পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে দেশের আলেম-উলামাগণের সহায়তা প্রয়োজন। তারা এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা জমা দিবেন বলে সরকারের প্রত্যাশা।
রাস্তায় বের হলেই গাড়ির হর্ন, নির্মাণস্থলের শব্দ, উচ্চ শব্দে চলা অনুষ্ঠান কিংবা উড়ে যাওয়া বিমানের গর্জন—এসব শব্দ এখন আমাদের দৈনন্দিন সঙ্গী। আমরা এমন এক পৃথিবীতে বাস করছি, যেখানে নীরবতা একরকম বিলাসিতা। এই শব্দই ধীরে ধীরে আমাদের শরীর ও মনের ওপর ফেলে যাচ্ছে ক্ষতিকর প্রভাব; যা আমরা টের পাই অনেক পরে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যানজট ও শব্দদূষণ কমানো এবং টেকসই পরিবেশবান্ধব শাটল সার্ভিস চালুর দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে শিক্ষার্থীদের একটি দল। রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর এই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘শব্দদূষণ রোধে আমাদের ‘‘লাউড কালচারের’’ বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে, যেমনটি অন্যান্য সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে গড়ে উঠেছে।’