ফিচার ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জুলিয়া ইলেন গিলার্ড। নারী ও কন্যাশিশুদের শিক্ষার বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন তিনি। একটি সংস্থার মাধ্যমে তিনি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে; বিশেষ করে মেয়েশিশুদের জন্য শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন এবং সব শিশুর জন্য গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করেন। জুলিয়া ২০১০ সালের ২৪ জুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন।
জুলিয়া ক্ষমতায় আসেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাডের বিরুদ্ধে লেবার পার্টির অভ্যন্তরীণ নেতৃত্ব পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী এবং লেবার পার্টির প্রথম নারী নেতা। ক্ষমতায় আসার পর তাঁর সরকার কর্মক্ষেত্রে সমতা ও মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে বেশ কয়েকটি আইন প্রণয়ন করে, যাতে নারীরা পরিবার ও ক্যারিয়ারের মধ্যে ভারসাম্য রাখতে পারেন। এ ছাড়া সরকারি বোর্ড ও উচ্চ পদে নারীর প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে উদ্যোগ নেওয়া হয় সে সময়ে। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ও পরবর্তী সময়ে জুলিয়া নারী ও কন্যাশিশুদের শিক্ষায় অগ্রাধিকার দেন। প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়ার পর তিনি উন্নয়নশীল দেশে মেয়েদের শিক্ষার প্রসারে কাজ করা গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফর এডুকেশন (জিপিই) নামক সংস্থার চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
জুলিয়া ইলেন গিলার্ড প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিজের মেয়াদকাল সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছিলেন ‘মাই স্টোরি’ নামের স্মৃতিকথায়। ২০১৭ সালে তিনি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে বিষণ্নতার সঙ্গে জড়িত একটি অলাভজনক সংস্থা বিয়ন্ড ব্লুর চেয়ারম্যান হন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জুলিয়া ইলেন গিলার্ড। নারী ও কন্যাশিশুদের শিক্ষার বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন তিনি। একটি সংস্থার মাধ্যমে তিনি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে; বিশেষ করে মেয়েশিশুদের জন্য শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়ন এবং সব শিশুর জন্য গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করেন। জুলিয়া ২০১০ সালের ২৪ জুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন।
জুলিয়া ক্ষমতায় আসেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাডের বিরুদ্ধে লেবার পার্টির অভ্যন্তরীণ নেতৃত্ব পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী এবং লেবার পার্টির প্রথম নারী নেতা। ক্ষমতায় আসার পর তাঁর সরকার কর্মক্ষেত্রে সমতা ও মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে বেশ কয়েকটি আইন প্রণয়ন করে, যাতে নারীরা পরিবার ও ক্যারিয়ারের মধ্যে ভারসাম্য রাখতে পারেন। এ ছাড়া সরকারি বোর্ড ও উচ্চ পদে নারীর প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে উদ্যোগ নেওয়া হয় সে সময়ে। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ও পরবর্তী সময়ে জুলিয়া নারী ও কন্যাশিশুদের শিক্ষায় অগ্রাধিকার দেন। প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়ার পর তিনি উন্নয়নশীল দেশে মেয়েদের শিক্ষার প্রসারে কাজ করা গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফর এডুকেশন (জিপিই) নামক সংস্থার চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
জুলিয়া ইলেন গিলার্ড প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিজের মেয়াদকাল সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছিলেন ‘মাই স্টোরি’ নামের স্মৃতিকথায়। ২০১৭ সালে তিনি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে বিষণ্নতার সঙ্গে জড়িত একটি অলাভজনক সংস্থা বিয়ন্ড ব্লুর চেয়ারম্যান হন।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
৩ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
৩ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
৪ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
৪ দিন আগে