Ajker Patrika
সরাসরি

২০ ইসরায়েলি জিম্মি ও ১৯০০ ফিলিস্তিনি বন্দীর তালিকা প্রকাশ

১১: ২৪

বন্দী বিনিময় প্রক্রিয়া শুরু করেছে রেডক্রস

আন্তর্জাতিক রেকক্রস (আইসিআরসি) জানিয়েছে, গাজা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে জিম্মি ও বন্দীদের মুক্তি তদারকি করার জন্য তারা ‘একটি বহু-পর্যায়ের প্রক্রিয়া’ শুরু করেছে।

১১: ২১

মধ্যপ্রাচ্যের পথে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

ইসরায়েল এবং মিসর সফরের উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বহনকারী এয়ার ফোর্স ওয়ান মধ্যপ্রাচ্যের দিকে যাত্রা শুরু করেছে।

অতীতে, যখন বন্দী বিনিময় হতো, তখন সেটি ছিল একটি দীর্ঘ, টানাপোড়েনপূর্ণ প্রক্রিয়া। এখন মার্কিন প্রেসিডেন্টের সফরের সময়সূচি অনুসারে দ্রুত প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

জিম্মি ও বন্দী বিনিময়ের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইসরায়েলে অবতরণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

এরপর, যখন তিনি মিসরে যাবেন। সেখানে ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করবেন ট্রাম্প।

১১: ১৬

ইসরায়েলি জিম্মিদের নিতে উত্তর গাজায় রেডক্রসের বাস

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা তথ্য পেয়েছে যে রেড ক্রসের বাসগুলো উত্তর গাজার একটি সভাস্থলে যাচ্ছে। সেখানে বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি জিম্মিকে হস্তান্তর করা হবে।

সামরিক বাহিনী এক্স হ্যান্ডলে জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আরও জিম্মিকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত যাদের শিগগিরই রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

১১: ১২

ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট পদক পেতে যাচ্ছেন ট্রাম্প

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, আজ ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগ মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ইসরায়েলের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা দেবেন।

হারজোগ বলেছেন, আব্রাহাম অ্যাকর্ড, ‘ঐতিহাসিক’ যুদ্ধবিরতি চুক্তি, ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করা এবং ইরানে মার্কিন হামলা-সহ ইসরায়েলের প্রতি ট্রাম্পের ‘অটল সমর্থন’-এর স্বীকৃতিস্বরূপ এই সম্মাননা দেওয়া হবে।

জেরুজালেম পোস্ট এবং ওয়াইনেট নিউজের খবরে বলা হয়েছে, আজ ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটে তাঁদের বৈঠকে হারজোগ ট্রাম্পকে এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অবহিত করবেন।

আজ ইসরায়েলি সংসদে ট্রাম্পের ভাষণ দেওয়ারও কথা রয়েছে।

১১: ০৯

শারম আল-শেখ পৌঁছেছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্টারমার

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কায়ার স্টারমার মিসরের শারম আল-শেখ পৌঁছেছেন। আজ সেখানে গাজার শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে বিশ্ব নেতাদের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।

যুক্তরাজ্য দীর্ঘদিন ধরে ফিলিস্তিনিদের ভাগ্যকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে আসছে। যুক্তরাজ্যই ১৯১৭ সালের বেলফোর ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে ফিলিস্তিনে ‘ইহুদি জনগণের জন্য একটি জাতীয় আবাস’ প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।

১১: ০৭

২০ ইসরায়েলি জিম্মি ও ১৯০০ ফিলিস্তিনি বন্দীর তালিকা দিল হামাস

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় মুক্তি পেতে যাওয়ার ১ হাজার ৯০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি বন্দীর নাম প্রকাশ করেছে হামাস।

রেড ক্রস মুক্তি তদারকি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ফিলিস্তিনি বন্দীদের গাজা অথবা অধিকৃত পশ্চিম তীরে ফিরিয়ে আনার জন্য ইসরায়েলের ওফার কারাগারে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি গাড়ি অপেক্ষা করছে।

এর আগে ২০ জন ইসরায়েলি জিম্মির তালিকা প্রকাশ করেছে হামাস।

১০: ৪৮

মুক্তির তালিকায় নেই মারওয়ান বারগুতি

হামাস বলছে, মারওয়ান বারগুতির নাম মুক্তি পেতে যাওয়া বন্দীদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।

তালিকায় আরেকজন নেতা ছিলেন, আহমেদ সাদাত। তিনি পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব প্যালেস্টাইনের নেতা। স্পষ্টতই হামাসের সঙ্গে তাঁর মতপার্থক্য রয়েছে। তিনিও বিনিময় তালিকায় থাকছেন না।

তবে এক্ষেত্রে বারগুতির গুরুত্ব অনেক। ২০০২ সালে গ্রেপ্তার হন তিনি। দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচটি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ২০০৪ সালে পাঁচজন ইসরায়েলিকে হত্যার পরিকল্পনার জন্য ৪০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তাঁকে।

এই দুজনের কাউকেই মুক্তি দেওয়া হচ্ছে না।

১০: ৪৪

ইসরায়েলি জিম্মিদের তালিকা দিল হামাস

হামাস কর্তৃক প্রকাশিত তালিকা অনুসারে, আজ মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দীদের মধ্যে রয়েছেন: এলকানা বোহবোট, মাতান অ্যাংরেস্ট, আভিনাতান ওর, ইয়োসেফ-হাইম ওহানা, অ্যালোন ওহেল, এভিয়াতার দাভুদ, গাই গিলবোয়া-দালাল, রম ব্রাস্লাভস্কি এবং যমজ সন্তান গালি এবং জিভ বারম্যান।

আরও রয়েছেন— আইতান মোর, সেগেভ কালফন, ম্যাক্সিম হারকিন, আইতান হর্ন, বার কুপারশটাইন, ওমরি মিরান এবং ভাই ডেভিড কুনিও এবং এরিয়েল কুনিও।

ইসরায়েলি সেনা নিমরোদ কোহেন এবং মাতান জাঙ্গাউকারও তালিকায় রয়েছেন।

১০: ৪০

ইসরায়েলের কারাগারে পৌঁছেছে রেড ক্রসের বাস

আন্তর্জাতিক রেকক্রসের (আইসিআরসি) বাসগুলো ইসরায়েলের ওফের সামরিক কারাগারে পৌঁছেছে। সেখান থেকে ১০৮ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে অধিকৃত পশ্চিম তীর এবং জেরুজালেমে আনা হবে।

নেগেভের কটজিওট কারাগার থেকে আরও ১৪২ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে গাজায় অথবা নির্বাসনে যাওয়ার জন্য মুক্তি দেওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে।