নতুন প্রজন্মের সৌরবিদ্যুৎ প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করছে জাপান। জাপান সরকারের লক্ষ্য, ২০৪০ অর্থবছরের মধ্যে পাতলা এবং বাঁকানো পেরোভস্কাইট সোলার সেলের মাধ্যমে ২০ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। এই পরিমাণ বিদ্যুৎ ২০টি পারমাণবিক চুল্লির সক্ষমতার সমান।
শিল্প মন্ত্রণালয় চলতি ডিসেম্বরে দেশের সংশোধিত জ্বালানি পরিকল্পনার খসড়া প্রকাশের সময় নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রসারের জন্য পরবর্তী প্রজন্মের সোলার সেলে গুরুত্ব দিয়েছে। ২০৫০ সালের মধ্যে নেট শূন্য কার্বন নির্গমনের লক্ষ্যে এই প্রযুক্তির সোলার সেলকেই প্রধান উপাদান হিসেবে চিহ্নিত করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
চিলির পরে বিশ্বব্যাপী আয়োডিন উৎপাদনে দ্বিতীয় বৃহৎ হিস্যা জাপানের। পেরোভস্কাইট সোলার সেল তৈরির মূল উপাদান এই আয়োডিন।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, এর জন্য জাপান একটি স্বাধীন সরবরাহ চেইন তৈরি করতে পারে। এটি অর্থনৈতিক নিরাপত্তা উন্নত করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
২০১১ সালে পারমাণবিক বিপর্যয়ের পর, জাপানে সোলার প্যানেলের দ্রুত প্রসার ঘটেছে। ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত অর্থবছরে দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রায় ১০ শতাংশ এসেছে সৌর বিদ্যুৎ থেকে।
তবে, জাপানে বড় আকারের প্রচলিত সিলিকন–ভিত্তিক সোলার সেল স্থাপনের মতো যথেষ্ট জায়গা নেই। সে ক্ষেত্রে পেরোভস্কাইট সোলার সেলগুলোকে বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের সোলার সেল হালকা এবং বাঁকানো যায়। ফলে এগুলো ভবনের দেয়াল, জানালা এবং গাড়ির ছাদসহ বিভিন্ন জায়গায় স্থাপন করা যায়।
সেকিসুই কেমিক্যাল কোম্পানির মতো কোম্পানিগুলো পেরোভস্কাইট সোলার সেলের বাণিজ্যিকীকরণের জন্য কাজ করছে। তবে এই প্রযুক্তির পূর্ণাঙ্গ প্রবর্তন ২০৩০–এর দশকের আগে প্রত্যাশিত নয়। কারণ এখনো পর্যন্ত এ ধরনের সোলার সেলের আয়ু কম, কম টেকসই। সেই সঙ্গে এর উৎপাদন খরচ কমানোও একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
২০০৪ সালে জাপানের বৈশ্বিক সোলার প্যানেল উৎপাদনের শেয়ার ছিল প্রায় ৫০ শতাংশ। সেটি এখন কমে ১ শতাংশেরও নিচে নেমেছে। এটি চীনা প্রস্তুতকারকদের উৎপাদিত সোলার প্যানেলে বাজার সয়লাব হয়ে যাওয়ার কারণে হয়েছে। যেখানে চীন সরকার এই কোম্পানিগুলোকে বড় ধরনের ভর্তুকি দিয়ে থাকে।
জাপান সরকার ভবিষ্যতে পেরোভস্কাইট সোলার সেল রপ্তানির লক্ষ্যও নির্ধারণ করেছে। এই প্রযুক্তিকে প্রধান দেশীয় নবায়নযোগ্য শক্তি হিসেবে উন্নত করার পর জাপান রপ্তানি শুরু করতে চায়।
নতুন প্রজন্মের সৌরবিদ্যুৎ প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করছে জাপান। জাপান সরকারের লক্ষ্য, ২০৪০ অর্থবছরের মধ্যে পাতলা এবং বাঁকানো পেরোভস্কাইট সোলার সেলের মাধ্যমে ২০ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। এই পরিমাণ বিদ্যুৎ ২০টি পারমাণবিক চুল্লির সক্ষমতার সমান।
শিল্প মন্ত্রণালয় চলতি ডিসেম্বরে দেশের সংশোধিত জ্বালানি পরিকল্পনার খসড়া প্রকাশের সময় নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রসারের জন্য পরবর্তী প্রজন্মের সোলার সেলে গুরুত্ব দিয়েছে। ২০৫০ সালের মধ্যে নেট শূন্য কার্বন নির্গমনের লক্ষ্যে এই প্রযুক্তির সোলার সেলকেই প্রধান উপাদান হিসেবে চিহ্নিত করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
চিলির পরে বিশ্বব্যাপী আয়োডিন উৎপাদনে দ্বিতীয় বৃহৎ হিস্যা জাপানের। পেরোভস্কাইট সোলার সেল তৈরির মূল উপাদান এই আয়োডিন।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, এর জন্য জাপান একটি স্বাধীন সরবরাহ চেইন তৈরি করতে পারে। এটি অর্থনৈতিক নিরাপত্তা উন্নত করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
২০১১ সালে পারমাণবিক বিপর্যয়ের পর, জাপানে সোলার প্যানেলের দ্রুত প্রসার ঘটেছে। ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত অর্থবছরে দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রায় ১০ শতাংশ এসেছে সৌর বিদ্যুৎ থেকে।
তবে, জাপানে বড় আকারের প্রচলিত সিলিকন–ভিত্তিক সোলার সেল স্থাপনের মতো যথেষ্ট জায়গা নেই। সে ক্ষেত্রে পেরোভস্কাইট সোলার সেলগুলোকে বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের সোলার সেল হালকা এবং বাঁকানো যায়। ফলে এগুলো ভবনের দেয়াল, জানালা এবং গাড়ির ছাদসহ বিভিন্ন জায়গায় স্থাপন করা যায়।
সেকিসুই কেমিক্যাল কোম্পানির মতো কোম্পানিগুলো পেরোভস্কাইট সোলার সেলের বাণিজ্যিকীকরণের জন্য কাজ করছে। তবে এই প্রযুক্তির পূর্ণাঙ্গ প্রবর্তন ২০৩০–এর দশকের আগে প্রত্যাশিত নয়। কারণ এখনো পর্যন্ত এ ধরনের সোলার সেলের আয়ু কম, কম টেকসই। সেই সঙ্গে এর উৎপাদন খরচ কমানোও একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
২০০৪ সালে জাপানের বৈশ্বিক সোলার প্যানেল উৎপাদনের শেয়ার ছিল প্রায় ৫০ শতাংশ। সেটি এখন কমে ১ শতাংশেরও নিচে নেমেছে। এটি চীনা প্রস্তুতকারকদের উৎপাদিত সোলার প্যানেলে বাজার সয়লাব হয়ে যাওয়ার কারণে হয়েছে। যেখানে চীন সরকার এই কোম্পানিগুলোকে বড় ধরনের ভর্তুকি দিয়ে থাকে।
জাপান সরকার ভবিষ্যতে পেরোভস্কাইট সোলার সেল রপ্তানির লক্ষ্যও নির্ধারণ করেছে। এই প্রযুক্তিকে প্রধান দেশীয় নবায়নযোগ্য শক্তি হিসেবে উন্নত করার পর জাপান রপ্তানি শুরু করতে চায়।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৭২। দূষিত শহরের বাতাসের তালিকায় ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। গতকাল বুধবার ১৫৩ স্কোর নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ৪র্থ স্থানে ছিল ঢাকা।
১২ ঘণ্টা আগেগঙ্গা (যা বাংলাদেশে পদ্মা নামেও পরিচিত) দক্ষিণ এশিয়ার কোটি মানুষের জীবনের অবলম্বন। কিন্তু এই অবলম্বনই ব্যাপক দ্রুত শুকিয়ে যেতে শুরু করেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইতিহাসে এত দ্রুত কখনোই গঙ্গাকে শুকিয়ে যেতে দেখা যায়নি। তাঁরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন, বদলে যাওয়া মৌসুমি বৃষ্টি, লাগাতার পানি...
১২ ঘণ্টা আগেদুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। মেঘাচ্ছন্ন আকাশের পাশাপাশি বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে। এ সময় দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নদী ও খাল দূষণমুক্ত করা কঠিন হলেও তা অসম্ভব নয়। এ জন্য সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে এবং উৎস থেকে বর্জ্য ফেলার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। শুধু ড্রেজিং করে কিংবা দায় এড়িয়ে সমস্যা সমাধান সম্ভব নয়।
১ দিন আগে