অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের উপকণ্ঠের একটি হাইস্কুলে এবারের গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে বিরল দৃশ্যের অবতারণা হতে যাচ্ছে। কারণ, স্কুলটির প্রায় ৫০০ গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীর মধ্যে আছে ১৫ জোড়া যমজ। তবে মজার ব্যাপার হলো—যমজ হলেও তাদের কারও চেহারাই অবিকল নয়। বিষয়টি উঠে এসেছে মার্কিন সংবাদ সংস্থা এপির প্রতিবেদনে।
নিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের প্লেইনভিউ-ওল্ড বেথপেজ জন এফ. কেনেডি হাইস্কুলের এই শিক্ষার্থীদের অনেকেই ছোটবেলা থেকে একে অপরকে চেনেন। অনেকের বাবা-মা স্থানীয় ‘যমজদের ক্লাবের’ মাধ্যমে পরিচিত হয়েছেন। এখনো এই যমজদের অনেকের পরিবারই একসঙ্গে ভ্রমণে যান।
গ্র্যাজুয়েশন উপলক্ষে যমজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি গ্রুপ চ্যাটও চালু হয়েছে। সেখানে নিজেদের অভিজ্ঞতা আর আগত অনুষ্ঠানের উত্তেজনা ভাগাভাগি করছেন তাঁরা। এই স্কুলের যমজদের সবাই ‘ফ্রেটারনাল’ বা ভ্রাতৃপ্রতিম যমজ, অর্থাৎ আলাদা ডিম্বাণু ও শুক্রাণু থেকে জন্ম। ফলে তাদের কেউই দেখতে অবিকল নয়। অনেক যমজের ক্ষেত্রে ছেলে-মেয়ে জোড়াও আছে।
সম্পর্কের দিক দিয়ে এই যমজদের বন্ধন বেশ শক্ত। বারি কোহেন নামের এক ছাত্রী বলেন, ‘অনেকে মনে করে ছেলে-মেয়ে যমজ মানে সাধারণ ভাই-বোন। কিন্তু আসলে সেটা তার থেকেও গভীর। কারণ, আমরা সবকিছু একসঙ্গে কাটাই, একই সময়ে বড় হই।’
এই ঘটনা নিয়ে বেশির ভাগ যমজ শিক্ষার্থীই মজার ছলে মন্তব্য করেছেন। কেউ বলছেন, ‘জানি না, হয়তো এর পেছনে অতিপ্রাকৃত কিছু আছে।’ আবার কেউ বলছেন, নিছকই কাকতাল।
তবে কারও কারও মতে—এর পেছনে রয়েছে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান। যেমন—আরিয়ানা কাম্মারারি জানান, তাঁর বাবা-মা বহু বছর চেষ্টা করে শেষ পর্যন্ত ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের (আইভিএফ) মাধ্যমে সন্তান নেন। তখন আইভিএফ থেকে যমজ সন্তান জন্ম নেওয়ার প্রবণতা ছিল বেশি। আবার কারও ক্ষেত্রে পারিবারিক ইতিহাসের ভূমিকাও রয়েছে।
প্লেইনভিউ-ওল্ড বেথপেজ হাইস্কুলে বড় সংখ্যায় যমজ থাকার ঘটনা নতুন নয়। ২০১৪ ও ২০১৫ সালে টানা দুই বছর ১০টি করে যমজ জোড়া ছিল এই স্কুলে। এবারের নবম শ্রেণিতে ভর্তি হচ্ছে আরও ৯টি যমজ জোড়া।
এদিকে, শুধু এই স্কুলেই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের আরও কয়েকটি স্কুলে একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রেসনোর ক্লোভিস নর্থ হাইস্কুলে এবার রয়েছে ১৪ জোড়া যমজ। মেরিল্যান্ডের এলিনর রুজভেল্ট হাইস্কুলে রয়েছে ১০ জোড়া।
সবচেয়ে বড় রেকর্ডটি রয়েছে ইলিনয়ের নিউ ট্রিয়র হাইস্কুলের দখলে। ২০১৭ সালে ওই স্কুলের গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে ছিল ৪৪ জোড়া যমজ ও একটি ত্রিমেয়ের দল, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের উপকণ্ঠের একটি হাইস্কুলে এবারের গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে বিরল দৃশ্যের অবতারণা হতে যাচ্ছে। কারণ, স্কুলটির প্রায় ৫০০ গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীর মধ্যে আছে ১৫ জোড়া যমজ। তবে মজার ব্যাপার হলো—যমজ হলেও তাদের কারও চেহারাই অবিকল নয়। বিষয়টি উঠে এসেছে মার্কিন সংবাদ সংস্থা এপির প্রতিবেদনে।
নিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের প্লেইনভিউ-ওল্ড বেথপেজ জন এফ. কেনেডি হাইস্কুলের এই শিক্ষার্থীদের অনেকেই ছোটবেলা থেকে একে অপরকে চেনেন। অনেকের বাবা-মা স্থানীয় ‘যমজদের ক্লাবের’ মাধ্যমে পরিচিত হয়েছেন। এখনো এই যমজদের অনেকের পরিবারই একসঙ্গে ভ্রমণে যান।
গ্র্যাজুয়েশন উপলক্ষে যমজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি গ্রুপ চ্যাটও চালু হয়েছে। সেখানে নিজেদের অভিজ্ঞতা আর আগত অনুষ্ঠানের উত্তেজনা ভাগাভাগি করছেন তাঁরা। এই স্কুলের যমজদের সবাই ‘ফ্রেটারনাল’ বা ভ্রাতৃপ্রতিম যমজ, অর্থাৎ আলাদা ডিম্বাণু ও শুক্রাণু থেকে জন্ম। ফলে তাদের কেউই দেখতে অবিকল নয়। অনেক যমজের ক্ষেত্রে ছেলে-মেয়ে জোড়াও আছে।
সম্পর্কের দিক দিয়ে এই যমজদের বন্ধন বেশ শক্ত। বারি কোহেন নামের এক ছাত্রী বলেন, ‘অনেকে মনে করে ছেলে-মেয়ে যমজ মানে সাধারণ ভাই-বোন। কিন্তু আসলে সেটা তার থেকেও গভীর। কারণ, আমরা সবকিছু একসঙ্গে কাটাই, একই সময়ে বড় হই।’
এই ঘটনা নিয়ে বেশির ভাগ যমজ শিক্ষার্থীই মজার ছলে মন্তব্য করেছেন। কেউ বলছেন, ‘জানি না, হয়তো এর পেছনে অতিপ্রাকৃত কিছু আছে।’ আবার কেউ বলছেন, নিছকই কাকতাল।
তবে কারও কারও মতে—এর পেছনে রয়েছে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান। যেমন—আরিয়ানা কাম্মারারি জানান, তাঁর বাবা-মা বহু বছর চেষ্টা করে শেষ পর্যন্ত ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের (আইভিএফ) মাধ্যমে সন্তান নেন। তখন আইভিএফ থেকে যমজ সন্তান জন্ম নেওয়ার প্রবণতা ছিল বেশি। আবার কারও ক্ষেত্রে পারিবারিক ইতিহাসের ভূমিকাও রয়েছে।
প্লেইনভিউ-ওল্ড বেথপেজ হাইস্কুলে বড় সংখ্যায় যমজ থাকার ঘটনা নতুন নয়। ২০১৪ ও ২০১৫ সালে টানা দুই বছর ১০টি করে যমজ জোড়া ছিল এই স্কুলে। এবারের নবম শ্রেণিতে ভর্তি হচ্ছে আরও ৯টি যমজ জোড়া।
এদিকে, শুধু এই স্কুলেই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের আরও কয়েকটি স্কুলে একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রেসনোর ক্লোভিস নর্থ হাইস্কুলে এবার রয়েছে ১৪ জোড়া যমজ। মেরিল্যান্ডের এলিনর রুজভেল্ট হাইস্কুলে রয়েছে ১০ জোড়া।
সবচেয়ে বড় রেকর্ডটি রয়েছে ইলিনয়ের নিউ ট্রিয়র হাইস্কুলের দখলে। ২০১৭ সালে ওই স্কুলের গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে ছিল ৪৪ জোড়া যমজ ও একটি ত্রিমেয়ের দল, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হা বা ‘সবচেয়ে বড় মুখ খোলার’ রেকর্ড নিজের দখলে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটার তরুণ আইজ্যাক জনসন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মুখ খোলা অবস্থায় তাঁর ওপরের দাঁত থেকে নিচের দাঁত পর্যন্ত দূরত্ব ১০ দশমিক ১৯৬ সেন্টিমিটার বা ৪ দশমিক ০১৪ ইঞ্চি, যা একটি বেসবলের...
১ দিন আগেফ্রান্সের হাউত-ভোজ এলাকায় কয়েকজন কৃষক নিজেদের জমিতে অবৈধভাবে বসতি গড়ে তোলা স্কোয়াটারদের (যাযাবর গোষ্ঠী) তাড়াতে এক অদ্ভুত ও তীব্র পন্থা গ্রহণ করেছেন। তাঁরা ট্র্যাক্টরের সাহায্যে মল ও পানি মিশিয়ে একধরনের তরল বর্জ্য স্কোয়াটারদের ক্যারাভ্যানের (গাড়ির বহর) ওপর ছিটিয়ে দিয়েছেন। এই ঘটনার ভিডিও সামাজিক...
২ দিন আগেএই ঘটনার জেরে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় জিয়াংসু প্রদেশের পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে অশ্লীল ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগে তদন্ত চলছে। সিস্টার হংয়ের ঘটনা সামনে আসতেই চীনা নেটিজেনদের একাংশের মধ্যে আলোচনায় আসে ২০১৬ সালের আরেক প্রতারণার কাহিনি।
৫ দিন আগেঅনেকের কাছেই মদের বোতলে ডুবে থাকা সাপ, মোটেই রুচিকর বা মনোহর দৃশ্য নয়। তবে এশিয়ার কিছু অঞ্চলে এই ছবি আশার প্রতীক, স্বাস্থ্য ভালো রাখার প্রতিশ্রুতি। এই ব্যতিক্রমী পানীয়টির নাম ‘স্নেক ওয়াইন’ বা সাপের ওয়াইন। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এটি পান করা হয়ে আসছে এই অঞ্চলে। অনেকেরই বিশ্বাস, এতে রয়েছে ওষধিগুণ।
৬ দিন আগে