কাশফিয়া আলম ঝিলিক, ঢাকা
লেডিস ক্লাব
গত দুই বছরে দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে নেক্সাস টেলিভিশনের ‘লেডিস ক্লাব’ অনুষ্ঠানটি। বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার নারীরা এই অনুষ্ঠানে এসে নিজেদের বিভিন্ন সমস্যা, প্রতিবন্ধকতা, সমসাময়িক বিষয়, আবেগ-অনুভূতির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। উদ্যোক্তা নারীরা নিজেদের ব্যবসাসংক্রান্ত বিষয়, তথ্যপ্রযুক্তিসহ অন্যান্য বিষয় নিয়েও স্বতঃস্ফূর্ত আড্ডায় অংশ নেন এবং নিজেদের মতামত প্রকাশ করেন। নারী বিষয়ে এই জনপ্রিয় অনুষ্ঠান প্রযোজনা করছেন জাকিয়া সুলতানা।
সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুরে জন্ম তাঁর। তবে বেড়ে উঠেছেন পাবনায়। তারপর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ থেকে শেষ করেছেন প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া। এরপর কর্মজীবন শুরু করেন বৈশাখী টেলিভিশনে। বর্তমানে তিনি নেক্সাস টেলিভিশনের একজন প্রযোজক হিসেবে কর্মরত আছেন।
প্রাণবন্ত আড্ডায়
জীবনযাত্রার প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে। ককপিট থেকে পর্বতশৃঙ্গ—সবখানে নারী অংশ নিচ্ছেন সমান তালে। ঘরে-বাইরে এগিয়ে যেতে হলে নারীর আত্মবিশ্বাস ভীষণ প্রয়োজন বলে মনে করেন জাকিয়া। সেই আত্মবিশ্বাস জোগাতেই ‘লেডিস ক্লাব’ নামের নারীবিষয়ক অনুষ্ঠানটির প্রযোজনার দায়িত্বে আছেন তিনি। এই অনুষ্ঠানের ডিজাইন করা হয়েছে এমনভাবে, যাতে সবাই এখানে এসে প্রাণ খুলে আড্ডা দিতে পারেন। সে জন্যই সরাসরি সম্প্রচারিত হওয়া এই অনুষ্ঠানে এসে দ্বিধা ভুলে মন খুলে প্রাণবন্ত আড্ডায় মেতে ওঠেন সবাই। জাকিয়ার উপস্থাপনায় ইতিমধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ‘লেডিস ক্লাব’ নামের অনুষ্ঠানটি।
শুধু অনুষ্ঠানের কনসেপ্ট বা ডিজাইন নারীবান্ধব করেই দায়িত্ব শেষ করেনি অনুষ্ঠান কর্তৃপক্ষ। প্রযুক্তির ব্যবহারকেও নারীবান্ধব করার চেষ্টা করেছে। স্টুডিওর পাশাপাশি এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন জায়গা থেকে যুক্ত হন অনেকে। এই অংশে গত দুই বছরে তাদের প্রযুক্তিগতভাবেও সচেতন করেছে জাকিয়ার এই অনুষ্ঠান।
অনুপ্রেরণা পরিবারে
একজন মানুষের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণার জায়গা তার পরিবার বলে মনে করেন জাকিয়া সুলতানা। পরিবারের সবার সহযোগিতায় একজন নারী দারুণভাবে এগিয়ে যেতে পারেন। তাঁর জন্য কাজগুলো খুব সহজ হয়ে যায়। নিজের পেশার ক্ষেত্রে অনেক সময় অনেক ব্যস্ত থাকতে হয় জাকিয়াকে। অনেক সময় কাজের পাশাপাশি অন্য অনেক বিষয় নিয়ে মানসিক সমস্যারও সম্মুখীন হতে হয় তাঁকে। সে ক্ষেত্রে নিজের পরিবারকে পাশে পেয়েছেন তিনি। জাকিয়া জানান, তাঁর পরিবারের প্রত্যেকেই তাঁকে সার্বক্ষণিক মানসিক শক্তির জোগান দেন।
সহকর্মী যখন পুরুষ
জাকিয়ার পাশাপাশি ‘লেডিস ক্লাব’ অনুষ্ঠানটির সহপ্রযোজনায় আছেন অমিত রায় ও মোহাম্মাদ হাছান। এ ছাড়া টেকনিক্যাল মেম্বার সবাই পুরুষ। সিইও, সিওও, অনুষ্ঠানপ্রধান, জ্যেষ্ঠ সহকর্মীসহ সবাই অনুষ্ঠানটির ব্যাপার সহযোগিতা করেন জাকিয়াকে। তিনি জানান, নারীদের প্রাধান্য দিয়ে আরও বেশ কিছু অনুষ্ঠান নির্মাণ করছে নেক্সাস টেলিভিশন। নারীর বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে তাঁর পুরুষ সহকর্মীরা নতুন করে জানছেন। বিষয়টিকে ভীষণ ইতিবাচক বলে মনে করেন জাকিয়া।
লেডিস ক্লাব
গত দুই বছরে দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে নেক্সাস টেলিভিশনের ‘লেডিস ক্লাব’ অনুষ্ঠানটি। বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার নারীরা এই অনুষ্ঠানে এসে নিজেদের বিভিন্ন সমস্যা, প্রতিবন্ধকতা, সমসাময়িক বিষয়, আবেগ-অনুভূতির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। উদ্যোক্তা নারীরা নিজেদের ব্যবসাসংক্রান্ত বিষয়, তথ্যপ্রযুক্তিসহ অন্যান্য বিষয় নিয়েও স্বতঃস্ফূর্ত আড্ডায় অংশ নেন এবং নিজেদের মতামত প্রকাশ করেন। নারী বিষয়ে এই জনপ্রিয় অনুষ্ঠান প্রযোজনা করছেন জাকিয়া সুলতানা।
সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুরে জন্ম তাঁর। তবে বেড়ে উঠেছেন পাবনায়। তারপর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ থেকে শেষ করেছেন প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া। এরপর কর্মজীবন শুরু করেন বৈশাখী টেলিভিশনে। বর্তমানে তিনি নেক্সাস টেলিভিশনের একজন প্রযোজক হিসেবে কর্মরত আছেন।
প্রাণবন্ত আড্ডায়
জীবনযাত্রার প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে। ককপিট থেকে পর্বতশৃঙ্গ—সবখানে নারী অংশ নিচ্ছেন সমান তালে। ঘরে-বাইরে এগিয়ে যেতে হলে নারীর আত্মবিশ্বাস ভীষণ প্রয়োজন বলে মনে করেন জাকিয়া। সেই আত্মবিশ্বাস জোগাতেই ‘লেডিস ক্লাব’ নামের নারীবিষয়ক অনুষ্ঠানটির প্রযোজনার দায়িত্বে আছেন তিনি। এই অনুষ্ঠানের ডিজাইন করা হয়েছে এমনভাবে, যাতে সবাই এখানে এসে প্রাণ খুলে আড্ডা দিতে পারেন। সে জন্যই সরাসরি সম্প্রচারিত হওয়া এই অনুষ্ঠানে এসে দ্বিধা ভুলে মন খুলে প্রাণবন্ত আড্ডায় মেতে ওঠেন সবাই। জাকিয়ার উপস্থাপনায় ইতিমধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ‘লেডিস ক্লাব’ নামের অনুষ্ঠানটি।
শুধু অনুষ্ঠানের কনসেপ্ট বা ডিজাইন নারীবান্ধব করেই দায়িত্ব শেষ করেনি অনুষ্ঠান কর্তৃপক্ষ। প্রযুক্তির ব্যবহারকেও নারীবান্ধব করার চেষ্টা করেছে। স্টুডিওর পাশাপাশি এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন জায়গা থেকে যুক্ত হন অনেকে। এই অংশে গত দুই বছরে তাদের প্রযুক্তিগতভাবেও সচেতন করেছে জাকিয়ার এই অনুষ্ঠান।
অনুপ্রেরণা পরিবারে
একজন মানুষের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণার জায়গা তার পরিবার বলে মনে করেন জাকিয়া সুলতানা। পরিবারের সবার সহযোগিতায় একজন নারী দারুণভাবে এগিয়ে যেতে পারেন। তাঁর জন্য কাজগুলো খুব সহজ হয়ে যায়। নিজের পেশার ক্ষেত্রে অনেক সময় অনেক ব্যস্ত থাকতে হয় জাকিয়াকে। অনেক সময় কাজের পাশাপাশি অন্য অনেক বিষয় নিয়ে মানসিক সমস্যারও সম্মুখীন হতে হয় তাঁকে। সে ক্ষেত্রে নিজের পরিবারকে পাশে পেয়েছেন তিনি। জাকিয়া জানান, তাঁর পরিবারের প্রত্যেকেই তাঁকে সার্বক্ষণিক মানসিক শক্তির জোগান দেন।
সহকর্মী যখন পুরুষ
জাকিয়ার পাশাপাশি ‘লেডিস ক্লাব’ অনুষ্ঠানটির সহপ্রযোজনায় আছেন অমিত রায় ও মোহাম্মাদ হাছান। এ ছাড়া টেকনিক্যাল মেম্বার সবাই পুরুষ। সিইও, সিওও, অনুষ্ঠানপ্রধান, জ্যেষ্ঠ সহকর্মীসহ সবাই অনুষ্ঠানটির ব্যাপার সহযোগিতা করেন জাকিয়াকে। তিনি জানান, নারীদের প্রাধান্য দিয়ে আরও বেশ কিছু অনুষ্ঠান নির্মাণ করছে নেক্সাস টেলিভিশন। নারীর বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে তাঁর পুরুষ সহকর্মীরা নতুন করে জানছেন। বিষয়টিকে ভীষণ ইতিবাচক বলে মনে করেন জাকিয়া।
দেশে সবকিছু নিয়ে একটি পরিবর্তনের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু নারীদের নিরাপত্তা, তাঁদের অধিকার, তাঁদের সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে অংশগ্রহণের বিষয়গুলো নিয়ে কতটুকু কথা হচ্ছে? নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে কথা হচ্ছে। এর মধ্যে নারীদের অংশগ্রহণের বিষয়টি কতটা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে? রাজনৈতিক দলগুলোতে নারী নেতৃত্বের...
৩ দিন আগে১২ আগস্ট মঙ্গলবার, সকালেই এক গভীর শূন্যতা নেমে এল চারপাশে। অধ্যাপক মাহফুজা খানম আর নেই! বুকের ভেতর যেন এক অপার শূন্যতার ঢেউ আছড়ে পড়ল। মানুষ চলে গেলে পৃথিবী তো থেমে যায় না, আকাশের রংও বদলায় না, রাস্তাঘাটে মানুষের ভিড় থাকে। কিন্তু আমাদের ভেতরের পৃথিবী থেমে যায়। আমার কাছে তিনি শুধু একজন খ্যাতিমান..
৩ দিন আগেযুদ্ধের উত্তাপে জর্জরিত গাজায় প্রতিটি মুহূর্তে মৃত্যুর ছায়া ঘোরে। তবু সেখানে নতুন প্রাণের আশা যেন এক অনন্য বিজয়। গাজার আসসাহাবা মেডিকেল কমপ্লেক্সের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিভাগের চিকিৎসক, নার্স আর ইন্টার্নরা এই জীবন ও মৃত্যুর এক অপরিহার্য সম্পর্কের সাক্ষী হয়ে ওঠেন প্রতিনিয়ত। সেখানে অনিশ্চিত নিকষ কালো..
৩ দিন আগেআমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় বর্ষে পড়ি। একটি ছেলের সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল কলেজজীবন থেকে। সে এখন একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। আমাদের কথা বন্ধ হয়ে যায় এক বছর আগে তার ইচ্ছাতেই। এ ঘটনায় আমি খুবই বিষণ্ন হয়ে যাই। পরে তা কাটিয়ে উঠি। কিছুদিন আগে সে আমাকে হোয়াটসঅ্যাপে আনব্লক করে, স্টোরি দেখে...
৩ দিন আগে