কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ এসেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রতিনিধি। জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, জাতিসংঘে মিয়ানমারের মানবাধিকার নিয়ে বিশেষ দূত টম অ্যান্ড্রুজ দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে তাঁর মিশন শুরু করেছেন। ১৩ থেকে ১৯ ডিসেম্বর তিনি বাংলাদেশে অবস্থান করবেন। বাংলাদেশ সফরের বিস্তারিত ২০২২ সালের মার্চে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে উপস্থাপন করবেন।
এ ব্যাপারে টম অ্যান্ড্রুজ বলেন, ‘বিশ্বের ভুলে গেলে চলবে না যে, প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর গণহত্যার মুখে জীবন নিয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছেন। যখন পরিস্থিতি নিরাপদ, সম্মানজনক ও টেকসই হবে তখন রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে তাঁদের বসতির বাইরে বেশি কিছু চান না।’
জাতিসংঘে মিয়ানমারের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ দূত বাংলাদেশে ঢাকার পাশাপাশি কক্সবাজার এবং ভাসানচর আশ্রয়শিবির পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শনকালে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারে প্রতিনিধি, জাতিসংঘের কর্মকর্তা ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে ১৯ ডিসেম্বর দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করবেন জাতিসংঘের এ বিশেষ দূত।
এর আগে ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘে মিয়ানমারের বিশেষ দূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ইয়াংহি লি। দীর্ঘ এ সময়ে একবারের জন্যও মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেননি তিনি। ইয়াংহি লিকে সফরের অনুমতিও দেয়নি মিয়ানমার সরকার।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ এসেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রতিনিধি। জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, জাতিসংঘে মিয়ানমারের মানবাধিকার নিয়ে বিশেষ দূত টম অ্যান্ড্রুজ দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে তাঁর মিশন শুরু করেছেন। ১৩ থেকে ১৯ ডিসেম্বর তিনি বাংলাদেশে অবস্থান করবেন। বাংলাদেশ সফরের বিস্তারিত ২০২২ সালের মার্চে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে উপস্থাপন করবেন।
এ ব্যাপারে টম অ্যান্ড্রুজ বলেন, ‘বিশ্বের ভুলে গেলে চলবে না যে, প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর গণহত্যার মুখে জীবন নিয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছেন। যখন পরিস্থিতি নিরাপদ, সম্মানজনক ও টেকসই হবে তখন রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে তাঁদের বসতির বাইরে বেশি কিছু চান না।’
জাতিসংঘে মিয়ানমারের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ দূত বাংলাদেশে ঢাকার পাশাপাশি কক্সবাজার এবং ভাসানচর আশ্রয়শিবির পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শনকালে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারে প্রতিনিধি, জাতিসংঘের কর্মকর্তা ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে ১৯ ডিসেম্বর দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করবেন জাতিসংঘের এ বিশেষ দূত।
এর আগে ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘে মিয়ানমারের বিশেষ দূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ইয়াংহি লি। দীর্ঘ এ সময়ে একবারের জন্যও মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেননি তিনি। ইয়াংহি লিকে সফরের অনুমতিও দেয়নি মিয়ানমার সরকার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রই কেবল সবার অধিকার নিশ্চিত করতে পারে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারে। বিকেন্দ্রিক বিচার বিভাগের মধ্য দিয়ে প্রত্যেকটা মানুষের ঘরের দরজায় সুবিচারের ব্যবস্থা করতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তত চারটি টিভি স্টেশন জিও ব্লক করেছে ইউটিউব ভারত। এ বিষয়ে ইউটিউবের কাছে ব্যাখ্যা চাইবে বাংলাদেশ। সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা না পেলে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা সরকারের হাতে রয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমান নিজেই একসময় আওয়ামী লীগের রাজনীতি বন্ধ করে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর প্রণীত ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৯ ধারায় দল নিষিদ্ধ করার মতো উপাদান রয়েছে। এখন সরকার চাইলে তা বিবেচনা করতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির তদবির করতে ঢাকায় আসতে নিষেধ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। গতকাল বৃহস্পতিবার জারি করা এক অফিস আদেশে এ নিষেধ করা হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে