আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্বের শীর্ষ দুই অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ভূরাজনীতি, অর্থনীতি, সামরিক প্রতিযোগিতা, মানবাধিকারসহ নানা বিষয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এদিকে তাইওয়ানের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত প্রতিশ্রুতি রাশিয়ার-ইউক্রেন হামলার পর যেন বেড়েছে। এ অবস্থায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের গত বৃহস্পতিবারের ফোনালাপে স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপটি নিয়ে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হবে বলে ধারণা করেছিলেন অনেকে। কিন্তু তা হয়নি।
চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম গ্লোবাল টাইমসের বরাতে আল জাজিরা জানায়, ‘তাইওয়ান নিয়ে আগুন আগুন খেলা না খেলতে বাইডেনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সি। যে দেশ খেলবে, সেটা আগুনে পুড়ে ছাই হবে। আশা করছি, যুক্তরাষ্ট্র তা পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছে।’
অন্যদিকে হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, চীন বিষয়ে একনীতিতে অনড় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে কোনো দেশ তাইওয়ান প্রণালির শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
দুই প্রেসিডেন্টের আলাপের পর বাইডেনকে এক বিবৃতিতে ধন্যবাদ জানিয়েছে তাইওয়ানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, ‘বাইডেনের সমর্থনের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হবে।’
বাইডেন-সির দুই ঘণ্টার বেশি আলাপের তিনটি আলোচ্য বিষয়ের একটি ছিল তাইওয়ান। তাইওয়ানকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া অংশ মনে করে বেইজিং। তাই প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে দ্বীপটি নিজেদের শাসনাধীন করাই দেশটির ঘোষিত নীতি। এ কারণে তাইওয়ানে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কর্মকর্তা বা রাজনীতিবিদের সফরের ঘোর বিরোধী চীন। যুক্তরাষ্ট্রের নিম্নকক্ষের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান সফর করতে পারেন, সম্প্রতি এমন একটি খবরে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে সির প্রশাসন।
দুই প্রেসিডেন্টের তাইওয়ান ইস্যুর আলোচনা নিয়ে জার্মান মার্শাল ফান্ডের বিশেষজ্ঞ বনি গ্লেজার রয়টার্সকে বলেন, বৃহস্পতিবার বাইডেন-সি তাইওয়ান নিয়ে যেসব কথা বলেছেন, তাতে নতুন কিছু নেই। এর আগের ফোনালাপেও তাঁরা দ্বীপটি নিয়ে প্রায় একই ধরনের আলোচনা করেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চীনবিষয়ক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ক্রেগ সিঙ্গেলটন বলেন, সম্প্রতি দুই দেশই অভ্যন্তরীণ নানা বিষয় নিয়ে চাপে আছে। উভয়ের অর্থনীতি শ্লথ হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় তাইওয়ান নিয়ে কোনো দেশই বড় ধরনের সংঘর্ষে জড়াতে রাজি নয়।
বিশ্বের শীর্ষ দুই অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ভূরাজনীতি, অর্থনীতি, সামরিক প্রতিযোগিতা, মানবাধিকারসহ নানা বিষয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এদিকে তাইওয়ানের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত প্রতিশ্রুতি রাশিয়ার-ইউক্রেন হামলার পর যেন বেড়েছে। এ অবস্থায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের গত বৃহস্পতিবারের ফোনালাপে স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপটি নিয়ে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হবে বলে ধারণা করেছিলেন অনেকে। কিন্তু তা হয়নি।
চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম গ্লোবাল টাইমসের বরাতে আল জাজিরা জানায়, ‘তাইওয়ান নিয়ে আগুন আগুন খেলা না খেলতে বাইডেনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সি। যে দেশ খেলবে, সেটা আগুনে পুড়ে ছাই হবে। আশা করছি, যুক্তরাষ্ট্র তা পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছে।’
অন্যদিকে হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, চীন বিষয়ে একনীতিতে অনড় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে কোনো দেশ তাইওয়ান প্রণালির শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
দুই প্রেসিডেন্টের আলাপের পর বাইডেনকে এক বিবৃতিতে ধন্যবাদ জানিয়েছে তাইওয়ানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, ‘বাইডেনের সমর্থনের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হবে।’
বাইডেন-সির দুই ঘণ্টার বেশি আলাপের তিনটি আলোচ্য বিষয়ের একটি ছিল তাইওয়ান। তাইওয়ানকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া অংশ মনে করে বেইজিং। তাই প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে দ্বীপটি নিজেদের শাসনাধীন করাই দেশটির ঘোষিত নীতি। এ কারণে তাইওয়ানে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কর্মকর্তা বা রাজনীতিবিদের সফরের ঘোর বিরোধী চীন। যুক্তরাষ্ট্রের নিম্নকক্ষের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান সফর করতে পারেন, সম্প্রতি এমন একটি খবরে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে সির প্রশাসন।
দুই প্রেসিডেন্টের তাইওয়ান ইস্যুর আলোচনা নিয়ে জার্মান মার্শাল ফান্ডের বিশেষজ্ঞ বনি গ্লেজার রয়টার্সকে বলেন, বৃহস্পতিবার বাইডেন-সি তাইওয়ান নিয়ে যেসব কথা বলেছেন, তাতে নতুন কিছু নেই। এর আগের ফোনালাপেও তাঁরা দ্বীপটি নিয়ে প্রায় একই ধরনের আলোচনা করেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চীনবিষয়ক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ক্রেগ সিঙ্গেলটন বলেন, সম্প্রতি দুই দেশই অভ্যন্তরীণ নানা বিষয় নিয়ে চাপে আছে। উভয়ের অর্থনীতি শ্লথ হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় তাইওয়ান নিয়ে কোনো দেশই বড় ধরনের সংঘর্ষে জড়াতে রাজি নয়।
চার বছর আগে, ২০২১ সালের জুনে, জেনেভায় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও পুতিনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তখনো রাশিয়া ইউক্রেনে পূর্ণাঙ্গ হামলা চালায়নি। কিন্তু সেই বছরের শেষের দিকেই পুতিন ইউক্রেন সীমান্তে হাজার হাজার সেনা পাঠান এবং যুক্তরাষ্ট্রে সাইবার হামলা চালানো হয়। একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার
২ ঘণ্টা আগেআলাস্কার শান্ত শহর অ্যাঙ্কোরেজ হঠাৎ পরিণত হয়েছে বিশ্বরাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঐতিহাসিক শীর্ষ বৈঠক হতে চলেছে শহরটিতে। বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের ফয়সালাসহ দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বহুল আলোচিত ও প্রতীক্ষিত বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামীকাল শুক্রবার। যুক্তরাষ্ট্রের রাশিয়াসংলগ্ন অঙ্গরাজ্য আলাস্কায় অবস্থিত যৌথ ঘাঁটি এলমেনডর্ফ-রিচার্ডসনে মুখোমুখি বসবেন ট্রাম্প-পুতিন। বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয়
১ দিন আগেনিজের ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প জানান, তিনি ইতিমধ্যে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন এবং নতুন কোনো শর্ত আরোপ করা হচ্ছে না। একই সময়ে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও মার্কিন পণ্যে তাদের শুল্ক স্থগিতাদেশ একই মেয়াদে বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। তাদের পূর্বের চুক্তি শেষ হওয়ার কথা ছিল মঙ্গলবার রাত ১২টা ১ মিনিটে।
৩ দিন আগে