শনিবার, ০৩ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
হাদিস
কেমন ছিল ইসলামপূর্ব যুগের কোরবানি
কোরবানি মানবজাতির সূচনাকাল থেকে চলে আসা পবিত্র ইবাদত। অতীতের সব নবী-রাসুলের শরিয়তেই কোরবানির বিধান ছিল। সময় ও পদ্ধতি ভিন্ন হলেও সব শরিয়তে কোরবানির মর্ম ছিল এক ও অভিন্ন। তা হলো, আল্লাহর দেওয়া সম্পদ তাঁর নামে, তাঁরই নির্দেশিত পদ্ধতিতে একমাত্র তাঁর জন্য উৎসর্গ করা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘প্রত্যেক
ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াই
বন্যা, ভূমিকম্প, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে মানুষের জীবন বিপন্ন হয়। অসহায় হয়ে পড়ে আক্রান্ত মানুষেরা। কোরআনের ভাষায়, এসব মহান আল্লাহর পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের ভয়, ক্ষুধা, ধনসম্পদ ও ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দিয়ে পরীক্ষা করব। (হে রাসুল,) ধৈর্যশীলদের
ইহরাম অবস্থায় যা করা যাবে না
ইহরাম পরিধানের পর কী কী কাজ করা যাবে না—বিস্তারিত জানতে চাই।
খলিফা ওমরের বাজার ব্যবস্থাপনা
ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত ওমর (রা.) নাগরিকদের কল্যাণে সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থাপনার এক অনন্য উপমা স্থাপন করেন। তাঁর শাসনামলে অতিরিক্ত মুনাফা, মজুতদারি, কালোবাজারিসহ সব ধরনের অবৈধ লেনদেন নিষিদ্ধ ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য তিনি তদারককারী নিয়োগ দেন। তাঁর বাজার ব্যবস্থাপনার ধরন ও পদ্ধতির কথা লিখেছেন আমজাদ
সাদাসিধে জীবনযাপনে নবীজির উৎসাহ
ইসলাম সাদাসিধে জীবনযাপনে উৎসাহ দেয়। বিলাসিতা কিংবা জাঁকজমকপূর্ণ জীবনযাপন ইসলামি বিধিবিধান পালনে অনেক সময় অন্তরায় হয়ে যায়। রাসুল (সা.) অনাড়ম্বর জীবনযাপন করতে পছন্দ করতেন। তাঁর জীবন ছিল নিতান্তই সাদাসিধে। ভীষণ খাদ্যকষ্টেও তিনি দিনাতিপাত করেছেন। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা কি শুনছ না?
আমলে কাসিরের মর্ম ও বিধান
মনোযোগ ও একাগ্রতা নামাজের প্রাণ। মনোযোগ ধরে রাখার পাশাপাশি নামাজ যেন ভেঙে না যায়, মুসল্লিকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। নামাজ যেসব কারণে ভেঙে যায় তার একটি হলো আমলে কাসির। কারও নামাজে আমলে কাসির ঘটলে নামাজ নষ্ট হয়ে যায়। এর কারণে আবার নতুন করে নামাজ পড়তে হয়।
ফরজ হজ আদায় না করার শাস্তি
সামর্থ্যবানদের ফরজ হজ পালনের বিষয়ে কোরআন-হাদিসে বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। হজ আদায় না করার কঠোর শাস্তির কথাও বলা হয়েছে। সামর্থ্যবান হওয়া সত্ত্বেও হজ পালন না করলে, সে আল্লাহ তাআলার দায়িত্ব থেকে মুক্ত ও হতভাগা রূপে বিবেচিত হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা (কাবাঘরে) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে, তাদের
মহানবী (সা.) কখন নবুওয়ত লাভ করেন
মহানবী (সা.) কখন নবুওয়ত লাভ করেন? কোরআন-হাদিসের আলোকে জানালে উপকৃত হব।
বদনজর থেকে বাঁচতে ৩ করণীয়
বদনজর একটি সুপরিচিত শব্দ। এর অর্থ কুদৃষ্টি। সাধারণত হিংসুকের দৃষ্টির প্রভাবে ব্যক্তি বা বস্তুর যে ক্ষতি হয়, তাকে বদনজর বলা হয়। বদনজরের সত্যতা কোরআন ও হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা বদনজর থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাও। কেননা, বদনজর সত্য।’ (ইবনে মাজাহ
দাম্পত্য সম্পর্কে শয়তানের প্ররোচনা
মানুষ ইসলামসম্মত উপায়ে বসবাস করলে শয়তানের তা সহ্য হয় না। তার কাজই হলো মানুষকে সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত করে জাহান্নামের পথে পরিচালিত করা। মানুষের দাম্পত্যজীবনে শত অসুবিধা থাকলেও স্বামী-স্ত্রী উভয়ে সুখে-শান্তিতে দিন যাপন করতে চায়। তবে শয়তান এসব বিষয় নিয়ে তাদের প্ররোচিত করে এবং দাম্পত্য-কলহ তৈরি করে তাদের
কতটুকু সম্পদ থাকলে হজ ফরজ
পাঁচটি শর্ত পাওয়া গেলে হজ ফরজ হয়। শর্তগুলো হলো মুসলমান হওয়া, মানসিকভাবে সুস্থ হওয়া, সাবালক হওয়া, স্বাধীন হওয়া এবং সামর্থ্য থাকা। সামর্থ্য থাকার অর্থ আর্থিক ও শারীরিকভাবে সক্ষম হওয়া। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘এই ঘরের হজ করা মানুষের ওপর আল্লাহর প্রাপ্য; যে লোকের সামর্থ্য রয়েছে এ পর্যন্ত পৌঁছ
দুঃস্বপ্ন দেখলে পাঁচ করণীয়
স্বপ্ন কখনো কখনো বিশেষ অর্থবহ হয় ৷ তাই দুঃস্বপ্ন দেখলে আমরা ভীষণ ভয় পাই। এ ক্ষেত্রে আমাদের কী করা উচিত সে বিষয়ে হাদিসে বেশ কিছু করণীয়ের কথা আলোচিত হয়েছে। যথা—
অজুর পুণ্যময় কয়েকটি দোয়া
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। আর নামাজের জন্য অজু করা আবশ্যক। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যখন নামাজের জন্য উঠবে, তখন নিজেদের চেহারা ও কনুই পর্যন্ত হাত ধুয়ে নেবে। নিজেদের মাথা মাসেহ করবে এবং টাখনু পর্যন্ত পা ধুয়ে নেবে।’ (সুরা মায়েদা: ৬) এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা
যাদের চোখ আল্লাহ পছন্দ করেন
স্বাভাবিকভাবে ব্যক্তির কর্মগুণে পরকালীন জীবনে জান্নাত কিংবা জাহান্নাম নির্ধারিত হবে। তবে এমন কিছু সৌভাগ্যবান মানুষ আছে, যাদের জন্য আল্লাহ তাআলা জাহান্নামে প্রবেশ হারাম করে দিয়েছেন। তাদের জাহান্নামে প্রবেশ তো দূরের কথা, জাহান্নামের আগুন তাদের চোখও স্পর্শ করতে পারবে না।
আল্লাহর অতিপ্রিয় দুটি বাক্য
সহিহ বুখারির সর্বশেষ হাদিসে বলা হয়েছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘দুটি বাক্য দয়াময়ের কাছে খুবই প্রিয়। তা জিহ্বায় (উচ্চারণ করা) হালকা হলেও (পরকালের) মিজান পাল্লায় তা অনেক ভারী হবে। বাক্য দুটি হলো ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আজিম।’ অর্থ: আল্লাহর প্র
যেভাবে চুরি হয়েছিল হাজরে আসওয়াদ
পবিত্র কাবাঘরের পূর্ব কোণে স্থাপিত একটি কালো পাথরকে আরবিতে হাজরে আসওয়াদ বলা হয়। একে মুসলমানরা জান্নাতি পাথর হিসেবে বিশ্বাস করে। এই পাথরের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ ও ওমরাহ পালনের সময় তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজরে আসওয়াদে চুমু দেওয়া সুন্নত। তাই মুসলমানদের ক
জিলকদ মাসে যে আমল করবেন
হিজরি সনের একাদশ মাস জিলকদ। কোরআনে বর্ণিত সম্মানিত চার মাসের একটি। আরবি ‘জুলকাআদাহ’ শব্দ থেকেই জিলকদ শব্দটি এসেছে। এর অর্থ বসা, বিশ্রাম নেওয়া ইত্যাদি। রমজান ও ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহা ও কোরবানির মাঝে নির্দিষ্ট কোনো আবশ্যক ইবাদত নেই বলে এটিকে জিলকদ