
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, আওয়ামী লীগের আমলে শেখ হাসিনা আমাদের আসন অফার করেছিলেন, টাকা অফার করেছিলেন। কিন্তু আমরা ফ্যাসিবাদের সঙ্গে আপস করিনি। আমরা ২-৪টি আসনের জন্য কারও সঙ্গে জোট করব না।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘হুমকিধমকি দিয়ে আর কেউ জনপ্রতিনিধি হতে পারবে না। জনগণের ভোট ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ কিংবা জাতীয় সংসদের কোনো পদে কেউ আর আসতে পারবে না।’ একই সঙ্গে চর দখল, হয়রানি ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ‘ফ্যাসিস্টের দোসর’ বা ‘আওয়ামী লীগ’ ট্যাগ দিয়ে

জনগণের বিরুদ্ধে যারাই দাঁড়াবে, জনগণের সঙ্গে যারাই তামাশা করবে, তারাই রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের মতো নাই হয়ে যাবে। আমরা এই তরুণ প্রজন্ম জনগণের সঙ্গে আছি এবং থাকতে চাই। জনগণের চিন্তাভাবনাকে ধারণ করেই আগামী দিনের রাজনীতি এগিয়ে নিতে চাই।