আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকিতে ঘটেছে এক আজব ও মজার ঘটনা। মা-ছেলের কাণ্ডকারখানা এলাকাটিতে রীতিমতো হাসির খোরাক হয়ে উঠেছে। স্থানীয় নারী হলি লাফেভার্স এক সকালে দেখলেন, তাঁর বারান্দা ভর্তি ললিপপের বাক্স। ছোটখাটো দোকানের মতো অবস্থা। কিন্তু এই অর্ডার তিনি নিজে দেননি। কে দিয়েছে? মায়ের ফোনে খেলে বেড়ানো তাঁর ৮ বছরের ছেলে লিয়াম! আর এসব ললিপপের মূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫ লাখ টাকা।
মায়ের ভাষায়, লিয়ামের মাথায় না কি দারুণ এক আইডিয়া এসেছিল—নিজে একটা কার্নিভ্যাল করবে। আর সেই কার্নিভ্যালে অংশ নেওয়া বন্ধুরা যাতে পুরস্কার পায়, সে জন্যই একেবারে হাজার হাজার ললিপপ কিনে ফেলল সে। লাফেভার্স পরে জানান, ছেলের উদ্দেশ্য আসলে খারাপ ছিল না, বরং দারুণ উদার ছিল। তবে ‘উদারতার’ খেসারতটা দিতে হচ্ছিল তাঁকেই।
কারণ, আমাজনে দেওয়া ওই অর্ডারে ছিল প্রায় ৭০ হাজার ‘ডাম-ডাম’ ললিপপ। এর মধ্যে ২২ বাক্স এসে পৌঁছাল সরাসরি বাড়ির দরজায়। আর সঙ্গে সঙ্গেই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চেক করে লাফেভার্সের মাথা ঘুরে গেল। একেবারে ৪ হাজার ডলারের বিল! বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকার মতো। তিনি বলেন, ‘সংখ্যাটা দেখে আমি প্রায় অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলাম।’
তবে বিপদ তখনো পুরোপুরি শেষ হয়নি। পরে জানা গেল, আরও ৮ বাক্স কোথাও আটকে আছে। শেষ পর্যন্ত পোস্ট অফিসে গিয়ে দেখা গেল, সেগুলো ফেরত পাঠানো হয়েছে।
এত কাণ্ডের পর শুরু হলো রিফান্ডের লড়াই। ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ, খোঁজখবর, এমনকি কয়েকটা টিভি চ্যানেলে বিষয়টা আলোচনায় আসার পর অবশেষে আমাজন থেকে ফোন আসে। তাঁরা জানায়, টাকা ফেরত দেওয়া হবে। লাফেভার্সও স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন।
এই ঘটনার পর তিনি ফোনের সেটিংস বদলে ফেলেছেন, যেন ভবিষ্যতে আর কোনো ‘কার্নিভ্যাল প্রজেক্ট’ গোপনে শুরু না হয়ে যায়।
এখন প্রশ্ন হলো—লিয়ামের স্বপ্নের কার্নিভ্যাল কি আর হবে? নাকি আপাতত কেবল মায়ের কড়া নজরদারির মধ্যেই থাকতে হবে তাকে? তবে যেটাই হোক, লিয়ামের এই মিষ্টি ‘কাণ্ডকারখানা’ আপাতত গোটা এলাকায় মজার আলোচনায় পরিণত হয়েছে।
তথ্যসূত্র: এপি
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকিতে ঘটেছে এক আজব ও মজার ঘটনা। মা-ছেলের কাণ্ডকারখানা এলাকাটিতে রীতিমতো হাসির খোরাক হয়ে উঠেছে। স্থানীয় নারী হলি লাফেভার্স এক সকালে দেখলেন, তাঁর বারান্দা ভর্তি ললিপপের বাক্স। ছোটখাটো দোকানের মতো অবস্থা। কিন্তু এই অর্ডার তিনি নিজে দেননি। কে দিয়েছে? মায়ের ফোনে খেলে বেড়ানো তাঁর ৮ বছরের ছেলে লিয়াম! আর এসব ললিপপের মূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫ লাখ টাকা।
মায়ের ভাষায়, লিয়ামের মাথায় না কি দারুণ এক আইডিয়া এসেছিল—নিজে একটা কার্নিভ্যাল করবে। আর সেই কার্নিভ্যালে অংশ নেওয়া বন্ধুরা যাতে পুরস্কার পায়, সে জন্যই একেবারে হাজার হাজার ললিপপ কিনে ফেলল সে। লাফেভার্স পরে জানান, ছেলের উদ্দেশ্য আসলে খারাপ ছিল না, বরং দারুণ উদার ছিল। তবে ‘উদারতার’ খেসারতটা দিতে হচ্ছিল তাঁকেই।
কারণ, আমাজনে দেওয়া ওই অর্ডারে ছিল প্রায় ৭০ হাজার ‘ডাম-ডাম’ ললিপপ। এর মধ্যে ২২ বাক্স এসে পৌঁছাল সরাসরি বাড়ির দরজায়। আর সঙ্গে সঙ্গেই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চেক করে লাফেভার্সের মাথা ঘুরে গেল। একেবারে ৪ হাজার ডলারের বিল! বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকার মতো। তিনি বলেন, ‘সংখ্যাটা দেখে আমি প্রায় অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলাম।’
তবে বিপদ তখনো পুরোপুরি শেষ হয়নি। পরে জানা গেল, আরও ৮ বাক্স কোথাও আটকে আছে। শেষ পর্যন্ত পোস্ট অফিসে গিয়ে দেখা গেল, সেগুলো ফেরত পাঠানো হয়েছে।
এত কাণ্ডের পর শুরু হলো রিফান্ডের লড়াই। ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ, খোঁজখবর, এমনকি কয়েকটা টিভি চ্যানেলে বিষয়টা আলোচনায় আসার পর অবশেষে আমাজন থেকে ফোন আসে। তাঁরা জানায়, টাকা ফেরত দেওয়া হবে। লাফেভার্সও স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন।
এই ঘটনার পর তিনি ফোনের সেটিংস বদলে ফেলেছেন, যেন ভবিষ্যতে আর কোনো ‘কার্নিভ্যাল প্রজেক্ট’ গোপনে শুরু না হয়ে যায়।
এখন প্রশ্ন হলো—লিয়ামের স্বপ্নের কার্নিভ্যাল কি আর হবে? নাকি আপাতত কেবল মায়ের কড়া নজরদারির মধ্যেই থাকতে হবে তাকে? তবে যেটাই হোক, লিয়ামের এই মিষ্টি ‘কাণ্ডকারখানা’ আপাতত গোটা এলাকায় মজার আলোচনায় পরিণত হয়েছে।
তথ্যসূত্র: এপি
যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের এক বুগাতি ভেরনের মালিক দেখিয়ে দিলেন, বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল এই সুপারকারও তুলনামূলক কম খরচে সচল রাখা সম্ভব। বুগাতির আসল চাকা ও টায়ার বদলাতে যেখানে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার ডলারের মতো খরচ হয়, সেখানে তিনি মাত্র ৫ হাজার ডলারেরও কম খরচে সমাধান করে ফেলেছেন।
১ দিন আগেস্পেনে ঘটেছে এক আজব কাণ্ড। ছোট্ট এক শিশুকে কোলে বসিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দিচ্ছেন বাবা, তার সঙ্গে আবার বিয়ারের গ্লাসও ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর রীতিমতো ঝড় উঠেছে। পুলিশও এখন হন্যে হয়ে খুঁজছে সেই বাবাকে।
২ দিন আগেপ্রথমে জিন সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু বিক্রয়কর্মী তাঁকে আশ্বস্ত করেন। জিন বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন, যদি দুই মাসের মধ্যে বিক্রি না হয়, সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
৫ দিন আগেডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
৬ দিন আগে