রেললাইনের ওপর গরু, মহিষ এমনকি হাতি চলে আসার নজিরও আছে। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না জলজ্যান্ত একটি সিল রেলপথের ওপর উঠে আসবে। অবিশ্বাস্য হলেও সাগর থেকে উঠে এসে একটি সিল একেবারে রেললাইনের মাঝখানে রীতিমতো আসন গেড়ে বসে। তারপর?
বুঝতেই পারছেন, ঘটনাটি আমাদের দেশের নয়। নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে এ কাণ্ড হয়। শহরের কাছেধারেই সৈকত ও সাগর থাকায় ওয়েলিংটনের পথেঘাটে সামুদ্রিক এই স্তন্যপায়ীকে দেখা একেবারে অবাস্তব কিছু নয়। তবে মসৃণ চামড়ার এই প্রাণীর শরীরের গঠন এমন যে, ডাঙায় চলাফেরা করা মোটেই সহজ নয়। তাই বলে একেবারে রেললাইনে এসে বিশ্রাম নিতে শুরু করাটা মনে হয় একটু বাড়াবাড়িই হয়ে গেছে।
তবে সিলটির ভাগ্য ভালোই বলতে হবে। অন্তত আমাদের কক্সবাজারের সেই বুনো হাতির বাচ্চাটার মতো ট্রেনের ধাক্কায় করুণ পরিণতি বরণ করে নিতে হয়নি। বরং তার জন্য নিউজিল্যান্ডের রাজধানী এলাকায় চলাচল করা কমিউটার ট্রেনগুলোর রীতিমতো শিডিউল বিপর্যয় হয়ে যায়।
দেশটির ডিপার্টমেন্ট অব কনজারভেশন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানায়, একটি ফার সিল বা কেকেনো সিলকে ওয়েলিংটনের শহরতলি নগাওরাংগায় রেললাইনের ওপরে উঠে আয়েস করে বিশ্রাম নিতে দেখা যায়। এতে কমিউটার ট্রেন চলাচলে বিলম্ব হয়েছে।
পোস্টে আরও বলা হয়, ‘যদিও সিলটি ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দিয়ে মানুষের যাতায়াতের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করে, তবু সবাই প্রাণীটির ব্যাপারেই বেশি উদ্বিগ্ন ছিল। অনেক লোক আমাদের হটলাইনে বিষয়টি জানিয়েছে। সিল দেখা যাওয়া ওয়েলিংটনের আশপাশে খুব অস্বাভাবিক দৃশ্য নয়। তবে এটি বেশ চর্মসার ছিল। একে মোটেই বিচলিত মনে হচ্ছিল না। হয়তো সে ক্লান্ত ছিল।’
ডিপার্টমেন্ট অব কনজারভেশন মজা করে বলে, সিলটির শেষ পর্যন্ত ট্রেন ধরার বা ট্রেনে চড়ার প্রয়োজন পড়েনি। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে নিয়োজিত থাকা রেঞ্জাররা একে ওয়েলিংটনের দক্ষিণে সাগর উপকূলে নিয়ে যান। তারপর এমন একটি জায়গায় একে ছেড়ে দেওয়া হয়, যেখানে মানুষ বা কুকুর এটার জন্য কোনো ঝামেলা তৈরি করবে না।
রেললাইনের ওপর গরু, মহিষ এমনকি হাতি চলে আসার নজিরও আছে। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না জলজ্যান্ত একটি সিল রেলপথের ওপর উঠে আসবে। অবিশ্বাস্য হলেও সাগর থেকে উঠে এসে একটি সিল একেবারে রেললাইনের মাঝখানে রীতিমতো আসন গেড়ে বসে। তারপর?
বুঝতেই পারছেন, ঘটনাটি আমাদের দেশের নয়। নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে এ কাণ্ড হয়। শহরের কাছেধারেই সৈকত ও সাগর থাকায় ওয়েলিংটনের পথেঘাটে সামুদ্রিক এই স্তন্যপায়ীকে দেখা একেবারে অবাস্তব কিছু নয়। তবে মসৃণ চামড়ার এই প্রাণীর শরীরের গঠন এমন যে, ডাঙায় চলাফেরা করা মোটেই সহজ নয়। তাই বলে একেবারে রেললাইনে এসে বিশ্রাম নিতে শুরু করাটা মনে হয় একটু বাড়াবাড়িই হয়ে গেছে।
তবে সিলটির ভাগ্য ভালোই বলতে হবে। অন্তত আমাদের কক্সবাজারের সেই বুনো হাতির বাচ্চাটার মতো ট্রেনের ধাক্কায় করুণ পরিণতি বরণ করে নিতে হয়নি। বরং তার জন্য নিউজিল্যান্ডের রাজধানী এলাকায় চলাচল করা কমিউটার ট্রেনগুলোর রীতিমতো শিডিউল বিপর্যয় হয়ে যায়।
দেশটির ডিপার্টমেন্ট অব কনজারভেশন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানায়, একটি ফার সিল বা কেকেনো সিলকে ওয়েলিংটনের শহরতলি নগাওরাংগায় রেললাইনের ওপরে উঠে আয়েস করে বিশ্রাম নিতে দেখা যায়। এতে কমিউটার ট্রেন চলাচলে বিলম্ব হয়েছে।
পোস্টে আরও বলা হয়, ‘যদিও সিলটি ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দিয়ে মানুষের যাতায়াতের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করে, তবু সবাই প্রাণীটির ব্যাপারেই বেশি উদ্বিগ্ন ছিল। অনেক লোক আমাদের হটলাইনে বিষয়টি জানিয়েছে। সিল দেখা যাওয়া ওয়েলিংটনের আশপাশে খুব অস্বাভাবিক দৃশ্য নয়। তবে এটি বেশ চর্মসার ছিল। একে মোটেই বিচলিত মনে হচ্ছিল না। হয়তো সে ক্লান্ত ছিল।’
ডিপার্টমেন্ট অব কনজারভেশন মজা করে বলে, সিলটির শেষ পর্যন্ত ট্রেন ধরার বা ট্রেনে চড়ার প্রয়োজন পড়েনি। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে নিয়োজিত থাকা রেঞ্জাররা একে ওয়েলিংটনের দক্ষিণে সাগর উপকূলে নিয়ে যান। তারপর এমন একটি জায়গায় একে ছেড়ে দেওয়া হয়, যেখানে মানুষ বা কুকুর এটার জন্য কোনো ঝামেলা তৈরি করবে না।
তবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
২ দিন আগেডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
৩ দিন আগেচীনের ঐতিহ্যবাহী শাওলিন মঠে নতুন বিধিনিষেধ চালু হওয়ার পর ৩০ জনেরও বেশি সন্ন্যাসী ও কর্মচারী মঠ ছেড়ে চলে গেছেন। নতুন নিযুক্ত মঠাধ্যক্ষ শি ইয়েইনলে কঠোর নিয়ম চালু করায় এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। নতুন নিয়মে মোবাইল ব্যবহারের সময় কমানো, কঠোর খাদ্যাভ্যাস এবং দীর্ঘ কর্মঘণ্টা বাধ্যতামূলক করা...
৩ দিন আগে