ডেস্ক রিপোর্ট
ইউক্রেনীয় একটি সংগঠনের একটি প্রকল্প অ্যাক্সেসিবল সিনেমা। এর লক্ষ্য অন্ধ ও বধির ব্যক্তিদের জন্য চলচ্চিত্র, সিরিজ, কার্টুনের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা। প্রকল্পটির মাধ্যমে বিশেষ ধরনের ভিডিও তৈরি করে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের বিনোদনের পূর্ণ আনন্দ নিতে সাহায্য করা হয়। প্রকল্পটি পরিচালিত হয় ফাইট ফর দ্য রাইট নামক একটি সংগঠনের মাধ্যমে। এর সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি একজন প্রতিবন্ধী অধিকারকর্মী ইউলিয়া মিকোলাইভনা সাচুক।
সাচুকের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ইউক্রেনের লুটস্কে। দেশটির খারাপ সময়ে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে তিনি শুধু বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের পাশেই নয়, দাঁড়িয়েছেন অন্যদের পাশেও।
ইউক্রেনের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে পড়াশোনা করেন সাচুক। ২০০৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি ইউক্রেনে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালে কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে তিনি ইউলিয়া ফাইট ফর দ্য রাইট প্রকল্পের সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। এক বছরের মধ্যেই ফাইট ফর দ্য রাইট ছোট প্রকল্প থেকে একটি সংস্থায় পরিণত হয়।
সাচুক তাঁর কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে থাকেন। বিভিন্নভাবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করে তোলার পাশাপাশি তাদের স্বাভাবিক জীবনযাপনে উৎসাহী করে তুলতে থাকেন। ২০২০ সালে তিনি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকারসম্পর্কিত জাতিসংঘ কমিটির জন্য ইউক্রেনের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন। ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের সময় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ব্যক্তিগতভাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের বাঁচানোর জন্য সাচুক এবং তাঁর সংস্থার কাজকে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।
ইউক্রেনে রুশ হামলার সময়, ২৪ ফেব্রুয়ারি রাতে, কিয়েভের অ্যাপার্টমেন্টে বারাক ওবামার সঙ্গে ছিলেন কিছু অধিকারকর্মী ও সাচুক। সেখানে বসেই তাঁরা কীভাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সরিয়ে নেওয়া সম্ভব, সে বিষয়ে পরিকল্পনা করেন। বিষয়টি নিয়ে তাঁরা পুরো এক সপ্তাহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বিভিন্ন পরামর্শ করে কাটান। সাচুক এবং ফাইট ফর রাইটের পুরো দল, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের যত দ্রুত সম্ভব এবং নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। তাদের জন্য আশ্রয় ও জরুরি পরিষেবাগুলোর সমন্বয় করতে দিনরাত কাজ করেছিলেন তাঁরা। সাচুককে ২০২২ সালে বিবিসি ১০০ নারীর একজন হিসেবে সম্মানিত করে।
ইউক্রেনীয় একটি সংগঠনের একটি প্রকল্প অ্যাক্সেসিবল সিনেমা। এর লক্ষ্য অন্ধ ও বধির ব্যক্তিদের জন্য চলচ্চিত্র, সিরিজ, কার্টুনের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা। প্রকল্পটির মাধ্যমে বিশেষ ধরনের ভিডিও তৈরি করে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের বিনোদনের পূর্ণ আনন্দ নিতে সাহায্য করা হয়। প্রকল্পটি পরিচালিত হয় ফাইট ফর দ্য রাইট নামক একটি সংগঠনের মাধ্যমে। এর সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি একজন প্রতিবন্ধী অধিকারকর্মী ইউলিয়া মিকোলাইভনা সাচুক।
সাচুকের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ইউক্রেনের লুটস্কে। দেশটির খারাপ সময়ে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে তিনি শুধু বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের পাশেই নয়, দাঁড়িয়েছেন অন্যদের পাশেও।
ইউক্রেনের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক নিয়ে পড়াশোনা করেন সাচুক। ২০০৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি ইউক্রেনে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালে কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে তিনি ইউলিয়া ফাইট ফর দ্য রাইট প্রকল্পের সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। এক বছরের মধ্যেই ফাইট ফর দ্য রাইট ছোট প্রকল্প থেকে একটি সংস্থায় পরিণত হয়।
সাচুক তাঁর কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে থাকেন। বিভিন্নভাবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করে তোলার পাশাপাশি তাদের স্বাভাবিক জীবনযাপনে উৎসাহী করে তুলতে থাকেন। ২০২০ সালে তিনি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকারসম্পর্কিত জাতিসংঘ কমিটির জন্য ইউক্রেনের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন। ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের সময় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ব্যক্তিগতভাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের বাঁচানোর জন্য সাচুক এবং তাঁর সংস্থার কাজকে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।
ইউক্রেনে রুশ হামলার সময়, ২৪ ফেব্রুয়ারি রাতে, কিয়েভের অ্যাপার্টমেন্টে বারাক ওবামার সঙ্গে ছিলেন কিছু অধিকারকর্মী ও সাচুক। সেখানে বসেই তাঁরা কীভাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সরিয়ে নেওয়া সম্ভব, সে বিষয়ে পরিকল্পনা করেন। বিষয়টি নিয়ে তাঁরা পুরো এক সপ্তাহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বিভিন্ন পরামর্শ করে কাটান। সাচুক এবং ফাইট ফর রাইটের পুরো দল, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের যত দ্রুত সম্ভব এবং নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। তাদের জন্য আশ্রয় ও জরুরি পরিষেবাগুলোর সমন্বয় করতে দিনরাত কাজ করেছিলেন তাঁরা। সাচুককে ২০২২ সালে বিবিসি ১০০ নারীর একজন হিসেবে সম্মানিত করে।
ঢাকা শহরে কিশোরীদের খেলাধুলায় অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো পরিবারের সহযোগিতা না পাওয়া। ঘরের কাজ, যাতায়াতের অসুবিধা, নিরাপত্তাহীনতা ও পর্যাপ্ত অবকাঠামোর অভাবেও মেয়েরা খেলাধুলার সুযোগ পায় না। স্পোর্টস ফর প্রটেকশন রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (স্পিরিট) প্রকল্পের প্রাথমিক মূল্যায়ন...
৪ দিন আগেআগামীকাল ২৬ জুন। জাতিসংঘ তারিখটিকে আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। কিন্তু আমরা আশ্চর্য হয়ে দেখছি, শুধু নারী বা শিশু নয়, পৃথিবীময় বিভিন্ন ধরনের নির্যাতনের সংখ্যা বেড়ে চলেছে এবং এর বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠছে জটিল।
৫ দিন আগেআমার বয়স প্রায় ১৯ বছর। আমার প্যানিক অ্যাটাক ডিসঅর্ডার ছিল। প্রতি রাতে বা দিনে ঘুমালে দুঃস্বপ্ন দেখি। আমার ওজন কমে যাচ্ছে। এ জন্য চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলাম। দুই দিন ওষুধ খাওয়ার পর রাতে আরও ভয়ংকর স্বপ্ন দেখি! এরপর থেকে ভয় পাই, মৃত্যুভীতি। মনে হয়, আমার বড় কোনো রোগ হবে।
৫ দিন আগেউগান্ডার পূর্ব দিকের শহর জিনজার। এর প্রান্তে নামহীন এক সড়ক। সেই সড়ক ধরে এগিয়ে গেলে পাওয়া যাবে সবুজ পাহাড় আর আখখেতে ঘেরা একটি কম্পাউন্ড। বাইরে থেকে শোনা যাবে শিশুদের হাসি ও খেলার আওয়াজ। দারুণ এই পরিবেশ প্রথমে সবার ভালো লাগবে। কিন্তু এ এতিমখানার ৯৮টি শিশুর গল্প...
৫ দিন আগে