গত সেপ্টেম্বরে ভ্লাদিভস্টকের একটি অর্থনৈতিক ফোরামে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল। এ বিষয়ে পরে তিনি একটি উপহাসমূলক হাসি দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন।
সেবার কিছুটা ব্যঙ্গ করে পুতিন জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর প্রিয় ছিলেন। কিন্তু তিনি যেহেতু আর প্রার্থী নন, তাই তিনি ব্যঙ্গাত্মকভাবে কমলা হ্যারিসকে সমর্থনের কথা জানান। এই সমর্থনের কারণ হিসেবে তিনি কমলা হ্যারিসের ‘সংক্রামক হাসির’ কথা উল্লেখ করেছিলেন।
সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মঙ্গলবার মার্কিন নাগরিকেরা তাঁদের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট বেছে নিতে ভোট দেবেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী হ্যারিস এবং তাঁর রিপাবলিকান প্রতিপক্ষ ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল রাশিয়ার জন্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। যদিও বিশ্লেষকেরা মনে করেন, কমলা কিংবা ট্রাম্প—এই দুজনের যে-ই প্রেসিডেন্ট হোক না কেন, রুশ-মার্কিন উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ককে তাঁরা কেউই মেরামত করতে পারবেন না। নির্বাচনকে সামনে রেখে কমলা হ্যারিস মস্কোর বিরুদ্ধে তাঁর দৃঢ় অবস্থান বজায় রেখেছেন। অন্যদিকে ট্রাম্প মাঝে মাঝে পুতিনের প্রশংসা করলেও প্রথমবার প্রেসিডেন্ট হয়ে তিনি রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। এই বিষয়ে ভ্লাদিভস্টকের সম্মেলনে পুতিন বলেছিলেন, ‘রাশিয়ার বিরুদ্ধে এত বিধিনিষেধ এবং নিষেধাজ্ঞা ছিল, যা তাঁর (ট্রাম্প) আগে অন্য কোনো প্রেসিডেন্ট আরোপ করেননি।’
বিশ্লেষকেরা পরামর্শ দিচ্ছেন, উভয় প্রার্থীই এমন অবস্থান বজায় রেখেছেন, যা মস্কোর জন্য মোটেও অনুকূল নয়। কমলা হ্যারিস ইউক্রেনের পক্ষে তাঁর জোরালো সমর্থন অব্যাহত রেখেছেন এবং রাশিয়ার তীব্র সমালোচনা করছেন। ইউক্রেনে সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা অব্যাহত রাখারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কমলা। বিপরীতে ট্রাম্প ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধ শেষ করতে তিনি একটি সম্ভাব্য শান্তি আলোচনার ইঙ্গিত দিয়েছেন। যুদ্ধ শেষ হলে রাশিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ারও প্রতিশ্রুতি রয়েছে তাঁর। এসব দিক বিবেচনা করে কিছু বিশ্লেষক বিশ্বাস করেন, কমলার চেয়ে ট্রাম্পই ক্রেমলিনের জন্য তুলনামূলকভাবে ভালো বিকল্প হতে পারেন। হার্ভার্ড একাডেমিক টিমোথি কোল্টনও বলেছেন, ক্রেমলিন নেতৃত্ব কমলা ও ট্রাম্পের মধ্যে ট্রাম্পকেই সামান্য এগিয়ে রাখতে পারে।
গত সেপ্টেম্বরে ভ্লাদিভস্টকের একটি অর্থনৈতিক ফোরামে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল। এ বিষয়ে পরে তিনি একটি উপহাসমূলক হাসি দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন।
সেবার কিছুটা ব্যঙ্গ করে পুতিন জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর প্রিয় ছিলেন। কিন্তু তিনি যেহেতু আর প্রার্থী নন, তাই তিনি ব্যঙ্গাত্মকভাবে কমলা হ্যারিসকে সমর্থনের কথা জানান। এই সমর্থনের কারণ হিসেবে তিনি কমলা হ্যারিসের ‘সংক্রামক হাসির’ কথা উল্লেখ করেছিলেন।
সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মঙ্গলবার মার্কিন নাগরিকেরা তাঁদের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট বেছে নিতে ভোট দেবেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী হ্যারিস এবং তাঁর রিপাবলিকান প্রতিপক্ষ ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল রাশিয়ার জন্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। যদিও বিশ্লেষকেরা মনে করেন, কমলা কিংবা ট্রাম্প—এই দুজনের যে-ই প্রেসিডেন্ট হোক না কেন, রুশ-মার্কিন উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ককে তাঁরা কেউই মেরামত করতে পারবেন না। নির্বাচনকে সামনে রেখে কমলা হ্যারিস মস্কোর বিরুদ্ধে তাঁর দৃঢ় অবস্থান বজায় রেখেছেন। অন্যদিকে ট্রাম্প মাঝে মাঝে পুতিনের প্রশংসা করলেও প্রথমবার প্রেসিডেন্ট হয়ে তিনি রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। এই বিষয়ে ভ্লাদিভস্টকের সম্মেলনে পুতিন বলেছিলেন, ‘রাশিয়ার বিরুদ্ধে এত বিধিনিষেধ এবং নিষেধাজ্ঞা ছিল, যা তাঁর (ট্রাম্প) আগে অন্য কোনো প্রেসিডেন্ট আরোপ করেননি।’
বিশ্লেষকেরা পরামর্শ দিচ্ছেন, উভয় প্রার্থীই এমন অবস্থান বজায় রেখেছেন, যা মস্কোর জন্য মোটেও অনুকূল নয়। কমলা হ্যারিস ইউক্রেনের পক্ষে তাঁর জোরালো সমর্থন অব্যাহত রেখেছেন এবং রাশিয়ার তীব্র সমালোচনা করছেন। ইউক্রেনে সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা অব্যাহত রাখারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কমলা। বিপরীতে ট্রাম্প ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধ শেষ করতে তিনি একটি সম্ভাব্য শান্তি আলোচনার ইঙ্গিত দিয়েছেন। যুদ্ধ শেষ হলে রাশিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ারও প্রতিশ্রুতি রয়েছে তাঁর। এসব দিক বিবেচনা করে কিছু বিশ্লেষক বিশ্বাস করেন, কমলার চেয়ে ট্রাম্পই ক্রেমলিনের জন্য তুলনামূলকভাবে ভালো বিকল্প হতে পারেন। হার্ভার্ড একাডেমিক টিমোথি কোল্টনও বলেছেন, ক্রেমলিন নেতৃত্ব কমলা ও ট্রাম্পের মধ্যে ট্রাম্পকেই সামান্য এগিয়ে রাখতে পারে।
বিশ্বজুড়েই ছাত্র ইউনিয়নগুলো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা ইস্যুতে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগকারী গোষ্ঠী হিসেবে কাজ করে। ইতিহাস বলে, এই ছাত্ররাই সরকারকে দায়বদ্ধ করে তোলে এবং তরুণদের অধিকার রক্ষা করে। বাংলাদেশে অনেক ছাত্র নেতা পরবর্তীকালে মূলধারার রাজনীতিতে প্রবেশ...
১৩ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার পতনের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন ও বাংলাদেশের এক নতুন ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতির আশায় হাজারো মানুষ গত সপ্তাহে ঢাকায় জড়ো হয়েছিলেন। বর্ষাস্নাত দিনটিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে নেতা, অধিকারকর্মীদের উপস্থিতিতে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক ‘নয়া বাংলাদেশের’ ঘোষণাপত্র উন্মোচন করেছেন।
১ দিন আগেমিয়ানমারে জান্তা বাহিনী ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে। সেই ঘটনার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে গত ২৪ জুলাই মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর...
২ দিন আগে১৫৮ বছর আগে মাত্র ৭২ লাখ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আলাস্কা বিক্রি করে দিয়েছিল রাশিয়া। আর ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধানসূত্র খুঁজতে সেখানেই বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ট্রাম্প-পুতিন। মার্কিন মুল্লুকের এত সব জৌলুস এলাকা বাদ দিয়ে কেন এই হিমশীতল অঙ্গরাজ্য আলাস্কাকে বেছে নেওয়া হলো? এর পেছনে রহস্য কী?
২ দিন আগে