জোয়ারের পানির প্রভাবে কয়েক দিন ধরে সাগর উত্তাল রয়েছে। বড় বড় ঢেউ আঘাত হানছে উপকূলের বিভিন্ন এলাকায়। গত তিন দিনে সমুদ্রের ঢেউয়ের আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের বিভিন্ন অংশ। বর্তমানে ঢেউয়ের আঘাতে সেখানকার সৈকতসংলগ্ন ১১টি হোটেল-রিসোর্ট ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
নিম্নচাপের প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্র উপকূল উত্তাল হয়ে উঠেছে। আজ শুক্রবার সাগরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৪ থেকে ৫ ফুট উচ্চতায় তীরে আছড়ে পড়ছে। ফলে সমুদ্রসৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের সতর্কতা অবলম্বন করতে বলছে জেলা প্রশাসন।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরিবেশ সংরক্ষণের স্বার্থে চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মাসের জন্য সেন্টমার্টিনে পর্যটক ভ্রমণ বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এই সিদ্ধান্তে দ্বীপের মানুষের জীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ। কারণ, এখানকার প্রায় সবকিছুই পর্যটননির্ভর। হোটেল-রেস্তোরাঁ, নৌযান, যানবাহন, দোকানপাট—সবই থমকে গেছে।
রাখাইনে প্রস্তাবিত মানবিক করিডর বাস্তবায়নের আড়ালে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত স্বার্থ এবং চীন-ভারতের প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশকে জটিল ভূ-রাজনৈতিক অবস্থানে ফেলতে পারে। এটি শুধু সীমান্ত নয়, বরং দেশের নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক ভারসাম্যকেও হুমকির মুখে ফেলতে পারে।