সম্পাদকীয়
ধানমন্ডি লেকে এক যুগ আগেও যারা আড্ডা দিতে যেতেন, নিশ্চয়ই তাঁদের নজর এড়ায়নি লালরঙা জাহাজ বাড়িটি। ১৯৯৩-৯৪ সালে ব্যবসায়ী এ কে এম আনোয়ারুল হক চৌধুরী ধানমন্ডির ৫/এ এলাকায় একটি বাড়ি নির্মাণ করেন। বাড়িটির নাম তিনি দিয়েছিলেন ‘চিশতিয়া প্যালেস’। ১৯৯৬ সালে সাধারণের চলাচলের জন্য ঢাকা সিটি করপোরেশন রাস্তা তৈরি করতে বাড়িটির লেকসংলগ্ন দেয়াল ভেঙে ফেলতে হয়। তখন বাড়ির কর্তা দেয়ালটিকে জাহাজের আকৃতিতে পুনর্নির্মাণ করেন। এর পর থেকে বাড়িটি লোকমুখে পরিচিতি পায় ‘জাহাজ বাড়ি’ হিসেবে। গির্জার সঙ্গে এই বাড়ির স্থাপত্যশৈলীর মিল থাকায় অনেকে এটিকে গির্জা মনে করত। রহস্যময় এই বাড়িটিকে অনেকে আবার ডাকত ‘জিনের বাড়ি’ বলে। ২০১১ সালে আনোয়ারুল হকের মৃত্যুর পর বাড়িটিতে ফাটল ধরলে তাঁর পরিবার ২০১৫ সালে এটি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়। এখন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে ১৪ তলা একটি বাণিজ্যিক ভবন—চিশতিজ ইয়ট।
ছবি: এজাজ-উল-ইসলাম
ধানমন্ডি লেকে এক যুগ আগেও যারা আড্ডা দিতে যেতেন, নিশ্চয়ই তাঁদের নজর এড়ায়নি লালরঙা জাহাজ বাড়িটি। ১৯৯৩-৯৪ সালে ব্যবসায়ী এ কে এম আনোয়ারুল হক চৌধুরী ধানমন্ডির ৫/এ এলাকায় একটি বাড়ি নির্মাণ করেন। বাড়িটির নাম তিনি দিয়েছিলেন ‘চিশতিয়া প্যালেস’। ১৯৯৬ সালে সাধারণের চলাচলের জন্য ঢাকা সিটি করপোরেশন রাস্তা তৈরি করতে বাড়িটির লেকসংলগ্ন দেয়াল ভেঙে ফেলতে হয়। তখন বাড়ির কর্তা দেয়ালটিকে জাহাজের আকৃতিতে পুনর্নির্মাণ করেন। এর পর থেকে বাড়িটি লোকমুখে পরিচিতি পায় ‘জাহাজ বাড়ি’ হিসেবে। গির্জার সঙ্গে এই বাড়ির স্থাপত্যশৈলীর মিল থাকায় অনেকে এটিকে গির্জা মনে করত। রহস্যময় এই বাড়িটিকে অনেকে আবার ডাকত ‘জিনের বাড়ি’ বলে। ২০১১ সালে আনোয়ারুল হকের মৃত্যুর পর বাড়িটিতে ফাটল ধরলে তাঁর পরিবার ২০১৫ সালে এটি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়। এখন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে ১৪ তলা একটি বাণিজ্যিক ভবন—চিশতিজ ইয়ট।
ছবি: এজাজ-উল-ইসলাম
আর্মেনীয় জমিদার আরাতুন ১৮২৫ সালের দিকে ঢাকার ফরাশগঞ্জের শ্যামপুরে একটি দ্বিতল বাড়ি নির্মাণ করে নাম দিয়েছিলেন ‘আরাতুন হাউস’। এর ১০ বছর পর ১৮৩৫ সালের দিকে তিনি বাড়িটি বিক্রি করে দেন ঢাকার বিখ্যাত ব্যবসায়ী রূপলাল দাসের কাছে। নতুন মালিক বাড়িটির নতুন নাম দেন ‘রূপলাল হাউস’।
৬ দিন আগেবোঝাই যাচ্ছে ছবিটি একটি নাপিতের দোকানের। এ-ও বুঝতে অসুবিধা হয় না যে এটি ব্রিটিশ আমলে তোলা একটি ছবি। কেননা, দোকানের নামটি স্পষ্ট করে ইংরেজিতে লেখা—‘হানিফ বারবার নম্বর ফিফটি নাইন, হেয়ারকাটার অল হেয়ারি থিংস হিয়ার গট’। আর দোকানটির তালাবদ্ধ প্রবেশদ্বারের পাশের দেয়ালে ঝুলছে কতক পরচুলা, যেগুলোর কোনোটির...
৭ দিন আগেআজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধুর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শুক্রবার (২ মে) বনশ্রীতে পত্রিকাটির প্রধান কার্যালয়ে উদ্যাপিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা অংশ নেন।
৮ দিন আগেকোকা-কোলার সঙ্গে ইসরায়েরের নানাভাবে সংযোগ থাকতে পারে। তবে এটি মূলত মার্কিন কোম্পানি, যার প্রধান কার্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টা শহরে। ১৮৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত কোকা-কোলা এযাবৎ বহুবার বর্জনের মধ্য দিয়ে গেলেও এটি বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সফট ড্রিংকস কোম্পানি।
৮ দিন আগে