আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের এক বুগাতি ভেরনের মালিক দেখিয়ে দিলেন, বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল এই সুপারকারও তুলনামূলক কম খরচে সচল রাখা সম্ভব। বুগাতির আসল চাকা ও টায়ার বদলাতে যেখানে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার ডলারের মতো খরচ হয়, সেখানে তিনি মাত্র ৫ হাজার ডলারেরও কম খরচে সমাধান করে ফেলেছেন। অথচ, তিনি গাড়িটি কিনেছিলেন প্রায় ২০ লাখ ডলার দিয়ে, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২৪ কোটি টাকার বেশি।
বুগাতির চাকাগুলো সর্বশেষ বদলানো হয়েছিল ২০১৭ সালে। বয়সের কারণে টায়ারে ফাটল ধরে এবং সেগুলোকে অনিরাপদ ঘোষণা করে বুগাতি ডিলার। নিয়ম মেনে নতুন চাকা ও টায়ার আনতে হলে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার ডলার খরচ করতে হতো কেবল চাকায়। এর সঙ্গে যোগ হতো বিশেষায়িত মিশেলিন প্যাক্স টায়ারের ৪০ হাজার ডলার।
বুগাতি ভেরনের প্রথম দিককার মডেলগুলোতে যে মিশেলিন প্যাক্স টায়ার ব্যবহার করা হতো, তা বসাতে বিশেষ যন্ত্রপাতির প্রয়োজন হতো। সারা বিশ্বে এমন মেশিন ছিল মাত্র দুটি—একটি যুক্তরাষ্ট্রে এবং অন্যটি ফ্রান্সে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এগুলো পাওয়া আরও কঠিন হয়ে পড়ে, আর দামও আকাশছোঁয়া হয়ে যায়।
টায়ারে সমস্যা দেখা দেওয়ার পর তিনি যান জর্জিয়ার আলফারেটায় ‘বাটলার টায়ার’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানে। সেখানেই মূল প্যাক্স টায়ারের বদলে তিনি বেছে নেন বুগাতি শিরনের জন্য তৈরি মিশেলিন টায়ার। এগুলো সাধারণ চাকায় ফিট হয় এবং বদলানোও সহজ। যদিও তিনি ব্রিজস্টোন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের স্পনসরশিপে ছিলেন, ব্রিজস্টোনের কাছে ভেরনের জন্য উপযুক্ত সাইজের টায়ার ছিল না।
চাকার খোঁজে তিনি শেষ পর্যন্ত ভরসা করেন এক চীনা প্রস্তুতকারকের ওপর। মূল চাকাগুলোর মতো করেই বানানো ওই ফর্জড চাকার দাম পড়েছে মাত্র ৩ হাজার ৭০০ ডলার—শিপিং ও আমদানি খরচসহ। নতুন মিশেলিন টায়ারসহ সব মিলিয়ে খরচ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ডলারেরও কম।
নতুন চাকা লাগানোর পর এর ফলাফল মালিকের প্রত্যাশার চেয়েও ভালো হয়েছে। গাড়ি এখন আরও মসৃণ ও নীরবে চলছে। ব্রেকিংয়ে শক্তি বেড়েছে, স্টিয়ারিং হয়েছে আরও নিখুঁত। একমাত্র অসুবিধা হলো টায়ার-প্রেশার মনিটরিং সিস্টেম আর কাজ করছে না। তবে মালিকের কাছে এটি বড় কোনো বিষয় নয়।
বুগাতি ভেরনের মতো ব্যয়বহুল গাড়ির জন্য এটি একটি নতুন দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে। মূল প্যাক্স সিস্টেমের বিপুল খরচে বাঁধা না পড়ে কীভাবে তুলনামূলকভাবে কম খরচে গাড়ি সচল রাখা যায়, তারই বাস্তব উদাহরণ দেখালেন জর্জিয়ার এই মালিক।
তথ্যসূত্র: সুপারকার ব্লন্ডি
যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের এক বুগাতি ভেরনের মালিক দেখিয়ে দিলেন, বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল এই সুপারকারও তুলনামূলক কম খরচে সচল রাখা সম্ভব। বুগাতির আসল চাকা ও টায়ার বদলাতে যেখানে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার ডলারের মতো খরচ হয়, সেখানে তিনি মাত্র ৫ হাজার ডলারেরও কম খরচে সমাধান করে ফেলেছেন। অথচ, তিনি গাড়িটি কিনেছিলেন প্রায় ২০ লাখ ডলার দিয়ে, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২৪ কোটি টাকার বেশি।
বুগাতির চাকাগুলো সর্বশেষ বদলানো হয়েছিল ২০১৭ সালে। বয়সের কারণে টায়ারে ফাটল ধরে এবং সেগুলোকে অনিরাপদ ঘোষণা করে বুগাতি ডিলার। নিয়ম মেনে নতুন চাকা ও টায়ার আনতে হলে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার ডলার খরচ করতে হতো কেবল চাকায়। এর সঙ্গে যোগ হতো বিশেষায়িত মিশেলিন প্যাক্স টায়ারের ৪০ হাজার ডলার।
বুগাতি ভেরনের প্রথম দিককার মডেলগুলোতে যে মিশেলিন প্যাক্স টায়ার ব্যবহার করা হতো, তা বসাতে বিশেষ যন্ত্রপাতির প্রয়োজন হতো। সারা বিশ্বে এমন মেশিন ছিল মাত্র দুটি—একটি যুক্তরাষ্ট্রে এবং অন্যটি ফ্রান্সে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এগুলো পাওয়া আরও কঠিন হয়ে পড়ে, আর দামও আকাশছোঁয়া হয়ে যায়।
টায়ারে সমস্যা দেখা দেওয়ার পর তিনি যান জর্জিয়ার আলফারেটায় ‘বাটলার টায়ার’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানে। সেখানেই মূল প্যাক্স টায়ারের বদলে তিনি বেছে নেন বুগাতি শিরনের জন্য তৈরি মিশেলিন টায়ার। এগুলো সাধারণ চাকায় ফিট হয় এবং বদলানোও সহজ। যদিও তিনি ব্রিজস্টোন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের স্পনসরশিপে ছিলেন, ব্রিজস্টোনের কাছে ভেরনের জন্য উপযুক্ত সাইজের টায়ার ছিল না।
চাকার খোঁজে তিনি শেষ পর্যন্ত ভরসা করেন এক চীনা প্রস্তুতকারকের ওপর। মূল চাকাগুলোর মতো করেই বানানো ওই ফর্জড চাকার দাম পড়েছে মাত্র ৩ হাজার ৭০০ ডলার—শিপিং ও আমদানি খরচসহ। নতুন মিশেলিন টায়ারসহ সব মিলিয়ে খরচ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ডলারেরও কম।
নতুন চাকা লাগানোর পর এর ফলাফল মালিকের প্রত্যাশার চেয়েও ভালো হয়েছে। গাড়ি এখন আরও মসৃণ ও নীরবে চলছে। ব্রেকিংয়ে শক্তি বেড়েছে, স্টিয়ারিং হয়েছে আরও নিখুঁত। একমাত্র অসুবিধা হলো টায়ার-প্রেশার মনিটরিং সিস্টেম আর কাজ করছে না। তবে মালিকের কাছে এটি বড় কোনো বিষয় নয়।
বুগাতি ভেরনের মতো ব্যয়বহুল গাড়ির জন্য এটি একটি নতুন দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে। মূল প্যাক্স সিস্টেমের বিপুল খরচে বাঁধা না পড়ে কীভাবে তুলনামূলকভাবে কম খরচে গাড়ি সচল রাখা যায়, তারই বাস্তব উদাহরণ দেখালেন জর্জিয়ার এই মালিক।
তথ্যসূত্র: সুপারকার ব্লন্ডি
স্পেনে ঘটেছে এক আজব কাণ্ড। ছোট্ট এক শিশুকে কোলে বসিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দিচ্ছেন বাবা, তার সঙ্গে আবার বিয়ারের গ্লাসও ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর রীতিমতো ঝড় উঠেছে। পুলিশও এখন হন্যে হয়ে খুঁজছে সেই বাবাকে।
১ দিন আগেপ্রথমে জিন সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু বিক্রয়কর্মী তাঁকে আশ্বস্ত করেন। জিন বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন, যদি দুই মাসের মধ্যে বিক্রি না হয়, সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
৪ দিন আগেডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
৫ দিন আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
৬ দিন আগে