আমরা এমন এক যুগে বসবাস করছি যেখানে প্রথাগত চাকরিই আর্থিক টাকা উপার্জনের আর একমাত্র মাধ্যম নয়। বাড়তি আয়ের জন্য এখন অনেক পথ খোলা। মানুষ এখন ব্যতিক্রম, অদ্ভুত কখনো কাল্পনিক নানা উপায় অন্বেষণ করছে। তাতে ব্যর্থতার হার অনেক বেশি থাকলেও ঝোপ বুঝে কোপ মেরে বাজিমাত করার লোকের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়!
যুক্তরাষ্ট্রের দ্য নিউইয়র্ক পোস্টের সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদন অর্থ উপার্জনের এমন এক অদ্ভুত কৌশলের ওপর আলোকপাত করেছে। ক্যামেরার মাত্র কয়েকটি ক্লিকই আপনাকে এনে দিতে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা! এটা কোনো গালগল্প নয়; এ–ই করে অনেকে বছরে ৪৫ হাজার মার্কিন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করছেন। যুক্তরাজ্যভিত্তিক বার্তা সংস্থা জ্যাম প্রেসের সঙ্গে সেই গল্পই বিস্তারিত বলেছেন যৌন থেরাপিস্ট মেলিসা কুক।
মেলিসা কুকের ভাষায়, মুদ্রাস্ফীতি আর উচ্চ সুদ হারের এই সময়ে যদি আর্থিক সংকটের মধ্যে থাকেন তাহলে সবচেয়ে কাজে একটা পুঁজি হতে পারে আপনার পা! আপনার নাঙ্গা পায়ের কয়েকটা ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করুন, ব্যস! আপনার পায়ের যদি যথেষ্ট সুন্দর আঙুল থাকে তাহলে বছরে উপার্জন করতে পারেন ৪৫ হাজার ডলার পর্যন্ত।
কুক বলেন, আপনি যদি গ্রামে খেতখামারে কাজ করা লোক হোন, রোমান বা গ্রিক ভাস্কর্যগুলোর মতো পায়ের আঙুলের অধিকারী হওয়ার মতো সৌভাগ্যবান হন, তবে এই আঙুলের সামান্য নাড়াচাড়াই আপনাকে বাড়তি উপার্জনের পথ করে দিতে পারে।
এই প্রবণতার ব্যাখ্যায় কুক বলেন, মানুষ পৃথিবীর বিস্তার বিষয়ে যৌন অনুভূতি পেতে পারে। মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তো বটেই, প্রাণহীন বস্তুতেও কারও কারও যৌনানুভূতি হয়। এই মানসিক অবস্থাকে বলে ফেটিশ। বহু ফেটিশের মধ্যে ফুট ফেটিশ বা পায়ের প্রতি যৌন অনুভূতি একটি।
উপার্জনের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে চাষিদের পা! তবে এই সৌন্দর্যের শর্ত হলে, পায়ের প্রধান তিন আঙুলের দৈর্ঘ্য সমান হতে হবে।
ফেটিশ সাইট ফানউইথফিট সম্প্রতি একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেছে। দেখা গেছে, বর্গাকার পা (সব আঙুল সমান) পায়ের মডেলরা ৪৫ হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করছেন। যেখানে গ্রিক ভাস্কর্যের মতো পা বিশিষ্ট মডেলরা আয় করছে প্রায় ৪৩ হাজার ডলার। এই ধরনের পায়ের দ্বিতীয় আঙুলটি বাকিগুলোর চেয়ে দীর্ঘ হয়।
রোমান ভাস্কর্যের মতো পা, যেগুলোর প্রথম তিনটি আঙুল সমান, এই ধরনের পা থাকলেও বেশ ভালো উপার্জন করতে পারেন। কারণ খুব কম মানুষই আছে যাদের এই আকৃতির পা রয়েছে।
তবে কুকের মতে, এই পথে উপার্জন করা আসলে নিজের শরীরকে বাজারে তোলার চেয়ে কম কিছু নয়! কুক বলেন, সফল হতে চাইলে অনেক কিছুই বিবেচনা করতে পারেন। তবে কোন পথ বেছে নেবেন সেটি ভাবুন। তাঁর পরামর্শ হলো, সহজ পথ ছেড়ে সৃজনশীল হওয়ার চেষ্টা করুন।
একজন যৌন থেরাপিস্ট হিসেবে কুকের পরামর্শ হলো:
এই পথে নেমে অবশ্য শুরুতেই কেউ কেউ হতাশ হয়ে পড়তে পারেন। খুবই সাধারণ আকৃতি হলো মিসরীয় পা। এ ধরনের পায়ে লম্বা বুড়ো আঙুল থাকে। এ ধরনের পায়ে ৫০ শতাংশ কম উপার্জন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আবার পায়ে লোম থাকলে ফান উইথ ফিট–এর ৯৬ শতাংশ ব্যবহারকারী সেটি এড়িয়ে যান।
আমরা এমন এক যুগে বসবাস করছি যেখানে প্রথাগত চাকরিই আর্থিক টাকা উপার্জনের আর একমাত্র মাধ্যম নয়। বাড়তি আয়ের জন্য এখন অনেক পথ খোলা। মানুষ এখন ব্যতিক্রম, অদ্ভুত কখনো কাল্পনিক নানা উপায় অন্বেষণ করছে। তাতে ব্যর্থতার হার অনেক বেশি থাকলেও ঝোপ বুঝে কোপ মেরে বাজিমাত করার লোকের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়!
যুক্তরাষ্ট্রের দ্য নিউইয়র্ক পোস্টের সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদন অর্থ উপার্জনের এমন এক অদ্ভুত কৌশলের ওপর আলোকপাত করেছে। ক্যামেরার মাত্র কয়েকটি ক্লিকই আপনাকে এনে দিতে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা! এটা কোনো গালগল্প নয়; এ–ই করে অনেকে বছরে ৪৫ হাজার মার্কিন ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করছেন। যুক্তরাজ্যভিত্তিক বার্তা সংস্থা জ্যাম প্রেসের সঙ্গে সেই গল্পই বিস্তারিত বলেছেন যৌন থেরাপিস্ট মেলিসা কুক।
মেলিসা কুকের ভাষায়, মুদ্রাস্ফীতি আর উচ্চ সুদ হারের এই সময়ে যদি আর্থিক সংকটের মধ্যে থাকেন তাহলে সবচেয়ে কাজে একটা পুঁজি হতে পারে আপনার পা! আপনার নাঙ্গা পায়ের কয়েকটা ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করুন, ব্যস! আপনার পায়ের যদি যথেষ্ট সুন্দর আঙুল থাকে তাহলে বছরে উপার্জন করতে পারেন ৪৫ হাজার ডলার পর্যন্ত।
কুক বলেন, আপনি যদি গ্রামে খেতখামারে কাজ করা লোক হোন, রোমান বা গ্রিক ভাস্কর্যগুলোর মতো পায়ের আঙুলের অধিকারী হওয়ার মতো সৌভাগ্যবান হন, তবে এই আঙুলের সামান্য নাড়াচাড়াই আপনাকে বাড়তি উপার্জনের পথ করে দিতে পারে।
এই প্রবণতার ব্যাখ্যায় কুক বলেন, মানুষ পৃথিবীর বিস্তার বিষয়ে যৌন অনুভূতি পেতে পারে। মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তো বটেই, প্রাণহীন বস্তুতেও কারও কারও যৌনানুভূতি হয়। এই মানসিক অবস্থাকে বলে ফেটিশ। বহু ফেটিশের মধ্যে ফুট ফেটিশ বা পায়ের প্রতি যৌন অনুভূতি একটি।
উপার্জনের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে চাষিদের পা! তবে এই সৌন্দর্যের শর্ত হলে, পায়ের প্রধান তিন আঙুলের দৈর্ঘ্য সমান হতে হবে।
ফেটিশ সাইট ফানউইথফিট সম্প্রতি একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেছে। দেখা গেছে, বর্গাকার পা (সব আঙুল সমান) পায়ের মডেলরা ৪৫ হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করছেন। যেখানে গ্রিক ভাস্কর্যের মতো পা বিশিষ্ট মডেলরা আয় করছে প্রায় ৪৩ হাজার ডলার। এই ধরনের পায়ের দ্বিতীয় আঙুলটি বাকিগুলোর চেয়ে দীর্ঘ হয়।
রোমান ভাস্কর্যের মতো পা, যেগুলোর প্রথম তিনটি আঙুল সমান, এই ধরনের পা থাকলেও বেশ ভালো উপার্জন করতে পারেন। কারণ খুব কম মানুষই আছে যাদের এই আকৃতির পা রয়েছে।
তবে কুকের মতে, এই পথে উপার্জন করা আসলে নিজের শরীরকে বাজারে তোলার চেয়ে কম কিছু নয়! কুক বলেন, সফল হতে চাইলে অনেক কিছুই বিবেচনা করতে পারেন। তবে কোন পথ বেছে নেবেন সেটি ভাবুন। তাঁর পরামর্শ হলো, সহজ পথ ছেড়ে সৃজনশীল হওয়ার চেষ্টা করুন।
একজন যৌন থেরাপিস্ট হিসেবে কুকের পরামর্শ হলো:
এই পথে নেমে অবশ্য শুরুতেই কেউ কেউ হতাশ হয়ে পড়তে পারেন। খুবই সাধারণ আকৃতি হলো মিসরীয় পা। এ ধরনের পায়ে লম্বা বুড়ো আঙুল থাকে। এ ধরনের পায়ে ৫০ শতাংশ কম উপার্জন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আবার পায়ে লোম থাকলে ফান উইথ ফিট–এর ৯৬ শতাংশ ব্যবহারকারী সেটি এড়িয়ে যান।
চুরি গেছে গাড়ি। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাজ্যের এক দম্পতি। তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে গাড়ি কোথায় আছে সে তথ্য বের করে ফেলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু পুলিশ এতটাই ‘ব্যস্ত’ যে, কোথায় আছে গাড়িটি সে তথ্য থাকার পর এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সময় বা সুযোগ তাদের নেই। এ অবস্থা দেখে গাড়ি উদ্ধারে নিজেরাই
১৩ দিন আগেসাইপ্রাসের লিমাসলের বাসিন্দা লিউবভ সিরিকের (২০) একটি অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত হয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ চা পান করতে ভালোবাসেন, কিন্তু মার্কেটিং ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা লিউবভ পছন্দ করেন চা-পাতা ও টি-ব্যাগ। তাঁর মতে, এটি ‘সুস্বাদু’ এবং তিনি দিনে দুবার...
১৬ মে ২০২৫সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
২২ এপ্রিল ২০২৫আজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
২০ এপ্রিল ২০২৫