আজকের পত্রিকা ডেস্ক

কেরালার কাদামাক্কুডি গ্রামটি পৃথিবীর আর দশটা গ্রামের তুলনায় হয়তো একেবারেই আলাদা। গ্রামটি যেন পানির ওপর ভাসছে। গ্রামের বিভিন্ন অংশ স্থলপথে কেবল সংযোগ সড়ক দিয়েই যুক্ত। এর বাইরে পুরো গ্রামটাই পানি দিয়ে ঘেরা। সম্প্রতি গ্রামটি আলোচনায় এসেছে ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠী মাহিন্দ্রার চেয়ারম্যানের বদৌলতে।
মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রা সম্প্রতি এক্সে এক পোস্টের মাধ্যমে ইন্টারনেটে তাক লাগিয়েছেন। অনুপ্রেরণামূলক ও হৃদয়ছোঁয়া কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য পরিচিত আনন্দ জানিয়েছেন, তিনি ভারতের কেরালার কোচির কাছাকাছি অবস্থিত ছবির মতো সুন্দর দ্বীপাঞ্চল ‘কাদামাক্কুডি’ সফর করতে যাচ্ছেন। আগামী ডিসেম্বরে কোচিতে ব্যবসায়িক সফরের সময় তিনি সেখানে যাবেন বলে জানান।
এক্সে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘কেরালার কাদামাক্কুডি। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর গ্রামগুলোর তালিকায় প্রায়ই উঠে আসে...এটি আমার পছন্দের তালিকায় রয়েছে এই ডিসেম্বরের জন্য। কারণ ওই সময় আমি কোচিতে ব্যবসায়িক সফরে থাকব, যেখান থেকে মাত্র আধঘণ্টার পথ।’
এই বার্তার সঙ্গে তিনি কাদামাক্কুডির মনোমুগ্ধকর একটি ভিডিওও শেয়ার করেন। পোস্টটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে পড়ে। অনেকেই নিজেদের অভিজ্ঞতা, ছবি ও ভ্রমণ-সংক্রান্ত পরামর্শ শেয়ার করতে থাকেন। একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘এটি যেন কেরালার প্রকৃত সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যাওয়ার জন্য আদর্শ জায়গা।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি খুবই ভাগ্যবান। কুয়াশাভেজা সকাল, সোনালি সূর্যাস্ত আর এক অপার্থিব নিস্তব্ধতা...এটি কেরালার সবচেয়ে লুকানো রত্ন, যা সবার চোখের সামনে থেকেও অনেকের অজানা।’
তৃতীয় আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘দয়া করে আবহাওয়ার অবস্থা জেনে যাবেন। বৃষ্টি বা শীতের সময়ই এই জায়গাটা সত্যিই অপূর্ব লাগে। প্রচণ্ড গরমে ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে, বাস্তবে এর অর্ধেক সৌন্দর্যও থাকে না।’ আরও একজন লেখেন, ‘অবিশ্বাস্য! আমার মতে, কাদামাক্কুডি হচ্ছে শান্তি আর প্রকৃতির নিখুঁত মেলবন্ধন।’
কাদামাক্কুডি মূলত ১৪টি দ্বীপের একটি শান্তিপূর্ণ গুচ্ছ, যা কোচি শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জাতীয় মহাসড়ক ৬৬-এর পাশে অবস্থিত নিকটতম শহর ভারাপুঝা। এই দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে রয়েছে ভালিয়া কাদামাক্কুডি, মুরিক্কা, পালিয়াম থুরুথসহ আরও কিছু ছোট-বড় দ্বীপ। কাদামাক্কুডি বিখ্যাত এর নির্জন পরিবেশ, কেরালার বিখ্যাত ব্যাকওয়াটার, সবুজ ধানখেত ও গ্রাম্য জীবনের জন্য।
পর্যটকেরা এখানে নৌ-ভ্রমণ, কায়াকিং, পাখি দেখা ও ফটোগ্রাফির পাশাপাশি স্থানীয় বিভিন্ন কর্মযজ্ঞ যেমন চিংড়ি চাষ, তাড়ি সংগ্রহ আর নারিকেল দিয়ে তৈরি দড়ি বানানোর কাজও দেখতে পারেন। এই এলাকায় ‘পোক্কালি’ ধান চাষ খুবই জনপ্রিয়, যা লবণাক্ত পানিতে টিকে থাকতে সক্ষম। ২০০৮ সালে এই ধানের জাত ‘জিআই ট্যাগ’ পায়, যা এর স্বাতন্ত্র্য ও গুণগত মানের স্বীকৃতি।

কেরালার কাদামাক্কুডি গ্রামটি পৃথিবীর আর দশটা গ্রামের তুলনায় হয়তো একেবারেই আলাদা। গ্রামটি যেন পানির ওপর ভাসছে। গ্রামের বিভিন্ন অংশ স্থলপথে কেবল সংযোগ সড়ক দিয়েই যুক্ত। এর বাইরে পুরো গ্রামটাই পানি দিয়ে ঘেরা। সম্প্রতি গ্রামটি আলোচনায় এসেছে ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠী মাহিন্দ্রার চেয়ারম্যানের বদৌলতে।
মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রা সম্প্রতি এক্সে এক পোস্টের মাধ্যমে ইন্টারনেটে তাক লাগিয়েছেন। অনুপ্রেরণামূলক ও হৃদয়ছোঁয়া কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য পরিচিত আনন্দ জানিয়েছেন, তিনি ভারতের কেরালার কোচির কাছাকাছি অবস্থিত ছবির মতো সুন্দর দ্বীপাঞ্চল ‘কাদামাক্কুডি’ সফর করতে যাচ্ছেন। আগামী ডিসেম্বরে কোচিতে ব্যবসায়িক সফরের সময় তিনি সেখানে যাবেন বলে জানান।
এক্সে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘কেরালার কাদামাক্কুডি। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর গ্রামগুলোর তালিকায় প্রায়ই উঠে আসে...এটি আমার পছন্দের তালিকায় রয়েছে এই ডিসেম্বরের জন্য। কারণ ওই সময় আমি কোচিতে ব্যবসায়িক সফরে থাকব, যেখান থেকে মাত্র আধঘণ্টার পথ।’
এই বার্তার সঙ্গে তিনি কাদামাক্কুডির মনোমুগ্ধকর একটি ভিডিওও শেয়ার করেন। পোস্টটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে পড়ে। অনেকেই নিজেদের অভিজ্ঞতা, ছবি ও ভ্রমণ-সংক্রান্ত পরামর্শ শেয়ার করতে থাকেন। একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘এটি যেন কেরালার প্রকৃত সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যাওয়ার জন্য আদর্শ জায়গা।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি খুবই ভাগ্যবান। কুয়াশাভেজা সকাল, সোনালি সূর্যাস্ত আর এক অপার্থিব নিস্তব্ধতা...এটি কেরালার সবচেয়ে লুকানো রত্ন, যা সবার চোখের সামনে থেকেও অনেকের অজানা।’
তৃতীয় আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘দয়া করে আবহাওয়ার অবস্থা জেনে যাবেন। বৃষ্টি বা শীতের সময়ই এই জায়গাটা সত্যিই অপূর্ব লাগে। প্রচণ্ড গরমে ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে, বাস্তবে এর অর্ধেক সৌন্দর্যও থাকে না।’ আরও একজন লেখেন, ‘অবিশ্বাস্য! আমার মতে, কাদামাক্কুডি হচ্ছে শান্তি আর প্রকৃতির নিখুঁত মেলবন্ধন।’
কাদামাক্কুডি মূলত ১৪টি দ্বীপের একটি শান্তিপূর্ণ গুচ্ছ, যা কোচি শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জাতীয় মহাসড়ক ৬৬-এর পাশে অবস্থিত নিকটতম শহর ভারাপুঝা। এই দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে রয়েছে ভালিয়া কাদামাক্কুডি, মুরিক্কা, পালিয়াম থুরুথসহ আরও কিছু ছোট-বড় দ্বীপ। কাদামাক্কুডি বিখ্যাত এর নির্জন পরিবেশ, কেরালার বিখ্যাত ব্যাকওয়াটার, সবুজ ধানখেত ও গ্রাম্য জীবনের জন্য।
পর্যটকেরা এখানে নৌ-ভ্রমণ, কায়াকিং, পাখি দেখা ও ফটোগ্রাফির পাশাপাশি স্থানীয় বিভিন্ন কর্মযজ্ঞ যেমন চিংড়ি চাষ, তাড়ি সংগ্রহ আর নারিকেল দিয়ে তৈরি দড়ি বানানোর কাজও দেখতে পারেন। এই এলাকায় ‘পোক্কালি’ ধান চাষ খুবই জনপ্রিয়, যা লবণাক্ত পানিতে টিকে থাকতে সক্ষম। ২০০৮ সালে এই ধানের জাত ‘জিআই ট্যাগ’ পায়, যা এর স্বাতন্ত্র্য ও গুণগত মানের স্বীকৃতি।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

কেরালার কাদামাক্কুডি গ্রামটি পৃথিবীর আর দশটা গ্রামের তুলনায় হয়তো একেবারেই আলাদা। গ্রামটি যেন পানির ওপর ভাসছে। গ্রামের বিভিন্ন অংশ স্থলপথে কেবল সংযোগ সড়ক দিয়েই যুক্ত। এর বাইরে পুরো গ্রামটাই পানি দিয়ে ঘেরা। সম্প্রতি গ্রামটি আলোচনায় এসেছে ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠী মাহিন্দ্রার চেয়ারম্যানের বদৌলতে।
মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রা সম্প্রতি এক্সে এক পোস্টের মাধ্যমে ইন্টারনেটে তাক লাগিয়েছেন। অনুপ্রেরণামূলক ও হৃদয়ছোঁয়া কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য পরিচিত আনন্দ জানিয়েছেন, তিনি ভারতের কেরালার কোচির কাছাকাছি অবস্থিত ছবির মতো সুন্দর দ্বীপাঞ্চল ‘কাদামাক্কুডি’ সফর করতে যাচ্ছেন। আগামী ডিসেম্বরে কোচিতে ব্যবসায়িক সফরের সময় তিনি সেখানে যাবেন বলে জানান।
এক্সে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘কেরালার কাদামাক্কুডি। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর গ্রামগুলোর তালিকায় প্রায়ই উঠে আসে...এটি আমার পছন্দের তালিকায় রয়েছে এই ডিসেম্বরের জন্য। কারণ ওই সময় আমি কোচিতে ব্যবসায়িক সফরে থাকব, যেখান থেকে মাত্র আধঘণ্টার পথ।’
এই বার্তার সঙ্গে তিনি কাদামাক্কুডির মনোমুগ্ধকর একটি ভিডিওও শেয়ার করেন। পোস্টটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে পড়ে। অনেকেই নিজেদের অভিজ্ঞতা, ছবি ও ভ্রমণ-সংক্রান্ত পরামর্শ শেয়ার করতে থাকেন। একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘এটি যেন কেরালার প্রকৃত সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যাওয়ার জন্য আদর্শ জায়গা।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি খুবই ভাগ্যবান। কুয়াশাভেজা সকাল, সোনালি সূর্যাস্ত আর এক অপার্থিব নিস্তব্ধতা...এটি কেরালার সবচেয়ে লুকানো রত্ন, যা সবার চোখের সামনে থেকেও অনেকের অজানা।’
তৃতীয় আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘দয়া করে আবহাওয়ার অবস্থা জেনে যাবেন। বৃষ্টি বা শীতের সময়ই এই জায়গাটা সত্যিই অপূর্ব লাগে। প্রচণ্ড গরমে ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে, বাস্তবে এর অর্ধেক সৌন্দর্যও থাকে না।’ আরও একজন লেখেন, ‘অবিশ্বাস্য! আমার মতে, কাদামাক্কুডি হচ্ছে শান্তি আর প্রকৃতির নিখুঁত মেলবন্ধন।’
কাদামাক্কুডি মূলত ১৪টি দ্বীপের একটি শান্তিপূর্ণ গুচ্ছ, যা কোচি শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জাতীয় মহাসড়ক ৬৬-এর পাশে অবস্থিত নিকটতম শহর ভারাপুঝা। এই দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে রয়েছে ভালিয়া কাদামাক্কুডি, মুরিক্কা, পালিয়াম থুরুথসহ আরও কিছু ছোট-বড় দ্বীপ। কাদামাক্কুডি বিখ্যাত এর নির্জন পরিবেশ, কেরালার বিখ্যাত ব্যাকওয়াটার, সবুজ ধানখেত ও গ্রাম্য জীবনের জন্য।
পর্যটকেরা এখানে নৌ-ভ্রমণ, কায়াকিং, পাখি দেখা ও ফটোগ্রাফির পাশাপাশি স্থানীয় বিভিন্ন কর্মযজ্ঞ যেমন চিংড়ি চাষ, তাড়ি সংগ্রহ আর নারিকেল দিয়ে তৈরি দড়ি বানানোর কাজও দেখতে পারেন। এই এলাকায় ‘পোক্কালি’ ধান চাষ খুবই জনপ্রিয়, যা লবণাক্ত পানিতে টিকে থাকতে সক্ষম। ২০০৮ সালে এই ধানের জাত ‘জিআই ট্যাগ’ পায়, যা এর স্বাতন্ত্র্য ও গুণগত মানের স্বীকৃতি।

কেরালার কাদামাক্কুডি গ্রামটি পৃথিবীর আর দশটা গ্রামের তুলনায় হয়তো একেবারেই আলাদা। গ্রামটি যেন পানির ওপর ভাসছে। গ্রামের বিভিন্ন অংশ স্থলপথে কেবল সংযোগ সড়ক দিয়েই যুক্ত। এর বাইরে পুরো গ্রামটাই পানি দিয়ে ঘেরা। সম্প্রতি গ্রামটি আলোচনায় এসেছে ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠী মাহিন্দ্রার চেয়ারম্যানের বদৌলতে।
মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রা সম্প্রতি এক্সে এক পোস্টের মাধ্যমে ইন্টারনেটে তাক লাগিয়েছেন। অনুপ্রেরণামূলক ও হৃদয়ছোঁয়া কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য পরিচিত আনন্দ জানিয়েছেন, তিনি ভারতের কেরালার কোচির কাছাকাছি অবস্থিত ছবির মতো সুন্দর দ্বীপাঞ্চল ‘কাদামাক্কুডি’ সফর করতে যাচ্ছেন। আগামী ডিসেম্বরে কোচিতে ব্যবসায়িক সফরের সময় তিনি সেখানে যাবেন বলে জানান।
এক্সে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘কেরালার কাদামাক্কুডি। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর গ্রামগুলোর তালিকায় প্রায়ই উঠে আসে...এটি আমার পছন্দের তালিকায় রয়েছে এই ডিসেম্বরের জন্য। কারণ ওই সময় আমি কোচিতে ব্যবসায়িক সফরে থাকব, যেখান থেকে মাত্র আধঘণ্টার পথ।’
এই বার্তার সঙ্গে তিনি কাদামাক্কুডির মনোমুগ্ধকর একটি ভিডিওও শেয়ার করেন। পোস্টটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে পড়ে। অনেকেই নিজেদের অভিজ্ঞতা, ছবি ও ভ্রমণ-সংক্রান্ত পরামর্শ শেয়ার করতে থাকেন। একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘এটি যেন কেরালার প্রকৃত সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যাওয়ার জন্য আদর্শ জায়গা।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি খুবই ভাগ্যবান। কুয়াশাভেজা সকাল, সোনালি সূর্যাস্ত আর এক অপার্থিব নিস্তব্ধতা...এটি কেরালার সবচেয়ে লুকানো রত্ন, যা সবার চোখের সামনে থেকেও অনেকের অজানা।’
তৃতীয় আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘দয়া করে আবহাওয়ার অবস্থা জেনে যাবেন। বৃষ্টি বা শীতের সময়ই এই জায়গাটা সত্যিই অপূর্ব লাগে। প্রচণ্ড গরমে ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে, বাস্তবে এর অর্ধেক সৌন্দর্যও থাকে না।’ আরও একজন লেখেন, ‘অবিশ্বাস্য! আমার মতে, কাদামাক্কুডি হচ্ছে শান্তি আর প্রকৃতির নিখুঁত মেলবন্ধন।’
কাদামাক্কুডি মূলত ১৪টি দ্বীপের একটি শান্তিপূর্ণ গুচ্ছ, যা কোচি শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জাতীয় মহাসড়ক ৬৬-এর পাশে অবস্থিত নিকটতম শহর ভারাপুঝা। এই দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে রয়েছে ভালিয়া কাদামাক্কুডি, মুরিক্কা, পালিয়াম থুরুথসহ আরও কিছু ছোট-বড় দ্বীপ। কাদামাক্কুডি বিখ্যাত এর নির্জন পরিবেশ, কেরালার বিখ্যাত ব্যাকওয়াটার, সবুজ ধানখেত ও গ্রাম্য জীবনের জন্য।
পর্যটকেরা এখানে নৌ-ভ্রমণ, কায়াকিং, পাখি দেখা ও ফটোগ্রাফির পাশাপাশি স্থানীয় বিভিন্ন কর্মযজ্ঞ যেমন চিংড়ি চাষ, তাড়ি সংগ্রহ আর নারিকেল দিয়ে তৈরি দড়ি বানানোর কাজও দেখতে পারেন। এই এলাকায় ‘পোক্কালি’ ধান চাষ খুবই জনপ্রিয়, যা লবণাক্ত পানিতে টিকে থাকতে সক্ষম। ২০০৮ সালে এই ধানের জাত ‘জিআই ট্যাগ’ পায়, যা এর স্বাতন্ত্র্য ও গুণগত মানের স্বীকৃতি।

তুরস্কের একটি আদালত এক চাঞ্চল্যকর রায়ে জানিয়েছেন, স্ত্রী ছাড়া অন্য নারীদের অনলাইন পোস্টে স্বামীর বারবার ‘লাইক’ দেওয়া বৈবাহিক বিশ্বাস নষ্ট করতে পারে এবং তা বিবাহবিচ্ছেদের ভিত্তি হিসেবে গণ্য হতে পারে। মধ্যতুরস্কের কায়সেরি শহরের একটি মামলায় এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত এসেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
এক চীনা ব্যক্তি তাঁর প্রাক্তন বাগ্দত্তার বিরুদ্ধে মামলা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। ওই ব্যক্তির দাবি, তাঁর বাগ্দত্তা ‘খুব বেশি খাবার খেতেন।’ তাই সম্পর্কের পেছনে ব্যয় করা সব টাকা তাঁকে ফেরত দিতে হবে।
৩ দিন আগে
সকালে দোকানের শাটার খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার অ্যাশল্যান্ডের একটি সরকারি মদের দোকানের কর্মীদের। দোকানের মেঝেতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে শত শত ভাঙা কাচের টুকরা। মেঝে ভেসে গেছে দামি বিলেতি মদে!
৬ দিন আগে
ভারতের মধ্যাঞ্চলের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় হঠাৎ পাওয়া একটি হিরার খোঁজ দুই বন্ধুর জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। মধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় সম্প্রতি এক শীতের সকালে শৈশবের বন্ধু সতীশ খাটিক ও সাজিদ মোহাম্মদের হাতে ধরা পড়েছে ১৫.৩৪ ক্যারেটের মূল্যবান ওই হিরাটি।
৭ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তুরস্কের একটি আদালত এক চাঞ্চল্যকর রায়ে জানিয়েছেন, স্ত্রী ছাড়া অন্য নারীদের অনলাইন পোস্টে স্বামীর বারবার ‘লাইক’ দেওয়া বৈবাহিক বিশ্বাস নষ্ট করতে পারে এবং তা বিবাহবিচ্ছেদের ভিত্তি হিসেবে গণ্য হতে পারে। মধ্যতুরস্কের কায়সেরি শহরের একটি মামলায় এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত এসেছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম হাবারলারের বরাত দিয়ে হংকং থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এইচবি নামে এক নারী তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে মৌখিক অপমান এবং আর্থিক ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগ আনেন। ওই নারী আরও উল্লেখ করেন, তাঁর স্বামী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচুর সময় কাটাতেন এবং সেখানে নিয়মিত অন্য নারীদের ছবিতে, এমনকি প্রলুব্ধকর ছবিতেও ‘লাইক’ দিতেন। মাঝেমধ্যে তিনি ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্যও করতেন।
এইচবি যুক্তি দেন, এই আচরণ তাঁর স্বামীর দাম্পত্য আনুগত্যের পরিপন্থী। তিনি বিবাহবিচ্ছেদের পাশাপাশি খোরপোশ ও ক্ষতিপূরণ দাবি করে মামলা করেন। স্বামী এসবি অবশ্য সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনিও পাল্টা বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন এবং দাবি করেন, তাঁর স্ত্রী তাঁর বাবাকে অপমান করেছেন এবং অতিরিক্ত ঈর্ষাপরায়ণ। স্ত্রীর এসব অভিযোগ তাঁর সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
আদালত এই মামলায় স্বামীকেই বেশি দোষী সাব্যস্ত করে রায় দেন। তাঁকে প্রতি মাসে ৭৫০ লিরা বা ২০ মার্কিন ডলার খোরপোশ এবং ৮০ হাজার লিরা ২ হাজার মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। এসবি এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দাবি করেন, এই পরিমাণ অনেক বেশি। কিন্তু আদালত তাঁর সেই আবেদন নাকচ করে দেন।
বিচারকেরা জানান, অন্য নারীদের ছবিতে ওই ব্যক্তির ‘লাইক’ দেওয়ার বিষয়টি বৈবাহিক বিশ্বাস ভেঙে দিয়েছে। তাঁরা মন্তব্য করেন, ‘অনলাইনে এই আপাত নিরীহ মিথস্ক্রিয়াগুলো মূলত মানসিক নিরাপত্তাহীনতা বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং সম্পর্কের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে।’
তুর্কি আইনজীবী ইমামোগ্লু স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, এই রায় একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকল যে অনলাইন কর্মকাণ্ড এখন বিবাহবিচ্ছেদের মামলায় শক্তিশালী প্রমাণ হিসেবে গণ্য হবে। তিনি বলেন, ‘এখন থেকে স্ক্রিনশট, মেসেজ এবং সব ধরনের ডিজিটাল কার্যক্রম উভয় পক্ষের দোষ নির্ধারণে বিবেচনায় নেওয়া হবে। নাগরিকদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের সময় বিষয়টি মাথায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছি।’
এই মামলা অনলাইনে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এক নেটিজেন লিখেছেন, ‘যদি একটি লাইক আপনার সম্পর্ক ধ্বংস করতে পারে, তবে আপনাদের বিয়ে কখনোই মজবুত ছিল না।’ অন্য একজন মন্তব্য করেছেন, ‘এখন পরিচয় লুকিয়ে লাইক দেওয়ার ফিচার চালু করার সময় এসেছে।’ তবে তৃতীয় একজন ভিন্নমত পোষণ করে বলেন, ‘যদি অনলাইনে প্রতিটি লাইক বা ভিউকে অবিশ্বস্ততা হিসেবে দেখা হয়, তবে মানুষ সারাক্ষণ ভয়ে থাকবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হওয়া উচিত মতপ্রকাশের মুক্ত জায়গা।’
তুরস্কের আদালতে অদ্ভুত কারণে বিবাহবিচ্ছেদের রায় দেওয়ার ঘটনা এটিই প্রথম নয়। এর আগে এক ব্যক্তিকে তাঁর সাবেক স্ত্রীকে ফোনের কন্টাক্ট লিস্টে ‘মোটু’ নামে সেভ করার জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, যা অসম্মানজনক হিসেবে বিবেচিত হয়।

তুরস্কের একটি আদালত এক চাঞ্চল্যকর রায়ে জানিয়েছেন, স্ত্রী ছাড়া অন্য নারীদের অনলাইন পোস্টে স্বামীর বারবার ‘লাইক’ দেওয়া বৈবাহিক বিশ্বাস নষ্ট করতে পারে এবং তা বিবাহবিচ্ছেদের ভিত্তি হিসেবে গণ্য হতে পারে। মধ্যতুরস্কের কায়সেরি শহরের একটি মামলায় এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত এসেছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম হাবারলারের বরাত দিয়ে হংকং থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এইচবি নামে এক নারী তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে মৌখিক অপমান এবং আর্থিক ভরণপোষণ না দেওয়ার অভিযোগ আনেন। ওই নারী আরও উল্লেখ করেন, তাঁর স্বামী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচুর সময় কাটাতেন এবং সেখানে নিয়মিত অন্য নারীদের ছবিতে, এমনকি প্রলুব্ধকর ছবিতেও ‘লাইক’ দিতেন। মাঝেমধ্যে তিনি ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্যও করতেন।
এইচবি যুক্তি দেন, এই আচরণ তাঁর স্বামীর দাম্পত্য আনুগত্যের পরিপন্থী। তিনি বিবাহবিচ্ছেদের পাশাপাশি খোরপোশ ও ক্ষতিপূরণ দাবি করে মামলা করেন। স্বামী এসবি অবশ্য সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনিও পাল্টা বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন এবং দাবি করেন, তাঁর স্ত্রী তাঁর বাবাকে অপমান করেছেন এবং অতিরিক্ত ঈর্ষাপরায়ণ। স্ত্রীর এসব অভিযোগ তাঁর সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
আদালত এই মামলায় স্বামীকেই বেশি দোষী সাব্যস্ত করে রায় দেন। তাঁকে প্রতি মাসে ৭৫০ লিরা বা ২০ মার্কিন ডলার খোরপোশ এবং ৮০ হাজার লিরা ২ হাজার মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। এসবি এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দাবি করেন, এই পরিমাণ অনেক বেশি। কিন্তু আদালত তাঁর সেই আবেদন নাকচ করে দেন।
বিচারকেরা জানান, অন্য নারীদের ছবিতে ওই ব্যক্তির ‘লাইক’ দেওয়ার বিষয়টি বৈবাহিক বিশ্বাস ভেঙে দিয়েছে। তাঁরা মন্তব্য করেন, ‘অনলাইনে এই আপাত নিরীহ মিথস্ক্রিয়াগুলো মূলত মানসিক নিরাপত্তাহীনতা বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং সম্পর্কের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে।’
তুর্কি আইনজীবী ইমামোগ্লু স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, এই রায় একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকল যে অনলাইন কর্মকাণ্ড এখন বিবাহবিচ্ছেদের মামলায় শক্তিশালী প্রমাণ হিসেবে গণ্য হবে। তিনি বলেন, ‘এখন থেকে স্ক্রিনশট, মেসেজ এবং সব ধরনের ডিজিটাল কার্যক্রম উভয় পক্ষের দোষ নির্ধারণে বিবেচনায় নেওয়া হবে। নাগরিকদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের সময় বিষয়টি মাথায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছি।’
এই মামলা অনলাইনে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এক নেটিজেন লিখেছেন, ‘যদি একটি লাইক আপনার সম্পর্ক ধ্বংস করতে পারে, তবে আপনাদের বিয়ে কখনোই মজবুত ছিল না।’ অন্য একজন মন্তব্য করেছেন, ‘এখন পরিচয় লুকিয়ে লাইক দেওয়ার ফিচার চালু করার সময় এসেছে।’ তবে তৃতীয় একজন ভিন্নমত পোষণ করে বলেন, ‘যদি অনলাইনে প্রতিটি লাইক বা ভিউকে অবিশ্বস্ততা হিসেবে দেখা হয়, তবে মানুষ সারাক্ষণ ভয়ে থাকবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হওয়া উচিত মতপ্রকাশের মুক্ত জায়গা।’
তুরস্কের আদালতে অদ্ভুত কারণে বিবাহবিচ্ছেদের রায় দেওয়ার ঘটনা এটিই প্রথম নয়। এর আগে এক ব্যক্তিকে তাঁর সাবেক স্ত্রীকে ফোনের কন্টাক্ট লিস্টে ‘মোটু’ নামে সেভ করার জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, যা অসম্মানজনক হিসেবে বিবেচিত হয়।

কাদামাক্কুডি মূলত ১৪টি দ্বীপের একটি শান্তিপূর্ণ গুচ্ছ, যা কোচি শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জাতীয় মহাসড়ক ৬৬-এর পাশে অবস্থিত নিকটতম শহর ভারাপুঝা। এই দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে রয়েছে ভালিয়া কাদামাক্কুডি, মুরিক্কা, পালিয়াম থুরুথসহ আরও কিছু ছোট-বড় দ্বীপ। কাদামাক্কুডি বিখ্যাত এর নির্জন পরিবেশ...
০৭ জুলাই ২০২৫
এক চীনা ব্যক্তি তাঁর প্রাক্তন বাগ্দত্তার বিরুদ্ধে মামলা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। ওই ব্যক্তির দাবি, তাঁর বাগ্দত্তা ‘খুব বেশি খাবার খেতেন।’ তাই সম্পর্কের পেছনে ব্যয় করা সব টাকা তাঁকে ফেরত দিতে হবে।
৩ দিন আগে
সকালে দোকানের শাটার খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার অ্যাশল্যান্ডের একটি সরকারি মদের দোকানের কর্মীদের। দোকানের মেঝেতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে শত শত ভাঙা কাচের টুকরা। মেঝে ভেসে গেছে দামি বিলেতি মদে!
৬ দিন আগে
ভারতের মধ্যাঞ্চলের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় হঠাৎ পাওয়া একটি হিরার খোঁজ দুই বন্ধুর জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। মধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় সম্প্রতি এক শীতের সকালে শৈশবের বন্ধু সতীশ খাটিক ও সাজিদ মোহাম্মদের হাতে ধরা পড়েছে ১৫.৩৪ ক্যারেটের মূল্যবান ওই হিরাটি।
৭ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এক চীনা ব্যক্তি তাঁর প্রাক্তন বাগ্দত্তার বিরুদ্ধে মামলা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। ওই ব্যক্তির দাবি, তাঁর বাগ্দত্তা ‘খুব বেশি খাবার খেতেন।’ তাই সম্পর্কের পেছনে ব্যয় করা সব টাকা তাঁকে ফেরত দিতে হবে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জংলান নিউজের বরাত দিয়ে হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট ৯ ডিসেম্বর এই যুগলকে নিয়ে আদালতের একটি শুনানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। হে পদবির ওই ব্যক্তি তাঁর বান্ধবী ওয়াংয়ের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। মামলায় হে দাবি করেন, তাঁর পরিবার কনেপক্ষকে অগ্রিম যৌতুক (ব্রাইড প্রাইস) হিসেবে যে ২০ হাজার ইউয়ান বা ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার দিয়েছিল, তা তিনি ফেরত পেতে চান।
শুধু তা-ই নয়, সম্পর্কের সময় ওয়াংয়ের পেছনে খরচ হওয়া আরও ৩০ হাজার ইউয়ানও (৪ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার) দাবি করেন হে। এই খরচের তালিকায় তাঁর কেনা কালো টাইটস এবং অন্তর্বাসও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
উত্তর-পূর্ব চীনের হেইলংজিয়াং প্রদেশের একই গ্রামের বাসিন্দা হে এবং ওয়াং। এক ঘটকের মাধ্যমে তাদের পরিচয় এবং পরে বাগ্দান সম্পন্ন হয়। বাগ্দানের পর তাঁরা উত্তর চীনের হেবেই প্রদেশে হের পরিবারের মালিকানাধীন একটি রেস্তোরাঁ চালাতে যান।
উল্লেখ্য, মালাতাং চীনের একটি জনপ্রিয় স্ট্রিট ফুড, যা মাংস, সবজি ও নুডলসের ঝাল ঝোলে তৈরি করা হয়। ওয়াং সেখানে ছয় মাস কাজ করেন। তবে হের অভিযোগ, ওয়াং ‘সহজ কাজগুলো’ করতেন। হেইলংজিয়াং টিভিকে হে বলেন, ‘সে প্রতিদিন আমাদের মালাতাং খেত। আমাদের বিক্রির জন্য যা থাকত, তা-ও তার খাওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না।’ তিনি আরও যোগ করেন, তাঁর পরিবারও ওয়াংয়ের ওপর অসন্তুষ্ট ছিল। কারণ, তাদের মনে হয়েছে মেয়েটি বদলে গেছে।
আদালতে হে সেসব জিনিসের তালিকা পেশ করেন, যা তিনি ওয়াংয়ের জন্য কিনেছিলেন। জবাবে ওয়াং বলেন, ‘ও বড্ড বেশি হিসাবি। আমি তো ওর বান্ধবী ছিলাম।’ আদালতে তিনি হেকে প্রশ্ন করেন, ‘তুমি আমাকে যে টাইটস আর অন্তর্বাস কিনে দিয়েছিলে, সেগুলো কি তুমি নিজেও উপভোগ করনি?’
আদালত ৩০ হাজার ইউয়ান ফেরত দেওয়ার দাবিটি খারিজ করে দেন। বিচারক জানান, এগুলো ব্যক্তিগত জিনিস, যা উভয় পক্ষকেই আবেগীয় তৃপ্তি দিয়েছে। তবে অগ্রিম দেওয়া ২০ হাজার ইউয়ান যৌতুকের অর্ধেক টাকা ওয়াংকে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। আদালতের এই রায়ে উভয় পক্ষই সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
চীনে যৌতুক বা ‘ব্রাইড প্রাইস’ একটি প্রাচীন প্রথা। বিয়ের সময় বরের পরিবার কনের পরিবারকে উপহার হিসেবে এই টাকা দেয়, যা মূলত মেয়েটিকে পরিবারে স্বাগত জানানোর একটি আন্তরিক প্রথা। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই প্রথা নিয়ে নানা বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কেউ কেউ একে সেকেলে এবং নারীকে পণ্য হিসেবে বিবেচনা করার নামান্তর মনে করেন। আবার অনেকে একে বিয়ের পর নারীর ত্যাগের ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেখেন।
২০২১ সালে কার্যকর হওয়া চীনের সিভিল কোড অনুযায়ী, যদি বিয়ে সম্পন্ন না হয় কিংবা বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রী একত্রে বসবাস না করেন, তবে যৌতুকের টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি আদালত সমর্থন করতে পারেন।
ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ইন্টারনেটে সমালোচনার ঝড় বয়ে গেছে। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘ও যদি এতই হিসাবি হয়, তবে কেন মেয়েটিকে বেতন দিল না?’ অন্য একজন লিখেছেন, ‘ওর বউ নয়, একজন আয়া দরকার ছিল।’ তৃতীয় আরেকজন লিখেছেন, ‘মেয়েটিকে অভিনন্দন যে সে এমন এক সংকীর্ণমনা মানুষের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছে।’

এক চীনা ব্যক্তি তাঁর প্রাক্তন বাগ্দত্তার বিরুদ্ধে মামলা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। ওই ব্যক্তির দাবি, তাঁর বাগ্দত্তা ‘খুব বেশি খাবার খেতেন।’ তাই সম্পর্কের পেছনে ব্যয় করা সব টাকা তাঁকে ফেরত দিতে হবে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জংলান নিউজের বরাত দিয়ে হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট ৯ ডিসেম্বর এই যুগলকে নিয়ে আদালতের একটি শুনানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। হে পদবির ওই ব্যক্তি তাঁর বান্ধবী ওয়াংয়ের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। মামলায় হে দাবি করেন, তাঁর পরিবার কনেপক্ষকে অগ্রিম যৌতুক (ব্রাইড প্রাইস) হিসেবে যে ২০ হাজার ইউয়ান বা ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার দিয়েছিল, তা তিনি ফেরত পেতে চান।
শুধু তা-ই নয়, সম্পর্কের সময় ওয়াংয়ের পেছনে খরচ হওয়া আরও ৩০ হাজার ইউয়ানও (৪ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার) দাবি করেন হে। এই খরচের তালিকায় তাঁর কেনা কালো টাইটস এবং অন্তর্বাসও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
উত্তর-পূর্ব চীনের হেইলংজিয়াং প্রদেশের একই গ্রামের বাসিন্দা হে এবং ওয়াং। এক ঘটকের মাধ্যমে তাদের পরিচয় এবং পরে বাগ্দান সম্পন্ন হয়। বাগ্দানের পর তাঁরা উত্তর চীনের হেবেই প্রদেশে হের পরিবারের মালিকানাধীন একটি রেস্তোরাঁ চালাতে যান।
উল্লেখ্য, মালাতাং চীনের একটি জনপ্রিয় স্ট্রিট ফুড, যা মাংস, সবজি ও নুডলসের ঝাল ঝোলে তৈরি করা হয়। ওয়াং সেখানে ছয় মাস কাজ করেন। তবে হের অভিযোগ, ওয়াং ‘সহজ কাজগুলো’ করতেন। হেইলংজিয়াং টিভিকে হে বলেন, ‘সে প্রতিদিন আমাদের মালাতাং খেত। আমাদের বিক্রির জন্য যা থাকত, তা-ও তার খাওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না।’ তিনি আরও যোগ করেন, তাঁর পরিবারও ওয়াংয়ের ওপর অসন্তুষ্ট ছিল। কারণ, তাদের মনে হয়েছে মেয়েটি বদলে গেছে।
আদালতে হে সেসব জিনিসের তালিকা পেশ করেন, যা তিনি ওয়াংয়ের জন্য কিনেছিলেন। জবাবে ওয়াং বলেন, ‘ও বড্ড বেশি হিসাবি। আমি তো ওর বান্ধবী ছিলাম।’ আদালতে তিনি হেকে প্রশ্ন করেন, ‘তুমি আমাকে যে টাইটস আর অন্তর্বাস কিনে দিয়েছিলে, সেগুলো কি তুমি নিজেও উপভোগ করনি?’
আদালত ৩০ হাজার ইউয়ান ফেরত দেওয়ার দাবিটি খারিজ করে দেন। বিচারক জানান, এগুলো ব্যক্তিগত জিনিস, যা উভয় পক্ষকেই আবেগীয় তৃপ্তি দিয়েছে। তবে অগ্রিম দেওয়া ২০ হাজার ইউয়ান যৌতুকের অর্ধেক টাকা ওয়াংকে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। আদালতের এই রায়ে উভয় পক্ষই সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
চীনে যৌতুক বা ‘ব্রাইড প্রাইস’ একটি প্রাচীন প্রথা। বিয়ের সময় বরের পরিবার কনের পরিবারকে উপহার হিসেবে এই টাকা দেয়, যা মূলত মেয়েটিকে পরিবারে স্বাগত জানানোর একটি আন্তরিক প্রথা। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই প্রথা নিয়ে নানা বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কেউ কেউ একে সেকেলে এবং নারীকে পণ্য হিসেবে বিবেচনা করার নামান্তর মনে করেন। আবার অনেকে একে বিয়ের পর নারীর ত্যাগের ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেখেন।
২০২১ সালে কার্যকর হওয়া চীনের সিভিল কোড অনুযায়ী, যদি বিয়ে সম্পন্ন না হয় কিংবা বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রী একত্রে বসবাস না করেন, তবে যৌতুকের টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি আদালত সমর্থন করতে পারেন।
ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ইন্টারনেটে সমালোচনার ঝড় বয়ে গেছে। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘ও যদি এতই হিসাবি হয়, তবে কেন মেয়েটিকে বেতন দিল না?’ অন্য একজন লিখেছেন, ‘ওর বউ নয়, একজন আয়া দরকার ছিল।’ তৃতীয় আরেকজন লিখেছেন, ‘মেয়েটিকে অভিনন্দন যে সে এমন এক সংকীর্ণমনা মানুষের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছে।’

কাদামাক্কুডি মূলত ১৪টি দ্বীপের একটি শান্তিপূর্ণ গুচ্ছ, যা কোচি শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জাতীয় মহাসড়ক ৬৬-এর পাশে অবস্থিত নিকটতম শহর ভারাপুঝা। এই দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে রয়েছে ভালিয়া কাদামাক্কুডি, মুরিক্কা, পালিয়াম থুরুথসহ আরও কিছু ছোট-বড় দ্বীপ। কাদামাক্কুডি বিখ্যাত এর নির্জন পরিবেশ...
০৭ জুলাই ২০২৫
তুরস্কের একটি আদালত এক চাঞ্চল্যকর রায়ে জানিয়েছেন, স্ত্রী ছাড়া অন্য নারীদের অনলাইন পোস্টে স্বামীর বারবার ‘লাইক’ দেওয়া বৈবাহিক বিশ্বাস নষ্ট করতে পারে এবং তা বিবাহবিচ্ছেদের ভিত্তি হিসেবে গণ্য হতে পারে। মধ্যতুরস্কের কায়সেরি শহরের একটি মামলায় এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত এসেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
সকালে দোকানের শাটার খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার অ্যাশল্যান্ডের একটি সরকারি মদের দোকানের কর্মীদের। দোকানের মেঝেতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে শত শত ভাঙা কাচের টুকরা। মেঝে ভেসে গেছে দামি বিলেতি মদে!
৬ দিন আগে
ভারতের মধ্যাঞ্চলের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় হঠাৎ পাওয়া একটি হিরার খোঁজ দুই বন্ধুর জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। মধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় সম্প্রতি এক শীতের সকালে শৈশবের বন্ধু সতীশ খাটিক ও সাজিদ মোহাম্মদের হাতে ধরা পড়েছে ১৫.৩৪ ক্যারেটের মূল্যবান ওই হিরাটি।
৭ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সকালে দোকানের শাটার খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার অ্যাশল্যান্ডের একটি সরকারি মদের দোকানের কর্মীদের। দোকানের মেঝেতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে শত শত ভাঙা কাচের টুকরা। মেঝে ভেসে গেছে দামি বিলেতি মদে! প্রাথমিকভাবে সবাই বড় কোনো চুরির আশঙ্কা করলেও কোনো দামি জিনিস খোয়া যায়নি; বরং দোকানের বাথরুমের কমোড আর ডাস্টবিনের চিপায় উদ্ধার হলো আসল ‘অপরাধী’। সেখানে অঘোরে নাক ডেকে ঘুমাচ্ছিল এক বুনো র্যাকুন!
ঘটনার সূত্রপাত হয় থ্যাংকসগিভিংয়ের ছুটিতে। দোকান বন্ধ থাকার সুযোগে এই ‘মুখোশধারী ডাকাত’ সিলিংয়ের টাইলস ভেঙে দোকানের ভেতরে প্রবেশ করে। পশুপালন দপ্তরের কর্মকর্তা সামান্থা মার্টিন গণমাধ্যমকে জানান, ভেতরে ঢুকেই র্যাকুনটি পুরোদস্তুর তাণ্ডব শুরু করে। তবে তার প্রধান আকর্ষণ ছিল নিচের দিকের তাকগুলোতে সাজিয়ে রাখা স্কচ হুইস্কির বোতলগুলো। বেশ কয়েকটি বোতল ভেঙে, প্রচুর পরিমাণে স্কচ সাবাড় করে র্যাকুনটি মাতাল হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে নেশার ঘোরে সে বাথরুমে আশ্রয় নেয় এবং সেখানেই জ্ঞান হারায়।
খবর পেয়ে সামান্থা মার্টিন ঘটনাস্থলে পৌঁছে র্যাকুনটিকে উদ্ধার করেন। তিনি কৌতুক করে বলেন, ‘পশু সুরক্ষা ও নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তার জীবনে এটা আর দশটা দিনের মতোই একটি সাধারণ দিন!’

র্যাকুনটি এতটাই নেশাগ্রস্ত ছিল যে সেটিকে ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য’ হ্যানোভার কাউন্টি অ্যানিমেল প্রটেকশন শেল্টারে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে পুলিশি কাস্টডিতে নয়, বরং তার নেশা কাটানোর জন্যই এই ব্যবস্থা।
বেশ কয়েক ঘণ্টা একটানা ঘুমের পর যখন র্যাকুনটি হ্যাংওভার কাটে। শারীরিক কোনো চোট পাওয়া যায়নি। এটি নিশ্চিত হয়েই তাকে সসম্মানে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়।
দোকানের সিসিটিভি ফুটেজে এক রহস্যময় ছায়ামূর্তির তাণ্ডব দেখা গেলেও র্যাকুনটি ঠিক কতটা স্কচ হজম করেছিল, তা অজানাই রয়ে গেছে। দোকানের পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি মজার পোস্ট দিয়ে জানানো হয়, র্যাকুনটিকে নিরাপদে ‘সোবার রাইড’, অর্থাৎ নেশামুক্ত অবস্থায় বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার জন্য তারা প্রশাসনের কাছে কৃতজ্ঞ!

সকালে দোকানের শাটার খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার অ্যাশল্যান্ডের একটি সরকারি মদের দোকানের কর্মীদের। দোকানের মেঝেতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে শত শত ভাঙা কাচের টুকরা। মেঝে ভেসে গেছে দামি বিলেতি মদে! প্রাথমিকভাবে সবাই বড় কোনো চুরির আশঙ্কা করলেও কোনো দামি জিনিস খোয়া যায়নি; বরং দোকানের বাথরুমের কমোড আর ডাস্টবিনের চিপায় উদ্ধার হলো আসল ‘অপরাধী’। সেখানে অঘোরে নাক ডেকে ঘুমাচ্ছিল এক বুনো র্যাকুন!
ঘটনার সূত্রপাত হয় থ্যাংকসগিভিংয়ের ছুটিতে। দোকান বন্ধ থাকার সুযোগে এই ‘মুখোশধারী ডাকাত’ সিলিংয়ের টাইলস ভেঙে দোকানের ভেতরে প্রবেশ করে। পশুপালন দপ্তরের কর্মকর্তা সামান্থা মার্টিন গণমাধ্যমকে জানান, ভেতরে ঢুকেই র্যাকুনটি পুরোদস্তুর তাণ্ডব শুরু করে। তবে তার প্রধান আকর্ষণ ছিল নিচের দিকের তাকগুলোতে সাজিয়ে রাখা স্কচ হুইস্কির বোতলগুলো। বেশ কয়েকটি বোতল ভেঙে, প্রচুর পরিমাণে স্কচ সাবাড় করে র্যাকুনটি মাতাল হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে নেশার ঘোরে সে বাথরুমে আশ্রয় নেয় এবং সেখানেই জ্ঞান হারায়।
খবর পেয়ে সামান্থা মার্টিন ঘটনাস্থলে পৌঁছে র্যাকুনটিকে উদ্ধার করেন। তিনি কৌতুক করে বলেন, ‘পশু সুরক্ষা ও নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তার জীবনে এটা আর দশটা দিনের মতোই একটি সাধারণ দিন!’

র্যাকুনটি এতটাই নেশাগ্রস্ত ছিল যে সেটিকে ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য’ হ্যানোভার কাউন্টি অ্যানিমেল প্রটেকশন শেল্টারে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে পুলিশি কাস্টডিতে নয়, বরং তার নেশা কাটানোর জন্যই এই ব্যবস্থা।
বেশ কয়েক ঘণ্টা একটানা ঘুমের পর যখন র্যাকুনটি হ্যাংওভার কাটে। শারীরিক কোনো চোট পাওয়া যায়নি। এটি নিশ্চিত হয়েই তাকে সসম্মানে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়।
দোকানের সিসিটিভি ফুটেজে এক রহস্যময় ছায়ামূর্তির তাণ্ডব দেখা গেলেও র্যাকুনটি ঠিক কতটা স্কচ হজম করেছিল, তা অজানাই রয়ে গেছে। দোকানের পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি মজার পোস্ট দিয়ে জানানো হয়, র্যাকুনটিকে নিরাপদে ‘সোবার রাইড’, অর্থাৎ নেশামুক্ত অবস্থায় বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার জন্য তারা প্রশাসনের কাছে কৃতজ্ঞ!

কাদামাক্কুডি মূলত ১৪টি দ্বীপের একটি শান্তিপূর্ণ গুচ্ছ, যা কোচি শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জাতীয় মহাসড়ক ৬৬-এর পাশে অবস্থিত নিকটতম শহর ভারাপুঝা। এই দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে রয়েছে ভালিয়া কাদামাক্কুডি, মুরিক্কা, পালিয়াম থুরুথসহ আরও কিছু ছোট-বড় দ্বীপ। কাদামাক্কুডি বিখ্যাত এর নির্জন পরিবেশ...
০৭ জুলাই ২০২৫
তুরস্কের একটি আদালত এক চাঞ্চল্যকর রায়ে জানিয়েছেন, স্ত্রী ছাড়া অন্য নারীদের অনলাইন পোস্টে স্বামীর বারবার ‘লাইক’ দেওয়া বৈবাহিক বিশ্বাস নষ্ট করতে পারে এবং তা বিবাহবিচ্ছেদের ভিত্তি হিসেবে গণ্য হতে পারে। মধ্যতুরস্কের কায়সেরি শহরের একটি মামলায় এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত এসেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
এক চীনা ব্যক্তি তাঁর প্রাক্তন বাগ্দত্তার বিরুদ্ধে মামলা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। ওই ব্যক্তির দাবি, তাঁর বাগ্দত্তা ‘খুব বেশি খাবার খেতেন।’ তাই সম্পর্কের পেছনে ব্যয় করা সব টাকা তাঁকে ফেরত দিতে হবে।
৩ দিন আগে
ভারতের মধ্যাঞ্চলের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় হঠাৎ পাওয়া একটি হিরার খোঁজ দুই বন্ধুর জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। মধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় সম্প্রতি এক শীতের সকালে শৈশবের বন্ধু সতীশ খাটিক ও সাজিদ মোহাম্মদের হাতে ধরা পড়েছে ১৫.৩৪ ক্যারেটের মূল্যবান ওই হিরাটি।
৭ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের মধ্যাঞ্চলের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় হঠাৎ পাওয়া একটি হিরার খোঁজ দুই বন্ধুর জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। মধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় সম্প্রতি এক শীতের সকালে শৈশবের বন্ধু সতীশ খাটিক ও সাজিদ মোহাম্মদের হাতে ধরা পড়েছে ১৫.৩৪ ক্যারেটের মূল্যবান ওই হিরাটি। এটির বাজারমূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় পৌনে এক কোটি টাকা।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বিবিসি জানিয়েছে, পান্না জেলা ভারতের অন্যতম হিরা উত্তোলন অঞ্চল। সেখানেই কয়েক সপ্তাহ আগে লিজ নেওয়া একটি জমিতে কাজ করতে গিয়ে চকচকে পাথরটির সন্ধান পান সতীশ ও সাজিদ। পরে সেটি শহরের সরকারি হিরা মূল্যায়ন কর্মকর্তার কাছে নিয়ে গেলে নিশ্চিত হওয়া যায়—এটি উৎকৃষ্ট মানের প্রাকৃতিক হিরা।

মূল্যায়ন কর্মকর্তা অনুপম সিং জানান, হিরাটির সম্ভাব্য দাম ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকা। শিগগিরই এটিকে সরকারি নিলামে তোলা হবে। এই নিলামে দেশ-বিদেশের ক্রেতারা অংশ নেবেন। তিনি আরও জানান, হিরার দাম নির্ভর করে ডলারের বিনিময় হার ও আন্তর্জাতিক রাপাপোর্ট রিপোর্টের মানদণ্ডের ওপর।
২৪ বছর বয়সী সতীশ খাটিক একটি মাংসের দোকান চালান, আর ২৩ বছরের সাজিদ মোহাম্মদ ফল বিক্রি করেন। দুজনই দরিদ্র পরিবারের সন্তান এবং পরিবারের কনিষ্ঠ সদস্য। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তাঁদের পরিবার পান্নায় হিরা খোঁজার চেষ্টা করেছে। কিন্তু এত দিন কোনো বড় সাফল্য আসেনি।
উন্নয়ন সূচকে পান্না জেলা পিছিয়ে থাকা একটি এলাকা। এখানে দারিদ্র্য, পানির সংকট ও বেকারত্ব নিত্যদিনের বাস্তবতা। তবে এই জেলাতেই ভারতের অধিকাংশ হিরা মজুত রয়েছে, যা স্থানীয়দের ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখায়।
সাজিদের বাবা নাফিস জানান, বছরের পর বছর খোঁড়াখুঁড়ি করেও তাঁরা পেয়েছেন শুধু ধুলো আর কাঁচের টুকরো। তিনি বলেন, ‘ঈশ্বর অবশেষে আমাদের ধৈর্য আর পরিশ্রমের ফল দিয়েছেন।’ সংসারের ক্রমবর্ধমান খরচ ও বিয়ের ব্যয় মেটাতে না পেরে হতাশা থেকেই জমিটি লিজ নিয়েছিলেন সাজিদ।
হিরা খোঁজার কাজ সহজ নয়। দিনের কাজ শেষে সন্ধ্যায় কিংবা ছুটির সময় মাটি খুঁড়ে, পাথর ধুয়ে, চালুনিতে ছেঁকে হাজারো কণার ভিড় থেকে সম্ভাব্য হিরা আলাদা করতেন সতীশ ও সাজিদ। পান্নার জেলা খনি কর্মকর্তা রবি প্যাটেল বলেন, ‘গত ১৯ নভেম্বর তারা জমিটি লিজ নেয়। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এমন মানের হিরা পাওয়া সৌভাগ্যের ব্যাপার।’
এখনো নিলামের টাকা হাতে না পেলেও দুই বন্ধু আশাবাদী। বড় শহরে চলে যাওয়া বা ব্যবসা বাড়ানোর চিন্তা আপাতত তাঁরা বাদ দিয়েছেন। তাঁদের একটাই লক্ষ্য—এই অর্থ দিয়ে নিজেদের বোনদের বিয়ে দেওয়া।

ভারতের মধ্যাঞ্চলের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় হঠাৎ পাওয়া একটি হিরার খোঁজ দুই বন্ধুর জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। মধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় সম্প্রতি এক শীতের সকালে শৈশবের বন্ধু সতীশ খাটিক ও সাজিদ মোহাম্মদের হাতে ধরা পড়েছে ১৫.৩৪ ক্যারেটের মূল্যবান ওই হিরাটি। এটির বাজারমূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় পৌনে এক কোটি টাকা।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বিবিসি জানিয়েছে, পান্না জেলা ভারতের অন্যতম হিরা উত্তোলন অঞ্চল। সেখানেই কয়েক সপ্তাহ আগে লিজ নেওয়া একটি জমিতে কাজ করতে গিয়ে চকচকে পাথরটির সন্ধান পান সতীশ ও সাজিদ। পরে সেটি শহরের সরকারি হিরা মূল্যায়ন কর্মকর্তার কাছে নিয়ে গেলে নিশ্চিত হওয়া যায়—এটি উৎকৃষ্ট মানের প্রাকৃতিক হিরা।

মূল্যায়ন কর্মকর্তা অনুপম সিং জানান, হিরাটির সম্ভাব্য দাম ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকা। শিগগিরই এটিকে সরকারি নিলামে তোলা হবে। এই নিলামে দেশ-বিদেশের ক্রেতারা অংশ নেবেন। তিনি আরও জানান, হিরার দাম নির্ভর করে ডলারের বিনিময় হার ও আন্তর্জাতিক রাপাপোর্ট রিপোর্টের মানদণ্ডের ওপর।
২৪ বছর বয়সী সতীশ খাটিক একটি মাংসের দোকান চালান, আর ২৩ বছরের সাজিদ মোহাম্মদ ফল বিক্রি করেন। দুজনই দরিদ্র পরিবারের সন্তান এবং পরিবারের কনিষ্ঠ সদস্য। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তাঁদের পরিবার পান্নায় হিরা খোঁজার চেষ্টা করেছে। কিন্তু এত দিন কোনো বড় সাফল্য আসেনি।
উন্নয়ন সূচকে পান্না জেলা পিছিয়ে থাকা একটি এলাকা। এখানে দারিদ্র্য, পানির সংকট ও বেকারত্ব নিত্যদিনের বাস্তবতা। তবে এই জেলাতেই ভারতের অধিকাংশ হিরা মজুত রয়েছে, যা স্থানীয়দের ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখায়।
সাজিদের বাবা নাফিস জানান, বছরের পর বছর খোঁড়াখুঁড়ি করেও তাঁরা পেয়েছেন শুধু ধুলো আর কাঁচের টুকরো। তিনি বলেন, ‘ঈশ্বর অবশেষে আমাদের ধৈর্য আর পরিশ্রমের ফল দিয়েছেন।’ সংসারের ক্রমবর্ধমান খরচ ও বিয়ের ব্যয় মেটাতে না পেরে হতাশা থেকেই জমিটি লিজ নিয়েছিলেন সাজিদ।
হিরা খোঁজার কাজ সহজ নয়। দিনের কাজ শেষে সন্ধ্যায় কিংবা ছুটির সময় মাটি খুঁড়ে, পাথর ধুয়ে, চালুনিতে ছেঁকে হাজারো কণার ভিড় থেকে সম্ভাব্য হিরা আলাদা করতেন সতীশ ও সাজিদ। পান্নার জেলা খনি কর্মকর্তা রবি প্যাটেল বলেন, ‘গত ১৯ নভেম্বর তারা জমিটি লিজ নেয়। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এমন মানের হিরা পাওয়া সৌভাগ্যের ব্যাপার।’
এখনো নিলামের টাকা হাতে না পেলেও দুই বন্ধু আশাবাদী। বড় শহরে চলে যাওয়া বা ব্যবসা বাড়ানোর চিন্তা আপাতত তাঁরা বাদ দিয়েছেন। তাঁদের একটাই লক্ষ্য—এই অর্থ দিয়ে নিজেদের বোনদের বিয়ে দেওয়া।

কাদামাক্কুডি মূলত ১৪টি দ্বীপের একটি শান্তিপূর্ণ গুচ্ছ, যা কোচি শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। জাতীয় মহাসড়ক ৬৬-এর পাশে অবস্থিত নিকটতম শহর ভারাপুঝা। এই দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে রয়েছে ভালিয়া কাদামাক্কুডি, মুরিক্কা, পালিয়াম থুরুথসহ আরও কিছু ছোট-বড় দ্বীপ। কাদামাক্কুডি বিখ্যাত এর নির্জন পরিবেশ...
০৭ জুলাই ২০২৫
তুরস্কের একটি আদালত এক চাঞ্চল্যকর রায়ে জানিয়েছেন, স্ত্রী ছাড়া অন্য নারীদের অনলাইন পোস্টে স্বামীর বারবার ‘লাইক’ দেওয়া বৈবাহিক বিশ্বাস নষ্ট করতে পারে এবং তা বিবাহবিচ্ছেদের ভিত্তি হিসেবে গণ্য হতে পারে। মধ্যতুরস্কের কায়সেরি শহরের একটি মামলায় এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত এসেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
এক চীনা ব্যক্তি তাঁর প্রাক্তন বাগ্দত্তার বিরুদ্ধে মামলা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। ওই ব্যক্তির দাবি, তাঁর বাগ্দত্তা ‘খুব বেশি খাবার খেতেন।’ তাই সম্পর্কের পেছনে ব্যয় করা সব টাকা তাঁকে ফেরত দিতে হবে।
৩ দিন আগে
সকালে দোকানের শাটার খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার অ্যাশল্যান্ডের একটি সরকারি মদের দোকানের কর্মীদের। দোকানের মেঝেতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে শত শত ভাঙা কাচের টুকরা। মেঝে ভেসে গেছে দামি বিলেতি মদে!
৬ দিন আগে