
যেসব পাখিরা সুখী সঙ্গমের নিজস্ব নিয়মে কবুলবিহীন যারা মিলে যায় ঠোঁটে ও পাখায় তার সেই পাখসাট শূন্যে খসে পড়ার আগেই অনুবাদ করে নিই যথারীতি বাংলা ভাষায়

নতুন তালের অধিকাংশ কবির নিরীক্ষাধর্মী মনোভাব থেকে উৎসারিত। সেগুলো খুব পরিকল্পিত কিছু ছিল না বলেই মনে হয়। যে কারণে পরবর্তী জীবনে সেই সব তালে আর গান রচনা করেননি তিনি। আবার এই তালগুলোর মধ্যে শুধু রূপ কড়া, নবতাল আর একাদশী এই তিনটি তালের বোল বা ঠেকা লিখে গেছেন কাঙালীচরণ সেন। অন্যগুলোর প্রামাণ্য ঠেকা পাওয

রাগ করেছে সুয্যি মামা মুখ করেছে ভার মামার হাসি কেড়ে নেবে সাধ্যি আছে কার? বর্ষা এসে মামার নাকি দরজা করে লক খুকুর কানে খবর দিলো সাদা ডানার বক। খুকু বলে, বকের কাছে বর্ষা থাকে কই?

কই যাস? পথিক থমকে দাঁড়ায়। চারদিকে তাকায়, কাউকে দেখে না কোথাও। দূরের আকাশে কালো কাক উড়ছে, ডানা মেলে। কোন শালায় কথা কয়? খিক খিক হাসি কানে আসে পথিকের, আমি, আমি কথা কই! আবার ঘুরে তাকায় পথিক, দেখি না তো কাউরে। কোন শালায় কয় কথা? ওপরের দিকে না তাকাইয়া নিচের দিকে তাকা।