পাহারার জন্য হাঁস ব্যবহার করার কথা শুনেছেন কখনো? তাও যদি হয় সেটি একটি কারাগার। এই কাণ্ডটি করেছে ব্রাজিলের একটি কারাগার। তারা সম্প্রতি প্রহরী কুকুরের বদলে হাঁসের একটি পালকে নজরদারিতে কারারক্ষীদের সাহায্য করার কাজে লাগিয়েছে।
ব্রাজিলের এই কারাগারটির অবস্থান সান্তা ক্যান্টারিনা রাজ্যে। কারা কর্তৃপক্ষের দাবি হাঁসেরা অদ্ভুত বা অপরিচিত কোনো শব্দ যেমন কেউ পালানোর চেষ্টা করলে জোরে ডাকতে শুরু করে।
এই আধুনিক যুগে কারাগারগুলোতে অত্যাধুনিক শনাক্তকরণ ব্যবস্থা থাকে স্বাভাবিকভাবেই। এটি কর্তৃপক্ষকে টের পেতে না দিয়ে বন্দীদের পালানো খুব কঠিন করে তোলে। তবুও প্রযুক্তিগত অগ্রগতির মধ্যেও বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকা দোষের কিছু নয়। অত্যাধুনিক যন্ত্র কোনো কারণে ব্যর্থ হলে এ ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কাজে লাগে।
কারারক্ষীর পাশাপাশি এ ক্ষেত্রে গার্ড ডগ বা প্রহরী কুকুরের ব্যবহার বেশ স্বাভাবিক দৃশ্য। তবে কোনো কোনো কারাগার কিছুটা অস্বাভাবিক বিকল্পও ব্যবহার করে।
উদাহরণ হিসেবে ব্রাজিলের কিছু কারাগারে প্রহরী কুকুরের পরিবর্তে হাঁস ব্যবহার করা হয়। কারা কর্তৃপক্ষের দাবি এটা যে শুধু কার্যকরী তা নয়, এদের রক্ষণাবেক্ষণের খরচও কম। হাঁস খুব ভালো শ্রবণশক্তির অধিকারী এবং যখনই তারা অদ্ভুত শব্দ শনাক্ত করতে পারে তখনই বিকট আওয়াজ করে কারারক্ষীদের সতর্ক করবে।
আর সম্প্রতি হাঁসের প্রতি আস্থা রাখা কারাগারগুলোর তালিকায় যুক্ত হয়েছে সাও পেদ্রো ডি আলকানতারা নামের কারাগারটি। ২০ ডিসেম্বর থেকে এর ভেতরে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় হাঁসের একটি পালকে। কুকুরপ্রহরীদের জায়গা দখল করেছে তারা।
‘আমাদের ইলেকট্রনিক নজরদারি, ব্যক্তিগত নজরদারির পাশাপাশি হাঁসের মাধ্যমে নজরদারির ব্যবস্থা আছে, যারা কুকুরের জায়গা দখল করেছে।’ রয়টার্সকে বলেন কারাগারটির পরিচালক মার্কোস রবার্তো দি সুজা, ‘রাতের সময়টা খুব শান্ত। এমনকি দিনের বেলাতেও এটি একটি খুব নীরব জায়গা। এ ধরনের জায়গা হাঁসের নজরদারির জন্য আদর্শ।’
কারাগারের ভেতরের বেড়া এবং এর বাইরের প্রধান প্রাচীরের মধ্যের জায়গাটি টহল দেয় এই হাঁসপ্রহরীরা।
ব্রাজিলের কারাগারগুলোতে পালানোর চেষ্টা করা কয়েদিদের ওপর নজরদারির জন্য রাজহাঁসের ব্যবহার শুরু হয় অন্তত ১২ বছর আগে। ২০১১ সালে সাও পাওলোর সোবরাল কারাগার সন্দেহজনক গতিবিধির ব্যাপারে কারারক্ষীদের সতর্ক করার জন্য প্রথম হাঁসপ্রহরী ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে আলোড়ন তোলে।
পাহারার জন্য হাঁস ব্যবহার করার কথা শুনেছেন কখনো? তাও যদি হয় সেটি একটি কারাগার। এই কাণ্ডটি করেছে ব্রাজিলের একটি কারাগার। তারা সম্প্রতি প্রহরী কুকুরের বদলে হাঁসের একটি পালকে নজরদারিতে কারারক্ষীদের সাহায্য করার কাজে লাগিয়েছে।
ব্রাজিলের এই কারাগারটির অবস্থান সান্তা ক্যান্টারিনা রাজ্যে। কারা কর্তৃপক্ষের দাবি হাঁসেরা অদ্ভুত বা অপরিচিত কোনো শব্দ যেমন কেউ পালানোর চেষ্টা করলে জোরে ডাকতে শুরু করে।
এই আধুনিক যুগে কারাগারগুলোতে অত্যাধুনিক শনাক্তকরণ ব্যবস্থা থাকে স্বাভাবিকভাবেই। এটি কর্তৃপক্ষকে টের পেতে না দিয়ে বন্দীদের পালানো খুব কঠিন করে তোলে। তবুও প্রযুক্তিগত অগ্রগতির মধ্যেও বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকা দোষের কিছু নয়। অত্যাধুনিক যন্ত্র কোনো কারণে ব্যর্থ হলে এ ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কাজে লাগে।
কারারক্ষীর পাশাপাশি এ ক্ষেত্রে গার্ড ডগ বা প্রহরী কুকুরের ব্যবহার বেশ স্বাভাবিক দৃশ্য। তবে কোনো কোনো কারাগার কিছুটা অস্বাভাবিক বিকল্পও ব্যবহার করে।
উদাহরণ হিসেবে ব্রাজিলের কিছু কারাগারে প্রহরী কুকুরের পরিবর্তে হাঁস ব্যবহার করা হয়। কারা কর্তৃপক্ষের দাবি এটা যে শুধু কার্যকরী তা নয়, এদের রক্ষণাবেক্ষণের খরচও কম। হাঁস খুব ভালো শ্রবণশক্তির অধিকারী এবং যখনই তারা অদ্ভুত শব্দ শনাক্ত করতে পারে তখনই বিকট আওয়াজ করে কারারক্ষীদের সতর্ক করবে।
আর সম্প্রতি হাঁসের প্রতি আস্থা রাখা কারাগারগুলোর তালিকায় যুক্ত হয়েছে সাও পেদ্রো ডি আলকানতারা নামের কারাগারটি। ২০ ডিসেম্বর থেকে এর ভেতরে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় হাঁসের একটি পালকে। কুকুরপ্রহরীদের জায়গা দখল করেছে তারা।
‘আমাদের ইলেকট্রনিক নজরদারি, ব্যক্তিগত নজরদারির পাশাপাশি হাঁসের মাধ্যমে নজরদারির ব্যবস্থা আছে, যারা কুকুরের জায়গা দখল করেছে।’ রয়টার্সকে বলেন কারাগারটির পরিচালক মার্কোস রবার্তো দি সুজা, ‘রাতের সময়টা খুব শান্ত। এমনকি দিনের বেলাতেও এটি একটি খুব নীরব জায়গা। এ ধরনের জায়গা হাঁসের নজরদারির জন্য আদর্শ।’
কারাগারের ভেতরের বেড়া এবং এর বাইরের প্রধান প্রাচীরের মধ্যের জায়গাটি টহল দেয় এই হাঁসপ্রহরীরা।
ব্রাজিলের কারাগারগুলোতে পালানোর চেষ্টা করা কয়েদিদের ওপর নজরদারির জন্য রাজহাঁসের ব্যবহার শুরু হয় অন্তত ১২ বছর আগে। ২০১১ সালে সাও পাওলোর সোবরাল কারাগার সন্দেহজনক গতিবিধির ব্যাপারে কারারক্ষীদের সতর্ক করার জন্য প্রথম হাঁসপ্রহরী ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে আলোড়ন তোলে।
চুরি গেছে গাড়ি। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাজ্যের এক দম্পতি। তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে গাড়ি কোথায় আছে সে তথ্য বের করে ফেলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু পুলিশ এতটাই ‘ব্যস্ত’ যে, কোথায় আছে গাড়িটি সে তথ্য থাকার পর এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সময় বা সুযোগ তাদের নেই। এ অবস্থা দেখে গাড়ি উদ্ধারে নিজেরাই
১৩ দিন আগেসাইপ্রাসের লিমাসলের বাসিন্দা লিউবভ সিরিকের (২০) একটি অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত হয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ চা পান করতে ভালোবাসেন, কিন্তু মার্কেটিং ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা লিউবভ পছন্দ করেন চা-পাতা ও টি-ব্যাগ। তাঁর মতে, এটি ‘সুস্বাদু’ এবং তিনি দিনে দুবার...
১৬ মে ২০২৫সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
২২ এপ্রিল ২০২৫আজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
২০ এপ্রিল ২০২৫