
বিশ্বের ভুলে গেলে চলবে না যে, প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর গণহত্যার মুখে জীবন নিয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছেন। যখন পরিস্থিতি নিরাপদ, সম্মানজনক ও টেকসই হবে তখন রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে তাঁদের বসতির বাইরে বেশি কিছু চান না।

কক্সবাজারের টেকনাফের জাদিমুড়া রোহিঙ্গা শিবির থেকে ৫ জনকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন। এদের ৪ জন ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল এবং একজন একাধিক মামলার পলাতক আসামি। এদের নাম পুলিশের তালিকায় 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' হিসেবে তালিকাভুক্ত রয়েছে।

বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও মানবিক সহায়তা প্রদান এবং জাতীয় করোনা টিকা কর্মসূচিতে তাঁদের অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে বাংলাদেশ যে উদারতা ও মানবিকতা প্রদর্শন করেছে, প্রস্তাবে তার প্রশংসা করা হয়

রোহিঙ্গা শিবিরে অস্ত্র নিয়ে এখন আর কোনো রাখঢাক নেই। একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপ সেখানে সক্রিয়, তাদের সবার হাতেই আছে আধুনিক অস্ত্র। সেই অস্ত্র তারা ব্যবহার করছে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী আর প্রভাব বিস্তারের কাজে।