সানা উল্লাহ মুহাম্মাদ কাউসার
ইসলামের বিশ্বাস মতে, মহান আল্লাহ সব সৃষ্টির একমাত্র নিয়ন্তা। তাঁর হুকুমেই সবকিছু পরিচালিত হয়। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘বলুন, হে আল্লাহ, বিশ্বজাহানের মালিক, তুমি যাকে চাও রাষ্ট্রক্ষমতা দান করো এবং যার থেকে চাও রাষ্ট্রক্ষমতা ছিনিয়ে নাও। যাকে চাও মর্যাদা দান করো এবং যাকে চাও লাঞ্ছিত করো। কল্যাণ তোমার হাতেই নিহিত। নিঃসন্দেহে তুমি সব বিষয়ে শক্তিশালী।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই আল্লাহ, যিনি আকাশমণ্ডলীকে উঁচুতে স্থাপন করেছেন স্তম্ভ ছাড়া, যা তোমরা দেখতে পাও। এরপর তিনি আরশে বিরাজমান হন। সূর্য এবং চাঁদকে নিয়োজিত রাখেন বিশেষ কাজে। প্রতিটি বস্তু এক নির্দিষ্টকাল পর্যন্ত আবর্তন করে। তিনি যাবতীয় বিষয় নিয়ন্ত্রণ করেন। তিনি এসব নিদর্শন সুস্পষ্টরূপে বর্ণনা করেন, যাতে তোমরা নিশ্চিত বিশ্বাস করতে পার, (একদিন) তোমাদের স্বীয় প্রতিপালকের কাছে উপস্থিত হতে হবে।’ (সুরা রাআদ: ২)
আল্লাহ তাআলা কারও মুখাপেক্ষী নন, সব সৃষ্টিই তাঁর মুখাপেক্ষী। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক ও অদ্বিতীয়। তিনি কারও মুখাপেক্ষী নন, (বরং সবাই তার মুখাপেক্ষী)। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, আবার কারও থেকে জন্মও নেননি। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।’ (সুরা ইখলাস: ১-৪)
এই আলোচনা থেকে এটিই প্রতীয়মান হয়, ক্ষমতা আর প্রতিপত্তির ব্যবহারে ভারসাম্য, ন্যায়, ইনসাফ করা অপরিহার্য। নতুবা মহান রব তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করেন দুনিয়া ও আখিরাতে। মহান রব আমাদের ন্যায়-ইনসাফভিত্তিক সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনাকারীদের অধীনে বসবাস করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
লেখক: সানা উল্লাহ মুহাম্মাদ কাউসার, শিক্ষক ও গবেষক
ইসলামের বিশ্বাস মতে, মহান আল্লাহ সব সৃষ্টির একমাত্র নিয়ন্তা। তাঁর হুকুমেই সবকিছু পরিচালিত হয়। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘বলুন, হে আল্লাহ, বিশ্বজাহানের মালিক, তুমি যাকে চাও রাষ্ট্রক্ষমতা দান করো এবং যার থেকে চাও রাষ্ট্রক্ষমতা ছিনিয়ে নাও। যাকে চাও মর্যাদা দান করো এবং যাকে চাও লাঞ্ছিত করো। কল্যাণ তোমার হাতেই নিহিত। নিঃসন্দেহে তুমি সব বিষয়ে শক্তিশালী।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই আল্লাহ, যিনি আকাশমণ্ডলীকে উঁচুতে স্থাপন করেছেন স্তম্ভ ছাড়া, যা তোমরা দেখতে পাও। এরপর তিনি আরশে বিরাজমান হন। সূর্য এবং চাঁদকে নিয়োজিত রাখেন বিশেষ কাজে। প্রতিটি বস্তু এক নির্দিষ্টকাল পর্যন্ত আবর্তন করে। তিনি যাবতীয় বিষয় নিয়ন্ত্রণ করেন। তিনি এসব নিদর্শন সুস্পষ্টরূপে বর্ণনা করেন, যাতে তোমরা নিশ্চিত বিশ্বাস করতে পার, (একদিন) তোমাদের স্বীয় প্রতিপালকের কাছে উপস্থিত হতে হবে।’ (সুরা রাআদ: ২)
আল্লাহ তাআলা কারও মুখাপেক্ষী নন, সব সৃষ্টিই তাঁর মুখাপেক্ষী। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘বলুন, তিনিই আল্লাহ, এক ও অদ্বিতীয়। তিনি কারও মুখাপেক্ষী নন, (বরং সবাই তার মুখাপেক্ষী)। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, আবার কারও থেকে জন্মও নেননি। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।’ (সুরা ইখলাস: ১-৪)
এই আলোচনা থেকে এটিই প্রতীয়মান হয়, ক্ষমতা আর প্রতিপত্তির ব্যবহারে ভারসাম্য, ন্যায়, ইনসাফ করা অপরিহার্য। নতুবা মহান রব তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করেন দুনিয়া ও আখিরাতে। মহান রব আমাদের ন্যায়-ইনসাফভিত্তিক সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনাকারীদের অধীনে বসবাস করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
লেখক: সানা উল্লাহ মুহাম্মাদ কাউসার, শিক্ষক ও গবেষক
বিশ্বাসভঙ্গের এক নির্মম রূপ বিশ্বাসঘাতকতা বা গাদ্দারি। এটি বিশ্বাসের বন্ধন ছিন্ন করে দেয়। বিশ্বাস মানুষের মনে-প্রাণে আস্থার দেয়াল গড়ে তোলে। আর বিশ্বাসঘাতকতা সেই দেয়ালে আঘাত করে ভেঙে ফেলে সবকিছু।
৭ ঘণ্টা আগেসময়ের এক গাঢ় দুপুরে, জ্ঞান ভুবনের দরজায় এক সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে ছিলেন—নীরব, দীপ্ত, অদ্ভুত নিরাসক্ত। তাঁর হাতে ছিল না কোনো তরবারি, ছিল কেবল এক কলম। তাঁর কণ্ঠে ছিল না কোনো উচ্চারণ, কিন্তু তাঁর লেখা যুগে যুগে উচ্চারিত হয়েছে পৃথিবীর সকল ভাষায়। তিনি ইবনে সিনা। মৃত্যু তাঁকে কেড়ে নেয় ১০৩৭ সালের ২২ জুন...
১৮ ঘণ্টা আগেঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
১ দিন আগেজান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
১ দিন আগে