ডেস্ক রিপোর্ট, ঢাকা
আন্তর্জাতিক নারী দিবসের এবারের ক্যাম্পেইনের প্রতিপাদ্য ‘ইন্সপায়ার ইনক্লুশন’। এবার সমাজের সর্বক্ষেত্রে বৈচিত্র্য ও ক্ষমতায়নের গুরুত্বের ওপর জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এ বছর নারী দিবসের প্রতিপাদ্যে লিঙ্গসমতা অর্জন করতে সবার অংশগ্রহণকে গুরুত্বপূর্ণ বলে তুলে ধরা হয়েছে। সব নারীকে মূল্যবান ও সম্মানিত করে তোলার জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রান্তিক নারীসহ প্রত্যেক নারীকে জীবনের সর্বস্তরের নারীদের অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি ও অবদানকে স্বীকৃতি দিতে উৎসাহিত করছে এবারের প্রতিপাদ্য ইন্সপায়ার ইনক্লুশন। প্রতিপাদ্যটির মূল স্তম্ভগুলোর একটি হলো, নেতৃত্ব ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়ে বৈচিত্র্যের প্রচার।
নারীরা নেতৃত্বের ভূমিকা খুঁজতে গিয়ে আজও বাধার সম্মুখীন হন। শিক্ষা ও সচেতনতা নারীদের অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধি ও ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সহায়তা ও পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার মাধ্যমে নারীরা তাঁদের বাধা অতিক্রম করতে সক্ষম হবেন। ফলে সেখানে সম্ভাবনার সৃষ্টি হবে।
প্রতিবন্ধকতা ভেঙে একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে, আগামী প্রজন্মের জন্য আরও ন্যায়সঙ্গত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তোলাই এবারের নারী দিবসের মূল প্রতিপাদ্য।
আন্তর্জাতিক নারী দিবসের এবারের ক্যাম্পেইনের প্রতিপাদ্য ‘ইন্সপায়ার ইনক্লুশন’। এবার সমাজের সর্বক্ষেত্রে বৈচিত্র্য ও ক্ষমতায়নের গুরুত্বের ওপর জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এ বছর নারী দিবসের প্রতিপাদ্যে লিঙ্গসমতা অর্জন করতে সবার অংশগ্রহণকে গুরুত্বপূর্ণ বলে তুলে ধরা হয়েছে। সব নারীকে মূল্যবান ও সম্মানিত করে তোলার জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রান্তিক নারীসহ প্রত্যেক নারীকে জীবনের সর্বস্তরের নারীদের অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি ও অবদানকে স্বীকৃতি দিতে উৎসাহিত করছে এবারের প্রতিপাদ্য ইন্সপায়ার ইনক্লুশন। প্রতিপাদ্যটির মূল স্তম্ভগুলোর একটি হলো, নেতৃত্ব ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়ে বৈচিত্র্যের প্রচার।
নারীরা নেতৃত্বের ভূমিকা খুঁজতে গিয়ে আজও বাধার সম্মুখীন হন। শিক্ষা ও সচেতনতা নারীদের অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধি ও ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সহায়তা ও পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার মাধ্যমে নারীরা তাঁদের বাধা অতিক্রম করতে সক্ষম হবেন। ফলে সেখানে সম্ভাবনার সৃষ্টি হবে।
প্রতিবন্ধকতা ভেঙে একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে, আগামী প্রজন্মের জন্য আরও ন্যায়সঙ্গত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তোলাই এবারের নারী দিবসের মূল প্রতিপাদ্য।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
২ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
২ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
২ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
২ দিন আগে