আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সম্প্রতি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জুনের সঙ্গে ভিডিও কলে একটি বৈঠকে অংশ নেন। গত মঙ্গলবারের (৯ সেপ্টেম্বর) এই বৈঠকের পর সাবেক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব ডিফেন্স ফর চায়না শ্যাড ব্রাজিয়া বলেছেন, বেইজিংয়ের নিরাপত্তা সম্মেলনে হেগসেথ ও ডং জুনের ফোনালাপের ভাষা ছিল ‘অভূতপূর্ব’।
ওই বৈঠকে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে সংঘাত চায় না। হেগসেথের এই মন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে এক ‘গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের’ ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের সাবেক এক কর্মকর্তা। তাঁর মতে, হোয়াইট হাউস এখন সহাবস্থানের পথ খুঁজছে।
পেন্টাগনের মুখপাত্র শন পারনেল বলেন, ‘ডংয়ের সঙ্গে প্রথম সরাসরি আলোচনায় হেগসেথ স্পষ্ট করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে সংঘাত চায় না, কিংবা চীনা সরকারকে উৎখাত বা দমিয়ে রাখার নীতিও অনুসরণ করছে না।’
এদিকে ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব ডিফেন্স ফর চায়না শ্যাড ব্রাজিয়া বলছেন, ‘এটি একেবারেই ভিন্ন ধরনের ভাষা। মার্কিন কোনো প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পক্ষ থেকে প্রকাশ্যে এমন মন্তব্য আগে কখনো শোনা যায়নি। আমার মনে হয়, চীনের পক্ষেও এটি বিশেষভাবে লক্ষ্য করার মতো বিষয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত।’
এর আগে সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনও বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে সংঘাত চায় না। তবে তাঁর কথাগুলো কখনোই চীনা প্রতিরক্ষা কর্তাদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রকাশিত সরকারি বিবৃতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এবার হেগসেথ-ডং বৈঠকের পরপরই দুই দেশের শীর্ষ কূটনীতিকদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে হাই-লেভেল যোগাযোগ বেড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। পাশাপাশি ট্রাম্প ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের বৈঠকের জোরালো জল্পনা চলছে বলেও জানা গেছে।
চলতি বছরের শুরুতে হোয়াইট হাউসে ফিরেই যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যযুদ্ধে নতুন উত্তেজনা তৈরি করেছিলেন ট্রাম্প। তবে সাম্প্রতিক এই আলোচনার পর দুই দেশ সম্পর্ক কিছুটা শীতল হতে শুরু করেছে।
শ্যাড ব্রাজিয়ার মতে, ট্রাম্প প্রশাসনের সময়ে অর্থনৈতিক ইস্যুগুলোতে অগ্রাধিকার দেওয়াটা আসলে উপকারী হয়েছে। তিনি বলেন, ‘উভয় পক্ষই কূটনৈতিক বা প্রতিরক্ষা খাতের মতো উত্তেজনাপূর্ণ বিষয়গুলো থেকে মনোযোগ সরিয়ে অর্থনৈতিক আলোচনায় অগ্রাধিকার দিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘হেগসেথের মন্তব্যে বোঝা যাচ্ছে, ট্রাম্প প্রশাসন এখন চীনের সঙ্গে সহাবস্থানের কৌশল খুঁজছে। এর একটি মূল দিক হলো, সাময়িক উত্তেজনার বদলে সম্পর্কের স্থিতিশীলতাকে কৌশলগত রাজনৈতিক লক্ষ্য হিসেবে অগ্রাধিকার দেওয়া।’
ব্রাজিয়া মনে করেন, দীর্ঘদিন ধরে উভয় দেশ পরস্পরের ওপর খবরদারি করার ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করে এসেছে। তবে এখন বাস্তবতা পাল্টাচ্ছে এবং ধীরে ধীরে উভয়কে সম্পর্ক আরও পরিশীলিতভাবে গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করতে হবে।
দুই প্রেসিডেন্টের সম্ভাব্য বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওয়াশিংটন কেবল ‘সামান্য’ আলোচনা নয়, বরং বড় ধরনের ফল চাইছে। তবে বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে হেসগেথ বা যুক্তরাষ্ট্রের এমন মন্তব্যের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে। সাংহাইয়ের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক অধ্যয়ন ইনস্টিটিউটের ডিন উ শিনবো বলেন, বেইজিংয়ের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলো—যুক্তরাষ্ট্রের কার্যক্রম, শুধু পেন্টাগনের বক্তব্য নয়।
তাঁর মতে, পূর্ববর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও একই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন, কিন্তু মার্কিন নীতি ও পদক্ষেপের সঙ্গে সেই বক্তব্যের সামঞ্জস্য পাওয়া যায়নি।
উ শিনবো বলেন, ‘ট্রাম্প প্রশাসন এখনো চীনকে লক্ষ্য করেই এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মনোযোগ দিচ্ছে; বিশেষ করে তাইওয়ান প্রণালিতে মিত্রদের সঙ্গে মিলে চীনকে ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তাই এসব মন্তব্য খুব আশ্বস্তকর বলে মনে হয় না।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাইওয়ান হবে মার্কিন-চীন সহাবস্থানের মূল পরীক্ষা। যদি যুক্তরাষ্ট্র কথায় ও কাজে চীনের পুনর্মিলন (তাইওয়ানকে চীনের সঙ্গে যুক্ত করার বিষয়ে) সমর্থন করে, তবে এটিই হবে দুই দেশের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের একমাত্র সহায়ক। শুধু মুখের কথায় চিড়া ভিজবে না।’
প্রসঙ্গত, বেইজিং তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ড হিসেবে দেখে। তাইওয়ানকে নিজেদের করে দিতে প্রয়োজনে বলপ্রয়োগের হুমকিও দিয়ে রেখেছে বেইজিং। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশ তাইওয়ানকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি না দিলেও বলপ্রয়োগের মাধ্যমে এটি দখল করার ক্ষেত্রে চীনের বিরোধিতা করে আসছে; পাশাপাশি তাইওয়ানের আত্মরক্ষার জন্য অস্ত্রও সরবরাহ করে আসছে।
সাউথ-চায়না মর্নিং পোস্ট থেকে সংক্ষেপে অনূদিত
সম্প্রতি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জুনের সঙ্গে ভিডিও কলে একটি বৈঠকে অংশ নেন। গত মঙ্গলবারের (৯ সেপ্টেম্বর) এই বৈঠকের পর সাবেক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব ডিফেন্স ফর চায়না শ্যাড ব্রাজিয়া বলেছেন, বেইজিংয়ের নিরাপত্তা সম্মেলনে হেগসেথ ও ডং জুনের ফোনালাপের ভাষা ছিল ‘অভূতপূর্ব’।
ওই বৈঠকে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে সংঘাত চায় না। হেগসেথের এই মন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে এক ‘গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের’ ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের সাবেক এক কর্মকর্তা। তাঁর মতে, হোয়াইট হাউস এখন সহাবস্থানের পথ খুঁজছে।
পেন্টাগনের মুখপাত্র শন পারনেল বলেন, ‘ডংয়ের সঙ্গে প্রথম সরাসরি আলোচনায় হেগসেথ স্পষ্ট করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে সংঘাত চায় না, কিংবা চীনা সরকারকে উৎখাত বা দমিয়ে রাখার নীতিও অনুসরণ করছে না।’
এদিকে ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব ডিফেন্স ফর চায়না শ্যাড ব্রাজিয়া বলছেন, ‘এটি একেবারেই ভিন্ন ধরনের ভাষা। মার্কিন কোনো প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পক্ষ থেকে প্রকাশ্যে এমন মন্তব্য আগে কখনো শোনা যায়নি। আমার মনে হয়, চীনের পক্ষেও এটি বিশেষভাবে লক্ষ্য করার মতো বিষয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত।’
এর আগে সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনও বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে সংঘাত চায় না। তবে তাঁর কথাগুলো কখনোই চীনা প্রতিরক্ষা কর্তাদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রকাশিত সরকারি বিবৃতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এবার হেগসেথ-ডং বৈঠকের পরপরই দুই দেশের শীর্ষ কূটনীতিকদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে হাই-লেভেল যোগাযোগ বেড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। পাশাপাশি ট্রাম্প ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের বৈঠকের জোরালো জল্পনা চলছে বলেও জানা গেছে।
চলতি বছরের শুরুতে হোয়াইট হাউসে ফিরেই যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যযুদ্ধে নতুন উত্তেজনা তৈরি করেছিলেন ট্রাম্প। তবে সাম্প্রতিক এই আলোচনার পর দুই দেশ সম্পর্ক কিছুটা শীতল হতে শুরু করেছে।
শ্যাড ব্রাজিয়ার মতে, ট্রাম্প প্রশাসনের সময়ে অর্থনৈতিক ইস্যুগুলোতে অগ্রাধিকার দেওয়াটা আসলে উপকারী হয়েছে। তিনি বলেন, ‘উভয় পক্ষই কূটনৈতিক বা প্রতিরক্ষা খাতের মতো উত্তেজনাপূর্ণ বিষয়গুলো থেকে মনোযোগ সরিয়ে অর্থনৈতিক আলোচনায় অগ্রাধিকার দিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘হেগসেথের মন্তব্যে বোঝা যাচ্ছে, ট্রাম্প প্রশাসন এখন চীনের সঙ্গে সহাবস্থানের কৌশল খুঁজছে। এর একটি মূল দিক হলো, সাময়িক উত্তেজনার বদলে সম্পর্কের স্থিতিশীলতাকে কৌশলগত রাজনৈতিক লক্ষ্য হিসেবে অগ্রাধিকার দেওয়া।’
ব্রাজিয়া মনে করেন, দীর্ঘদিন ধরে উভয় দেশ পরস্পরের ওপর খবরদারি করার ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করে এসেছে। তবে এখন বাস্তবতা পাল্টাচ্ছে এবং ধীরে ধীরে উভয়কে সম্পর্ক আরও পরিশীলিতভাবে গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করতে হবে।
দুই প্রেসিডেন্টের সম্ভাব্য বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওয়াশিংটন কেবল ‘সামান্য’ আলোচনা নয়, বরং বড় ধরনের ফল চাইছে। তবে বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে হেসগেথ বা যুক্তরাষ্ট্রের এমন মন্তব্যের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে। সাংহাইয়ের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক অধ্যয়ন ইনস্টিটিউটের ডিন উ শিনবো বলেন, বেইজিংয়ের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলো—যুক্তরাষ্ট্রের কার্যক্রম, শুধু পেন্টাগনের বক্তব্য নয়।
তাঁর মতে, পূর্ববর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও একই ধরনের মন্তব্য করেছিলেন, কিন্তু মার্কিন নীতি ও পদক্ষেপের সঙ্গে সেই বক্তব্যের সামঞ্জস্য পাওয়া যায়নি।
উ শিনবো বলেন, ‘ট্রাম্প প্রশাসন এখনো চীনকে লক্ষ্য করেই এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মনোযোগ দিচ্ছে; বিশেষ করে তাইওয়ান প্রণালিতে মিত্রদের সঙ্গে মিলে চীনকে ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তাই এসব মন্তব্য খুব আশ্বস্তকর বলে মনে হয় না।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাইওয়ান হবে মার্কিন-চীন সহাবস্থানের মূল পরীক্ষা। যদি যুক্তরাষ্ট্র কথায় ও কাজে চীনের পুনর্মিলন (তাইওয়ানকে চীনের সঙ্গে যুক্ত করার বিষয়ে) সমর্থন করে, তবে এটিই হবে দুই দেশের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের একমাত্র সহায়ক। শুধু মুখের কথায় চিড়া ভিজবে না।’
প্রসঙ্গত, বেইজিং তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ড হিসেবে দেখে। তাইওয়ানকে নিজেদের করে দিতে প্রয়োজনে বলপ্রয়োগের হুমকিও দিয়ে রেখেছে বেইজিং। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশ তাইওয়ানকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি না দিলেও বলপ্রয়োগের মাধ্যমে এটি দখল করার ক্ষেত্রে চীনের বিরোধিতা করে আসছে; পাশাপাশি তাইওয়ানের আত্মরক্ষার জন্য অস্ত্রও সরবরাহ করে আসছে।
সাউথ-চায়না মর্নিং পোস্ট থেকে সংক্ষেপে অনূদিত
মার্কিন ইতিহাসবিদ ও ‘অ্যান্টিফা: দ্য অ্যান্টি-ফ্যাসিস্ট হ্যান্ডবুক’ বইয়ের লেখক মার্ক ব্রে বলেন, অ্যান্টিফা একটি রাজনৈতিক আদর্শ, কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠী নয়। তিনি ব্যাখ্যা করেন, যেমন—নারীবাদী গোষ্ঠী আছে, কিন্তু নারীবাদ নিজে কোনো গোষ্ঠী নয়। যেকোনো গোষ্ঠী, যারা নিজেদের অ্যান্টিফা বলে এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী
৬ ঘণ্টা আগেনতুন স্বাক্ষরিত চুক্তির লক্ষ্য হলো—দুই দেশের মধ্যে বিভিন্ন স্তরে সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা। মূল বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে—যৌথ সামরিক মহড়া আয়োজন, তথ্যবিনিময়, বিশেষ করে উভয় দেশের জন্য হুমকি মোকাবিলা করতে, যেমন—সন্ত্রাসবাদ ও সীমান্তপারের বিদ্রোহ।
১৪ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের ‘বড় ভাই’ বা ‘আঞ্চলিক মোড়ল’ (হেজেমন) হিসেবে একটি ধারণা বিদ্যমান। তবে নেপালের সংকটময় পরিস্থিতিতে ভারতকে কূটনৈতিকভাবে সতর্ক হতে হবে। ভারতের এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না, যা ‘বড় ভাই’ বা ‘আঞ্চলিক মোড়ল’ হিসেবে হস্তক্ষেপের ধারণাকে উসকে দেয়। অতীতে ভারতের এমন ‘দাদাগিরি’র কারণেই নেপ
১ দিন আগেনেপালে তরুণ বেকারত্বের হার অত্যন্ত বেশি ও মাথাপিছু জিডিপি কম। ফলে বিপুলসংখ্যক তরুণ কাজের খোঁজে বিদেশে চলে যাচ্ছেন। এতে ক্ষোভ আরও বেড়েছে। তবে মনে হচ্ছে, এই বিক্ষোভে বাইরের লোকজন ঢুকে পড়ে সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে।
৩ দিন আগে