ভারতের সাধারণ নির্বাচন ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি এবং দুই ডজনেরও বেশি বিরোধী দলের একটি জোট ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টাল ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্সের (ইন্ডিয়া) মধ্যে লড়াই। শনিবার (১ জুন) শেষ হয়েছে সাত ধাপের নির্বাচনের শেষ ধাপের ভোটগ্রহণ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সুবিধাজনক অবস্থানেই রয়েছে বলে অনেকে মনে করছেন।
ডালমিয়া গ্রুপ হোল্ডিংস–এর চেয়ারম্যান গৌরব ডালমিয়া যুক্তি দিয়েছেন, বিজেপি যে কারণে এতটা ভালো করবে বলে আশা করা হচ্ছে, সেটি দলের ‘স্পষ্টভাবে হিন্দু-জাতীয়তাবাদী এজেন্ডা’ নয়। ‘সাম্প্রতিক স্মৃতিতে সবচেয়ে ক্যারিশমাটিক ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী’–এর নেতৃত্বের বাইরেও, বিজেপি তার ‘সাংগঠনিক শক্তি তৈরি করেছে, দলীয় পদ বণ্টনে মধ্যে যোগ্যতন্ত্রকে উন্নীত করেছে, ভোট ব্যাংক প্রশস্ত করেছে এবং দরিদ্রদের কাছে দক্ষতার সঙ্গে সুযোগ–সুবিধা পৌঁছে দিয়েছে।’
প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অশোকা মোদির মতে, যদিও, বিজেপি সরকার প্রায় নিশ্চিতভাবেই দারিদ্র্য হ্রাসে অগ্রগতি দেখাতে পছন্দমতো ডেটা বসিয়ে দিয়েছে। বাস্তবে, দারিদ্র্য ভারতে গভীরভাবেই রয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি দরিদ্রদের আয় হ্রাস করার কারণে বঞ্চনা আরও বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে।
বিরোধী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রতিনিধি শশী থারুর উল্লেখ করেছেন, সরকারি পরিসংখ্যান বেকারত্বের হার কমিয়ে দেখাচ্ছে, এটি ‘বিশ্বাস করার উপযুক্ত কারণ রয়েছে। তাঁর দৃষ্টিতে, জনগণের কাছে বিজেপির প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের যথেষ্ট দৃষ্টান্ত। এর মধ্যে অন্যতম হলো কর্মসংস্থান তৈরি। সেটি তারা করতে পারেনি।
তবুও বিরোধীদের এবং ভারতীয় গণতন্ত্রের জন্য প্রতিকূলতার শেষ নেই! বিজেপির প্রকৃত রেকর্ড যতই দুর্বল হোক, বার্কলে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার প্রণব বর্ধনের মতে, চতুর রাজনৈতিক কৌশল এবং দক্ষতার সঙ্গে মিথ্যাচার—এর মিশেল সম্ভবত দলকে ‘সহজ জয়’ এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট হবে। তিনি সতর্ক করেন, বিজেপি আবার ক্ষমতায় এলে ‘ভারতীয় গণতন্ত্রের ক্ষয় প্রায় নিশ্চিতভাবেই ত্বরান্বিত হবে।’
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের সর্বশেষ সপ্তম দফার ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে এই ভোট গ্রহণ শেষ হয়। আজকের ভোট গ্রহণের পর ৪ জুন ফলাফল ঘোষণা করবে ভারতের নির্বাচন কমিশন।
ভারতের সাধারণ নির্বাচন ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি এবং দুই ডজনেরও বেশি বিরোধী দলের একটি জোট ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টাল ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্সের (ইন্ডিয়া) মধ্যে লড়াই। শনিবার (১ জুন) শেষ হয়েছে সাত ধাপের নির্বাচনের শেষ ধাপের ভোটগ্রহণ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সুবিধাজনক অবস্থানেই রয়েছে বলে অনেকে মনে করছেন।
ডালমিয়া গ্রুপ হোল্ডিংস–এর চেয়ারম্যান গৌরব ডালমিয়া যুক্তি দিয়েছেন, বিজেপি যে কারণে এতটা ভালো করবে বলে আশা করা হচ্ছে, সেটি দলের ‘স্পষ্টভাবে হিন্দু-জাতীয়তাবাদী এজেন্ডা’ নয়। ‘সাম্প্রতিক স্মৃতিতে সবচেয়ে ক্যারিশমাটিক ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী’–এর নেতৃত্বের বাইরেও, বিজেপি তার ‘সাংগঠনিক শক্তি তৈরি করেছে, দলীয় পদ বণ্টনে মধ্যে যোগ্যতন্ত্রকে উন্নীত করেছে, ভোট ব্যাংক প্রশস্ত করেছে এবং দরিদ্রদের কাছে দক্ষতার সঙ্গে সুযোগ–সুবিধা পৌঁছে দিয়েছে।’
প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অশোকা মোদির মতে, যদিও, বিজেপি সরকার প্রায় নিশ্চিতভাবেই দারিদ্র্য হ্রাসে অগ্রগতি দেখাতে পছন্দমতো ডেটা বসিয়ে দিয়েছে। বাস্তবে, দারিদ্র্য ভারতে গভীরভাবেই রয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি দরিদ্রদের আয় হ্রাস করার কারণে বঞ্চনা আরও বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে।
বিরোধী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রতিনিধি শশী থারুর উল্লেখ করেছেন, সরকারি পরিসংখ্যান বেকারত্বের হার কমিয়ে দেখাচ্ছে, এটি ‘বিশ্বাস করার উপযুক্ত কারণ রয়েছে। তাঁর দৃষ্টিতে, জনগণের কাছে বিজেপির প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের যথেষ্ট দৃষ্টান্ত। এর মধ্যে অন্যতম হলো কর্মসংস্থান তৈরি। সেটি তারা করতে পারেনি।
তবুও বিরোধীদের এবং ভারতীয় গণতন্ত্রের জন্য প্রতিকূলতার শেষ নেই! বিজেপির প্রকৃত রেকর্ড যতই দুর্বল হোক, বার্কলে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার প্রণব বর্ধনের মতে, চতুর রাজনৈতিক কৌশল এবং দক্ষতার সঙ্গে মিথ্যাচার—এর মিশেল সম্ভবত দলকে ‘সহজ জয়’ এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট হবে। তিনি সতর্ক করেন, বিজেপি আবার ক্ষমতায় এলে ‘ভারতীয় গণতন্ত্রের ক্ষয় প্রায় নিশ্চিতভাবেই ত্বরান্বিত হবে।’
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের সর্বশেষ সপ্তম দফার ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে এই ভোট গ্রহণ শেষ হয়। আজকের ভোট গ্রহণের পর ৪ জুন ফলাফল ঘোষণা করবে ভারতের নির্বাচন কমিশন।
মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধবিরতি যে কতটা অস্থির ও অনির্ভরযোগ্য, তা এখন হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ঘোষণার পরই ইরান ও ইসরায়েলের পাল্টা হামলা, সামাজিক মাধ্যমে মরিয়া সতর্কবার্তা ও নেতানিয়াহুকে ফোন করে শান্ত থাকার অনুরোধ—সবই তাঁর গভীর হতাশার ইঙ্গিত দেয়।
২১ ঘণ্টা আগেইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। উভয় পক্ষই লক্ষ্য অর্জনের দাবি করছে। এই ১২ দিনের যুদ্ধের জয়-পরাজয় ও বিভিন্ন পক্ষের অর্জন নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতামত এখন আলোচনার কেন্দ্রে।
১ দিন আগে১৯৭৮ সালের অক্টোবর। তৎকালীন ইরানি শাহ সরকারের বিরোধী দুই নেতা— সেক্যুলার নেতা করিম সানজাবি এবং শিয়া ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনি প্যারিসের শহরতলি নফল-ল্য-শ্যাতোতে বৈঠকে বসেন। সেখানে বিপ্লব-পরবর্তী সরকারের লক্ষ্য নির্ধারণে একটি খসড়া ঘোষণাপত্র তৈরি হয়। সানজাবির ভাষ্য অনুযায়ী...
২ দিন আগেকয়েক দশক ধরে বহু সংলাপ ও সংযমের করুণায় সরাসরি সামরিক সংঘর্ষ এড়িয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান। একের পর এক মার্কিন প্রেসিডেন্ট এসেছেন, চলে গেছেন। মধ্যপ্রাচ্যে ভয়াবহ যুদ্ধ এড়াতে তাঁরা ইরানের বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক শক্তি ব্যবহার থেকে বিরত থেকেছেন।
২ দিন আগে