
গত শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে ঔপনিবেশিক জোয়াল থেকে মুক্ত হয়ে বিশ্ব মানচিত্রে স্থান করে নেয় একগুচ্ছ নতুন দেশ। তবে বি-ঔপনিবেশিকায়নের ওই যুগ সামরিক অভ্যুত্থানের জন্যও বিশ্ব ইতিহাসে চিরস্মরণীয়। তবে ২০ বছর খানিকটা স্থিতিশীল থাকার পর চলতি বছর বিশ্বে সামরিক অভ্যুত্থান বেড়েছে।

সিনেমা, নাটক, বিজ্ঞাপন এবং এসবের সূত্র ধরে চাকচিক্যময় এক দুনিয়া হিসেবেই পরিচিত বিনোদন জগৎ। সবার একটা আগ্রহ থাকে। এবার সেই জন-আগ্রহের একটা বড় অংশই মিটিয়েছে পর্দা নয়, বাস্তব জগৎ। বাস্তবের এই জগতে কেবলই ছিল সাসপেন্স, ড্রামা ও ক্লাইমেক্স উপহার দিয়েছে। পরীমণি, পিয়াসা, মৌ হয়ে হয়ে মাহিয়া মাহি পর্যন্ত কত কি

একুশের শুরুর দিকে ভারত আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছিল করোনাভাইরাসের প্রকোপের কারণে। সেই করোনাতেই প্রথম বেকায়দায় পড়ে নরেন্দ্র মোদির সরকার। এরপর পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোপে নাজেহাল হয় ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। মুখ্যত মোদি-ম্যাজিক ম্লান হওয়ার কাল শুরু এভাবেই।

করোনার স্থবিরতায় থমকে যায় টোকিও অলিম্পিকও। ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ এক বছর পিছিয়ে দেওয়া হয়। নানা বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে অবশেষে এ বছর মঞ্চস্থ হয় ক্রীড়া মহাযজ্ঞটি। মহামারিকালের অলিম্পিক কেমন ছিল? পেছনে ফিরে তাকালে উঠে আসছে প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির কত গল্প। সেসব নিয়েই এবারের বর্ষপরিক্রমায় এই লেখা।