নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্রামীণফোনের হেড অব মার্কেটিং ফারহা নাজ জামানকে ‘এশিয়া’স টপ আউটস্ট্যান্ডিং উইমেন মার্কেটিয়ার অব দ্য ইয়ার’-এর স্বীকৃতি দিয়েছে এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন (এএমএফ)। সম্প্রতি থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিপণন খাতে সম্পৃক্ত এশিয়ার খ্যাতনামা ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে হওয়া অনুষ্ঠানে ফারহা নাজ জামানকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
স্বনামধন্য গভর্নিং বডি হিসেবে এশিয়ার বিপণন খাতে উল্লেখযোগ্য অর্জনগুলোকে স্বীকৃতিদান ও পুরস্কৃত করে থাকে এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন (এএমএফ)। নেতৃত্বদানের অনন্য দক্ষতা, অবদান ও বিপণন খাতে উদ্ভাবনের মাধ্যমে গ্রামীণফোনের লক্ষ্য বাস্তবায়ন, উদ্ভাবনী পদ্ধতির বিকাশ এবং দেশজুড়ে কোটি গ্রাহকের সার্বিক অভিজ্ঞতার উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটির নিরন্তর প্রচেষ্টায় ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি হিসেবে এএমএফ তাঁকে এই সম্মাননা দেয়।
এই অর্জনের বিষয়ে ফারহা নাজ জামান বলেন, ‘উদ্ভাবনী সেবা ও ডিজিটাল সমাধানের মাধ্যমে সমাজের ক্ষমতায়ন এবং মানুষের জীবন মান উন্নয়নের জন্য গ্রামীণফোনের যে অগ্রযাত্রা, তা সমুন্নত রাখতে আমার দলের সদস্য ও সহকর্মীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার স্বীকৃতি এই পুরস্কার। একটি বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশ এবং দেশের বিপণন খাতে নারীদের অবদানকে তুলে ধরতে পেরে আমি গর্বিত।’
ফারহা নাজ জামানকে অভিনন্দন জানিয়ে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘তাঁর কৃতিত্বের জন্য আমরা ভীষণভাবে গর্বিত। এই স্বীকৃতি তাঁর দক্ষতা ও নেতৃত্বের গুণের প্রমাণ। ব্যতিক্রমী সব মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনায় তাঁর উৎকর্ষ, সৃজনশীলতা এবং নিরলস ও নিবেদিত সাধনা গ্রামীণফোনের সাফল্যে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। টিমের দক্ষ সদস্যদের নিয়ে বড় পরিসরে পরিকল্পনা এবং সাফল্যের সঙ্গে তা বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে ফারহা একজন রোল মডেল।’
বিপণন খাতে একজন নিবেদিত ও গ্রাহককেন্দ্রিক পেশাদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ফারহা নাজ জামান। তিনি বিশ্বাস করেন, শেখার কোনো শেষ নেই। বিক্রয় ও বিপণন-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে ১৭ বছরের বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। মার্কেটিং ডিরেক্টর হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে তিনি গ্রামীণফোনে হেড অব প্রিমিয়াম সেগমেন্ট ছিলেন। লৈঙ্গিক সমতা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তিনি সোচ্চার এবং লৈঙ্গিক বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তি প্রচারণামূলক উদ্যোগগুলো সমর্থনেও সক্রিয় রয়েছেন। বিপণন খাতে পেশাদার হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভে দেশ ও অঞ্চলের উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রার্থীদের, বিশেষ করে নারীদের জন্য ফারহার এই অনন্য কৃতিত্ব অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।
গ্রামীণফোনের হেড অব মার্কেটিং ফারহা নাজ জামানকে ‘এশিয়া’স টপ আউটস্ট্যান্ডিং উইমেন মার্কেটিয়ার অব দ্য ইয়ার’-এর স্বীকৃতি দিয়েছে এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন (এএমএফ)। সম্প্রতি থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিপণন খাতে সম্পৃক্ত এশিয়ার খ্যাতনামা ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে হওয়া অনুষ্ঠানে ফারহা নাজ জামানকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
স্বনামধন্য গভর্নিং বডি হিসেবে এশিয়ার বিপণন খাতে উল্লেখযোগ্য অর্জনগুলোকে স্বীকৃতিদান ও পুরস্কৃত করে থাকে এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন (এএমএফ)। নেতৃত্বদানের অনন্য দক্ষতা, অবদান ও বিপণন খাতে উদ্ভাবনের মাধ্যমে গ্রামীণফোনের লক্ষ্য বাস্তবায়ন, উদ্ভাবনী পদ্ধতির বিকাশ এবং দেশজুড়ে কোটি গ্রাহকের সার্বিক অভিজ্ঞতার উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটির নিরন্তর প্রচেষ্টায় ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি হিসেবে এএমএফ তাঁকে এই সম্মাননা দেয়।
এই অর্জনের বিষয়ে ফারহা নাজ জামান বলেন, ‘উদ্ভাবনী সেবা ও ডিজিটাল সমাধানের মাধ্যমে সমাজের ক্ষমতায়ন এবং মানুষের জীবন মান উন্নয়নের জন্য গ্রামীণফোনের যে অগ্রযাত্রা, তা সমুন্নত রাখতে আমার দলের সদস্য ও সহকর্মীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার স্বীকৃতি এই পুরস্কার। একটি বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশ এবং দেশের বিপণন খাতে নারীদের অবদানকে তুলে ধরতে পেরে আমি গর্বিত।’
ফারহা নাজ জামানকে অভিনন্দন জানিয়ে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘তাঁর কৃতিত্বের জন্য আমরা ভীষণভাবে গর্বিত। এই স্বীকৃতি তাঁর দক্ষতা ও নেতৃত্বের গুণের প্রমাণ। ব্যতিক্রমী সব মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনায় তাঁর উৎকর্ষ, সৃজনশীলতা এবং নিরলস ও নিবেদিত সাধনা গ্রামীণফোনের সাফল্যে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। টিমের দক্ষ সদস্যদের নিয়ে বড় পরিসরে পরিকল্পনা এবং সাফল্যের সঙ্গে তা বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে ফারহা একজন রোল মডেল।’
বিপণন খাতে একজন নিবেদিত ও গ্রাহককেন্দ্রিক পেশাদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ফারহা নাজ জামান। তিনি বিশ্বাস করেন, শেখার কোনো শেষ নেই। বিক্রয় ও বিপণন-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে ১৭ বছরের বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। মার্কেটিং ডিরেক্টর হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে তিনি গ্রামীণফোনে হেড অব প্রিমিয়াম সেগমেন্ট ছিলেন। লৈঙ্গিক সমতা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তিনি সোচ্চার এবং লৈঙ্গিক বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তি প্রচারণামূলক উদ্যোগগুলো সমর্থনেও সক্রিয় রয়েছেন। বিপণন খাতে পেশাদার হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভে দেশ ও অঞ্চলের উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রার্থীদের, বিশেষ করে নারীদের জন্য ফারহার এই অনন্য কৃতিত্ব অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
২ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৪ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৪ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৪ দিন আগে