ধরুন অর্ডার দিয়েছেন মিল্কশেকের, কিন্তু মুখে দিতেই আবিষ্কার করলেন সেটা মোটেই মিল্কশেক নয়—প্রস্রাব! অবস্থাটা কী হবে ভাবুন তো একবার। আমেরিকার এক ব্যক্তি ঠিক এটাই দাবি করেছেন। তিনি জানান, গ্রাবহাব নামের অনলাইনে অর্ডার দিলে খাবার পৌঁছে দেওয়ার প্রতিষ্ঠানে মিল্কশেক অর্ডার দিয়ে পেয়েছেন কাপভর্তি প্রস্রাব। একটি স্ট্র দিয়ে মিল্কশেকের কাপ থেকে পান করা শুরু করতেই বিষয়টি আবিষ্কার করেন তিনি। এসব তথ্য জানা যায় ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স ৫৯ সূত্রে এনডিটিভি জানায়, কালেব উডস নামের উটাহ অঙ্গরাজ্যে বসবাসকারী ওই ব্যক্তি এ সপ্তাহের গোড়ার দিকে গ্রাবহাবে ফ্রাই ও মিল্কশেক অর্ডার দিয়েছিলেন। তখনই এ ঘটনা ঘটে।
‘ডেলিভারিটি আসার পর যখন আমি খাবার খেতে শুরু করি, কাপে একটি স্ট্র ডুবিয়ে চুমুক দিই, তখনই আবিষ্কার করলাম যে গ্রাবহাবের গাড়িচালক আমাকে যে কাপটি দিয়েছে, সেটি প্রস্রাবে ভরপুর উষ্ণ একটি কাপ।’ বলেন কালেব উডস।
বুঝতেই পারছেন, ভদ্রলোক একেবারে হতভম্ব হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে ওই গাড়িচালককে ফোন করে বাড়িতে ডেকে এনে ঘটনার ব্যাখ্যা চান।
উডস দাবি করেন, চালক তাঁর গাড়িতে থাকা দুটি স্টাইরোফোম কাপে বিভ্রান্ত হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। চালক আরও জানান, বেশ কয়েক ঘণ্টা কাজ করেন তিনি বাথরুমে যাওয়ার সময় পাননি, তাই তার গাড়িতে থাকা একটি খালি কাপে প্রস্রাবের কাজটি সারেন।
বুঝতেই পারছেন, মিল্কশেকের কাপের বদলে ওই প্রস্রাবের কাপটিই গ্রাহককে বুঝিয়ে দেন ওই ডেলিভারিম্যান বা গাড়িচালক।
উডস জানান, ঘটনার পরে টাকা ফেরতের জন্য গ্রাবহাবের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। কোম্পানিটি চার দিন সময় নেয় তাঁকে ক্ষতিপূরণ দিতে। এমনকি পুরো টাকা ফেরতও পাননি তিনি।
‘তারা ১৮ ডলারের মতো ফেরত দিয়েছে, যেটা খাবারের আসল খরচ। ডেলিভারি ফি বা আমি যে টিপস দিয়েছিলাম, তা ফেরত দেয়নি।’ বলেন উডস।
এ ঘটনার পর গ্রাবহাব একটি বিবৃতি দেয় এবং জানায়, সংস্থাটি ডেলিভারি কর্মীর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে।
‘এটি অগ্রহণযোগ্য এবং এমন বা যেকোনো ধরনের অব্যবস্থাপনার বিষয়ে গ্রাবহাব সব সময়ই কঠোর অবস্থানে থাকে। আমরা ওই চালকের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিয়েছি এবং তার সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছি। আমরা গ্রাহকের কাছে ক্ষমা চেয়েছি এবং আমাদের প্রথম যে প্রতিনিধির সঙ্গে গ্রাহকের যোগাযোগ হয়েছিল, তাঁকেও এ ধরনের বিষয়ে কেমন আচরণ করা উচিত তা বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স বিজনেসকে বলে গ্রাবহাব।
ধরুন অর্ডার দিয়েছেন মিল্কশেকের, কিন্তু মুখে দিতেই আবিষ্কার করলেন সেটা মোটেই মিল্কশেক নয়—প্রস্রাব! অবস্থাটা কী হবে ভাবুন তো একবার। আমেরিকার এক ব্যক্তি ঠিক এটাই দাবি করেছেন। তিনি জানান, গ্রাবহাব নামের অনলাইনে অর্ডার দিলে খাবার পৌঁছে দেওয়ার প্রতিষ্ঠানে মিল্কশেক অর্ডার দিয়ে পেয়েছেন কাপভর্তি প্রস্রাব। একটি স্ট্র দিয়ে মিল্কশেকের কাপ থেকে পান করা শুরু করতেই বিষয়টি আবিষ্কার করেন তিনি। এসব তথ্য জানা যায় ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স ৫৯ সূত্রে এনডিটিভি জানায়, কালেব উডস নামের উটাহ অঙ্গরাজ্যে বসবাসকারী ওই ব্যক্তি এ সপ্তাহের গোড়ার দিকে গ্রাবহাবে ফ্রাই ও মিল্কশেক অর্ডার দিয়েছিলেন। তখনই এ ঘটনা ঘটে।
‘ডেলিভারিটি আসার পর যখন আমি খাবার খেতে শুরু করি, কাপে একটি স্ট্র ডুবিয়ে চুমুক দিই, তখনই আবিষ্কার করলাম যে গ্রাবহাবের গাড়িচালক আমাকে যে কাপটি দিয়েছে, সেটি প্রস্রাবে ভরপুর উষ্ণ একটি কাপ।’ বলেন কালেব উডস।
বুঝতেই পারছেন, ভদ্রলোক একেবারে হতভম্ব হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে ওই গাড়িচালককে ফোন করে বাড়িতে ডেকে এনে ঘটনার ব্যাখ্যা চান।
উডস দাবি করেন, চালক তাঁর গাড়িতে থাকা দুটি স্টাইরোফোম কাপে বিভ্রান্ত হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। চালক আরও জানান, বেশ কয়েক ঘণ্টা কাজ করেন তিনি বাথরুমে যাওয়ার সময় পাননি, তাই তার গাড়িতে থাকা একটি খালি কাপে প্রস্রাবের কাজটি সারেন।
বুঝতেই পারছেন, মিল্কশেকের কাপের বদলে ওই প্রস্রাবের কাপটিই গ্রাহককে বুঝিয়ে দেন ওই ডেলিভারিম্যান বা গাড়িচালক।
উডস জানান, ঘটনার পরে টাকা ফেরতের জন্য গ্রাবহাবের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। কোম্পানিটি চার দিন সময় নেয় তাঁকে ক্ষতিপূরণ দিতে। এমনকি পুরো টাকা ফেরতও পাননি তিনি।
‘তারা ১৮ ডলারের মতো ফেরত দিয়েছে, যেটা খাবারের আসল খরচ। ডেলিভারি ফি বা আমি যে টিপস দিয়েছিলাম, তা ফেরত দেয়নি।’ বলেন উডস।
এ ঘটনার পর গ্রাবহাব একটি বিবৃতি দেয় এবং জানায়, সংস্থাটি ডেলিভারি কর্মীর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে।
‘এটি অগ্রহণযোগ্য এবং এমন বা যেকোনো ধরনের অব্যবস্থাপনার বিষয়ে গ্রাবহাব সব সময়ই কঠোর অবস্থানে থাকে। আমরা ওই চালকের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিয়েছি এবং তার সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছি। আমরা গ্রাহকের কাছে ক্ষমা চেয়েছি এবং আমাদের প্রথম যে প্রতিনিধির সঙ্গে গ্রাহকের যোগাযোগ হয়েছিল, তাঁকেও এ ধরনের বিষয়ে কেমন আচরণ করা উচিত তা বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স বিজনেসকে বলে গ্রাবহাব।
সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
৮ দিন আগেআজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
১০ দিন আগেসাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
১৪ দিন আগেগত বছর একটি রাতের অনুষ্ঠানে এক ভ্লগারের ক্যামেরায় অপ্রত্যাশিত এবং অশালীন মন্তব্য করে রাতারাতি ভাইরাল হন হেইলি ওয়েলচ। দ্রুতই ‘হক তুয়াহ’ নামে খ্যাতি পান তিনি। সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন এই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, নিজের নামে চালু করা বিতর্কিত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে...
১৬ দিন আগে