এই দুনিয়ায় আমরা ক্লান্ত হই। অসুস্থ হই। হারিয়ে ফেলি প্রিয়জন। লড়াই করি প্রতিনিয়ত। জান্নাত হলো সেই পুরস্কার, যেখানে ক্লান্তি নেই, আছে প্রশান্তি। যেখানে প্রতিটি নিশ্বাস হবে স্বস্তির। সেখানে দেখা হবে ভালোবাসার। কোনো হিংসা থাকবে না, পাপ থাকবে না, থাকবে কেবল ভালোবাসার মানুষগুলো নিয়ে অনন্ত বসবাস।
আজকাল সুস্থ ও সচেতন জীবনযাপনের ক্ষেত্রে ‘মাইন্ডফুলনেস’ ধারণাটি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হোটেল, স্পা এবং আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো এখন এই ধারণার প্রচার ও প্রসারে ব্যস্ত। তবে হিমালয়-কন্যা ভুটান আরও একধাপ এগিয়ে যাচ্ছে—তারা গড়ে তুলছে একটি সম্পূর্ণ মাইন্ডফুলনেস শহর!
এক নিবন্ধে নিজের পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার, বিষণ্নতা এবং জীবনে ভারসাম্য খোঁজার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন বিবিসির বিশেষ প্রতিবেদক ফার্গাল কীন। তাঁর দীর্ঘ পথচলায় পাওয়া শিক্ষা শুধু গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগতে থাকা মানুষদের জন্যই নয়, বরং জীবনে সামান্য আনন্দের খোঁজে থাকা সবার জন্যই প্রাসঙ্গি
২০০৩ সালে যুক্তরাজ্যে ‘কো-অপ’ নামে একটি সুপারশপে প্রতি ঘণ্টায় মাত্র ৩ পাউন্ড বেতনে কাজ করতেন ক্যালি রজার্স। সেই সময়টিতে তাঁর বয়স ছিল ১৬ বছর। আর এই বয়সেই কি-না তিনি জিতে নিয়েছিলেন একটি ব্রিটিশ জ্যাকপট! এর ফলে সবচেয়ে কম বয়সী লটারি বিজয়ী হিসেবে বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলেছিলেন তিনি।