অর্ণব সান্যাল
বাংলাদেশে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন চলছে। নানা ধরনের খবর হচ্ছে এ নিয়ে। এর মধ্যে ভোটের কদিন আগের এক রাতে একটি ইউনিয়নে প্রার্থীদের মধ্যে হওয়া সমঝোতার খবর পৌঁছে গেছে সুদূর মার্কিন মুলুকে। শুধু তাই নয়, সেই খবর এমন একজনের কানে গেছে, যা তার চোখের জল ঝরানোর কারণ হয়েছে!
অতি গোপনসূত্রের খবরে ল-র-ব-য-হ কর্তৃপক্ষ জানতে পেরেছে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে বাংলাদেশের এই খবর পৌঁছে গেছে। আর তা তাঁর কানে ঢোকার পরপরই সেই খবরের প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের চোখে সংক্রমণ ঘটিয়েছে। এতে চোখ দিয়ে ঝরছে অশ্রুধারা। বর্তমানে ট্রাম্পের কাছের লোকজন চোখের এই জল সংরক্ষণের কথা ভাবছেন। কেউ কেউ আরও বলছেন, এই জল জলবায়ুসংকট মেটাতেও ভূমিকা রাখতে পারে!
চলুন, ট্রাম্পের বিষয়ে বিস্তারিত জানার আগে এ দেশের সেই খবরের বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ঘটনাটি ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মায়ারামপুর ইউপিতে। সেখানে একটি ওয়ার্ডে প্রার্থী ছিলেন সাতজন। ভোট যা পড়েছে, সব পেয়েছেন একজন। অন্য ছয়জনের কেউ একটি ভোটও পাননি। সব প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট শূন্য। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্টরা প্রশ্ন করতে শুরু করেন এবং বলতে থাকেন, তাহলে প্রার্থীরা কি নিজের ভোটও নিজেকে দেননি? কিংবা তাঁদের পরিজনেরাও কি ভোট দেননি?
এসব ‘আপত্তিকর’ প্রশ্নের জবাবে বাকি ছয় প্রার্থী বলেছেন, সবাই মিলে একজনকেই জিতিয়ে এনেছেন। তাঁরা নিজের ভোটও নিজেকে দেননি! আর সবাই মিলে একজনকে জেতানোর জন্য ২৮ নভেম্বরের ভোটের দিনের আগে গত ২৫ নভেম্বর স্থানীয় নেতারা সব প্রার্থীকে নিয়ে বৈঠক করেন। সেখানে সবাই মিলে ঐকমত্যে পৌঁছান একজনকে জয়ী করার বিষয়ে। ‘একমত’–এর ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়ায় এ বিষয়ে কারও কোনো অভিযোগও নেই।
আর প্রার্থী নির্বিশেষে সেই ঐকমত্যের প্রভাব দেখা গেছে ভোটের ফলাফলে। সংবাদমাধ্যমের খবরে প্রকাশ, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মায়ারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের মোট ভোটারসংখ্যা ২ হাজার ১৬৩। ভোট দিয়েছেন ১ হাজার ১৬১ জন। এর মধ্যে বৈধ ভোট পড়েছে ১ হাজার ১৫৫টি। বাতিল ৬টি। সেই বৈধ ভোটের সবই পেয়েছে বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক।
আর এ খবর জানতে পেরেই ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমে নাকি হতবাক হয়ে যান। তাঁর মনে পড়ে যায়, কয়েক মাস আগের মার্কিন নির্বাচনের কথা। অতি গুপনসূত্র ল-র-ব-য-হ কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি করেছে, এরপরই তিনি হয়ে পড়েন নির্বাক, দুচোখ বেয়ে ঝরতে থাকে ওয়াটার। তিনি বলতে থাকেন, ‘এমনটা কি আমরা করতে পারতাম না? আমরা পারি না। কিন্তু ওঁরা ঠিকই পেরে গেল। এতটা পিছিয়ে থাকলে আমেরিকাকে গ্রেট বানাব কীভাবে?’
এখানে বলে রাখা দরকার, যে সূত্র ট্রাম্পের বক্তব্যের সন্ধান দিয়েছে, তা পুরোপুরি বায়বীয় ও স্বপ্নে পাওয়া। এর আগেও ওই সূত্র চা ও বাটার বনের বিনিময়ে নানা তথ্য দিয়েছে। তবে বেশ কিছুদিন চা-বন না পেয়ে তার মন খারাপ ছিল। এবার ট্রাম্পের চোখের জল তাকে মুখ খুলতে বাধ্য করেছে।
ওই গোপন সূত্র জানিয়েছে, ক্ষমতায় থাকার শেষ দিক ও গত নির্বাচনের সময় থেকেই ডোনাল্ড ট্রাম্প কড়া নজর রাখছেন বাংলাদেশের ওপর। এবারের খবরটি জানার পর থেকেই তিনি অস্থির হয়ে আছেন। তাঁর মতে, এসব বিষয় নিয়ে পূর্ণ গবেষণা হওয়া দরকার এবং প্রয়োজনে এসব জ্ঞান ভাগাভাগি করে নিতে হবে। কারণ, জ্ঞানের ওপর সব দেশের মানুষেরই অধিকার আছে। ট্রাম্প বলেছেন, ‘এই প্রক্রিয়া অত্যন্ত মৌলিক। হামলা-মামলা চালানোর চেয়ে এটি অনেক নিরাপদ। এভাবেই আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজতে হবে। কারণ আসছে বার, হবে আবার।’
অতিগোপন সেই সূত্র বলছে, শেষ কথাটি মূলত আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফের দাঁড়ানো প্রসঙ্গেই ডোনাল্ড ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন। তিনি নাকি এ নিয়ে বড্ড ‘সিরিয়াস’।
স্বপ্ন ভেঙে যাওয়ার আগে সূত্র মোতাবেক শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, ট্রাম্প অবশেষে টিস্যু দিয়ে চোখের জলের ইস্যু চাপা দিয়েছেন। তবে কান্না থেকে পাওয়া শিক্ষা তিনি ভুলে যাননি। দৃপ্তকণ্ঠে ট্রাম্প উচ্চারণ করেছেন, ‘খেলা হবে…।’
বাংলাদেশে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন চলছে। নানা ধরনের খবর হচ্ছে এ নিয়ে। এর মধ্যে ভোটের কদিন আগের এক রাতে একটি ইউনিয়নে প্রার্থীদের মধ্যে হওয়া সমঝোতার খবর পৌঁছে গেছে সুদূর মার্কিন মুলুকে। শুধু তাই নয়, সেই খবর এমন একজনের কানে গেছে, যা তার চোখের জল ঝরানোর কারণ হয়েছে!
অতি গোপনসূত্রের খবরে ল-র-ব-য-হ কর্তৃপক্ষ জানতে পেরেছে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে বাংলাদেশের এই খবর পৌঁছে গেছে। আর তা তাঁর কানে ঢোকার পরপরই সেই খবরের প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের চোখে সংক্রমণ ঘটিয়েছে। এতে চোখ দিয়ে ঝরছে অশ্রুধারা। বর্তমানে ট্রাম্পের কাছের লোকজন চোখের এই জল সংরক্ষণের কথা ভাবছেন। কেউ কেউ আরও বলছেন, এই জল জলবায়ুসংকট মেটাতেও ভূমিকা রাখতে পারে!
চলুন, ট্রাম্পের বিষয়ে বিস্তারিত জানার আগে এ দেশের সেই খবরের বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ঘটনাটি ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মায়ারামপুর ইউপিতে। সেখানে একটি ওয়ার্ডে প্রার্থী ছিলেন সাতজন। ভোট যা পড়েছে, সব পেয়েছেন একজন। অন্য ছয়জনের কেউ একটি ভোটও পাননি। সব প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট শূন্য। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্টরা প্রশ্ন করতে শুরু করেন এবং বলতে থাকেন, তাহলে প্রার্থীরা কি নিজের ভোটও নিজেকে দেননি? কিংবা তাঁদের পরিজনেরাও কি ভোট দেননি?
এসব ‘আপত্তিকর’ প্রশ্নের জবাবে বাকি ছয় প্রার্থী বলেছেন, সবাই মিলে একজনকেই জিতিয়ে এনেছেন। তাঁরা নিজের ভোটও নিজেকে দেননি! আর সবাই মিলে একজনকে জেতানোর জন্য ২৮ নভেম্বরের ভোটের দিনের আগে গত ২৫ নভেম্বর স্থানীয় নেতারা সব প্রার্থীকে নিয়ে বৈঠক করেন। সেখানে সবাই মিলে ঐকমত্যে পৌঁছান একজনকে জয়ী করার বিষয়ে। ‘একমত’–এর ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়ায় এ বিষয়ে কারও কোনো অভিযোগও নেই।
আর প্রার্থী নির্বিশেষে সেই ঐকমত্যের প্রভাব দেখা গেছে ভোটের ফলাফলে। সংবাদমাধ্যমের খবরে প্রকাশ, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মায়ারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের মোট ভোটারসংখ্যা ২ হাজার ১৬৩। ভোট দিয়েছেন ১ হাজার ১৬১ জন। এর মধ্যে বৈধ ভোট পড়েছে ১ হাজার ১৫৫টি। বাতিল ৬টি। সেই বৈধ ভোটের সবই পেয়েছে বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক।
আর এ খবর জানতে পেরেই ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমে নাকি হতবাক হয়ে যান। তাঁর মনে পড়ে যায়, কয়েক মাস আগের মার্কিন নির্বাচনের কথা। অতি গুপনসূত্র ল-র-ব-য-হ কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি করেছে, এরপরই তিনি হয়ে পড়েন নির্বাক, দুচোখ বেয়ে ঝরতে থাকে ওয়াটার। তিনি বলতে থাকেন, ‘এমনটা কি আমরা করতে পারতাম না? আমরা পারি না। কিন্তু ওঁরা ঠিকই পেরে গেল। এতটা পিছিয়ে থাকলে আমেরিকাকে গ্রেট বানাব কীভাবে?’
এখানে বলে রাখা দরকার, যে সূত্র ট্রাম্পের বক্তব্যের সন্ধান দিয়েছে, তা পুরোপুরি বায়বীয় ও স্বপ্নে পাওয়া। এর আগেও ওই সূত্র চা ও বাটার বনের বিনিময়ে নানা তথ্য দিয়েছে। তবে বেশ কিছুদিন চা-বন না পেয়ে তার মন খারাপ ছিল। এবার ট্রাম্পের চোখের জল তাকে মুখ খুলতে বাধ্য করেছে।
ওই গোপন সূত্র জানিয়েছে, ক্ষমতায় থাকার শেষ দিক ও গত নির্বাচনের সময় থেকেই ডোনাল্ড ট্রাম্প কড়া নজর রাখছেন বাংলাদেশের ওপর। এবারের খবরটি জানার পর থেকেই তিনি অস্থির হয়ে আছেন। তাঁর মতে, এসব বিষয় নিয়ে পূর্ণ গবেষণা হওয়া দরকার এবং প্রয়োজনে এসব জ্ঞান ভাগাভাগি করে নিতে হবে। কারণ, জ্ঞানের ওপর সব দেশের মানুষেরই অধিকার আছে। ট্রাম্প বলেছেন, ‘এই প্রক্রিয়া অত্যন্ত মৌলিক। হামলা-মামলা চালানোর চেয়ে এটি অনেক নিরাপদ। এভাবেই আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজতে হবে। কারণ আসছে বার, হবে আবার।’
অতিগোপন সেই সূত্র বলছে, শেষ কথাটি মূলত আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফের দাঁড়ানো প্রসঙ্গেই ডোনাল্ড ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন। তিনি নাকি এ নিয়ে বড্ড ‘সিরিয়াস’।
স্বপ্ন ভেঙে যাওয়ার আগে সূত্র মোতাবেক শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, ট্রাম্প অবশেষে টিস্যু দিয়ে চোখের জলের ইস্যু চাপা দিয়েছেন। তবে কান্না থেকে পাওয়া শিক্ষা তিনি ভুলে যাননি। দৃপ্তকণ্ঠে ট্রাম্প উচ্চারণ করেছেন, ‘খেলা হবে…।’
বিমা কোম্পানিকে ধোঁকা দিয়ে অর্থ আদায় করতে গিয়ে দুই পা হারানোর ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হলেন তাইওয়ানিজ দুই যুবক ঝ্যাং ও লিয়াও। সম্প্রতি এক রায়ে তাদের দুজনকে কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন আদালত। পা হারানো ঝ্যাং-কে দুই বছর এবং লিয়াওকে ছয় বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
২ দিন আগেচুরি গেছে গাড়ি। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাজ্যের এক দম্পতি। তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে গাড়ি কোথায় আছে সে তথ্য বের করে ফেলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু পুলিশ এতটাই ‘ব্যস্ত’ যে, কোথায় আছে গাড়িটি সে তথ্য থাকার পর এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সময় বা সুযোগ তাদের নেই। এ অবস্থা দেখে গাড়ি উদ্ধারে নিজেরাই
১৭ দিন আগেসাইপ্রাসের লিমাসলের বাসিন্দা লিউবভ সিরিকের (২০) একটি অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত হয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ চা পান করতে ভালোবাসেন, কিন্তু মার্কেটিং ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা লিউবভ পছন্দ করেন চা-পাতা ও টি-ব্যাগ। তাঁর মতে, এটি ‘সুস্বাদু’ এবং তিনি দিনে দুবার...
১৬ মে ২০২৫সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
২২ এপ্রিল ২০২৫