ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
ক্ষতিপূরণসহ চার দফা দাবিতে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী সংবাদ সম্মেলন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১১টায় ‘বসতবাড়ি রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে খনি এলাকার পাথরাপাড়া গ্রামে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে খনি কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও, তারা শুধু নামমাত্র একটি জরিপ করে কয়েকটি ফাটল ধরা বাড়ির সামান্য ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। তিনি আরও জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি এমন যে গভীর রাতে গ্রামবাসী ঘুমাতে পারছেন না। যেকোনো মুহূর্তে বাড়িঘরসহ বিভিন্ন স্থাপনা ধসে পড়তে পারে।
কমিটির পক্ষ থেকে চারটি প্রধান দাবি তুলে ধরা হয়—
১. বাড়িঘরে ফাটল ও জায়গা দেবে যাওয়ার জন্য যথাযথ ক্ষতিপূরণসহ স্থায়ী সুব্যবস্থা করতে হবে।
২. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় নতুন পাকা রাস্তার ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. সুপেয় পানির সুব্যবস্থা করতে হবে।
৪. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বেকার যুবকদের চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে।
সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে খনির পূর্বাংশে পাথরাপাড়া গ্রাম প্রায় এক থেকে দেড় ফুট জায়গা দেবে গেছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছি এবং আমাদের আবাসস্থল নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত। কখন কী ঘটে যাবে, আমরা কেউ বুঝতে পারছি না।’ তিনি জানান, গ্রামের পশ্চিমাংশে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ ফুট জায়গা ইতিমধ্যে তলিয়ে গেছে, যা গ্রামবাসীর মধ্যে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং খনি কর্তৃপক্ষকে বারবার অবগত করা হয়েছে, কিন্তু তারা কোনো কর্ণপাত করছে না। তিনি প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান, এই দুরবস্থার স্থায়ী সমাধানের জন্য যেন খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করে।
সভাপতি আরও বলেন, ‘আপনারা অবগত আছেন যে বিগত দিনে আন্দোলন করে আমরা শুধু বাড়ি ফাটলের জন্য কিছু ক্ষতিপূরণ আদায় করেছিলাম। বর্তমানে যে জায়গা দেবে যাচ্ছে, সে বিষয়ে তারা এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির মাইনিং জিএমকে বহুবার বিষয়টি জানানো হয়েছে।’ তিনি হুঁশিয়ারি দেন যে তাঁদের চার দফা দাবি মেনে না নেওয়া হলে পরবর্তীকালে বৃহত্তর আন্দোলন ঘোষণা করা হবে।
এ সময় বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, বড়পুকুরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হেলেনা খানমসহ ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু তালেব ফরাজীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন কল গ্রহণ করেননি।
ক্ষতিপূরণসহ চার দফা দাবিতে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী সংবাদ সম্মেলন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১১টায় ‘বসতবাড়ি রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে খনি এলাকার পাথরাপাড়া গ্রামে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে খনি কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও, তারা শুধু নামমাত্র একটি জরিপ করে কয়েকটি ফাটল ধরা বাড়ির সামান্য ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। তিনি আরও জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি এমন যে গভীর রাতে গ্রামবাসী ঘুমাতে পারছেন না। যেকোনো মুহূর্তে বাড়িঘরসহ বিভিন্ন স্থাপনা ধসে পড়তে পারে।
কমিটির পক্ষ থেকে চারটি প্রধান দাবি তুলে ধরা হয়—
১. বাড়িঘরে ফাটল ও জায়গা দেবে যাওয়ার জন্য যথাযথ ক্ষতিপূরণসহ স্থায়ী সুব্যবস্থা করতে হবে।
২. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় নতুন পাকা রাস্তার ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. সুপেয় পানির সুব্যবস্থা করতে হবে।
৪. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বেকার যুবকদের চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে।
সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে খনির পূর্বাংশে পাথরাপাড়া গ্রাম প্রায় এক থেকে দেড় ফুট জায়গা দেবে গেছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছি এবং আমাদের আবাসস্থল নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত। কখন কী ঘটে যাবে, আমরা কেউ বুঝতে পারছি না।’ তিনি জানান, গ্রামের পশ্চিমাংশে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ ফুট জায়গা ইতিমধ্যে তলিয়ে গেছে, যা গ্রামবাসীর মধ্যে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং খনি কর্তৃপক্ষকে বারবার অবগত করা হয়েছে, কিন্তু তারা কোনো কর্ণপাত করছে না। তিনি প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান, এই দুরবস্থার স্থায়ী সমাধানের জন্য যেন খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করে।
সভাপতি আরও বলেন, ‘আপনারা অবগত আছেন যে বিগত দিনে আন্দোলন করে আমরা শুধু বাড়ি ফাটলের জন্য কিছু ক্ষতিপূরণ আদায় করেছিলাম। বর্তমানে যে জায়গা দেবে যাচ্ছে, সে বিষয়ে তারা এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির মাইনিং জিএমকে বহুবার বিষয়টি জানানো হয়েছে।’ তিনি হুঁশিয়ারি দেন যে তাঁদের চার দফা দাবি মেনে না নেওয়া হলে পরবর্তীকালে বৃহত্তর আন্দোলন ঘোষণা করা হবে।
এ সময় বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, বড়পুকুরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হেলেনা খানমসহ ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু তালেব ফরাজীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন কল গ্রহণ করেননি।
ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
ক্ষতিপূরণসহ চার দফা দাবিতে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী সংবাদ সম্মেলন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১১টায় ‘বসতবাড়ি রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে খনি এলাকার পাথরাপাড়া গ্রামে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে খনি কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও, তারা শুধু নামমাত্র একটি জরিপ করে কয়েকটি ফাটল ধরা বাড়ির সামান্য ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। তিনি আরও জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি এমন যে গভীর রাতে গ্রামবাসী ঘুমাতে পারছেন না। যেকোনো মুহূর্তে বাড়িঘরসহ বিভিন্ন স্থাপনা ধসে পড়তে পারে।
কমিটির পক্ষ থেকে চারটি প্রধান দাবি তুলে ধরা হয়—
১. বাড়িঘরে ফাটল ও জায়গা দেবে যাওয়ার জন্য যথাযথ ক্ষতিপূরণসহ স্থায়ী সুব্যবস্থা করতে হবে।
২. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় নতুন পাকা রাস্তার ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. সুপেয় পানির সুব্যবস্থা করতে হবে।
৪. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বেকার যুবকদের চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে।
সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে খনির পূর্বাংশে পাথরাপাড়া গ্রাম প্রায় এক থেকে দেড় ফুট জায়গা দেবে গেছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছি এবং আমাদের আবাসস্থল নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত। কখন কী ঘটে যাবে, আমরা কেউ বুঝতে পারছি না।’ তিনি জানান, গ্রামের পশ্চিমাংশে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ ফুট জায়গা ইতিমধ্যে তলিয়ে গেছে, যা গ্রামবাসীর মধ্যে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং খনি কর্তৃপক্ষকে বারবার অবগত করা হয়েছে, কিন্তু তারা কোনো কর্ণপাত করছে না। তিনি প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান, এই দুরবস্থার স্থায়ী সমাধানের জন্য যেন খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করে।
সভাপতি আরও বলেন, ‘আপনারা অবগত আছেন যে বিগত দিনে আন্দোলন করে আমরা শুধু বাড়ি ফাটলের জন্য কিছু ক্ষতিপূরণ আদায় করেছিলাম। বর্তমানে যে জায়গা দেবে যাচ্ছে, সে বিষয়ে তারা এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির মাইনিং জিএমকে বহুবার বিষয়টি জানানো হয়েছে।’ তিনি হুঁশিয়ারি দেন যে তাঁদের চার দফা দাবি মেনে না নেওয়া হলে পরবর্তীকালে বৃহত্তর আন্দোলন ঘোষণা করা হবে।
এ সময় বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, বড়পুকুরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হেলেনা খানমসহ ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু তালেব ফরাজীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন কল গ্রহণ করেননি।
ক্ষতিপূরণসহ চার দফা দাবিতে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী সংবাদ সম্মেলন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১১টায় ‘বসতবাড়ি রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে খনি এলাকার পাথরাপাড়া গ্রামে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে খনি কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও, তারা শুধু নামমাত্র একটি জরিপ করে কয়েকটি ফাটল ধরা বাড়ির সামান্য ক্ষতিপূরণ দিয়েছে। তিনি আরও জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি এমন যে গভীর রাতে গ্রামবাসী ঘুমাতে পারছেন না। যেকোনো মুহূর্তে বাড়িঘরসহ বিভিন্ন স্থাপনা ধসে পড়তে পারে।
কমিটির পক্ষ থেকে চারটি প্রধান দাবি তুলে ধরা হয়—
১. বাড়িঘরে ফাটল ও জায়গা দেবে যাওয়ার জন্য যথাযথ ক্ষতিপূরণসহ স্থায়ী সুব্যবস্থা করতে হবে।
২. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় নতুন পাকা রাস্তার ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. সুপেয় পানির সুব্যবস্থা করতে হবে।
৪. ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বেকার যুবকদের চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে।
সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে খনির পূর্বাংশে পাথরাপাড়া গ্রাম প্রায় এক থেকে দেড় ফুট জায়গা দেবে গেছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছি এবং আমাদের আবাসস্থল নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত। কখন কী ঘটে যাবে, আমরা কেউ বুঝতে পারছি না।’ তিনি জানান, গ্রামের পশ্চিমাংশে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ ফুট জায়গা ইতিমধ্যে তলিয়ে গেছে, যা গ্রামবাসীর মধ্যে চরম আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং খনি কর্তৃপক্ষকে বারবার অবগত করা হয়েছে, কিন্তু তারা কোনো কর্ণপাত করছে না। তিনি প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান, এই দুরবস্থার স্থায়ী সমাধানের জন্য যেন খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করে।
সভাপতি আরও বলেন, ‘আপনারা অবগত আছেন যে বিগত দিনে আন্দোলন করে আমরা শুধু বাড়ি ফাটলের জন্য কিছু ক্ষতিপূরণ আদায় করেছিলাম। বর্তমানে যে জায়গা দেবে যাচ্ছে, সে বিষয়ে তারা এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির মাইনিং জিএমকে বহুবার বিষয়টি জানানো হয়েছে।’ তিনি হুঁশিয়ারি দেন যে তাঁদের চার দফা দাবি মেনে না নেওয়া হলে পরবর্তীকালে বৃহত্তর আন্দোলন ঘোষণা করা হবে।
এ সময় বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, বড়পুকুরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হেলেনা খানমসহ ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু তালেব ফরাজীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন কল গ্রহণ করেননি।
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমের ঘোষণার দুদিন পরই সিলেট রেলওয়ে স্টেশন এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে এই অভিযান শুরু হয়। অভিযানে রেলস্টেশনের সামনে বেশ কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী
৪৩ মিনিট আগেকলেজটিতে বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক ও দুজন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। কলেজটির পরিচিতি থাকলেও শিক্ষার্থী সংখ্যা মাত্র একজন। চলতি বছর এই একজন শিক্ষার্থী শুধু এক বিষয়ে (তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি) এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামের আগুন নেভাতে আরও সময় লাগবে। ভেতর থেকে এখন মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক পানি ও বিষাক্ত গ্যাস বেরিয়ে আসছে। ফলে এই মুহূর্তে ওই এলাকা বিপজ্জনক।
১ ঘণ্টা আগেভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই এলাকায় তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে ও তির মেরে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের বাড়ি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায়। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তিদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমের ঘোষণার দুদিন পরই সিলেট রেলওয়ে স্টেশন এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে এই অভিযান শুরু করা হয়। অভিযানে রেলস্টেশনের সামনে বেশ কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে বিপুল পুলিশও উপস্থিত ছিল।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশিক মাহমুদ কবীরের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযানের শুরুতে তিনি অবৈধ স্থাপনা যাঁরা বসিয়েছেন, তাঁদের ২০ মিনিট সময় দেন সরিয়ে নেওয়ার জন্য। ২০ মিনিটের মধ্যে বিভিন্ন দোকান ও এসব অবৈধ স্থাপনার মালিকেরা তাঁদের মালপত্র সরিয়ে নেন। পরে বুলডোজার দিয়ে স্থাপনাগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
এর আগে মঙ্গলবার সিলেট রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শনে গিয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম ওই এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের কথা জানিয়েছিলেন।
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমের ঘোষণার দুদিন পরই সিলেট রেলওয়ে স্টেশন এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে এই অভিযান শুরু করা হয়। অভিযানে রেলস্টেশনের সামনে বেশ কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে বিপুল পুলিশও উপস্থিত ছিল।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশিক মাহমুদ কবীরের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযানের শুরুতে তিনি অবৈধ স্থাপনা যাঁরা বসিয়েছেন, তাঁদের ২০ মিনিট সময় দেন সরিয়ে নেওয়ার জন্য। ২০ মিনিটের মধ্যে বিভিন্ন দোকান ও এসব অবৈধ স্থাপনার মালিকেরা তাঁদের মালপত্র সরিয়ে নেন। পরে বুলডোজার দিয়ে স্থাপনাগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
এর আগে মঙ্গলবার সিলেট রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শনে গিয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম ওই এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের কথা জানিয়েছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেকলেজটিতে বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক ও দুজন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। কলেজটির পরিচিতি থাকলেও শিক্ষার্থী সংখ্যা মাত্র একজন। চলতি বছর এই একজন শিক্ষার্থী শুধু এক বিষয়ে (তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি) এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামের আগুন নেভাতে আরও সময় লাগবে। ভেতর থেকে এখন মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক পানি ও বিষাক্ত গ্যাস বেরিয়ে আসছে। ফলে এই মুহূর্তে ওই এলাকা বিপজ্জনক।
১ ঘণ্টা আগেভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই এলাকায় তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে ও তির মেরে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের বাড়ি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায়। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তিদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
কলেজটিতে বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক ও দুজন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। কলেজটির পরিচিতি থাকলেও শিক্ষার্থী সংখ্যা মাত্র একজন। চলতি বছর এই একজন শিক্ষার্থী শুধু এক বিষয়ে (তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি) এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
আজ বৃহস্পতিবার ফলাফল ঘোষণা হলে দেখা যায়, কলেজটির একমাত্র পরীক্ষার্থী দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দিয়েও পাস করতে পারেনি। এমন ঘটনা ঘটেছে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার সাতপাই উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজে।
ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সূত্রে জানা যায়, মো. খায়রুল ইসলাম নামের একজন শিক্ষার্থী এ প্রতিষ্ঠান থেকে গত বছর এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিষয়ে ফেল করে। সে এ বছর আবার প্রতিষ্ঠানটি থেকে ফরম ফিলাপ করে ওই এক বিষয়ে সৈয়দপুর সরকারি কলেজ কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা সম্পন্ন করে। ফল প্রকাশে দেখা যায়, ওই একজন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে, অর্থাৎ ওই কলেজ থেকে এ বছর কেউ পাস করেনি; একজন পরীক্ষার্থী, একজনই ফেল।
সূত্রটি আরও জানায়, ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদানের অনুমতি দেওয়া হয়। তবে দীর্ঘ ১০ বছর ধরে শিক্ষকেরা বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না। প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক ও দুজন কর্মচারী রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দু-একজন নিয়মিত শিক্ষার্থী নিয়ে কোনো রকমে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। কলেজের শিক্ষকেরাও নিয়মিত আসেন না। ক্লাস ঠিকমতো হয় না। প্রতিদিন আগেই ছুটি হয় প্রতিষ্ঠানটিতে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, ‘কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ চান না কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হোক। তাই তিনি শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে অনাগ্রহী। আমরা স্যারকে একাধিকবার বলেও তিনি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করাতে চান না। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির জমি নিয়েও রয়েছে ঝামেলা। ১০ বছর আগে আমাদের নিয়োগ দেওয়া হলেও আমরা কোনো বেতন-ভাতা পাই না।’
অকৃতকার্য হওয়া শিক্ষার্থী মো. খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ১ হাজার ৪০০ টাকা দিয়ে কলেজে ভর্তি হই। এরপর ক্লাস করার জন্য অধ্যক্ষ স্যারকে কল দিলে তিনি বলেন যে, তুমি বাসায় ও প্রাইভেটে পড়ো।’
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল হাকিম এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম প্রামাণিক বলেন, ‘কলেজটি এখনো এমপিওভুক্ত হয়নি। প্রতিষ্ঠানটি থেকে একজন মাত্র শিক্ষার্থীর পরীক্ষা দিয়ে ফেল করার বিষয়টি জেনেছি। কেন এমন হলো—বিষয়টি দেখব।’
কলেজটিতে বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক ও দুজন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। কলেজটির পরিচিতি থাকলেও শিক্ষার্থী সংখ্যা মাত্র একজন। চলতি বছর এই একজন শিক্ষার্থী শুধু এক বিষয়ে (তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি) এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
আজ বৃহস্পতিবার ফলাফল ঘোষণা হলে দেখা যায়, কলেজটির একমাত্র পরীক্ষার্থী দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দিয়েও পাস করতে পারেনি। এমন ঘটনা ঘটেছে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার সাতপাই উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজে।
ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সূত্রে জানা যায়, মো. খায়রুল ইসলাম নামের একজন শিক্ষার্থী এ প্রতিষ্ঠান থেকে গত বছর এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিষয়ে ফেল করে। সে এ বছর আবার প্রতিষ্ঠানটি থেকে ফরম ফিলাপ করে ওই এক বিষয়ে সৈয়দপুর সরকারি কলেজ কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা সম্পন্ন করে। ফল প্রকাশে দেখা যায়, ওই একজন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে, অর্থাৎ ওই কলেজ থেকে এ বছর কেউ পাস করেনি; একজন পরীক্ষার্থী, একজনই ফেল।
সূত্রটি আরও জানায়, ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদানের অনুমতি দেওয়া হয়। তবে দীর্ঘ ১০ বছর ধরে শিক্ষকেরা বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না। প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক ও দুজন কর্মচারী রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দু-একজন নিয়মিত শিক্ষার্থী নিয়ে কোনো রকমে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। কলেজের শিক্ষকেরাও নিয়মিত আসেন না। ক্লাস ঠিকমতো হয় না। প্রতিদিন আগেই ছুটি হয় প্রতিষ্ঠানটিতে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, ‘কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ চান না কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হোক। তাই তিনি শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে অনাগ্রহী। আমরা স্যারকে একাধিকবার বলেও তিনি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করাতে চান না। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির জমি নিয়েও রয়েছে ঝামেলা। ১০ বছর আগে আমাদের নিয়োগ দেওয়া হলেও আমরা কোনো বেতন-ভাতা পাই না।’
অকৃতকার্য হওয়া শিক্ষার্থী মো. খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ১ হাজার ৪০০ টাকা দিয়ে কলেজে ভর্তি হই। এরপর ক্লাস করার জন্য অধ্যক্ষ স্যারকে কল দিলে তিনি বলেন যে, তুমি বাসায় ও প্রাইভেটে পড়ো।’
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল হাকিম এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম প্রামাণিক বলেন, ‘কলেজটি এখনো এমপিওভুক্ত হয়নি। প্রতিষ্ঠানটি থেকে একজন মাত্র শিক্ষার্থীর পরীক্ষা দিয়ে ফেল করার বিষয়টি জেনেছি। কেন এমন হলো—বিষয়টি দেখব।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমের ঘোষণার দুদিন পরই সিলেট রেলওয়ে স্টেশন এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে এই অভিযান শুরু হয়। অভিযানে রেলস্টেশনের সামনে বেশ কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী
৪৩ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামের আগুন নেভাতে আরও সময় লাগবে। ভেতর থেকে এখন মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক পানি ও বিষাক্ত গ্যাস বেরিয়ে আসছে। ফলে এই মুহূর্তে ওই এলাকা বিপজ্জনক।
১ ঘণ্টা আগেভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই এলাকায় তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে ও তির মেরে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের বাড়ি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায়। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তিদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামের আগুন নেভাতে আরও সময় লাগবে। ভেতর থেকে এখন মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক পানি ও বিষাক্ত গ্যাস বেরিয়ে আসছে। ফলে এই মুহূর্তে ওই এলাকা বিপজ্জনক।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রূপনগর শিয়ালবাড়ি ঘটনাস্থলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামান।
কাজী নজমুজ্জামান বলেন, ‘কেমিক্যাল গোডাউনের আগুন খুব ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়। যার কারণে আমরা নিজেদের সেফটি বজায় রেখে কাজ করছি। এই আগুন নির্বাপণ করতে একটু সময় লাগবে। সকাল থেকে আমরা প্রত্যেকটা গ্রাউন্ড মনিটরে দুইটা করে ডেলিভারেজ দিয়ে পানি দিচ্ছি। মোট চারটা লাইনে পানি দিচ্ছি। সকাল থেকে একটু গন্ধ বেশি ছিল। কুয়াশা আকারেও পানি দিচ্ছি। পানির সঙ্গে কেমিক্যালটা মিশে যাচ্ছে। ভেতর থেকে যে পানি আসছে—এটা আমাদের মানবদেহের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক। এলাকার জনগণকে এটা থেকে নিরাপদে থাকতে হবে। ৩টার দিকে আমাদের একটা বিশেষজ্ঞ দল আসবে। তারা ভিজিট করে বিস্তারিত আপনাদের বলবে।’
ভেতরে প্রবেশের বিষয়ে নজমুজ্জামান বলেন, ‘গুদামের ওখানে স্টিলের একটা গেট ছিল। আগুন লাগার পর থেকেই সেটা তালা মারা ছিল। এই তালা কেটে আমরা ভেতরে প্রবেশ করেছি। ভেতরে গ্রাউন্ড মনিটর সেট করে আসছি। সেখানে কুয়াশার মতো করে পানি দিচ্ছি, যাতে কেমিক্যালের বিক্রিয়া কমে যায় এবং এলাকার পরিবেশ নিরাপদ হয়।’
বিষাক্ত গ্যাস ছড়িয়ে যাওয়ার বিষয়ে কাজী নজমুজ্জামান বলেন, ‘এই গ্যাস মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। নিজের নিরাপত্তার জন্য আমরা যেন সেফ পজিশনে চলে যাই। অন্ততপক্ষে অনেক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।’
রাসায়নিকের গুদামে মরদেহ আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা গেট খুলে দেখেছি, কিন্তু আমরা সঠিকভাবে এখনো দেখতে পাইনি ভেতরে লাশ আছে কি না। আমাদের ধারণা, সেখানে লাশ থাকার সম্ভাবনা কম। কারণ, গেট বন্ধ ছিল।’
কী ধরনের কেমিক্যাল ও দ্রুত কাজ শেষ করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ব্লিচিং পাউডার, অ্যাসিড, সোডিয়াম-বায়ো-কার্বনেট, পটাশসহ আরও কিছু কেমিক্যাল ছিল। আগুন লেগে সব এক হয়ে গেছে। ভেতরে বিস্ফোরণ হচ্ছে। সময় না দিয়ে দ্রুত কাজ করতে গেলে বিপদের আশঙ্কা থাকে। আমাদের গ্রাউন্ড মনিটর সেখানে সেটআপ করে আসছি। আর বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এখানে কুয়াশা আকারে পানি দিয়ে এই বিক্রিয়া কমাতে হবে। আমরা সেভাবেই করছি। আমাদের আধুনিক গাড়ি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছি। এ মুহূর্তে এই এলাকা বিপজ্জনক। সবাই নিরাপদে থাকুন। কেমিক্যালের আগুন নেভাতে গেলে দ্রুত অ্যাকশনে যাওয়া যাবে না।’
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামের আগুন নেভাতে আরও সময় লাগবে। ভেতর থেকে এখন মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক পানি ও বিষাক্ত গ্যাস বেরিয়ে আসছে। ফলে এই মুহূর্তে ওই এলাকা বিপজ্জনক।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রূপনগর শিয়ালবাড়ি ঘটনাস্থলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামান।
কাজী নজমুজ্জামান বলেন, ‘কেমিক্যাল গোডাউনের আগুন খুব ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়। যার কারণে আমরা নিজেদের সেফটি বজায় রেখে কাজ করছি। এই আগুন নির্বাপণ করতে একটু সময় লাগবে। সকাল থেকে আমরা প্রত্যেকটা গ্রাউন্ড মনিটরে দুইটা করে ডেলিভারেজ দিয়ে পানি দিচ্ছি। মোট চারটা লাইনে পানি দিচ্ছি। সকাল থেকে একটু গন্ধ বেশি ছিল। কুয়াশা আকারেও পানি দিচ্ছি। পানির সঙ্গে কেমিক্যালটা মিশে যাচ্ছে। ভেতর থেকে যে পানি আসছে—এটা আমাদের মানবদেহের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক। এলাকার জনগণকে এটা থেকে নিরাপদে থাকতে হবে। ৩টার দিকে আমাদের একটা বিশেষজ্ঞ দল আসবে। তারা ভিজিট করে বিস্তারিত আপনাদের বলবে।’
ভেতরে প্রবেশের বিষয়ে নজমুজ্জামান বলেন, ‘গুদামের ওখানে স্টিলের একটা গেট ছিল। আগুন লাগার পর থেকেই সেটা তালা মারা ছিল। এই তালা কেটে আমরা ভেতরে প্রবেশ করেছি। ভেতরে গ্রাউন্ড মনিটর সেট করে আসছি। সেখানে কুয়াশার মতো করে পানি দিচ্ছি, যাতে কেমিক্যালের বিক্রিয়া কমে যায় এবং এলাকার পরিবেশ নিরাপদ হয়।’
বিষাক্ত গ্যাস ছড়িয়ে যাওয়ার বিষয়ে কাজী নজমুজ্জামান বলেন, ‘এই গ্যাস মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। নিজের নিরাপত্তার জন্য আমরা যেন সেফ পজিশনে চলে যাই। অন্ততপক্ষে অনেক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।’
রাসায়নিকের গুদামে মরদেহ আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা গেট খুলে দেখেছি, কিন্তু আমরা সঠিকভাবে এখনো দেখতে পাইনি ভেতরে লাশ আছে কি না। আমাদের ধারণা, সেখানে লাশ থাকার সম্ভাবনা কম। কারণ, গেট বন্ধ ছিল।’
কী ধরনের কেমিক্যাল ও দ্রুত কাজ শেষ করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ব্লিচিং পাউডার, অ্যাসিড, সোডিয়াম-বায়ো-কার্বনেট, পটাশসহ আরও কিছু কেমিক্যাল ছিল। আগুন লেগে সব এক হয়ে গেছে। ভেতরে বিস্ফোরণ হচ্ছে। সময় না দিয়ে দ্রুত কাজ করতে গেলে বিপদের আশঙ্কা থাকে। আমাদের গ্রাউন্ড মনিটর সেখানে সেটআপ করে আসছি। আর বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এখানে কুয়াশা আকারে পানি দিয়ে এই বিক্রিয়া কমাতে হবে। আমরা সেভাবেই করছি। আমাদের আধুনিক গাড়ি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছি। এ মুহূর্তে এই এলাকা বিপজ্জনক। সবাই নিরাপদে থাকুন। কেমিক্যালের আগুন নেভাতে গেলে দ্রুত অ্যাকশনে যাওয়া যাবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমের ঘোষণার দুদিন পরই সিলেট রেলওয়ে স্টেশন এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে এই অভিযান শুরু হয়। অভিযানে রেলস্টেশনের সামনে বেশ কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী
৪৩ মিনিট আগেকলেজটিতে বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক ও দুজন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। কলেজটির পরিচিতি থাকলেও শিক্ষার্থী সংখ্যা মাত্র একজন। চলতি বছর এই একজন শিক্ষার্থী শুধু এক বিষয়ে (তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি) এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই এলাকায় তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে ও তির মেরে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের বাড়ি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায়। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তিদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জ ও চুনারুঘাট প্রতিনিধি
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই এলাকায় তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে ও তির মেরে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের বাড়ি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায়। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তিদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে চুনারুঘাটের বাল্লা স্থলবন্দর দিয়ে ওই তিন ব্যক্তির লাশ হস্তান্তর করে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এ সময় বিজিবি এবং বাংলাদেশ ও ভারতের পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন চুনারুঘাটের আলীনগর গ্রামের আশ্বব আলীর ছেলে জুয়েল মিয়া (৩২), বাসুল্লা গ্রামের কনা মিয়ার ছেলে পণ্ডিত মিয়া (৪৫) ও কবিলাশপুর গ্রামের কদ্দুস মিয়ার ছেলে সজল মিয়া (২০)।
এর আগে চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম জানান, বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ওই তিন ব্যক্তির লাশ হস্তান্তরের কথা রয়েছে। লাশ গ্রহণের জন্য পুলিশ, বিজিবি, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও নিহত ব্যক্তিদের স্বজনেরা উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের বল্লা সীমান্তে অপেক্ষা করছেন।
নিহত পণ্ডিত মিয়ার ছেলে জাহির মিয়া জানান, গত মঙ্গলবার সকালে তাঁর বাবাসহ তিনজন বিড়ির পাতা সংগ্রহের জন্য পাহাড়ে গিয়েছিলেন। ভুলবশত হয়তো তাঁরা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে চলে যান। এর পর থেকে তাঁরা নিখোঁজ ছিলেন। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় খবর আসে, তাঁদের লাশ ভারতে রয়েছে।
থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ওই তিন ব্যক্তি গরু আনার জন্য গত সোমবার রাতে অবৈধভাবে সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে ত্রিপুরার খোয়াই জেলার বিদ্যাবিল এলাকায় প্রবেশ করেন। সেখানে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী তাঁদের কুপিয়ে ও তির মেরে হত্যা করেন। পরে ত্রিপুরার খোয়াই থানা-পুলিশ তাঁদের লাশ উদ্ধার করে।
চুনারুঘাটের গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য তারেকুর রহমান বলেন, গতকাল রাতে বিজিবি নিহত ওই তিন ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে। পরে বিএসএফের পক্ষ থেকে পাওয়া ছবি দেখে জুয়েল, পণ্ডিত ও সজলের লাশ শনাক্ত করা হয়।
৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানজিনুল রহমান বলেন, সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও সৌহার্দ্য বজায় রাখার পাশাপাশি ভবিষ্যতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই এলাকায় তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে ও তির মেরে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের বাড়ি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায়। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে নিহত ব্যক্তিদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে চুনারুঘাটের বাল্লা স্থলবন্দর দিয়ে ওই তিন ব্যক্তির লাশ হস্তান্তর করে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। এ সময় বিজিবি এবং বাংলাদেশ ও ভারতের পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন চুনারুঘাটের আলীনগর গ্রামের আশ্বব আলীর ছেলে জুয়েল মিয়া (৩২), বাসুল্লা গ্রামের কনা মিয়ার ছেলে পণ্ডিত মিয়া (৪৫) ও কবিলাশপুর গ্রামের কদ্দুস মিয়ার ছেলে সজল মিয়া (২০)।
এর আগে চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম জানান, বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ওই তিন ব্যক্তির লাশ হস্তান্তরের কথা রয়েছে। লাশ গ্রহণের জন্য পুলিশ, বিজিবি, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও নিহত ব্যক্তিদের স্বজনেরা উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের বল্লা সীমান্তে অপেক্ষা করছেন।
নিহত পণ্ডিত মিয়ার ছেলে জাহির মিয়া জানান, গত মঙ্গলবার সকালে তাঁর বাবাসহ তিনজন বিড়ির পাতা সংগ্রহের জন্য পাহাড়ে গিয়েছিলেন। ভুলবশত হয়তো তাঁরা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে চলে যান। এর পর থেকে তাঁরা নিখোঁজ ছিলেন। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় খবর আসে, তাঁদের লাশ ভারতে রয়েছে।
থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ওই তিন ব্যক্তি গরু আনার জন্য গত সোমবার রাতে অবৈধভাবে সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে ত্রিপুরার খোয়াই জেলার বিদ্যাবিল এলাকায় প্রবেশ করেন। সেখানে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী তাঁদের কুপিয়ে ও তির মেরে হত্যা করেন। পরে ত্রিপুরার খোয়াই থানা-পুলিশ তাঁদের লাশ উদ্ধার করে।
চুনারুঘাটের গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য তারেকুর রহমান বলেন, গতকাল রাতে বিজিবি নিহত ওই তিন ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে। পরে বিএসএফের পক্ষ থেকে পাওয়া ছবি দেখে জুয়েল, পণ্ডিত ও সজলের লাশ শনাক্ত করা হয়।
৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানজিনুল রহমান বলেন, সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও সৌহার্দ্য বজায় রাখার পাশাপাশি ভবিষ্যতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সভাপতি নূর মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি কর্তৃপক্ষ অননুমোদিত জায়গায় কয়লা তোলার কারণে পাথরাপাড়া গ্রামের বসতভিটা, আবাদি জমি ও রাস্তাঘাট দেবে যাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমের ঘোষণার দুদিন পরই সিলেট রেলওয়ে স্টেশন এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে এই অভিযান শুরু হয়। অভিযানে রেলস্টেশনের সামনে বেশ কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী
৪৩ মিনিট আগেকলেজটিতে বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক ও দুজন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। কলেজটির পরিচিতি থাকলেও শিক্ষার্থী সংখ্যা মাত্র একজন। চলতি বছর এই একজন শিক্ষার্থী শুধু এক বিষয়ে (তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি) এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামের আগুন নেভাতে আরও সময় লাগবে। ভেতর থেকে এখন মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক পানি ও বিষাক্ত গ্যাস বেরিয়ে আসছে। ফলে এই মুহূর্তে ওই এলাকা বিপজ্জনক।
১ ঘণ্টা আগে