ডেস্ক রিপোর্ট
দেশের ক্রিকেট মাঠ আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বেশ সরগরম ছিল নারী আম্পায়ার আর সিনিয়র খেলোয়াড়দের কন্ট্রোভার্সি নিয়ে। চাপান উতরের সেসব বিষয় আমরা জানি। তাই গরমে আরও গরম উৎপাদন না করে বরং ক্রিকেট মাঠের এক অন্য গল্প শোনানো যাক।
আমাদের দেশেই শুধু নয়, এই উপমহাদেশে ক্রিকেট এক দারুণ ঝড় তুলেছে মোটামুটি কয়েক দশক ধরে। ব্যাট হাতে নারীদের তো দেখা যায়ই নিয়মিত, ক্রিকেটের বিভিন্ন শাখায় তাঁদের বিচরণও দেখা যায় এখন। একটু ব্যতিক্রমী হলেও ক্রিকেট মাঠের কিউরেটর হিসেবে দেখা যায় নারীদের।
শাড়ি পরে ছিপছিপে গড়নের দুই নারী স্টেডিয়ামের ভেতর থেকে খালি পায়ে মাঠের দিকে এগিয়ে আসছেন। মাঝামাঝি গিয়ে পিচের সামনে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ নিরীক্ষা করলেন। তারপর চলে গেলেন। অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা একটি সাদাকালো ছবিতে দেখা যায়, দুজন নারী মুখোমুখি হাঁটু গেড়ে ক্রিকেটের স্টাম্প বসাচ্ছেন। না, কোনো চড়ুইভাতি করতে গিয়ে নিজেদের খেলার জন্য এই স্টাম্প বসানো হচ্ছে না।
খোঁজখবর নিয়ে দেখা গেছে, তাঁরা এই স্টাম্প বসাচ্ছিলেন শ্রীলঙ্কার একটি বিখ্যাত স্টেডিয়ামে। এটি সেই মাঠ, যেখানে শ্রীলঙ্কা তাদের প্রথম টেস্ট খেলেছিল, প্রথম টেস্ট জয় করেছিল। এ ছাড়া এটিই একমাত্র এশিয়ান মাঠ, যেখানে ডন ব্র্যাডম্যান ক্রিকেট খেলেছিলেন। শ্রীলঙ্কার এ মাঠের নাম পাইকিয়াসোথি সারাভানামুত্তু বা পি সারা স্টেডিয়াম।
এবারে আসি সেই নারী ক্রিকেট কিউরেটরদের কথায়। তাঁদের একজন অমরাবতী, অন্যজন সরোজা ভেলাই। সম্পর্কে দুই বোন। যে ছবির কথা বলছিলাম, সেই ছবি তাঁদেরই। শ্রীলঙ্কার ওই স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই নারী কিউরেটররা কাজ করেন। অমরাবতী ৪০ বছর ধরে এই দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর অবসরে যাওয়ার পর সরোজা এই ভূমিকায় কাজ করছেন অনেক বছর।
পি সারা স্টেডিয়ামে এটা মোটামুটি একটা প্রথায় পরিণত হয়ে গিয়েছিল, এ মাঠে কিউরেটরের দায়িত্ব একজন নারীই পালন করবেন। তবে এখানে প্রথম নারী পিচ কিউরেটর ছিলেন আরুল মেরি। তিনিও কয়েক দশক ধরে কাজ করেছিলেন পি সারা স্টেডিয়ামে।
শুধু শ্রীলঙ্কাতেই নয়; ভারতেও ছিলেন একজন নারী কিউরেটর। নাম তাঁর জ্যাসিন্থা কল্যাণ। তিনি নারী প্রিমিয়ার লিগের দ্বিতীয় আসরের প্রথম নারী পিচ কিউরেটর ছিলেন।
দেশের ক্রিকেট মাঠ আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বেশ সরগরম ছিল নারী আম্পায়ার আর সিনিয়র খেলোয়াড়দের কন্ট্রোভার্সি নিয়ে। চাপান উতরের সেসব বিষয় আমরা জানি। তাই গরমে আরও গরম উৎপাদন না করে বরং ক্রিকেট মাঠের এক অন্য গল্প শোনানো যাক।
আমাদের দেশেই শুধু নয়, এই উপমহাদেশে ক্রিকেট এক দারুণ ঝড় তুলেছে মোটামুটি কয়েক দশক ধরে। ব্যাট হাতে নারীদের তো দেখা যায়ই নিয়মিত, ক্রিকেটের বিভিন্ন শাখায় তাঁদের বিচরণও দেখা যায় এখন। একটু ব্যতিক্রমী হলেও ক্রিকেট মাঠের কিউরেটর হিসেবে দেখা যায় নারীদের।
শাড়ি পরে ছিপছিপে গড়নের দুই নারী স্টেডিয়ামের ভেতর থেকে খালি পায়ে মাঠের দিকে এগিয়ে আসছেন। মাঝামাঝি গিয়ে পিচের সামনে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ নিরীক্ষা করলেন। তারপর চলে গেলেন। অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা একটি সাদাকালো ছবিতে দেখা যায়, দুজন নারী মুখোমুখি হাঁটু গেড়ে ক্রিকেটের স্টাম্প বসাচ্ছেন। না, কোনো চড়ুইভাতি করতে গিয়ে নিজেদের খেলার জন্য এই স্টাম্প বসানো হচ্ছে না।
খোঁজখবর নিয়ে দেখা গেছে, তাঁরা এই স্টাম্প বসাচ্ছিলেন শ্রীলঙ্কার একটি বিখ্যাত স্টেডিয়ামে। এটি সেই মাঠ, যেখানে শ্রীলঙ্কা তাদের প্রথম টেস্ট খেলেছিল, প্রথম টেস্ট জয় করেছিল। এ ছাড়া এটিই একমাত্র এশিয়ান মাঠ, যেখানে ডন ব্র্যাডম্যান ক্রিকেট খেলেছিলেন। শ্রীলঙ্কার এ মাঠের নাম পাইকিয়াসোথি সারাভানামুত্তু বা পি সারা স্টেডিয়াম।
এবারে আসি সেই নারী ক্রিকেট কিউরেটরদের কথায়। তাঁদের একজন অমরাবতী, অন্যজন সরোজা ভেলাই। সম্পর্কে দুই বোন। যে ছবির কথা বলছিলাম, সেই ছবি তাঁদেরই। শ্রীলঙ্কার ওই স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই নারী কিউরেটররা কাজ করেন। অমরাবতী ৪০ বছর ধরে এই দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর অবসরে যাওয়ার পর সরোজা এই ভূমিকায় কাজ করছেন অনেক বছর।
পি সারা স্টেডিয়ামে এটা মোটামুটি একটা প্রথায় পরিণত হয়ে গিয়েছিল, এ মাঠে কিউরেটরের দায়িত্ব একজন নারীই পালন করবেন। তবে এখানে প্রথম নারী পিচ কিউরেটর ছিলেন আরুল মেরি। তিনিও কয়েক দশক ধরে কাজ করেছিলেন পি সারা স্টেডিয়ামে।
শুধু শ্রীলঙ্কাতেই নয়; ভারতেও ছিলেন একজন নারী কিউরেটর। নাম তাঁর জ্যাসিন্থা কল্যাণ। তিনি নারী প্রিমিয়ার লিগের দ্বিতীয় আসরের প্রথম নারী পিচ কিউরেটর ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে গ্রাফিক ডিজাইনে পড়ার সময়ের কথা। অনেকটা শখের বশে শুরু করেন শরদিন্দু নামে একটি শপ। বিক্রি করেছেন হাতে আঁকা টি-শার্ট। ক্রেতা ছিলেন তাঁরই পরিচিত লোকজন। এরই মধ্যে চারুকলায় পড়াশোনা শেষ হলে লন্ডনের ইউনিভার্সিটি ফর দ্য ক্রিয়েটিভ আর্টসে স্নাতকোত্তর করতে পাড়ি জমান। তত দিনে
৩ দিন আগেকথাসাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং একাত্তরের ঘাতক দালালবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী জাহানারা ইমাম। ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি ১০১ সদস্যবিশিষ্ট একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠিত হয় তাঁর নেতৃত্বে। জাহানারা ইমামের জন্ম ১৯২৯ সালের ৩ মে।
৩ দিন আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১২ মে পালন করা হয় আন্তর্জাতিক নার্স দিবস। তবে যুক্তরাষ্ট্র ৬ মে থেকে ১২ মে পর্যন্ত পালন করে জাতীয় নার্স সপ্তাহ। সপ্তাহ কিংবা দিবস—যা-ই হোক না কেন, এর মূল লক্ষ্য হলো নার্সদের কঠোর পরিশ্রম, মানবিকতা ও স্বাস্থ্যসেবায় অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া। এই সময় দেশগুলো নার্সিং পেশাজীবীদের সম্মা
৩ দিন আগেফ্রান্সের একটি বিদ্যুৎ কোম্পানির একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মী ছিলেন ডমিনিক পেলিকট। তিনি ১৯৭৩ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন গিসেল নামের এক নারীর সঙ্গে। ৫০ বছরের সংসারজীবনে তাঁরা তিনটি সন্তানের জনক-জননী হন। সন্তান এবং নাতি-নাতনিদের নিয়ে যদিও ছবির মতো নিখুঁত একটি পারিবারিক জীবন ছিল তাঁদের।
৩ দিন আগে