সৈয়দা সাদিয়া শাহরীন
উসমানীয় সাম্রাজ্য হঠাৎ রুশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেনি। ক্রিমিয়ার যুদ্ধ নামে পরিচিত লড়াইটা চলেছিল ১৮৫৩ সাল থেকে ১৮৫৬ পর্যন্ত। তবে আক্রমণটা আগে রাশিয়া করেছিল তুর্কি এলাকায়। কারণ ছিল তুরস্কের অধীনে থাকা দারদানেলিস প্রণালি দিয়ে যুদ্ধজাহাজ চলাচলের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং তুরস্কের খ্রিষ্টানদের রক্ষা করা। কৃষ্ণসাগরের কাছে এই ক্রিমিয়ার যুদ্ধে তুর্কিদের মিত্র ছিল সারডিনিয়া, ফ্রান্স ও ব্রিটেন। তুরস্ক ও মিত্রবাহিনীর এত সেনা সেই যুদ্ধে আহত আর অসুস্থ হচ্ছিলেন যে তাঁদের দেখভাল করাটা খুব মুশকিল হয়ে পড়ে।
যুদ্ধের কয়েক মাসের মধ্যেই ১৮ হাজারের বেশি সৈনিক আহত হয়ে ভর্তি হন মিলিটারি হাসপাতালে। সেনারা যুদ্ধে আহত হওয়ার চেয়ে বেশি কলেরা ও টাইফয়েডের মতো সংক্রামক রোগে ভুগছিলেন। মিলিটারি হাসপাতালে কোনো নার্স ছিল না, যুদ্ধের বাজে অভিজ্ঞতার কারণেই। এক ব্রিটিশ সাংবাদিক সেনাদের করুণ অবস্থার কথা লিখলেন ‘টাইম’ ম্যাগাজিনে। টনক নড়ে উঠল ব্রিটিশ সরকারের। প্রতিরক্ষা দপ্তরের তৎকালীন সেক্রেটারি সিডনি হার্বার্ট তাঁর খুব কাছের এক বন্ধুকে চিঠিতে লিখলেন, ‘যুদ্ধের এই বিশৃঙ্খল অবস্থায় আহত সেনাদের তত্ত্বাবধান করার মতো একজনও উপযুক্ত ব্যক্তি নেই। যদি তুমি এ কাজের ভার গ্রহণ করো, দেশ তোমার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবে।’
সিডনির ডাকে সাড়া দিলেন তাঁর সেই বন্ধু। তিনি খুব দ্রুত ৩৪ জন নার্স নিয়ে একটি দল গঠন করে কয়েক দিনের মধ্যে চলে গেলেন সেনাদের সেবা করতে। তাঁর নেতৃত্বে নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর হাসপাতালকে প্রথমেই ধুয়ে মুছে সাফ করা হলো, রোগীদের জন্য পরিষ্কার কাপড়চোপড়ের ব্যবস্থা করা হলো। আর সেবার কোনো কমতি রাখলেন না নার্সরা, বিশেষ করে সিডনির ওই বন্ধু। তিনি যতক্ষণ জেগে থাকতেন, রোগীদের সেবায় নিয়োজিত থাকতেন। প্রতি সন্ধ্যায় একটি প্রদীপ হাতে হাসপাতালের হলওয়ে ধরে এগিয়ে আসতেন, একজন একজন করে রোগীর খোঁজ নিতেন। কেউ কেউ তাঁকে ডাকতেন ‘অ্যাঞ্জেল অব ক্রিমিয়া’ বলে। তবে বেশির ভাগ লোকেই তাঁকে ‘দ্য লেডি উইদ দ্য ল্যাম্প’ অর্থাৎ ‘প্রদীপ হাতে নারী’ বলে সম্বোধন করতেন। পাঠক, এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন এখানে ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের কথা বলা হচ্ছে।
ক্রিমিয়ার যুদ্ধে ফ্লোরেন্সের অসামান্য অবদানের কারণে আজও তাঁকে স্মরণ করা হয়। অথচ তিনি চাইলেই রাজকীয় একটা জীবন বেছে নিতে পারতেন। তাঁর বাবা ছিলেন দুটো এস্টেটের মালিক। ধনাঢ্য সচেতন ব্রিটিশ নাগরিক উইলিয়াম নাইটিঙ্গেল তাঁর মেয়েকে সুশিক্ষা দিতে কোনো ত্রুটি রাখেননি। ১৮২০ সালের ১২ মে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে জন্ম নেওয়া ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ইতালীয় আর ইংরেজি ভাষা তো জানতেনই, পাশাপাশি শিখেছিলেন জার্মান, গ্রিক, লাতিন। আর শিখেছিলেন ইতিহাস, দর্শন, সাহিত্য ও গণিত।
ষোড়শী ফ্লোরেন্স উপলব্ধি করেছিলেন ঈশ্বরের ডাক। তাঁর মনে হয়েছিল, মানুষের সেবা করলে ঈশ্বরের সেবা করা যায়। কীভাবে মানুষের সেবা করা যায়, কী হতে পারে সেই পেশা, তা নিয়ে খুব ভেবেছিলেন তিনি। ছোটবেলা থেকে অসুস্থ প্রতিবেশী ও আত্মীয়স্বজনের দেখাশোনা করতেন। সেই থেকে তাঁর মনে হলো, নার্সিংকে পেশা হিসেবে নিলে তিনি ঈশ্বরের সেবা করতে পারবেন। মা-বাবাকে জানালেন নিজের ইচ্ছার কথা। তাঁরা রাজি হলেন না। কেননা ভিক্টোরিয়ান যুগে নার্সিংকে খুব নিচু পেশা মনে করা হতো। ভাবা হতো, গরিব ঘরের মেয়েরাই শুধু নার্স হতে পারে। ধনী পরিবারের মেয়েরা তো ধনী ছেলেদের বিয়ে করে থিতু হবে!
কিন্তু ফ্লোরেন্স তাঁর সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন। ১৭ বছর বয়সে বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। ১৮৪৪ সালে জার্মানির লুথেরান হসপিটাল অব ফ্লিডনারে নার্সিং পড়তে ভর্তি হয়ে যান। ১৮৫০ সালে লন্ডনে ফিরে নার্স হিসেবে কাজ শুরু করেন। তাঁর দুর্দান্ত কাজের জন্য খুব দ্রুত পদোন্নতি পেয়ে সুপারিনটেনডেন্ট হয়ে যান।
ফ্লোরেন্সের লক্ষ্য ছিল রোগীদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন তথা স্বাস্থ্যকর সেবা দেওয়া। নিরলস পরিশ্রম করে তিনি পরিচ্ছন্ন সেবার এই মান প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাঁর ক্যারিয়ারে এটাই ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ক্রিমিয়া যুদ্ধে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে তিনি যে পরিসংখ্যান করেন, তা সবার কাছে সমাদৃত হয়। নার্সিংয়ে আধুনিক সেবার যে চিত্র আমরা দেখি, তা ফ্লোরেন্সেরই অবদান। ক্রিমিয়ান জ্বরে ভুগে বিছানায় পড়লেও নার্সিং উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করে গেছেন যত দিন বেঁচে ছিলেন।
ক্রিমিয়া যুদ্ধ থেকে ফেরার পর ব্রিটেনের রানি তাঁকে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার ও মহামূল্যবান ব্রোচ দিয়ে সম্মানিত করেছিলেন। সেই অর্থ এবং আরও কিছু অর্থ দিয়ে ‘নাইটিঙ্গেল ফান্ড’ গঠন করেন ফ্লোরেন্স। সেখান থেকে ব্যয় করে প্রতিষ্ঠা করেন ‘নাইটিঙ্গেল ট্রেনিং স্কুল ফর নার্সেস’। ১৯১০ সালের ১৩ আগস্ট জীবনপ্রদীপ নিভে গেলেও তাঁর সেবার প্রদীপ এখনো আলো ছড়াচ্ছে।
সূত্র: হিস্ট্রি চ্যানেল, বিবিসি, ব্রিটানিকা
উসমানীয় সাম্রাজ্য হঠাৎ রুশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেনি। ক্রিমিয়ার যুদ্ধ নামে পরিচিত লড়াইটা চলেছিল ১৮৫৩ সাল থেকে ১৮৫৬ পর্যন্ত। তবে আক্রমণটা আগে রাশিয়া করেছিল তুর্কি এলাকায়। কারণ ছিল তুরস্কের অধীনে থাকা দারদানেলিস প্রণালি দিয়ে যুদ্ধজাহাজ চলাচলের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং তুরস্কের খ্রিষ্টানদের রক্ষা করা। কৃষ্ণসাগরের কাছে এই ক্রিমিয়ার যুদ্ধে তুর্কিদের মিত্র ছিল সারডিনিয়া, ফ্রান্স ও ব্রিটেন। তুরস্ক ও মিত্রবাহিনীর এত সেনা সেই যুদ্ধে আহত আর অসুস্থ হচ্ছিলেন যে তাঁদের দেখভাল করাটা খুব মুশকিল হয়ে পড়ে।
যুদ্ধের কয়েক মাসের মধ্যেই ১৮ হাজারের বেশি সৈনিক আহত হয়ে ভর্তি হন মিলিটারি হাসপাতালে। সেনারা যুদ্ধে আহত হওয়ার চেয়ে বেশি কলেরা ও টাইফয়েডের মতো সংক্রামক রোগে ভুগছিলেন। মিলিটারি হাসপাতালে কোনো নার্স ছিল না, যুদ্ধের বাজে অভিজ্ঞতার কারণেই। এক ব্রিটিশ সাংবাদিক সেনাদের করুণ অবস্থার কথা লিখলেন ‘টাইম’ ম্যাগাজিনে। টনক নড়ে উঠল ব্রিটিশ সরকারের। প্রতিরক্ষা দপ্তরের তৎকালীন সেক্রেটারি সিডনি হার্বার্ট তাঁর খুব কাছের এক বন্ধুকে চিঠিতে লিখলেন, ‘যুদ্ধের এই বিশৃঙ্খল অবস্থায় আহত সেনাদের তত্ত্বাবধান করার মতো একজনও উপযুক্ত ব্যক্তি নেই। যদি তুমি এ কাজের ভার গ্রহণ করো, দেশ তোমার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবে।’
সিডনির ডাকে সাড়া দিলেন তাঁর সেই বন্ধু। তিনি খুব দ্রুত ৩৪ জন নার্স নিয়ে একটি দল গঠন করে কয়েক দিনের মধ্যে চলে গেলেন সেনাদের সেবা করতে। তাঁর নেতৃত্বে নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর হাসপাতালকে প্রথমেই ধুয়ে মুছে সাফ করা হলো, রোগীদের জন্য পরিষ্কার কাপড়চোপড়ের ব্যবস্থা করা হলো। আর সেবার কোনো কমতি রাখলেন না নার্সরা, বিশেষ করে সিডনির ওই বন্ধু। তিনি যতক্ষণ জেগে থাকতেন, রোগীদের সেবায় নিয়োজিত থাকতেন। প্রতি সন্ধ্যায় একটি প্রদীপ হাতে হাসপাতালের হলওয়ে ধরে এগিয়ে আসতেন, একজন একজন করে রোগীর খোঁজ নিতেন। কেউ কেউ তাঁকে ডাকতেন ‘অ্যাঞ্জেল অব ক্রিমিয়া’ বলে। তবে বেশির ভাগ লোকেই তাঁকে ‘দ্য লেডি উইদ দ্য ল্যাম্প’ অর্থাৎ ‘প্রদীপ হাতে নারী’ বলে সম্বোধন করতেন। পাঠক, এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন এখানে ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের কথা বলা হচ্ছে।
ক্রিমিয়ার যুদ্ধে ফ্লোরেন্সের অসামান্য অবদানের কারণে আজও তাঁকে স্মরণ করা হয়। অথচ তিনি চাইলেই রাজকীয় একটা জীবন বেছে নিতে পারতেন। তাঁর বাবা ছিলেন দুটো এস্টেটের মালিক। ধনাঢ্য সচেতন ব্রিটিশ নাগরিক উইলিয়াম নাইটিঙ্গেল তাঁর মেয়েকে সুশিক্ষা দিতে কোনো ত্রুটি রাখেননি। ১৮২০ সালের ১২ মে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে জন্ম নেওয়া ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ইতালীয় আর ইংরেজি ভাষা তো জানতেনই, পাশাপাশি শিখেছিলেন জার্মান, গ্রিক, লাতিন। আর শিখেছিলেন ইতিহাস, দর্শন, সাহিত্য ও গণিত।
ষোড়শী ফ্লোরেন্স উপলব্ধি করেছিলেন ঈশ্বরের ডাক। তাঁর মনে হয়েছিল, মানুষের সেবা করলে ঈশ্বরের সেবা করা যায়। কীভাবে মানুষের সেবা করা যায়, কী হতে পারে সেই পেশা, তা নিয়ে খুব ভেবেছিলেন তিনি। ছোটবেলা থেকে অসুস্থ প্রতিবেশী ও আত্মীয়স্বজনের দেখাশোনা করতেন। সেই থেকে তাঁর মনে হলো, নার্সিংকে পেশা হিসেবে নিলে তিনি ঈশ্বরের সেবা করতে পারবেন। মা-বাবাকে জানালেন নিজের ইচ্ছার কথা। তাঁরা রাজি হলেন না। কেননা ভিক্টোরিয়ান যুগে নার্সিংকে খুব নিচু পেশা মনে করা হতো। ভাবা হতো, গরিব ঘরের মেয়েরাই শুধু নার্স হতে পারে। ধনী পরিবারের মেয়েরা তো ধনী ছেলেদের বিয়ে করে থিতু হবে!
কিন্তু ফ্লোরেন্স তাঁর সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন। ১৭ বছর বয়সে বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। ১৮৪৪ সালে জার্মানির লুথেরান হসপিটাল অব ফ্লিডনারে নার্সিং পড়তে ভর্তি হয়ে যান। ১৮৫০ সালে লন্ডনে ফিরে নার্স হিসেবে কাজ শুরু করেন। তাঁর দুর্দান্ত কাজের জন্য খুব দ্রুত পদোন্নতি পেয়ে সুপারিনটেনডেন্ট হয়ে যান।
ফ্লোরেন্সের লক্ষ্য ছিল রোগীদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন তথা স্বাস্থ্যকর সেবা দেওয়া। নিরলস পরিশ্রম করে তিনি পরিচ্ছন্ন সেবার এই মান প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাঁর ক্যারিয়ারে এটাই ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ক্রিমিয়া যুদ্ধে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে তিনি যে পরিসংখ্যান করেন, তা সবার কাছে সমাদৃত হয়। নার্সিংয়ে আধুনিক সেবার যে চিত্র আমরা দেখি, তা ফ্লোরেন্সেরই অবদান। ক্রিমিয়ান জ্বরে ভুগে বিছানায় পড়লেও নার্সিং উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করে গেছেন যত দিন বেঁচে ছিলেন।
ক্রিমিয়া যুদ্ধ থেকে ফেরার পর ব্রিটেনের রানি তাঁকে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার ও মহামূল্যবান ব্রোচ দিয়ে সম্মানিত করেছিলেন। সেই অর্থ এবং আরও কিছু অর্থ দিয়ে ‘নাইটিঙ্গেল ফান্ড’ গঠন করেন ফ্লোরেন্স। সেখান থেকে ব্যয় করে প্রতিষ্ঠা করেন ‘নাইটিঙ্গেল ট্রেনিং স্কুল ফর নার্সেস’। ১৯১০ সালের ১৩ আগস্ট জীবনপ্রদীপ নিভে গেলেও তাঁর সেবার প্রদীপ এখনো আলো ছড়াচ্ছে।
সূত্র: হিস্ট্রি চ্যানেল, বিবিসি, ব্রিটানিকা
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
২ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
২ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
২ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
২ দিন আগে