শাকেরা তাসনীম ইরা, ঢাকা
শায়মা। গাজা উপত্যকার আল কুদস ওপেন ইউনিভার্সিটিতে স্নাতক শ্রেণিতে পড়ালেখা করছিলেন। তাঁর পরিবার ইসরায়েলি আগ্রাসনে হারিয়েছে সবকিছু। এ বছরের ১২ মার্চ শায়মার মস্তিষ্কে টিউমার ধরা পড়ে। এ খবর প্রকাশিত হওয়ার পর ভেঙে গেছে তাঁর বিয়ে। আর টিউমার অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচারের পর অর্ধেক অবশ হয়ে গেছে তাঁর শরীর। টিউমার পুরোপুরি অপসারণের জন্য তাঁর আরও একটি অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। কিন্তু ১২ আগস্ট গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, ইসরায়েল অধিকৃত ভূমিতে কোনো ক্যানসার রোগীর চিকিৎসা হবে না।
১০০ বছর ধরে শায়মার মতো বিরামহীন সংগ্রাম করে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনের নারীরা। সে দেশের সমাজব্যবস্থায় ধর্মীয় ও ঐতিহ্যগত কারণে নারীর ওপর ছিল নানান নিষেধাজ্ঞা। তার ওপর ইসরায়েলি দখলদারি ফিলিস্তিনি নারীদের জীবন আরও বিষিয়ে তুলেছে। শুধু পিতৃতান্ত্রিক নিপীড়ন থেকে নয়; বরং সে দেশে দারিদ্র্য, অর্থনৈতিক নির্ভরতা, অব্যাহত রাজনৈতিক সহিংসতা, দীর্ঘস্থায়ী ইসরায়েলি দখলদারি, অবরোধ ও বসতি স্থাপনকারীদের ঔপনিবেশিক নীতির কারণে সৃষ্ট নিরাপত্তাহীনতা এবং অস্থিতিশীলতা থেকে নারীর প্রতি বৈষম্য ও অত্যাচার বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েক গুণ।
ফিলিস্তিনের নারী অধিকারকর্মীরা মনে করেন, ফিলিস্তিনি প্রেক্ষাপটে নারীর ক্ষমতায়ন এবং সমান অধিকারের জন্য তাঁদের সংগ্রাম রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। আর এটি শুধু ইসরায়েলি দখলদারির অবসান ঘটিয়েই অর্জন করা সম্ভব। কারণ, ইসরায়েলি দখলদারি বাস্তবায়নে তারা শুধু নারীদের ধর্ষণ ও হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়েছে, এমন নয়। দীর্ঘদিনের অত্যাচার-নিপীড়নের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে ফিলিস্তিনি নারীরাও হয়ে উঠছেন সহিংস।
ইসরায়েলি অত্যাচারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় অসংখ্য নারী ফিলিস্তিনি ভূমি দখল, বাড়িঘর ভেঙে ফেলা, তাঁদের সন্তানদের প্রতি অশোভন আচরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন। প্রতিক্রিয়াস্বরূপ ইসরায়েলি বাহিনী তাঁদের গ্রেপ্তার ও কারারুদ্ধ এবং কখনো কখনো শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। ১৯৬৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৮ হাজার ফিলিস্তিনি নারীকে কারাবন্দী করেছে ইসরায়েল সরকার।
অন্যায়ের প্রতিবাদকারী এই নারী বন্দীরা ইসরায়েলি কারাগারে অসহনীয় জীবনযাপনের শিকার হন। তাঁরা সম্পূর্ণভাবে বঞ্চিত হন গোপনীয়তার, শিক্ষার অধিকারসহ সব ধরনের মৌলিক মানবাধিকার থেকেও। এ ছাড়া কারাবাসের সময় প্রায়ই লৈঙ্গিক সহিংসতার শিকার হন ফিলিস্তিনি নারীরা।
দীর্ঘদিনের এসব অত্যাচারে সহিংস হয়ে উঠেছেন অসংখ্য ফিলিস্তিনি নারী। এ ছাড়া হামাসের মতো সংগঠনগুলোর বিদ্রোহ এবং ইসরায়েলিদের সেই বিদ্রোহ দমনের ঘটনাও ঘটে চলেছে বছরের পর বছর ধরে। প্রতিশোধ ও পাল্টা প্রতিশোধের এই দুষ্টচক্রের কারণে প্রতিদিন মূল্য দিতে হচ্ছে মূলত নারী ও শিশুদের।
হামাসের নেতৃত্বে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে একটি বড় আকারের আক্রমণ শুরু করে। হামাস একে অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড নামে অভিহিত করেছে। ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীর এই প্রতি আক্রমণকে ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনী অপারেশন আয়রন সোর্ডস নাম দেয়। কিন্তু আল-আকসা ফ্লাডই হোক কিংবা অপারেশন আয়রন সোর্ডস—বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সেখানকার নারীরা। এসব প্রতিশোধ ও পাল্টা প্রতিশোধে সর্বস্ব হারাচ্ছেন প্রধানত নারীরাই। এ কারণেই হয়তো হামাসের আক্রমণের মাত্র দুই দিন আগে ফিলিস্তিনের দখলকৃত পশ্চিম তীরে শত শত ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি নারী শান্তি সমাবেশ করেছেন। এ সময় ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত বন্ধেরও আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। সাদাপোশাকে সমাবেশে অংশ নিয়ে এসব নারী ‘আমরা শান্তি চাই’ বলে স্লোগান দেন। এ সময় তাঁদের হাতে ছিল ‘আমাদের শিশু হত্যা বন্ধ করো’ লেখা প্ল্যাকার্ড।
ফিলিস্তিনি নারীদের নির্যাতন-নিপীড়নের ইতিহাস প্রায় শত বছরের পুরোনো। ১৯২০ সালে জাতিপুঞ্জ ঘোষণার মাধ্যমে ব্রিটিশরা ‘ম্যান্ডেটরি প্যালেস্টাইন’ প্রতিষ্ঠা করে। তখন থেকেই ব্রিটিশ বাহিনীর সহযোগিতায় ইহুদিদের আধা সামরিক বাহিনী আরব ফিলিস্তিনিদের মূল ভূখণ্ড থেকে বিতাড়ন করতে শুরু করে। হাগানাহ, ইরগুন ও স্ট্যার্ন গ্যাংয়ের মতো ইহুদি সংগঠনগুলো হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণ আর ধ্বংসযজ্ঞের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের বাধ্য করে সে দেশ ছেড়ে চলে যেতে। এর পরের কয়েক দশক ধরেও চলমান রয়েছে ফিলিস্তিনি নারীর ওপর রাজনৈতিক, সামাজিক ও লৈঙ্গিক সহিংসতা।
তথ্যসূত্র
■ Specific risks facing women and girls in Palestine by OCHA.
■ Ending Violence against Women by UN Women Palestine.
■ The ongoing struggle of Palestinian women by Nazla M Shahwan. The Daily Sabah.
শায়মা। গাজা উপত্যকার আল কুদস ওপেন ইউনিভার্সিটিতে স্নাতক শ্রেণিতে পড়ালেখা করছিলেন। তাঁর পরিবার ইসরায়েলি আগ্রাসনে হারিয়েছে সবকিছু। এ বছরের ১২ মার্চ শায়মার মস্তিষ্কে টিউমার ধরা পড়ে। এ খবর প্রকাশিত হওয়ার পর ভেঙে গেছে তাঁর বিয়ে। আর টিউমার অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচারের পর অর্ধেক অবশ হয়ে গেছে তাঁর শরীর। টিউমার পুরোপুরি অপসারণের জন্য তাঁর আরও একটি অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। কিন্তু ১২ আগস্ট গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, ইসরায়েল অধিকৃত ভূমিতে কোনো ক্যানসার রোগীর চিকিৎসা হবে না।
১০০ বছর ধরে শায়মার মতো বিরামহীন সংগ্রাম করে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনের নারীরা। সে দেশের সমাজব্যবস্থায় ধর্মীয় ও ঐতিহ্যগত কারণে নারীর ওপর ছিল নানান নিষেধাজ্ঞা। তার ওপর ইসরায়েলি দখলদারি ফিলিস্তিনি নারীদের জীবন আরও বিষিয়ে তুলেছে। শুধু পিতৃতান্ত্রিক নিপীড়ন থেকে নয়; বরং সে দেশে দারিদ্র্য, অর্থনৈতিক নির্ভরতা, অব্যাহত রাজনৈতিক সহিংসতা, দীর্ঘস্থায়ী ইসরায়েলি দখলদারি, অবরোধ ও বসতি স্থাপনকারীদের ঔপনিবেশিক নীতির কারণে সৃষ্ট নিরাপত্তাহীনতা এবং অস্থিতিশীলতা থেকে নারীর প্রতি বৈষম্য ও অত্যাচার বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েক গুণ।
ফিলিস্তিনের নারী অধিকারকর্মীরা মনে করেন, ফিলিস্তিনি প্রেক্ষাপটে নারীর ক্ষমতায়ন এবং সমান অধিকারের জন্য তাঁদের সংগ্রাম রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। আর এটি শুধু ইসরায়েলি দখলদারির অবসান ঘটিয়েই অর্জন করা সম্ভব। কারণ, ইসরায়েলি দখলদারি বাস্তবায়নে তারা শুধু নারীদের ধর্ষণ ও হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়েছে, এমন নয়। দীর্ঘদিনের অত্যাচার-নিপীড়নের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে ফিলিস্তিনি নারীরাও হয়ে উঠছেন সহিংস।
ইসরায়েলি অত্যাচারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় অসংখ্য নারী ফিলিস্তিনি ভূমি দখল, বাড়িঘর ভেঙে ফেলা, তাঁদের সন্তানদের প্রতি অশোভন আচরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন। প্রতিক্রিয়াস্বরূপ ইসরায়েলি বাহিনী তাঁদের গ্রেপ্তার ও কারারুদ্ধ এবং কখনো কখনো শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। ১৯৬৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৮ হাজার ফিলিস্তিনি নারীকে কারাবন্দী করেছে ইসরায়েল সরকার।
অন্যায়ের প্রতিবাদকারী এই নারী বন্দীরা ইসরায়েলি কারাগারে অসহনীয় জীবনযাপনের শিকার হন। তাঁরা সম্পূর্ণভাবে বঞ্চিত হন গোপনীয়তার, শিক্ষার অধিকারসহ সব ধরনের মৌলিক মানবাধিকার থেকেও। এ ছাড়া কারাবাসের সময় প্রায়ই লৈঙ্গিক সহিংসতার শিকার হন ফিলিস্তিনি নারীরা।
দীর্ঘদিনের এসব অত্যাচারে সহিংস হয়ে উঠেছেন অসংখ্য ফিলিস্তিনি নারী। এ ছাড়া হামাসের মতো সংগঠনগুলোর বিদ্রোহ এবং ইসরায়েলিদের সেই বিদ্রোহ দমনের ঘটনাও ঘটে চলেছে বছরের পর বছর ধরে। প্রতিশোধ ও পাল্টা প্রতিশোধের এই দুষ্টচক্রের কারণে প্রতিদিন মূল্য দিতে হচ্ছে মূলত নারী ও শিশুদের।
হামাসের নেতৃত্বে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে একটি বড় আকারের আক্রমণ শুরু করে। হামাস একে অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড নামে অভিহিত করেছে। ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীর এই প্রতি আক্রমণকে ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনী অপারেশন আয়রন সোর্ডস নাম দেয়। কিন্তু আল-আকসা ফ্লাডই হোক কিংবা অপারেশন আয়রন সোর্ডস—বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সেখানকার নারীরা। এসব প্রতিশোধ ও পাল্টা প্রতিশোধে সর্বস্ব হারাচ্ছেন প্রধানত নারীরাই। এ কারণেই হয়তো হামাসের আক্রমণের মাত্র দুই দিন আগে ফিলিস্তিনের দখলকৃত পশ্চিম তীরে শত শত ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি নারী শান্তি সমাবেশ করেছেন। এ সময় ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত বন্ধেরও আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। সাদাপোশাকে সমাবেশে অংশ নিয়ে এসব নারী ‘আমরা শান্তি চাই’ বলে স্লোগান দেন। এ সময় তাঁদের হাতে ছিল ‘আমাদের শিশু হত্যা বন্ধ করো’ লেখা প্ল্যাকার্ড।
ফিলিস্তিনি নারীদের নির্যাতন-নিপীড়নের ইতিহাস প্রায় শত বছরের পুরোনো। ১৯২০ সালে জাতিপুঞ্জ ঘোষণার মাধ্যমে ব্রিটিশরা ‘ম্যান্ডেটরি প্যালেস্টাইন’ প্রতিষ্ঠা করে। তখন থেকেই ব্রিটিশ বাহিনীর সহযোগিতায় ইহুদিদের আধা সামরিক বাহিনী আরব ফিলিস্তিনিদের মূল ভূখণ্ড থেকে বিতাড়ন করতে শুরু করে। হাগানাহ, ইরগুন ও স্ট্যার্ন গ্যাংয়ের মতো ইহুদি সংগঠনগুলো হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণ আর ধ্বংসযজ্ঞের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের বাধ্য করে সে দেশ ছেড়ে চলে যেতে। এর পরের কয়েক দশক ধরেও চলমান রয়েছে ফিলিস্তিনি নারীর ওপর রাজনৈতিক, সামাজিক ও লৈঙ্গিক সহিংসতা।
তথ্যসূত্র
■ Specific risks facing women and girls in Palestine by OCHA.
■ Ending Violence against Women by UN Women Palestine.
■ The ongoing struggle of Palestinian women by Nazla M Shahwan. The Daily Sabah.
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
২ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
২ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
২ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
২ দিন আগে