বেলুন ফুটো করে দিয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, তিনিই বিশ্ব চালাচ্ছেন। তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষা সীমাহীন। কিন্তু এটি বিপজ্জনক ঔদ্ধত্যেরও ইঙ্গিত দেয় এবং একটি গুরুতর প্রশ্ন তোলে—এই বিশৃঙ্খল ও প্রতিহিংসাপরায়ণ প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে পৃথিবী কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? দ্য আটলান্টিককে দেওয়া নতুন এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বিশ্বব্যাপী আধিপত্য...
১ দিন আগেবড় প্রশ্ন হলো, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক পদক্ষেপ নেবে কি না? ২০১৯ সালে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় এক আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৪০ ভারতীয় পুলিশ নিহত হয়। এরপর পেহেলগামের হামলাই ছিল কাশ্মীরে সবচেয়ে প্রাণঘাতী। এমনকি এটি ১৯৮৯ সালে কাশ্মীরে ভারতীয় নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু হওয়ার পর থেকে সেখানকার
২ দিন আগে