আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চীনে এক নারী তাঁর কারাবন্দীত্ব এড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে বারবার গর্ভধারণ করছিলেন। এই প্রক্রিয়ায় তিনি টানা ৪ বছরে ৩ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। তবে তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। অবশেষে বিচারপ্রক্রিয়ায় আনা হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম শানসি ইভিনিং নিউজের বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।
খবরে বলা হয়েছে, চেন হং ছদ্মনামের নামের ওই নারীকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে মধ্য চীনের শানসি প্রদেশে প্রতারণার অভিযোগে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর এই কারাবন্দীত্ব ঠেকাতে তিনি অভিনব কৌশলের আশ্রয় নেন। এক পুরুষের সঙ্গে মিলে তিনি ৪ বছরে ৩ সন্তানের জন্ম দেন।
চীনা আইন অনুসারে, কোনো অভিযুক্ত বা দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি যদি গুরুতর অসুস্থ, গর্ভবতী বা সদ্যোজাত সন্তানকে দুধ খাওয়ানোর মতো হন, অথবা নিজের ভরণপোষণ করতে অক্ষম হন তবে তাদের অস্থায়ীভাবে জেলের বাইরে সাজা দেওয়া হয়। এ সময় তাঁরা হাসপাতাল বা নিজ নিজ বাড়িতে ‘কমিউনিটি কারেকশন সার্ভিসে’ বা সমাজসেবামূলক কার্যক্রমে অংশ নিয়ে নিজেদের দণ্ড মওকুফ করান। পুরো বিষয়টি তদারক করে স্থানীয় কারাগার এবং জননিরাপত্তা সংস্থা।
এই বন্দীদের প্রতি ৩ মাসে একবার করে অসুস্থতা বা গর্ভাবস্থার পরীক্ষার রিপোর্ট জমা দিতে হয়। তাদের কার্যক্রম নিয়মিত স্থানীয় প্রসিকিউটরেটের বা বিচার বিভাগের তদারকির আওতায় থাকে। গত মে মাসে এক তদারকির সময় প্রসিকিউটর দেখেন, সদ্য তৃতীয় সন্তান জন্ম দেওয়া চেন তাঁর সন্তানের সঙ্গে থাকেন না।
তদন্তে আরও দেখা যায়, শিশুর পরিবারের নিবন্ধন চেনের ভাইবোনের নামে। এর অর্থ হলো—শিশুরা আইনগতভাবে তাদের সন্তান হিসেবে গণ্য হবে। প্রমাণপত্র উপস্থাপন করলে চেন স্বীকার করেন যে, তিনি এরই মধ্যে তালাকপ্রাপ্ত। প্রথম দুই সন্তান তাঁর প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে থাকে। তৃতীয় সন্তান তিনি প্রাক্তন স্বামীর বোনের কাছে দিয়ে দিয়েছেন।
স্থানীয় বিচার বিভাগের বিশ্বাস, চেন গর্ভধারণকে জেল এড়ানোর এক অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করছেন। তারা সুপারিশ করেন যে তাকে কারাগারে পাঠানো হোক। অবশ্য পরে, চেনের কারাদণ্ডের মেয়াদ এক বছরের কম অবশিষ্ট থাকায়, তাঁকে পুরো সাজা শেষ করার জন্য কারাগারে না পাঠিয়ে একটি ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানো হয়।
স্থানীয় বিচার বিভাগও চেনকে আইন বুঝিয়ে দিতে এবং নিশ্চিত করতে কর্মী পাঠিয়েছিল যে, তিনি আইন অনুযায়ী তার সময় পূরণ করতে ইচ্ছুক। এই বিষয়টি নিয়ে অনলাইনে এক আইন বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘আমি সবচেয়ে বেশি বিস্মিত হয়েছি এই ভেবে যে, তিনি যখন চাইছিলেন তখনই গর্ভবতী হতে পারছেন।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিষয়টি বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘আমি সেই তিনটি সন্তানের জন্য দুঃখ বোধ করছি, যাদের জন্ম কেবলমাত্র তাদের মা জেল এড়ানোর জন্যই দিয়েছেন।’ এক তৃতীয় পর্যবেক্ষক লিখেছেন, ‘আমার নিজ অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, একবার জন্ম দেওয়ার পর থেকে পরেরবারগুলোতে গর্ভধারণ সহজ।’
চীনে এক নারী তাঁর কারাবন্দীত্ব এড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে বারবার গর্ভধারণ করছিলেন। এই প্রক্রিয়ায় তিনি টানা ৪ বছরে ৩ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। তবে তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। অবশেষে বিচারপ্রক্রিয়ায় আনা হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম শানসি ইভিনিং নিউজের বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।
খবরে বলা হয়েছে, চেন হং ছদ্মনামের নামের ওই নারীকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে মধ্য চীনের শানসি প্রদেশে প্রতারণার অভিযোগে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর এই কারাবন্দীত্ব ঠেকাতে তিনি অভিনব কৌশলের আশ্রয় নেন। এক পুরুষের সঙ্গে মিলে তিনি ৪ বছরে ৩ সন্তানের জন্ম দেন।
চীনা আইন অনুসারে, কোনো অভিযুক্ত বা দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি যদি গুরুতর অসুস্থ, গর্ভবতী বা সদ্যোজাত সন্তানকে দুধ খাওয়ানোর মতো হন, অথবা নিজের ভরণপোষণ করতে অক্ষম হন তবে তাদের অস্থায়ীভাবে জেলের বাইরে সাজা দেওয়া হয়। এ সময় তাঁরা হাসপাতাল বা নিজ নিজ বাড়িতে ‘কমিউনিটি কারেকশন সার্ভিসে’ বা সমাজসেবামূলক কার্যক্রমে অংশ নিয়ে নিজেদের দণ্ড মওকুফ করান। পুরো বিষয়টি তদারক করে স্থানীয় কারাগার এবং জননিরাপত্তা সংস্থা।
এই বন্দীদের প্রতি ৩ মাসে একবার করে অসুস্থতা বা গর্ভাবস্থার পরীক্ষার রিপোর্ট জমা দিতে হয়। তাদের কার্যক্রম নিয়মিত স্থানীয় প্রসিকিউটরেটের বা বিচার বিভাগের তদারকির আওতায় থাকে। গত মে মাসে এক তদারকির সময় প্রসিকিউটর দেখেন, সদ্য তৃতীয় সন্তান জন্ম দেওয়া চেন তাঁর সন্তানের সঙ্গে থাকেন না।
তদন্তে আরও দেখা যায়, শিশুর পরিবারের নিবন্ধন চেনের ভাইবোনের নামে। এর অর্থ হলো—শিশুরা আইনগতভাবে তাদের সন্তান হিসেবে গণ্য হবে। প্রমাণপত্র উপস্থাপন করলে চেন স্বীকার করেন যে, তিনি এরই মধ্যে তালাকপ্রাপ্ত। প্রথম দুই সন্তান তাঁর প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে থাকে। তৃতীয় সন্তান তিনি প্রাক্তন স্বামীর বোনের কাছে দিয়ে দিয়েছেন।
স্থানীয় বিচার বিভাগের বিশ্বাস, চেন গর্ভধারণকে জেল এড়ানোর এক অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করছেন। তারা সুপারিশ করেন যে তাকে কারাগারে পাঠানো হোক। অবশ্য পরে, চেনের কারাদণ্ডের মেয়াদ এক বছরের কম অবশিষ্ট থাকায়, তাঁকে পুরো সাজা শেষ করার জন্য কারাগারে না পাঠিয়ে একটি ডিটেনশন সেন্টারে পাঠানো হয়।
স্থানীয় বিচার বিভাগও চেনকে আইন বুঝিয়ে দিতে এবং নিশ্চিত করতে কর্মী পাঠিয়েছিল যে, তিনি আইন অনুযায়ী তার সময় পূরণ করতে ইচ্ছুক। এই বিষয়টি নিয়ে অনলাইনে এক আইন বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘আমি সবচেয়ে বেশি বিস্মিত হয়েছি এই ভেবে যে, তিনি যখন চাইছিলেন তখনই গর্ভবতী হতে পারছেন।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিষয়টি বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘আমি সেই তিনটি সন্তানের জন্য দুঃখ বোধ করছি, যাদের জন্ম কেবলমাত্র তাদের মা জেল এড়ানোর জন্যই দিয়েছেন।’ এক তৃতীয় পর্যবেক্ষক লিখেছেন, ‘আমার নিজ অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, একবার জন্ম দেওয়ার পর থেকে পরেরবারগুলোতে গর্ভধারণ সহজ।’
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকিতে ঘটেছে এক আজব ও মজার ঘটনা। মা-ছেলের কাণ্ডকারখানা এলাকাটিতে রীতিমতো হাসির খোরাক হয়ে উঠেছে। স্থানীয় নারী হলি লাফেভার্স এক সকালে দেখলেন, তাঁর বারান্দা ভর্তি ললিপপের বাক্স। ছোটখাটো দোকানের মতো অবস্থা। কিন্তু এই অর্ডার তিনি নিজে দেননি। কে দিয়েছে?
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের এক বুগাতি ভেরনের মালিক দেখিয়ে দিলেন, বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল এই সুপারকারও তুলনামূলক কম খরচে সচল রাখা সম্ভব। বুগাতির আসল চাকা ও টায়ার বদলাতে যেখানে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার ডলারের মতো খরচ হয়, সেখানে তিনি মাত্র ৫ হাজার ডলারেরও কম খরচে সমাধান করে ফেলেছেন।
৩ দিন আগেস্পেনে ঘটেছে এক আজব কাণ্ড। ছোট্ট এক শিশুকে কোলে বসিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দিচ্ছেন বাবা, তার সঙ্গে আবার বিয়ারের গ্লাসও ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর রীতিমতো ঝড় উঠেছে। পুলিশও এখন হন্যে হয়ে খুঁজছে সেই বাবাকে।
৪ দিন আগেপ্রথমে জিন সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু বিক্রয়কর্মী তাঁকে আশ্বস্ত করেন। জিন বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন, যদি দুই মাসের মধ্যে বিক্রি না হয়, সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
৭ দিন আগে