বাগ্দানের আংটিটি তিনি হারিয়ে ফেলেছিলেন ৫৪ বছর আগে। আর এটা কখনো ফিরে পাবেন তা ভাবেনওনি। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে একজনের সহায়তায় ওই আংটিই ফিরে পেয়েছেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই আনন্দে প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন তিনি।
ওয়েলসের নিথ-পোর্ট টোলবটের পন্টারডাওয়ের ম্যারিলিন বার্চের বয়স এখন ৭৬। ১৯৭০ সালে পারিবারিক খামারে গবাদিপশুকে খর খাওয়াচ্ছিলেন তিনি। এ সময়ই আংটিটা হারিয়ে ফেলেন খরের গাদায়।
মিসেস বার্চ যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজকে বলেন, ‘বারবার তাকাতে থাকি, যদি এটি কোথাও খুঁজে পাই। অবশেষে হাল ছেড়ে দিই। ধরে নেই আমরা আর কখনো প্রিয় বাগ্দানের আংটিটি দেখতে পাব না।’
কিন্তু মেটাল ডিটেক্টরসহ বিভিন্ন যন্ত্রের সাহায্যে হারানো জিনিস খুঁজে বের করা কিথ ফিলিপসের চিন্তাভাবনা ছিল ভিন্ন। সম্প্রতি বেশ কয়েকবার খামারে ডাকা হয় তাঁকে খামারের মাটির নিচে বা আবর্জনার মধ্যে মূল্যবান কিছু আছে কি না, তা তালাশ করতে।
‘খামারের বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে পাওয়া নানা ধরনের কয়েন ও ধাতব টুকরো আমাদের দেখায় সে।’ মিসেস বার্চ বলেন, ‘এক সন্ধ্যায় যখন সে কাজ শেষ করে ফিরছিল, আমি তাকে মজার ছলে বললাম, কিথ এসব আবর্জন খুঁজে বের করার বদলে পারলে আমার বাগ্দানের আংটিটি খুঁজে দাও।’
দুজনেই এরপর হেসে ফেলেন। কিন্তু এক সপ্তাহ বা তার পরে মিসেস বার্চের এনগেজমেন্ট রিং ঠিকই খুঁজে বের করে ফেললেন কিথ ফিলিপস।
মাঠে মাটির আট ইঞ্চি নিচে ছিল আংটিটি।
মিসেস বার্চ একটি টুথব্রাশ দিয়ে এটি থেকে মাটি পরিষ্কার করেন। জানান, তারপর থেকে এটি তাঁর আঙুল থেকে সরাননি।
‘আমি আসলে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।’ মিসেস বার্চ বলেন, ‘এটি সত্যি আবেগপূর্ণ একটা ব্যাপার। কিথও আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে। আমার জন্য এই আংটিটি খুঁজে দিতে পেরে সে খুব খুশি হয়।
মিসেস বার্চের স্বামী পিটার বার্চের বয়স ৮০ হয়েছে জানুয়ারিতে। তখন নানা কারণে এর উদ্যাপন করা সম্ভব হয়নি। তবে বাগ্দানের আংটিটি ফিরে পাওয়ার পরে উদ্যাপনের নতুন উপলক্ষ পেলেন এই বৃদ্ধ দম্পতি।
বাগ্দানের আংটিটি তিনি হারিয়ে ফেলেছিলেন ৫৪ বছর আগে। আর এটা কখনো ফিরে পাবেন তা ভাবেনওনি। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে একজনের সহায়তায় ওই আংটিই ফিরে পেয়েছেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই আনন্দে প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন তিনি।
ওয়েলসের নিথ-পোর্ট টোলবটের পন্টারডাওয়ের ম্যারিলিন বার্চের বয়স এখন ৭৬। ১৯৭০ সালে পারিবারিক খামারে গবাদিপশুকে খর খাওয়াচ্ছিলেন তিনি। এ সময়ই আংটিটা হারিয়ে ফেলেন খরের গাদায়।
মিসেস বার্চ যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজকে বলেন, ‘বারবার তাকাতে থাকি, যদি এটি কোথাও খুঁজে পাই। অবশেষে হাল ছেড়ে দিই। ধরে নেই আমরা আর কখনো প্রিয় বাগ্দানের আংটিটি দেখতে পাব না।’
কিন্তু মেটাল ডিটেক্টরসহ বিভিন্ন যন্ত্রের সাহায্যে হারানো জিনিস খুঁজে বের করা কিথ ফিলিপসের চিন্তাভাবনা ছিল ভিন্ন। সম্প্রতি বেশ কয়েকবার খামারে ডাকা হয় তাঁকে খামারের মাটির নিচে বা আবর্জনার মধ্যে মূল্যবান কিছু আছে কি না, তা তালাশ করতে।
‘খামারের বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে পাওয়া নানা ধরনের কয়েন ও ধাতব টুকরো আমাদের দেখায় সে।’ মিসেস বার্চ বলেন, ‘এক সন্ধ্যায় যখন সে কাজ শেষ করে ফিরছিল, আমি তাকে মজার ছলে বললাম, কিথ এসব আবর্জন খুঁজে বের করার বদলে পারলে আমার বাগ্দানের আংটিটি খুঁজে দাও।’
দুজনেই এরপর হেসে ফেলেন। কিন্তু এক সপ্তাহ বা তার পরে মিসেস বার্চের এনগেজমেন্ট রিং ঠিকই খুঁজে বের করে ফেললেন কিথ ফিলিপস।
মাঠে মাটির আট ইঞ্চি নিচে ছিল আংটিটি।
মিসেস বার্চ একটি টুথব্রাশ দিয়ে এটি থেকে মাটি পরিষ্কার করেন। জানান, তারপর থেকে এটি তাঁর আঙুল থেকে সরাননি।
‘আমি আসলে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।’ মিসেস বার্চ বলেন, ‘এটি সত্যি আবেগপূর্ণ একটা ব্যাপার। কিথও আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে। আমার জন্য এই আংটিটি খুঁজে দিতে পেরে সে খুব খুশি হয়।
মিসেস বার্চের স্বামী পিটার বার্চের বয়স ৮০ হয়েছে জানুয়ারিতে। তখন নানা কারণে এর উদ্যাপন করা সম্ভব হয়নি। তবে বাগ্দানের আংটিটি ফিরে পাওয়ার পরে উদ্যাপনের নতুন উপলক্ষ পেলেন এই বৃদ্ধ দম্পতি।
সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
৮ দিন আগেআজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
১০ দিন আগেসাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
১৪ দিন আগেগত বছর একটি রাতের অনুষ্ঠানে এক ভ্লগারের ক্যামেরায় অপ্রত্যাশিত এবং অশালীন মন্তব্য করে রাতারাতি ভাইরাল হন হেইলি ওয়েলচ। দ্রুতই ‘হক তুয়াহ’ নামে খ্যাতি পান তিনি। সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন এই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, নিজের নামে চালু করা বিতর্কিত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে...
১৬ দিন আগে